সালামুআলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা। আজ আমার জন্য খুব খুশির একটা দিন, কারণ আজ ২৫ অক্টোবর, আমেরিকার নিউওয়ার্ক সিটিতে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অফিসিয়ালি রিলিজ পেল বহুল প্রতিক্ষিত উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন উইন্ডোজ ৮ Windows 8।
আমি আজ আপনাদের জানাবো উইন্ডোজ ৮ Windows 8 এর ফুল ফিচার রিভিউ।
আজ আমি আপনাদের শোনাব MS এর এই ৮ নম্বর জানালার বৃত্তান্ত। (এই টিউন তে উইন্ডোজ ৮ এর সবচেয়ে ফিচার বহুল সিলেন্ট ভার্সন Windows 8 Professional ব্যাবহার করা হয়েছে ।) উইন্ডোজ ৮ ডেভলপমেন্ট সাইকেল এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
-
-
মাইক্রোসফট ২০০৯ সালের জুলাই মাসের ২২ তারিখে শেষ করে এখন পর্যন্ত তাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভার্সন উইন্ডোজ ৭ এর ডেভলপমেন্ট। তারা ১ আগস্ট ২০০৯ শুরু করে উইন্ডোজ ৮ এর ডেভলপমেন্ট। তারা তখন বাজারে লক্ষ্য করে আইপ্যাডের ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তারা টাচ বেজড অপারেটিং সিস্টেমের চাহিদা উপলদ্ধি করে। তারা তাদের উইন্ডোজ ফোন ৭ এর মেট্রো স্টাইল থেকে অনুপ্রানিত হয়ে উইন্ডোজ ৮ এও এমন কিছু করার চিন্তা করে। এর ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালের আগস্ট মাসেই তারা কম্পাইল করে প্রথম Windows 7 post-RTM build, বিল্ড নাম্বার 7700। Windows ৮ এর প্রথম বিল্ড বা কম্পাইলেশন। তারা মেট্রো স্টাইল এর কোডনেম দেয় ‘মুরো’। ২০০৯ সালে ডেভলপমেন্ট শুরু হলেও বিশ্ব তাদের এই পরিকল্পনা জানে মুলত রাশিয়ান মাইক্রোসফট এমপ্লয় (কোডনামঃ zokuna 😛 ) এর লিক করা মাইলেস্টন ১ (M1, বিল্ড নাম্বার 6.1.7850.0.winmain_win8m1.100922-1508) বিল্ড এর মাধ্যমে।
ডেভেলপার প্রিভিউ মুলত ডেভেলপারদের উদ্দেশ্য করে রিলিজ করা হলেও এটিই উইন্ডোজ ৮ এর প্রথম পাবলিক রিলিজ। এর বিল্ড নাম্বার 8102.101.winmain_win8m3.110824-1030 । এটি রিলিজ পাওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রায় ৫ লক্ষ বার ডাউনলোড করা হয়। ডেভেলপার প্রিভিউ আমাদের নতুন স্টার্ট স্ক্রিনের সাথে পরিচিত করে। আগেই বলে রাখা ভাল আমি স্ব-ঘোষিত মাইক্রোসফট ফ্যানবয় 😛 । তাই আমার কাছে ডেভেলপার প্রিভিউর স্টার্ট স্ক্রিন বেশ ভাল লেগেছিল (যদিও এখন বেশ বিরক্তিকর লাগে)।
কন্সুমার প্রিভিউ মুলত উইন্ডোজ ৮ এর বিটা ভার্সন। মাইক্রোসফট এর পরিবর্তিত নীতির কারনেই এরুপ নামকরন। আমরা এর বিল্ড ট্যাগ টা পড়লেই বুঝতে পারবঃ 8250.0.winmain_win8beta.120217-1520 । কন্সুমার প্রিভিউ বার্সেলনায় উন্মুক্ত করা হয়। উইন্ডোজ বিভাগের প্রধান স্টিভেন সিনফস্কির মতে ডেভেলপার প্রিভিউ থেকে প্রায় এক লক্ষাধিক কোডিং চেঞ্জ রয়েছে এই ভার্সনে। এই ভার্সনে স্টার্ট স্ক্রিন ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের সুবিশা সহ নানা ফিচার যুক্ত হয়। সেই সাথে রিমুভ করা হয় উইন্ডোজের ২০ বছরের সঙ্গি স্টার্ট বাটন কে। যদিও বেশির ভাগ উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরাই পদক্ষেপটি পছন্দ করেন নি। এছাড়া উইন্ডোজের নতুন লোগোটিও আত্মপ্রকাশ করে এর মাধ্যমে। কনজ্যুমার প্রিভিউ রিলিজ পায় ২৯ ফেব্রুয়ারী।
রিলিজ প্রিভিউ অফিসিয়ালি এখন উইন্ডোজ ৮ এর সর্বশেষ পাবলিক ভার্সন। এটি আসলে রিলিজ ক্যান্ডিডেট বিল্ড। বিল্ড নাম্বারঃ 8400.0.winmain_win8rc.120518-1423 রিলিজ প্রিভিউ মুলত প্লাটফর্মটাকে স্ট্যাবল এবং এর ইউজার ইন্টারফেসের চেঞ্জগুলো পরখ করার জন্য প্রকাশ করা হয়। এই ভার্সনে উইন্ডোজের ক্লাসিক ডেস্কটপ থেকে উইন্ডোজ ৭ এর ছোয়া গুল দূর করা হয় এবং এক্সপ্লোরার কে আর ‘মেট্রোফাইড’ আদল দেয়া হয়। এটি রিলিজ করা হয় ৩০ মে।
আর টি এম (RTM) এর পূর্ণ রুপ রিলিজ টু ম্যানুফ্যাকচারিং, অর্থাৎ উইন্ডোজ এর ডেভেলপমেন্ট শেষ এখন তা পার্টনার পিসি ভেন্ডরদের কাছে হস্তান্তর যোগ্য। আমরা আগামী ২৬শে অক্টোবর রিলিজের দিন যে কপিটি হাতে পাব সেটি এই একি কপি। মাইক্রোসফট গত ১ আগস্ট উইন্ডোজ ৮ এর RTM অর্থাৎ ডেভেলপমেন্ট সমাপ্ত ঘোষণা করে।
আমি ১ আগস্ট রাতে মোটামুটি না ঘুমিয়েই কাটিয়েছি। সারা রাত WINUNLEAKED, MDL FORUM এ ঘুরে কাটিয়েছি কখন iso ফাইল্টা লিক হবে। হল তবে ৩ আগস্ট, করল সেই রাশিয়ান দোস্ত wzore । কিন্তু ব্যাটা চাকরী খোয়ানোর ভয়ে লিক করল এন্টারপ্রাইজ এর এন ভার্সন (মিডিয়া প্লেয়ার বিহীন ভার্সন কে এন ভার্সন বলা হয়) সুতরাং আবার অপেক্ষা... অবশেষে ৪ তারিখ বিকালে কম্পু অন করে দেখি উইন্ডোজ ৮ প্রোফেসনাল ৩২ বিট iso । পরিচিত এক ভাইয়ের বাংলাবিলাই মডেম নিয়ে ৮ ঘন্টা ৩৯ মিনিট অপেক্ষার পরে ডাউনলোড হল কাংখিত ৮ নম্বর জানালা ।
সেম আজ সেভেনঃ এই কথাটাই আন মনে মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল নতুন উইন্ডোজের oobe (out of box experience বা ইন্সটল ইন্টারফেস) দেখে। তবুও যেহেতু রিভিউ করছি তাই কিঞ্চিত স্ক্রিন 😛
নোটঃ ইন্সটল ইন্টারফেসের ছবি ও আগের ছবি গুলো ধার করা 😛
স্টার্ট স্ক্রিনে লগ অন করার পর প্রথম যে পরিবর্তনটি লক্ষ্য করলাম তা হল ক্লাসিক ডেস্কটপ অ্যাপ গুলোর টাইলস গুলো এখন আর সুন্দর দেখাচ্ছে। কারণ কি? কারণ আগের দুই প্রিভিউ ভার্সনে অ্যাপ গুলোর আইকন টাইলস এর এক কোনায় দেখান হতো, এখন আইকন গুলো মাঝখানে দেখানো হয়। আরেকটা জিনিস লক্ষ্য করলাম তা হল সাউন্ড। উইন্ডোজ ৭ এর নটিফিকেশন, লগ অন ইত্যাদি সাউন্ড গুলোও চেঞ্জ করা হয়েছে। নতুন সাউন্ড গুলোও বেশ সাধারন অর্থাৎ মেট্রোফাইড :P।
স্টার্ট স্ক্রিনের প্রথম যে টাইল্টাতে আমার ক্লিক পড়ল সেটি ডেস্কটপ টাইল :p । ডিফল্ট ওয়ালপেপারটাও বেশ ভাল। মাত্র দুটি ফুলের মাঝে আপনি সেই সিম্পল ভাবটাও খুজে পাবেন।
যারা প্রিভিউ ভার্সন ব্যাবহার করেছেন তারা এখন যেই ফিচারটির কথা বলব তার সাথে পরিচিত। ফিচারটি হল নতুন এক্সপ্লোরার ফ্রেম এবং কপি, মুভ অপেরাশন গুলো এখন পজ/রিজ্যুম করা যায় এক ক্লিকেই। উইন্ডোজ ৮ এ কপি/মুভ অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হয়। আমার ১ জিবি র্যাম সত্ত্যেও বেশ ভাল স্পিড পেয়ে থাকি 😀 । আছে নতুন অফিস স্টাইল রিবন ও।
মাইক্রোসফট গ্লাস ইফেক্ট রিমুভ করে সব কিছু সিম্পল করতে চাইলেও স্টার্ট স্ক্রিন কাস্টোমাজেশনের জন্য বেশ কয়েকটি অপশন রেখেছে। আপনি পাবেন বেশ কয়েকটি কালার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড।
আপনি ঝকঝকে বাংলাও পাবেন প্রি ইন্সটলড 🙂 বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ এক্টিভ ও করতে পারবেন নতুন কন্ট্রোল প্যানেল মেনু থেকে।
উইন্ডোজ ৮ এ পাবেন নতুন এবং কার্যকারী একটি টাস্ক ম্যানেজার। উইন্ডোজ এর টাস্ক ম্যানেজার প্রতি ১৫ বছরে মেজর চেঞ্জ করা হয়। তাই পরখ করে দেখতে পারেন এই বিরল (!) পরিবর্তনটিও।
এন্ড্রয়েড, আইওএস এর স্টোর এর সাথে পাল্লা দিতে আছে নতুন অ্যাপ স্টোর। তবে একেবারেই নতুন হওয়ায় অ্যাপ এর সংখ্যা একটু কম। কাল নতুন একটা জিনিস আবিষ্কার করলাম, অ্যাপের দাম টাকায় ও দেখায়!
উইন্ডোজ ৮ এর সাথে বিল্ট ইন আছে নতুন ও আরো শক্তিশালী উইন্ডোজ ডিফেন্ডার। তাই নো টেনশন ফর ভাইরাস!
উইন্ডোজ ৮ এ আছে বিল্ট ইন ইউসেজ মনিটর তাই বাংলাদেশের চড়া দামের ইন্টারনেটের দেখাশোনা করবে উইন্ডোজ নিজেই !
আরো আছে নতুন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার পুরানো ভার্সনের পাশাপাশি আছে নতুন মেট্রো মর্ডাণ ইন্টারফেস।
ওহহো! চার্ম বার বাবাজীর কথা তো বলাই হয়নি। চার্ম বারের সাহায্যে সম্য দেখা, সার্চ করা, সেটিংস চেঞ্জ সহ আর অনেক কাজ করতে পারবেন।
এই একটি জায়গায় মাইক্রোসফট এর বাহবা পাওয়া উচিৎ কিন্তু বাঙ্গালিরা দেবে ছি ছি !! মানে? মানে হল মাইক্রোসফট তাদের অ্যাকটিভেট সিস্টেম কে উন্নত করেছে বহুগুণে। অর্থাৎ উইন্ডোজ ৭, ভিস্তা যেভাবে bios slic certificate এর মাধ্যমে একটিভেট করা গেছে এক ক্লিকে সেভাবে তো দুরের কথা mini kms সার্ভার তৈরি করাই দুঃসাধ্য হয়ে গেছে! তাহলে উপায়? উপায় আপাতত বন্ধ যে পর্যন্ত kms server host key লিক না হয় সে পর্যন্ত। তবে কয়েকজন দয়ালু যাদের কাছে হোস্ট কি আছে তারা তাদের সার্ভার দিয়ে অ্যাক্টিভেট করার সুযোগ দিলেও এখন সবগুলো সার্ভার ডাউন। তাই আমি এখন ৯০% পাঠক কে রিকমেন্ড করব আপাতত উইন্ডোজ ৮ না ইন্সটল করতে। যারা ইন্সটল করে ফেলেছেন (ফাইনাল ভার্সন, প্রিভিউ নয়) তারা mydigitallife.info এর ফোরামে খোজ করতে পারেন kms সার্ভারের জন্য। তবে হতাশ হওয়ার কিছুই নেই, একটিভেটর এলে সবার আগে তা বের হবে আমাদের প্রিয় টেকটিউন্সেই 🙂
চাচাঃ মেরা উইন্ডোজ ৮ লিঙ্ক কই?
ভাতিজাঃ আছে, আছে জরুর আছে। আগে বলেন কোনটা নিবেন টাইম বোম্ব কপি না ৩০ দিনের গ্রেস পিরিওড কপি?
চাচাঃ টাইম বোম্ব আবার কি?
ভাতিজাঃ অইটা মাইক্রোসফট অফিসিয়াল উইন্ডোজ ৮ ট্রায়াল কপি, Enterprise ভার্সন।
চাচাঃ আরেট্টা কি কইলি?
ভাতিজাঃ অইটা প্রো (Windows 8 Pro) ভার্সন। ওইটারও iso ফাইল অফিসিয়াল কিন্তু ডাউনলোড করা ঝামেলা ফাইল শেয়ারিং সাইট না হলে টরেন্ট।
চাচাঃ আমার ultimate ভার্সন কই?
ভাতিজাঃ এখন pro ভার্সনেই ultimate এর সব সুবিধা পাইবেন। আর এন্টারপ্রাইজের একটা বাড়তি সুবিধা Windows to Go। তবে সেইটা বাংলাদেশের অনুপযোগী বললেই চলে। কারণ সেইটা চালাইতে ১৬ জিবি পেন্ড্রাইভ লাগে।
চাচাঃ এখন বল কোনটা ডাউনলোড কোরমু?
ভাতিজাঃ আমার মতে কষ্ট কইরা pro চালানোই ভাল। কারণ অইটার অ্যাক্টিভেটর বের হওয়ার একটা সম্ভবনা আছে শীঘ্রি কিন্তু এন্টারপ্রাইজ এক্টিভেট করা একটু কষ্ট। ৯০ দিন শেষ হলেই বুম!
নাটক অনেক হল। এবার লিঙ্কের পালা
অফিসিয়াল ট্রায়াল ৯০ দিন (এন্টারপ্রাইজ)
MSDN ISO ৩০ দিন (প্রো ভার্সন ম্যাগ্নেট লিঙ্ক।)
x86 pro iso (32 বিট)
x64 pro iso (64 বিট)
আপনারা zbigz.com ব্যাবহার করে টরেন্ট আইডিএম দিয়ে নামাতে পারেন রিজ্যুম সহ। অন্য কোথাও থেকে নামালে হ্যাশ চেক করে নামাবেন। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত টিউন করার ইচ্ছা আছে।
টিউনে বেশ কয়েকবার বলেছি আমি পাক্কা এমএস ফ্যানবয় তবুও আমি যদি ১৫০% সৎ হয়ে বলি, তবে উইন্ডোজ ৮, উইন্ডোজ ৭ এর পাশে একটু ফিকেই দেখায়। সাধারন ব্যাবহারীরা প্রথম ব্যবহারে বেশ বেগ পাবেন, তা সহজেই অনুমেয়। তবে মানুষ অভিযোজী প্রাণী, তারা সবকিছুতেই অভ্যস্ত হতে পারে। উইন্ডোজ ৯৫ মাউসের প্রবর্তন ঘটিয়ে প্রায় বিপ্লব ই করে ফেলে, কিন্তু ভাবা যায় তার আগের সাধারণ ব্যবহারকারীরা এর থেকে ১০০ হাত দূরে থাকত ! এখন প্রেক্ষাপট যেরকমই হোক, ভবিষ্যতে টাচ বেজড ইন্টারফেসই সব জায়গায় প্রধান হয়ে উঠবে। সব মিলিয়ে মাইক্রোসফট চেস্টা করেছে সর্বচ্চ ভাবে উইন্ডোজ কে রি ইমাজিন্ড করতে। আমার মনে হয় তারা পুরোপুরি না হলেও অনেকটাই সফল। তারা যদি উইন্ডোজ ৮ এ ব্যর্থ ও হয় তবে মনে রাখবেন আসছে উইন্ডোজ ৯ শীঘ্রই! কারণ কথায় আছেনা এক একটি ভিস্তার পরে আসে এক ৭! ততদিনে উইন্ডোজ ৮ ও সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠবে। Latest is Greatest এই কথা অনুযায়ী আমি আপনাদের উইন্ডোজের ভবিষ্যৎ কে পরখ করার আমান্ত্রন জানিয়ে শেষ করছি। আমার এ টিউন টি ধরে নিতে পারেন জীবনের প্রথম টিউন (কেবলই তো পড়ি ক্লাস টেনে :P। আগে ক্লাস এইটে থাকতে ২ টা টিউন করছিলাম কিন্তু সেগুলা আমারই পছন্দ হয়নাই বলে ডিলিট করে দিছি। এখন আসলে শিখছি, ফলো করছি হাসান যোবায়ের (আল-ফাতাহ্) ভাইয়া, সাইফুল ইসলাম ভাইয়াদের। তাই ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন।)
ঈদ মোবারাক।
যোগাযোগঃ আমার ফেবু
আমি মুশফিকুস সালেহীন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 229 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
সুন্দর টিউন হয়েছে তবে এ্যাক্টিভেট যেহেতু করা যাচ্ছে না তাই ডাউনলোড আপাতত করা হচ্ছে না।