হ্যালো! কি খবর তোমাদের? নিয়ে এলাম গেমস জোনের শেষ প্রিভিউ পর্ব। সামনের পর্ব থেকে গেমস জোনের নিয়মিত বিভাগগুলো নিয়ে আমি আবাবো আসবো। আজকের গেম ডেডআইল্যান্ড: রিপটাইড।
ডেড আইল্যান্ড: রিপটাইড একটি আপকামিং ওপেন ওয়ার্ল্ড একশন রোল-প্লেয়িং ভিডিও গেম নিমার্ণ করেছে টেকল্যান্ড এবং প্রকাশ করবে ডিপ সিলভার। গেমটি এপ্রিল ২০১৩ সালে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, এক্সবক্স ৩৬০ এবং প্লে-স্টেশন ৩ গেমস কনসোলের জন্য মুক্তি পাবে। গেমটির কাহিনী শুরু হবে সিরিজের আগের গেম ডেড আইল্যান্ড শেষ হয়েছিল যেখানে সেখান থেকেই। যেখানে চার জন সুর্ভাইভর তাদের কে খুঁজে পায় জুম্বিলি বা ভূতদের দখলে থাকা আইল্যান্ড অফ পালানাই।
ডেডআইল্যান্ড: রিপটাইড
নির্মাতা:
টেকল্যান্ড
প্রকাশকরবে:
ডিপ সিলভার
মুক্তিপাবে:
এপ্রিল ২৬, ২০১৩
সিরিজ:
ডেডআইল্যান্ড
ধরণ:
একশন রোল প্লেয়িং,
সুরভাইভাল হরর
খেলারধরণ:
সিঙ্গেল এবং মাল্টিপ্লেয়ার
ট্রেইলারভিডিও:
http://www.youtube.com/watch?v=IK5M_vv_HoE
http://www.youtube.com/watch?v=HQ_KJ0SMrq
http://www.youtube.com/watch?v=mEmXLn7mSM8
http://www.youtube.com/watch?v=eC-BTNXyemw
http://www.youtube.com/watch?v=Xcf-_LRdJ5k
http://www.youtube.com/watch?v=gp6TizgPxmQ
সিস্টেমরিকোয়ারমেন্টস:
উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ৩ অপারেটিং সিস্টেম,
ইন্টেল কোর ২ ডুয়ো ২.২ গিগাহাটর্জ অথবা এএমডি এ্যাথলন ৬৪ এক্স২ ৪৬০০+ প্রসেসর,
১ গিগাবাইট র্যাম,
৫১২ মেগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড (এনভিডিয়া জিফোর্স ৮৬০০ অথবা এটিআই রাডিয়ন এইচডি ২৬০০),
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি সাথে শেডার মডেল ৩.০।
ভালভাবেখেলতেচাইলে:
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেম,
ইন্টেল কোর্য়াড কোর ৩.০ গিগাহার্টস অথবা এ্যাথলন ৬৫ এক্স২ ৬০০০+ প্রসেসর,
৪ গিগাবাইট র্যাম,
১ গিগাবাইট এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ২৬০ অথবা এটিআই রাডিয়ন এইচডি ৪৮৭০ সিরিজের গ্রাফিক্স কার্ড,
ডাইরেক্ট এক্স ১১ সাথে শেডার মডেল ৪.০।
** হার্ডডিক্স স্পেস এখনো জানা যায় নি**
ডেড আইল্যান্ড: রিপটাইড। ডেড আইল্যান্ড গেমস সিরিজের ২য় গেম। সিরিজের ১ম গেম তেমন বাজার মাতাতে পারেনি। তাই নির্মাতারা সিরিজের পরবর্তী গেমটিতে জোর দিয়েছেন অনেককিছুতেই।
ডেড আইল্যান্ড গেমটির ক্যারেক্টার গুলো সিরিজের ১ম গেমটির শেষে ভেবেছিল যে তারা ব্যানোই থেকে পালিয়ে আসতে পেরেছে একটি প্যারাডাইসে। কিন' না! তাদের ভাগ্য আরো খারাপের দিকে চলে যাই ডেড আইল্যান্ড: রিপটাইড গেমটিতে। সিরিজের ১ম গেমটির পটভূমির পর ক্যারেক্টারগুলো একটি হেলিক্পটারে করে একটি মিলিটারী জাহাজে আশ্রয় নিতে যাচ্ছিল। কিন' আচমকা একটি ভয়াভয় ঝড় হেলিকপটারে আঘাত করে এবং ভাইরাসটি তাদের নতুন আইল্যান্ডডে ছড়িয়ে পড়ে। নাইটমেয়ার শুরু হয় আবারো।
ডেড আইল্যান্ড: রিপটাইড গেমটিতে আমরা ৫ম চরিত্র পাব খেলার জন্য। ৫ম চরিত্রটি গেমটিকে আরো জীবন- এবং বাস-ব করে তুলবে। পালানাই আইল্যান্ড, একটি প্রাকৃতিক আইল্যান্ড। যেখানে কোনো কৃত্রিম সৃষ্টি নেই। যেখানে সিরিজের প্রথম গেমটিতে মানুষের তৈরি হোটেল, বিচ ইত্যাদি ছিল। গেমটিতে বন্যার ভিতর তোমাকে খেলে যেতে হবে। যা অন্যরকম মজার।
সিরিজের আগের গেমটির মতোও এই গেমটিও জার্মানিতে নিষিদ্ধ। জার্মানির আইনে আছে যে মানুষ কিংবা মানুষ জাতীয় পশুকে মারা যাবে না, ভিডিও গেমেও। কিন' ডেড আইল্যান্ড সিরিজের মূল নির্মাণ কাজ কিন' জার্মানিতেই হয়েছে!!
গেমটির নির্মাণ কাজ ডেড আইল্যান্ড মুক্তির ২ মাস পরেই শুরু হয়। সর্বপ্রথম সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১২ সালে গেমটির প্রথম ট্রেইলার প্রকাশের মধ্য দিয়ে গেমটির ব্যাপারে জানা যায়।
উউফফ! আর না! ইদানিং গেমস প্রিভিউ নিয়ে লেখতে লেখতে মাথা ধরে গেছে। প্রিভিউ মানে আনরিলিজ / মুক্তি পায় নি এমন গেমস নিয়ে টিউন। এর জন্য গুগল এ ছবিগুলো খুঁজতে হয়েছে। উইকিপিডিয়ায় তথ্য খুঁজতে হয়েছে, আরো কত কি!!
যাই হোক আগামী পর্ব থেকে গেমস জোনের নিয়মিত আয়োজন (রিভিউ, সকলের জন্য গেমস জোন এবং সাপ্তাহিক গেমস জোন) আবারো শুরু হবে। আজ মাথা ব্যাথা করছে। বিদায়।
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!
khob valo hoi cee; chaliye jan