গতকাল টাইম থেকে প্রকাশিত বছরের সেরা ৫০টি আবিস্কারকে তুলে ধরেছিলাম টিউনার বন্ধুদের সামনে। টিউনটি আপনাদের ভালো লাগায় আমি খুবই আনন্দিত! এই আবিস্কারগুলোর মধ্য থেকে কিছি কিছু আবিস্কার ছিল আশাকরি বিশেষ বিশেষ আবিস্কারগুলোকে নিয়ে আলদা আলাদা টিউন করব। আজ আরেকটু কাছ থেকে নেব নাসার অ্যারেস রেকটটি। টাইম প্রকাশিত তালিকায় এটিই প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছে! আসুন দেখে নেই এই সেরা প্রজেক্টটি -
৩২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশ্বয়কর রোবটটি নাসার ফিউচার মিশনের প্রটোটাইপ হিসেবে ডেভলাপ করা হয়েছে। নাসার কর্মকর্তাদের মতে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়ার ক্ষমতা রাখে ARES!
এই রকেটটি নাসার কন্সটেলেশান প্রোগ্রামের আওতায় রকেট ফ্যামিলির একটি খুবই গুরুত্বপূর্ন স্থান ইতোমধ্যেই দখল করে নিয়েছেন। আশ্চর্য হলেও সত্যি এই প্রোগ্রমের প্রবক্তা ছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বুশ মামা। বর্তমানে এতে সংযুক্ত করা হচ্ছে ভবিষ্যতের সকল অভিযানের জন্যে শাটেল অ্যাটাচমেন্ট সিস্টেম।
রকেটের লন্চ প্যাড কি সেটা তো আমরা সবাই জানি। যেখান থেকে রকেকটি কে সাধারণত লন্চ করা হয়ে থাকে। ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে বানানো হয় এর লন্চ প্যাডটি। আসলেই দেখার মত একটি লন্চ প্যাড
লক্ষ্য আর কি ই বা হবে?. মহাকাশ অভিযানগুলো কে আরো ইক্যুয়িপড্ এ আরো সাকসেসফুল করে তোলা!
শুধুমাত্র ৪৪ মিলিয়ন ডলারের একটি টেস্ট ফ্লাইট চালিয়েই নাসা সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে, মানবতার কল্যানে অর্থবহ অভিজান চালাতে তাদের বছরে আরো তিন বিলিয়ন ডলার এক্সট্রা দরকার। আমেরিকা সরকার হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে গেছে এই রকেট কে পুষতে হলে তাদের অনেক কাঠ খড় পোড়াতে হবে।
রকেট টির লন্চিং ডিরেক্টার ‘এযওয়ার্ড জে ম্যাঙ্গো’ র আন্ডারে এর প্রথম সাকসেসফুল টেস্ট ফ্লাইটটি সম্পন্য হয়। তবে টেস্ট লন্চের সময় রকেটের আগায় একটি কোনাকৃতির এক্ট্রা ময়েশ্চার সংযুক্ত করা হয়। সুপারসনিক স্পীডের কারণে টেস্ট ড্রাইভেই যেন কোন সমস্যা না হয় তাই এই এক্সট্রা নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।
আমি দুঃসাহসী টিনটিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 200 টি টিউন ও 1531 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 34 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
মানুষ হিসেবে তেমন আহামরি কেউ নই আমি। সাটামাটা জীবনটাই বেশী ভালো লাগে। আবার মাঝে মাঝে একটু আউলা হতে মন চায়। ভালো লাগে নিজেকে টিনটিন ভাবতে .... তার মত দুঃসাহসী হতে মন চায় ..... কিন্তু ব্যক্তি জীবনে অনেকটা ভীতুই বটে ..... অনেক কিছুই হাতছাড়া হয়ে গেছে জীবনে এই কারনে ..... আবার...
চলে যাব উরিয়া ,রকেটেতে করিয়া । কোথায় যেন যাব তাই তো মনে নেই । হা হা হা ভালই লাগল টিউনটা । টিনটিন ভাই বুঝাইয়া দিলেন আবারও OLD IS GOLD ।