ভাইস সিটি! বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় গেম। পিসিতে পিসিতে দোকানে দোকানে কোথায় নেই এই গেমটি। তবে বাংলাদেশে বাংলা ভার্সনটিই চলে বেশি, যার নাম বাংলা ভাই!! এহেম এহেম! যাই হোক। বহু পুরাতন এই গেমটি গেমস জোনের কালেক্টশনে থাকুন এবং পিচ্চি পোলাপাইন যারা ভবিষ্যৎতে এই গেমটি খেলবে তাদের জন্য আমার এই টিউন। যদিও টোটাল ৩ ঘন্টা লেগেছে সবকিছু করতে তাও . . . . . .!
গ্রান্ড থেফট অটো: ভাইস সিটি একটি ২০০২ সালের একশন-এডভেঞ্চার ভিডিও গেম নির্মাণ করেছে রকস্টার নর্থ এবং প্রকাশ করেছে রকস্টার গেমস। এটি জিটিএ গেমস সিরিজের ২য় থ্রিডি গেমস এবং সিরিজের ৬ষ্ঠ সংস্করণ। গেমটি পিসিতে বাজারে আসে ২০০৩ সালে। এক্সবক্সে আসে ২০০৪ সালে এবং প্লে-স্টেশন ২ তে আসে ২০০২ সালে। গেমটি জিটিএ ৩ গেমটির সিকুয়্যাল উপাদান এবং স্যান এন্ডড্রেস এর প্রিকুয়্যাল উপাদান।
ভাইস সিটি গেমটি সাজানো হয়েছে ৮০ দশকের আমেরিকার কালচারের উপর। পটভূমি সেট করা হয়েছে ১৯৮৬ সালে ভাইস সিটিতে। ভাইস সিটি একটি ফিকশনাল শহর যা মায়ামী কে পূজি করে বানানো হয়েছে। গেমটি স্টোরি সাজানো হয়েছে মাফিয়া হিটম্যান টমি ভারসেট্টি কে ঘিরে। যে সদ্য জেল হতে মুক্তি পেয়েছে। গেমটিতে ওপেন ওয়ার্ল্ড, রেসিং এবং থার্ড পারসন শুটার উপাদান রয়েছে।
গেমটি ২০০২ সালের বেস্ট গেম এবং ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেস্ট সেলিং গেম উপাধী পায়। গেমটি ২০১২ সালে আইফোন এবং এন্ড্রয়েড এর জন্য মুক্তি পায়।
গ্রান্ড থেফট অটো: ভাইস সিটি
নির্মাতা:
রকস্টার নর্থ ,
রকস্টার ভিয়েনা (এক্সবক্স এর জন্য),
ওয়ার ড্রাম স্টুডিওস (আইফোন এবং এন্ড্রয়েডের জন্য)
প্রকাশক:
রকস্টার গেমস
ক্যাপকম (জাপানে)
ডিস্ট্রিবিউটর:
টেক-টু গেমস
সিরিজ:
গ্রান্ড থেফট অটো
ইঞ্জিণ:
রেন্ডার ওয়ার
খেলা যাবে:
প্লে-স্টেশন ২, উইন্ডোজ, এক্সবক্স, ম্যাক, আইফোন, প্লে-স্টেশন নেটওর্য়াক, এন্ড্রয়েড
মুক্তি পেয়েছে:
অক্টোবর ২৯, ২০০২ (প্লে-স্টেশন ২),
মে ১২, ২০০৩ (উইন্ডোজ)
জানুয়ারী, ২০০৪ (এক্সবক্স)
নভেম্বর ১২, ২০১০ (ম্যাক)
ডিসেম্বর, ২০১২ (আইফোন এবং এন্ড্রয়েড)
জানুয়ারী, ২০১৩ (প্লে-স্টেশন ৩ )
ধরণ:
একশন এডভেঞ্চার,
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:
উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম,
পেন্টিয়াম ৪ ১.৮ গিগাহাটস গতির প্রসেসর,
১ গিগাবাইট র্যাম,
১২৮ মেগাবাইট বিল্ট ইন এজেপি,
১.২০ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস
স্টোরিলাইন:
টমি ভারসেটি। একজন সম্মানিত সদস্য ফোরেলি পরিবারের। ১১ জন মানুষকে হত্যার অভিযোগে ১৫ বছর জেল খাটার পর ১৯৮৬ সদ্য জেল হতে মুক্তি পায়। টমির পুরতন বস সনি ফোরেলি ভয় পান যে টমি লিবার্টি সিটিতে এসে আবারো গন্ডগোল পাকাবে। তাই সনি টমিকে ক্যাপো পদে ভূষণ করে ভাইস সিটিতে পাঠিয়ে দেয় মাফিয়া আইনজীবি কেন রোজেনবার্গ এর দায়িত্বে একটি ড্রাগ ডিলের জন্য।
ডিল টি ফোরেলি পরিবার এবং ভ্যান্স পরিবারের মধ্যে হবে। ভ্যান্স পরিবারের বস ভিক্টর ভ্যান্স (সে ভাইস সিটি স্টোরিস এর মুল চরিত্র)।
ডিলের মধ্যে এক অজানা পার্টির দ্বারা আক্রমণ করে। যার ফলে ভিক্টর এবং টমির সমস্ত বডিগার্ডরা মারা যায়। যাই হোক, কোকেইন এবং টাকা হারিয়ে সেখান হতে কোনো মতে টমি পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
যখন টমি সনিকে আক্রমণের কথা বলে তখন সনি রাগান্তিত হয়ে যায় এবং টমিকে থ্রেট দেয়। কারণ তার মনে হচ্ছে টমি তার সাথে প্রতারণ করেছে। তবে টমি প্রতিজ্ঞা করে যে সে কোকেইন এবং টাকা দুটোই ফিরিয়ে দিবে এবং সাথে এর পিছে যারা আছে তাদেরকেও হত্যা করবে।
এরপর টমি আবারো রোজেনবার্গ এর কাছে যায় এবং দুজন মিলে একটি উপায় বের করতে থাকে। সেখানে রোজেনবার্গ টমিকে জুয়ান গারসিয়া কোরটেজ এর সাথে দেখা করতে হবে। সে একজন অবসর প্রাপ্ত কর্ণেল এবং মিড-লেভেল ড্রাগ ডিলার। কর্ণেলের মেয়ে মারসেডিস এর সাথেও পরিচয় হয় টমির। যে কিনা পরে তার মেয়েবন্ধু হয়।
যাই হোক, কর্ণেল টমিকে আশত্ব করে যে এই বিষয়ে সে খতিয়ে দেখবে তবে একটু সময় লাগবে। এর মধ্যে কর্ণেল টমিকে দিয়ে তার নিজস্ব কিছু কাজ করি য়ে নেয়। কর্ণেল এর কাজ করতে গিয়ে টমির সাথে ব্রিটিশ রের্কড পরিচালক কেন্ট পল (শুকনা খান), হাউজিং ব্যবসায়ী এভেরি এবং ভিক্টর এর ভাই ল্যান্স ভ্যান্স (কালা জাহাঙ্গীর) এর সাথে পরিচয় হয়। ল্যান্স তার নিজের ভাইয়ের মৃত্যুর প্রতিশোধের জন্য টমির সাথে কাজ করতে থাকে।
সময় যেতে থাকে। এরমধ্যে কর্ণেল এর ভাড়াটে ঘাতক হয়ে গেছে টমি। তো একটি মিশনে ড্রাগ লর্ড রিকার্ডো ডিয়াজ এর প্রাণ বাঁচায় একটি হাইতিয়ান গ্যাঙ্গ এর আক্রমণ থেকে। এরপর ডিয়াজ টমিকে দিয়ে তার নিজস্ব কিছু কাজ করিয়ে নেয়। টমিও কাজগুলো করে কারণ ডিয়াজ টমিকে প্রচুর টাকা দিচ্ছি কাজ গুলোর জন্য।
কর্ণেল এরপর টমিকে জানায় যে, কর্ণেল এর কর্মী গনসালেজ টমির ক্ষতির জন্য দায়ী। কর্ণেল টমিকে গনসালেজকে খুন করতে বলে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য। তবে টমি গনসালেজ এর উপর আক্রমণের আগেই ল্যান্স (কালা জাহাঙ্গীর) একা একাই গনসালেজের উপর হামলা করে। যার ফলে ল্যান্স তাদের সাথে পেরে উঠতে পারে না এবং গুরুতরো আহত হয়। বাধ্য হয়ে টমি গনসালেজকে ছেড়ে ল্যান্সকে নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে আসে।
এরপর ডিয়াজ কে হত্যার মাধ্যমে টমি তার নিজস্ব গ্যাঙ্গ তৈরি করে “দ্যা ভারসেটি ক্রাইম ফ্যামিলি”। টমিকে গ্রুপ প্রধান হিসেবে দেখে ল্যান্স (কালা জাহাঙ্গীর) এর জ্বলন উঠে এবং টমি যত ধনী এব পপুলার হতে থাকে ল্যান্সের মানসিক রোগ তত চড়াও হতে থাকে।
ঘটনা চক্রে টমির সাথে রোবিনা (মর্জিনা খালা) এর পরিচয় হয়, সে একজন হাইতিয়ান ক্রাইম আন্টি। রোবিনার কিছু কাজ করার মাধ্যমে টমির সাথে বোমা বিশেষঙ্গ পিল এর সাথে পরিচয় হয়।
সময় যেতে থাকে। টমির টাকা এবং জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। টমি অনেকগুলো বাড়ি, গাড়ির দোকান, ক্যাব গ্যারেজ, নাইট ক্লাব, জাহাজ গ্যারেজ, প্রিন্ট শপ নকল টাকার জন্য, আইস ক্রিম কোম্পানি (আইস ক্রিমের মধ্যে ড্রাগ বেঁচার জন্য) এবং একটি এডাল্ট ফিল্ম কোম্পানি কিনে নেয়। এডাল্ট ফিল্ম কোম্পানি টমির টাকা আয়ের একটি বড় উৎস হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়াও টমি একটি রক ব্যান্ডের পারসোনাল বডি গার্ড , একটি মোটরসাইকেল গ্যাঙ্গ এর সম্মানিত সদস্য হয়। এরপর টমি তার বন্ধুদের নিয়ে ব্যাংক লুট করে।
ঘটনার পরিক্রমায় ফোরেলি পরিবার জানতে পারে যে টমি ভাইস সিটির অধিকাংশ দখলে নিয়ে নিয়েছে কিন্তু ফোরেলি পরিবারকে তার চাঁদা হিসেবে কিছুই দিচ্ছে না। তখন ফোরেলি পরিবারের বস সনির মনে হলো যে আসলেই টমি সেবার তার সাথে বেঈমানী করেছে। তাই সনি তার সাঙ্গ পাঙ্গদের পাঠায় জোড় করে টমির সম্পত্তি থেকে টাকা তুলতে। যদিও টমি কিছু সাঙ্গ-পাঙ্গদের ধোলাই করতে সক্ষম হয় তবে প্রিন্ট শপের বয়স্ক অপারেটরকে গুরুতর জখম করে।
এরপর সনি তার অনেক সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে টমির ম্যানশনে হাজির হয়। কিছু চ্যাটের পর শুরু হয় ফাইনাল যুদ্ধ। প্রথমে ল্যান্সকে হত্যা করে। এরপর যখন সাঙ্গ পাঙ্গরা টাকা লুট করছিলো তখন সনির সাথে গুলিবিনিময় শুরু হয় টমির। এক পর্যায়ে সনি চিল্লায় যে ১৫ বছর আগে টমির জেল খাটার পিছনে সনির হাত ছিলো।
কাহিনী শেষ হয় সনিতে হত্যা করে টমির ভাইস সিটির ক্রাইম কিং হবার মধ্য দিয়ে।
পটভূমি:
গেমটি ১৯৮৬ সালে ফিকশনাল ভাইস সিটিতে সেট করা হয়েছে। ভাইস সিটি তৈরি করা হয়েছে মায়ামি, ফ্লোরিডার অনুসারে। গেমটি ৮০ দশকের আমেরিকান কালচারের উপর সাজানো হয়েছে।
ডিয়াজের ম্যানশনটি স্কেয়ারফেইস ছবিটির কাউন্টারপাট হতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ফাইলান মিশনটির আইডিয়াটাও ছবিটির উপর হতে নেওয়া হয়েছে।
চরিত্রসমূহ:
১। টমি ভারসেটি: গেমটি মূল চরিত্র। সে একজন ইতালিয়ান-আমেরিকান। বাপ মায়ের একমাত্র সন্তান।
২। সনি ফোরেলি: গেমটির মূল শয়তান চরিত্র এবং ফোরেলি পরিবারের বস।
৩। কেন রোজেনবার্গ : একজন মাফিয়া আইনজীবি। টমির কাছের বন্ধু
৪। ল্যান্স ভ্যান্স: বাংলা ভাইস সিটিতে উনাকে কালা জাহানঙ্গীর হিসেবে পরিচয় দেওয়া হয়েছে।
৫। রির্কাডো ডিয়াজ: ভাইস সিটির সবচেয়ে বড় ড্রাগ ডিলার মোটু লাল।
৬। কর্ণেল জুয়ান গারছিয়া করটেজ: অবসর প্রাপ্ত কর্ণেল এবং মিড-লেভেল ড্রাগ ডিলার।
৭। কেন্ট পল ওরফে শুকনা খান: জন্ম ১৯৬৫ সালে। ২১ বছরের একজন মিউজিক ব্যবসায়ী।
৮। এভেরি ক্যারিংটন: হাউজিং ব্যবসায়ী
৯। আমবারটো রোবিনা: লস ক্যাব্রোনস এর লিডার যার সাথে স্পিড বোট চ্যালেঞ্জ মিশনে তোমার সাথে দেখা হয়।
১০। আন্টি পওলেট ওরফে মর্জিনা খালা: একজন বয়স্ক হাইতিয়ান লিডার।
১১। লাভ ফিস্ট: একটি স্কটিশ হেভি মেটাল ব্যান্ড।
১২। স্টিভ স্কট: একজন পর্ণ ফিল্ম পরিচালক
১৩। মিচ বেকার: গাড়ী ব্যবসায়ী
১৪। আরনেস্ট কেলি: প্রিন্ট শপের বৃদ্ধ অপারেটর
১৫। পিল ক্যাসিডি: অস্ত্র বিশেষঙ্গ।
১৬। মারসেডিস করটেজ: কর্ণেল এর মেয়ে।
১৭। রিকো: কুবান গ্যাঙ্গ এর মেমবার।
১৮। আলবেরটো রোবিনা: আমবেরটো রোবিনার পিতা।
১৯। গোনসালেজ: কর্ণেল এর ডান হাত।
২০। হিলারী কিং: ক্যাব ড্রাইভার
২১। ক্যাম জোনস: একজন সেইফ Cr@@@@ker
২২। পারস্টোর রিচারড: রাজনীতিবিদ
২৩। বিজে স্মিথ: ফুটবলার
২৪। ক্যান্ডি সাক্সসসস: একজন পর্ণস্টার।
২৫। মাউডি হ্যানসন: সাবেক আইস ক্রিম ফ্যাক্টরির মালিক।
গেম-প্লে:
জিটিএ সিরিজের মতোই গেমটির গেম-প্লে। প্রতিটি মিশন কমপ্লিট করার সাথে নতুন নতুন এরিয়া আনলক হবে। লুকায়িত অস্ত্র, হেলথ পাওয়ার আপ, আরমর পাওয়ার আপ এবং এক্সট্রা মিশন যেমন লম্ফ, র্যামপেইজ, হিডেন প্যাকেজ ইত্যাদিও রয়েছে।
চাইলে প্লেয়ার গাড়ি, মোটরসাইকেল, হেলিক্পটার চুরি করতে পারবে। এগুলো করলে পুলিশের নজর তোমার উপর বাড়বে। একে বর্ণনা করা হয়েছে তারকা দিয়ে। সাধারণ পুলিশ থেকে সেনাবাহিনীও রয়েছে।
বাড়ি কিনতে পারবে গেমটি সেভ এবং গাড়ি স্টোরের জন্য। গেমটি টোটাল ১১৪ রকমের গাড়ি রয়েছে। এদের মধ্যে ৮৫ টি গাড়ির মডেল জিটিএ ৩ গেমটি থেকে আনা হয়েছে।
ডাউনলোড:
Android Version:
http://mediafire.com/?df9htwqlfu6k1i2
PC Portable:
http://mediafire.com/?7t6gwxpjrxvvr78
http://mediafire.com/?n1nv3b2006hjv6w
http://mediafire.com/?bnctb6f4599wjsd
http://mediafire.com/?z5jagqcmcuwa556
Extract and Play:
http://mediafire.com/?2eh4l5m2ywpxp08
http://mediafire.com/?j7ghltt7o2ggj2x
http://mediafire.com/?qt0e6u1e1coacn1
Full Setup Files:
http://mediafire.com/?qixf26q2l9es2j6
http://mediafire.com/?obldbwfqj5ciec5
http://mediafire.com/?od520jkgh4v78m6
http://mediafire.com/?65asbwj4y2af3av
http://mediafire.com/?m4hrc0kh3v6kk4j
http://mediafire.com/?8ee1d8tyrzqihg4
http://mediafire.com/?crrs5s1cxslt644
http://mediafire.com/?qgjwes818fqdznt
http://mediafire.com/?fg3w9fyv6lks70y
http://mediafire.com/?xlh3hy03kx6xzlm
http://mediafire.com/?mk2c06hljtxqxcv
http://mediafire.com/?fpjplkpligs2p2f
http://mediafire.com/?xoor9957uc75od5
http://mediafire.com/?66767hdjhia1p0a
http://mediafire.com/?z6fscsls0ezq204
http://mediafire.com/?rqad5r05ml63sth
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!
পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই।