মা গো! এই এসাসিন্স ক্রিড সিরিজটি টাইপ করা খুবই কঠিন! যেই কঠিন ভাষা! উরি বাব্বা! 😯
এসাসিন্স ক্রিড ২ একটি ঐতিহাসিক একশন-এডভেঞ্চার স্টেলথ ভিডিও গেম নির্মাণ করেছে ঊবিসফট মন্টিয়াল এবং প্রকাশ করেছে ঊবিসফট। গেমটি ২০০৯ সালে প্লে-স্টেশন ৩, এক্সবক্স ৩৬০ আর ২০১০ সালে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং ম্যাক ওএস এর জন্য মুক্তি পেয়েছে। গেমটি এসাসিন্স ক্রিড সিরিজের ২য় সংঙ্করণ এবং ২০০৭ সালের এসাসিন্স ক্রিড গেমটির ডাইরেক্ট সিকুয়্যাল। 🙂
এসাসিন্স ক্রিড ২
নির্মাতা:
ঊবিসফট মন্টিয়াল
প্রকাশক:
ঊবিসফট
সিরিজ:
এসাসিন্স ক্রিড
ইঞ্জিণ:
এনভিল,
হ্যাভোক (ফিজিক্স )
খেলা যাবে:
প্লে-স্টেশন ৩,
এক্সবক্স ৩৬০,
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ,
ম্যাক
মুক্তি পেয়েছে:
নভেম্বর, ২০০৯ – প্লে-স্টেশন ৩ এবং এক্সবক্স ৩৬০ গেমস কনসোলের জন্য।
মার্চ, ২০১০ – মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর জন্য।
জানুয়ারী, ২০১১ – ম্যাক এর জন্য।
ধরণ:
একশন-এডভেঞ্চার,
স্টেলথ
খেলার ধরণ:
সিঙ্গেল প্লেয়ার
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:
অপারেটিং সিস্টেম:
উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ২ (৩২/৬৪বিট),
উইন্ডোজ ভিসতা (৩২/৬৪বিট),
উইন্ডোজ সেভেন (৩২/৬৪বিট),
উইন্ডোজ এইট(৩২/৬৪বিট),
ম্যাক ওএস এক্স
হার্ডডিক্স খাবে:
৮ গিগাবাইট
সর্বনিম্ন গ্রাফিক্স + ৭০% স্পিড:
ডুয়াল কোর ২.৬ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
২ গিগাবাইট র্যাম,
৫১২ মেগাবাইট বিল্ট-ইন এজেপি,
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি
মিডিয়াম গ্রাফিক্স + ৮০% স্পিড:
ডুয়াল কোর ৩.০ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
২ গিগাবাইট র্যাম,
৫১২ মেগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড,
সবোর্চ্চ গ্রাফিক্স + ৯৫% স্পিড:
কোর ২ ডুয়ো ২.৬ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
৪ গিগাবাইট র্যাম,
১ গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড,
ডাইরেক্ট এক্স ১০.১
এইচডি গ্রাফিক্স + ৯৯% স্পিড:
কোর আই ৩ ২.৮ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
৪ গিগাবাইট র্যাম,
১ গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড,
রেটিং:
M (Mature)
গেম-প্লে:
এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটি গেম-প্লে সিরিজের প্রথম গেমটির সাথে অনেকাংশে মিল আছে। এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটির গেম-প্লে নন-লাইনার এবং “স্যান্ডবক্স” টাইপের যেখানে প্লেয়ার ইতালির শহরে স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করতে পারবে। দ্যা এনিমাস কে দ্যা এনিমাস ২.০ তে উন্নত করা হয়েছে যা ইন-গেইম ডাটাবেসকে আরো আপগ্রেড করেছে।
ঈগল ভিশন সিস্টেমকে তৃতীয় ব্যক্তির ভিউতে উন্নত করা হয়েছে যা এখন ইজিয়ো চলমান অবস্থায় ব্যবহার করতে পারবে। রয়েছে কোডেক্স প্যাক যা অস্ত্রের আপগ্রেডের জন্য ব্যবহৃত হবে। আরো রয়েছে সাঁতার কাটার ব্যবস্থা, ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা এবং একটি মিশনে ফ্লাইং মেশিনে চড়ার সুযোগ।
গেমটির কমবাট সিস্টেম কে আরো আপগ্রেড করা হয়েছে যা নতুন কিছু ফিচার সার্পোট করবে যেমন: শত্রুকে ডিসআর্ম করা, লুকাবার জন্য আরো মেথড ইত্যাদি।
রয়েছে নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যার সাহায্যে তুমি শহরের আপগ্রেড এবং নতুন কিছু তৈরির ক্ষেত্রে লাভ করতে পারবে।
রয়েছে নতুন কৌশল শেখার সুযোগ যেমন লুকানো অবস্থায় থেকে শত্রুকে মারা এবং শত্রুদেরকে বিল্ডিং হতে ফেলে দেওয়া ইত্যাদি। সাথে রয়েছে কয়েকটি নতুন টাইপের শত্রু।
নতুন ফিচার হিসেবে রয়েছে “Notoriety” সিস্টেম। এটি ওয়ান্টেড লেভেল এর মতোই। এটি যত বেশি থাকবে ইজিওকে গার্ডরা আরো বেশি নোটিশ করবে আর এটি একদম শূণ্য থাকলে ইজিও এক শহর হতে অন্য শহরে নির্দ্বিধায় ভ্রমণ করতে পারবে। নোটোরিইটি কমানোর জন্য ইজিও শহরের দুর্নীতিগ্রস্থ গার্ডদের ঘুষ দিতে পারে, অফিসিয়ালদের ঘুষ দিতে পারে এবং ওয়ান্টেড পোষ্টার ছিঁড়েও নোটোরিইটি লেভেল কমানো যায়। মনে রাখতে হবে যে, এক একটি শহরের নোটোরিইটি লেভেল এক এক রকমের হবে।
সিরিজের আগের গেমটির মতোই এখানেও উঁচু উঁচু বিল্ডিং বেয়ে উঠা যাবে এবং সুন্দর সুন্দর স্টান্ট দেওয়া যাবে। নতুন আবহাওয়া সিস্টেম এবং রাত-দিন সিস্টেম গেমটিতে যোগ হয়েছে এতে সূর্য উদয় এবং সূর্যাস্ত তুমি দেখতে পারবে গেমটিতে।
এছাড়াও গেমটির মিশন সিস্টেমকে আরো বিস্তৃত এবং অন্যরকম ভাবে সাজানো হয়েছে। গেমটিতে কাটায় কাটায় ২০০টি মিশন রয়েছে টোটাল যাদের প্রায় কম-অর্ধেকটি মিশন মেইট স্টোরির সাথে সংযুক্ত এবং বাকিগুলো সাইড মিশন হিসেবে রয়েছে। সাইড মিশন হিসেবে রয়েছে গোপনীয় অঞ্চলের খোঁজ করা এবং এতে ইজিও সিলস পাবে। ছয়টি সিলস সংগ্রহ করতে পারলে ইজিও “Armor of Altair” পুরস্কার হিসেবে পাবে।
চরিত্রসমূহ:
কাহিনীচক্র:
গেমটির কাহিনী শুরু হয় ডেসমন্ডকে প্রথম গেমটি ইভেন্টগুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণী এবং তার বর্তমান অবস্থা দিয়ে। এসাসিন্স ক্রিড গেমটি ইভেন্টের কয়েক ঘন্টা পর, ২০১২ সালে, ডেসমন্ড বুঝতে পারে যে তাকে মর্ডান-দিনের নাইট টেম্পলার “আবস্টাগো ইন্ড্রাট্রিস” রা বন্দি করে রেখেছে এবং তার পূর্বসুরি “আলটাইয়ার ইবনে-লা আহাদের’ জেনেরিক মেমোরি খোঁজার জন্য যাতে টেম্পলার রা একটি আরটিফেক্টস যাদের একত্রে নাম “পিইস অফ ইডেন” এর অবস্থান জানার জন্য।
“ব্লিডিং ইফেক্ট” এর জন্য ডেসমন্ড “ঈগল ভিশন” পেয়েছে, এতে তার বেডরুমে তার পূর্ববন্দি যার নাম “সাবজেক্ট ১৬” তার রক্ত দিয়ে লেখা বিভিন্ন মেসেজ এবং সিম্বলগুলো দেখতে পায়।
ডেসমন্ড যখন এইসব রক্ত দিয়ে লেখা মেসেজ গুলোকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল তখন সাবেক কর্মী লুসি স্টিলম্যান ঘরটিতে আসে, সে রক্তভেজা ছিল এবং সে এসে ডেসমন্ডকে রুম থেকে নিয়ে যায়। ডেসমন্ডকে লুসি এনিমাসে নিয়ে যায় এবং ডেসমন্ডকে আবারো এনিমসে ঢুকায় সে। ডেসমন্ড তখন ইজিওর জন্ম দেখতে পায়। তখন লুসি মেশিনের ফাইলসগুলো একটি কপি করে ডেসমন্ডকে নিয়ে সেখান হতে চলে আসে। ডেসমন্ডকে লুসি একটি ওয়ারহাউসে আরো দুজন আধুনিক এসাসিন্স “শণ হ্যাস্টিংস” এবং “রেবেকা ক্রেণ” এর কাছে নিয়ে আসে। এখানে তারা তাদের নিজেদের নিজস্ব “এনিমস” তৈরি করে, “এনিমস ২.০”
এরপর লুসি ডেসমন্ডকে তাদের এনিমসে প্রবেশ করতে বলে এবং ডেসমন্ড এর পূর্বসূরি ইজিও এর মেমোরিতে প্রবেশ করে পিইস অফ ইডেন এর অবস্থান সম্পর্কে জানতে বলে। যাতে তারা আবস্টারগোর আগেই ইডেন এর পিইস গুলো সংগ্রহ করতে পারে। লুসি ডেসমন্ডকে বিভিন্ন প্রকাশ প্রশিক্ষণ দেয় যাতে ডেসমন্ড ইজিওর মতো এসাসিন্স হতে পারে।
ইজিও। সে ইতালিতে বসবাস করে “Renaissance” এর যুগে। তার বয়স যখন ১৭, সে জানতে পারে যে তার পরিবারের সাথে তার বাবার এক নিকট বন্ধু বেঈমানী করেছে। তার পিতা এবং তার দুইভাইকে সেই বন্ধুটি বেঈমানী করে তাদেরকে শূলে চড়িয়ে ঝুলিয়ে মেরে ফেলে। তবে তার পিতার শেষ নির্দেশ অনুসরণ করে ইজিও একটি গোপনীয় রুমে প্রবেশ করে এবং সেখানে সে একটি এসাসিন্স এর এক সেট কাপড় এবং অস্ত্র খুঁজে পায়।
পিতা এবং ভাইদের মৃত্যুর পর ইজিও তার “হাউসমেইড” বোন এবং মাকে নিয়ে সীমান্তের গ্রামে চলে যায়। সেখানে তাদেরকে আশ্রয় দেয় ইজিওর মামা “মারিও”। সেখানে মারিও এবং বোনের একসাথে ইজিও ট্রেনিং নিতে তাকে এসাসিন্স হবার জন্য। তবে তার মামা মারিও তাদের পরিবারের বেঈমানীর জন্য দায়ী যারা তাদের সম্পর্কেও ইজিও কে অনেক তথ্য দেয়। এরপর ইজিও ফ্লোরেন্স থেকে স্যান গিমিগনানো, ফোরিল, ভেনিস এমনকি ভ্যাটিক্যানেও ইজিও ভ্রমণ শুরু করে।
ভ্রমণের সময় ইজিও কয়েকটি বন্ধু হয়। এদের মধ্যে রয়েছে লিওনাডো ডা ভিঞ্চি। সে আলটাইয়ারে কোডেক্স পাতা গুলো অনূবাদ এবং ডিকোড করে। সেও ইজিওকে বহু কৌশল শেখায়।
এভাবেই গেমটির কাহিনী এগিয়ে যেতে থাকে . . . . . .
নির্মাণ:
জানুয়ারী ২২, ২০০৮ সালে ঊবিসফট নিশ্চিত করে যে এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটি নির্মাণ চলছে কিন্তু বিস্তারিত কিছুই তখন মিডিয়াতে আনে নি। পরে এপ্রিল ৬, ২০০৮ তে একটি প্রমোশনাল ভিডিওতে ইতালি ম্যাপ দেখায় সাথে কিছু ব্লেডও দেখায়।
শেষে এপ্রিল ১০, ২০০৮ সালে গেম ইনফরমার ওয়েবসাইট এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণী প্রকাশ করে ইজিওর ছবি সহ।
তখন গেমটির নির্মাণকারী ছিলেন ২৪০ জন। তারা ইতালির ভেনিস, ফ্লোরেন্স, টুসক্যানিতে ভ্রমণ করে গেমটির উপাদান সংগ্রহ করছিলেন। পরে মে, ২০০৮ এ ঊবিসফট বলে যে গেমটির নির্মাতা ছিলেন ৪৫০ যারা পুরোদমে গেমটির নির্মাণ কাজে লেগে আছেন। সিরিজের প্রথম গেমটির ৭৫% নির্মাতা এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটির নির্মাণ দলে ছিলেন।
সংঙ্করণসমূহ:
> মূল গেমটির একটি কপি
> ইজিও পোষাক
> সংগ্রহ করা যায় এমন সাদা প্যাকিং
> বোনাস ইন-গেইম প্লেয়েবল কনটেন্ট, “সান্টা মারিয়া ডেই ফ্রানি”
> এটি শুধুমাত্র এক্সবক্স ৩৬০ গেমস কনসোলের জন্য নির্মিত
ডাউনলোডেবল কনটেন্সসমূহ:
বিবিধ:
> এসাসিন্স ক্রিড গেমটিতে আলটাইয়ের জীবনী মাত্র ২ মাসে প্রকাশ করা হয়েছিল যেখানে এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটিতে ইজিও জীবনী ২৩ বছর ধরে প্রকাশ করা হয়েছে।
> গেমটি পিসি সংস্করণের আসল ভার্সনে গেমটি একটিভ নেট কানেক্টশন সহ খেলতে হতো। পরে প্যাচের মাধ্যমে শুধু গেমটি চালুর সময় নেট কানেক্টশন লাগে। এটা ব্রাদারহুডেও চলমান করা হয়েছে।
> গেমটি জাপানি সংস্করণে ভিন্ন কভার আর্ট ব্যবহার করা হয়েছে এবং এখানে দুইটিই DLC গুলো যুক্ত রয়েছে আগে থেকেই।
ডাউনলোড:
skidrowcrack.com/assassins-creed-ii-skidrow/
or
www.skidrowgames.net/assassins-creed-ii-skidrow.html
or
http://www.skidrowgames.com/139/a-c/assassins-creed-2-full-iso-full-rip-repack/
or
mediafire.vc/games/assassins-creed-ii-skidrow.html
আমার লেখা গেমস জোন শুধুমাত্র ফেসবুকে আমার নিজস্ব এবং গেমস জোনের আসল পেজ http://www.facebook.com/games.zone.bd এই পেজটাতে আমি শেয়ার করে থাকি। বাকি কোনো পেজে আমার গেমস জোনের পোষ্ট শেয়ার করা হয় না। যদি করে থাকে তাহলে তারা আমার পারমিশন ছাড়াই এ কাজ টি করেছে। আপনারা যদি ফেসবুকে আমার গেমস জোনের পোষ্ট সমূহ অন্যান্য পেজে পেয়ে থাকেন তাহলে একটু কষ্ট করে আমাকে জানিয়ে দেবেন প্লিজ। বহু কষ্ট করে বহু সময় খরচ করে গেমস জোনের এক একটি পর্ব লিখি আমি।
গেমস জোন মুলত টিউনারপেজ (www.tunerpage.com) ব্লগে আমি নিয়মিত এবং প্রথম থেকে লেখা আরম্ভ করেছিলাম। সেখানে গেমস জোনের মোট পর্বের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ১৯৯টি। আমি নিজে টিউনারপেজ, টেকটিউনস এবং বাংলা ফ্যামিলি ব্লগে গেমস জোন টিউন করে থাকি। আগে পিসি হেল্পলাইনে করতাম এখন করি না। তাই আপনারা যদি নিচের ৩ টি ব্লগের বাইরে অন্য কোনো ব্লগে আমার গেমস জোনের কপি দেখে থাকেন তাহলে দয়া করে কমেন্টে জানান অথবা ফেসবুকেও আমাকে জানাতে পারেন (fb.com/talented.fahad)
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>><<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!
assassin’s creed 2 আমার জীবনে খেলা সেরা একটি গেমস , অনেক অনেক ধন্যবাদ ফাহাদ ভাইয়াকে এই গেমস নিয়ে লেখার জন্য । গেমস জোনে নতুন একটি বৈশিষ্ট লক্ষ্য করছি । আমার তা ভালোই লাগছে ।