ভিন্টন গ্রে (ইন্টারনেটের আবিস্কারক) আমাদের এক অদৃশ্য জালে বেধে ফেলেছেন। আজকাল ইন্টারনেট হয়ে পড়েছে তথ্যের সবচেয়ে বড় ভান্ডার। আর ধীরে ধীরে আমরা এই জালে এতটাই জড়িয়ে পরেছি যে এই জাল ছিড়ে বের হয়ে যাওয়া হয়ত অসম্ভব। দিন যতই যাচ্ছে ততই বিস্তৃত হচ্ছে এই জালের আকার। আমরা হয়ত অনেকেই অবাক হয়ে ভাবি " ইন্টারনেটের এই জাল আসলে দেখতে কেমন? এটা কি মাছ অথবা অন্য কোন প্রানী ধরার জালের মত? "
সবার মনের এই নিছক প্রশ্নের ও কিন্তু উত্তর আছে। অবাক হওয়ার কিছু নেই। ইন্টারনেট এই জালেরও একটি ছবি আছে। যারা আগে কখনো দেখেনি তাদের নিশ্চই ভালো লাগবে। একটি ইন্টারনেট জালের চিত্র আপনাদের কাছে তুলে ধরলাম
হাই রেজুলেশনের ছবিটির জন্যে এখানে টোকা দিন
এইজালে কোন রং দিয়ে কি বোঝাচ্ছে তা তুলে ধরা হল
১. গাড় নীল: নেট, সি এ, ইউ এস
২. সবুজ : কম, ও আর জি
৩. লাল : মিল, গভ, এডু
৪. হলুদ : জে পি, সি এন, টি ডাব্লিউ, এ ইউ, ডি ই
৫. ম্যাজেন্ডা : ইউ কে, আই টি, পি এল, এফ আর
৬. নীল - সবুজ : বি আর, কে আর, এন এল
৭. সাদা: এখনও অজানা (গভার্নমেন্ট সাইট বলে ধারনা করা হয়)
এই জালের ব্যপারে আরও তথ্যের জন্য আপনি উইকিপিডিয়াতে একটু ঢু মেরে আসতে পারেন।
আমি দুঃসাহসী টিনটিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 200 টি টিউন ও 1531 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 34 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
মানুষ হিসেবে তেমন আহামরি কেউ নই আমি। সাটামাটা জীবনটাই বেশী ভালো লাগে। আবার মাঝে মাঝে একটু আউলা হতে মন চায়। ভালো লাগে নিজেকে টিনটিন ভাবতে .... তার মত দুঃসাহসী হতে মন চায় ..... কিন্তু ব্যক্তি জীবনে অনেকটা ভীতুই বটে ..... অনেক কিছুই হাতছাড়া হয়ে গেছে জীবনে এই কারনে ..... আবার...
ভিন্টন গ্রে? ইন্টারনেটের জনক তো টিম বার্নারস লি কে বলা হয়। তথ্যটা ঠিক করা প্রয়োজন।