আপনি যদি আপনার শখের ফেসবুক আইডিটি হ্যাক হয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আজকের টিউনটি আপনার জন্যই। বা আপনি যদি একটি নতুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলতে চান এবং তা শুরু থেকেই নিরাপদ রাখতে চান যেন সেটি ভবিষ্যতে হ্যাক না হয় তাহলেও আজকের টিউনটি আপনার জন্যই। আজকের টিউনে আমি ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখার সেরা পাঁচটি টিপস ও সেটিংস শেয়ার করব যেগুলো ফলো করলে আপনাদের ফেসবুক আইডি আর কখনোই হ্যাক হবে না।
আজকের টিউনে আমি আপনাকে যে টিপস গুলো দিব এবং সেটিংস গুলো আপনার সাথে শেয়ার করব সেগুলো আমি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট নিরাপদ রাখার জন্যও ব্যবহার করি। এবং আমি প্রায় সাত বছর হলো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছি আজ পর্যন্ত আমার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হওয়া জনিত কোনো সমস্যায় পড়েনি। তো চলুন বেশি কথা না বাড়িয়ে এবার দেখে নেওয়া যাক ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখার সেরা পাঁচটি টিপস ও সেটিংস গুলো।
ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখতে সর্ব প্রথম আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ডটি কেমন সেটিতে খেয়াল করতে হবে। আর আমরা প্রায় মানুষই এখান টাই ভুল করি। আমাদের বেশিরভাগ মানুষের ফেসবুক পাসওয়ার্ডই ১ থেকে ৮ পর্যন্ত নাম্বার, আমাদের ব্যক্তিগত ফোন নাম্বার, বা ইংরেজি কোন একই অক্ষর আট বার ব্যবহার করা, আমাদের কোন প্রিয় মানুষের নাম ব্যবহার করা, আমাদের ফোন নাম্বারের শেষের ছয়টি বা আটটি অক্ষর এরকম দিয়ে থাকি। আর এই সুযোগটাই হ্যাকারেরা নিয়ে থাকে। ফেসবুকে ব্রুট ফোর্স (Brute Force) বা ডিকশনারি অ্যাটাক (Dictionary Attacke) নামে একটি অ্যাটাক রয়েছে যে অ্যাটাক দিয়ে এরকম ফেসবুক পাসওয়ার্ড গুলো হ্যাক করা সম্ভব হয়।
তাই আপনার ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ডটিও যদি এরকমই হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই এক্ষুনি সেটি পরিবর্তন করেনিন। আর ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ডটি এমন দিবেন যেটি কেউ কখনোই আন্দাজ করতে পারবেনা এবং পাসওয়ার্ডটি অনেক বড় রাখবেন। একই সাথে সেটিতে কিছু ইংরেজী নাম্বার, ইংরেজী বড় ও ছোট হাতের অক্ষর, কিছু সিম্বলিক চিহ্ন মিক্স করে পাসওয়ার্ডটি সেট করবেন। একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড এর উদাহরণ হল: (AjsnksJH2$82&$@7)
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন হলো এমন একটি সিকিউরিটি সেটিংস যেটি চালু করে নিলে আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড অন্য কেউ জেনে গেলেও আপনার অনুমতি ছাড়া আপনার ফেসবুক একাউন্টটিতে সে লগইন করতে পারবে না। এই সেটিংসটি চালু করার পর যখনই আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে লগইন করতে যাবেন তখন আপনার ফোনে ফেসবুক থেকে একটি সিকিউরিটি কোড পাঠানো হবে সেই কোডটি আপনি দিতে পারলে তবেই ফেসবুক আপনাকে আপনার ফেসবুক আইডিটির এক্সেস দিবে। আর কোডটি যদি দিতে না পারেন তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক আইডির সঠিক পাসওয়ার্ড দিলেও ফেসবুক আপনাকে আপনার ফেসবুক আইডির এক্সেস দিবে না। আর কোন হ্যাকার যখন আপনার ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড জেনে যাওয়ার পর আপনার আইডিতে ঢুকতে যাবে তখন আপনার ফোনে আশা কোডটি তার প্রয়োজন পড়বে যার ফলে সে আপনার ফেসবুক আইডিতে লগইন করতে পারবে না। তো চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আপনার ফেসবুক আইডিতে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করবেন।
প্রথমে ফেসবুক অ্যাপ এ প্রবেশ করুন।
তারপরে ডান দিকে উপরে থ্রি ডট আইকনে ক্লিক করুন।
তারপরে সেটিংস ও প্রাইভেসিতে ক্লিক করুন।
তারপর সেটিংস এ ক্লিক করুন।
তারপরে অ্যাকাউন্ট সেন্টার এর ভিতরে ক্লিক করবেন। স্ক্রিনশট এ দেখানো অংশের যেকোনো জায়গাতে ক্লিক করলেই হবে।
তারপরে পাসওয়ার্ড এন্ড সিকিউরিটি তে ক্লিক করবেন।
তারপরে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এ ক্লিক করবেন।
তারপরে যদি আপনার ইনস্টাগ্রাম একাউন্টটি আপনার ফেসবুক আইডির সাথে অ্যাটাস থাকে তাহলে উপরের ফেসবুক আইডি অপশনটি সিলেক্ট করবেন।
তারপরে যদি আপনার ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড চায় তাহলে পাসওয়ার্ড দিয়ে দিবেন। তারপর এখানে টেক্সট মেসেজ এসএমএস অপশনটি সিলেক্ট করে দিয়ে নেক্সট এ ক্লিক করবেন।
তারপর এখানে আপনার নাম্বারটি সিলেক্ট করে দিয়ে নেক্সট এ ক্লিক করবেন। আর যদি আপনার ফেসবুক আইডিতে আপনার নাম্বার সেভ করা না থাকে তাহলে নিচের অপশন থেকে আপনার নাম্বারটি অ্যাড করে নিবেন।
তারপর আপনার নাম্বারে কল বা এসএমএস এর মাধ্যমে একটি ছয় সংখ্যার কোড যাবে। সেই কোডটি ফাঁকা বক্সে বসিয়ে দিয়ে নেক্স এ ক্লিক করবেন।
তারপর ডান অপশনে ক্লিক করবেন।
বাস এবার আপনার ফেসবুক আইডিতে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু হয়ে গেছে। আপনার ফেসবুক আইডিতে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু হয়েছে কিনা তা বোঝার জন্য নিচের স্ক্রিনশট এর সাথে মিলান। নিচের স্ক্রিনশটটি টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু থাকা অবস্থায় নেওয়া হয়েছে।
হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন। যদি আপনি আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাতে চান তাহলে আজকেই আপনার ফেসবুক আইডির জন্ম তারিখ হাইড করে নিন। কারণ, ফেসবুকে কিছু বিশেষ ধরনের ট্রিকস থাকে যেগুলো দ্বারা হ্যাকার আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিটি হ্যাক করে নিতে পারে। এরই মধ্যে একটি হলো: আপনি যদি আপনার ফেসবুক আইডিটি অনেকদিন ধরে ব্যবহার না করেন তাহলে ফেসবুককে বলা হয় যে এই ব্যক্তিটির একাউন্ট হ্যাক হয়েছে বা তিনি এই একাউন্টির আক্সেস হারিয়ে ফেলেছেন। এবং অনেক সময় ফেসবুক আইডিটি রিকোভারি করার জন্য প্রমাণ হিসাবে জন্ম তারিখ নিশ্চিত করতে বলে তখন হ্যাকার আপনার আইডি থেকে আপনার জন্ম তারিখ দেখে নিয়ে সেখানে সাবমিট দিলে আপনার আইডিটি হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে।
আবার অনেক সময় এইরকম পরিস্থিতিতে ফেসবুক পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য আইডি কার্ড চেয়ে থাকেন। আর যেহেতু আপনার ফেসবুক আইডিতে আপনার জন্ম তারিখ পাবলিক করা আছে তাই হ্যাকার সহজেই সেখান থেকে আপনার জন্ম তারিখ দেখে নিয়ে আপনার নাম এবং ছবি দিয়ে নকল একটি আইডি কার্ড তৈরি করে ফেসবুকে সাবমিট দেয়। আর এভাবেই আপনার প্রাণপ্রিয় ফেসবুক আইডিটি হ্যাকারের হাতে চলে যায়। তাই ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখতে অবশ্যই ফেসবুক আইডিতে আপনার জন্ম তারিখ গোপন রাখুন। তো চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ফেসবুক আইডির জন্ম তারিখ গোপন করবেন।
প্রথমে ফেসবুকে প্রবেশ করুন।
তারপর আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করুন।
তারপরে এডিট প্রোফাইল এ ক্লিক করুন।
তারপর এডিট ইউর অ্যাবাউট ইনফো তে ক্লিক করুন।
তারপর বেসিক ইনফো অপশন এর এডিট এ ক্লিক করুন।
তারপরে "বার্থডে" অপশনে আপনার জন্ম তারিখ, জন্ম মাস এবং জন্ম সাল দুটিতেই ক্লিক করে অনলি মি সিলেক্ট করে দিবেন।
কোন অপশন সিলেক্ট করতে হবে তা বোঝার জন্য নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন।
বাস এবার আপনার সেটিংস পরিবর্তন করা শেষ। এবার আপনার এই সেটিংসটি সেভ করতে হবে। সেটি করার জন্য ডানদিকে উপরে সেভ অপশনে ক্লিক করে দিন।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট পাবলিক থাকার কারনেও আপনার ফেসবুক আইডিটি হ্যাক হতে পারে। যেমনটি আগেই বলেছিলাম ফেসবুকে কিছু ট্রিকস আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট এর তথ্য দিয়েও আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করা যেতে পারে। এই পদ্ধতিতে, যখন আপনার ফেসবুক আইডি অনেকদিন ধরে ব্যবহার হয় না তখন অনেক সময়ই ফেসবুক সেই আইডিটি রিকভার করার অপশন হিসেবে ফ্রেন্ড লিস্টটি রাখে। আবার রিকভারি অপশন হিসেবে যখন ফেসবুক আইডি কার্ডের তথ্য চায়, এবং হ্যাকার সেটি নকল ভাবে তৈরি করে সাবমিট দেয় এমন সময় আইডি কার্ডটি চেকের পর ফেসবুক সেই ফেসবুক আইডিটি রিকভার করার জন্য পরবর্তী স্টেপ হিসাবে ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট সনাক্তকরণ অপশনটি দেয়।
এই অপশনে কয়েকটি ফেসবুক আইডি দেখানো হয় এবং সেই আইডি গুলোর মধ্যে কোন আইডিটি আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে রয়েছে এমন ধরনের প্রশ্ন দ্বারা আপনার পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। আর এমন অবস্থায় যদি আপনার ফ্রেন্ড লিস্টটি পাবলিক থাকে তাহলে হ্যাকার সহজেই আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে কে কে রয়েছে তাদের মধ্যে থেকে সেই আইডিগুলোকে খুঁজে বের করে ফেসবুকের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে আপনার আইডিটির অ্যাক্সেস নিয়ে নেই। তাহলে বুঝতেই তো পারছেন যে ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্ট হাইড করে রাখা টা কতটা জরুরি। তো চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ফেসবুকে ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট হাইড করবেন।
প্রথমে ফেসবুকে প্রবেশ করুন।
তারপর ডান দিকে উপরে থ্রি ডট আইকনে ক্লিক করুন।
তারপরে সেটিংস ও প্রাইভেসিতে ক্লিক করুন।
তারপরে সেটিংস এ ক্লিক করুন।
তারপরে একটু নিচে এসে "অডিয়েন্স এন্ড ভিজিবিলিটি" অপশন থেকে "হাউ পিপল ফাইন্ড এন্ড কন্টাক্ট ইউ" অপশনে ক্লিক করুন।
তারপরে "হু ক্যান সী ইউর ফ্রেন্ড লিস্ট" অপশনে আমার স্ক্রিনশটে উল্লেখ করা জায়গাতে ক্লিক করে "অনলি মি" সিলেক্ট করে দিন। আর যদি আগে থেকেই সেটি সিলেক্ট করা থাকে তাহলে আর পরিবর্তন করার দরকার নেই। তবে, ফেসবুকে ডিফল্টভাবে এটি পাবলিক, ফ্রেন্ডস বা ফ্রেন্ডস অফ ফ্রেন্ডস অপশন সিলেক্ট করা থাকে। সঠিকভাবে করতে পেরেছেন কিনা সেটি বুঝতে আমার স্ক্রিনশটের সাথে মিলন। স্ক্রিনশটটি সেটিংস টি সঠিকভাবে করার পরে নেওয়া হয়েছে।
বাস এবার আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্টটি হাইড হয়ে গেছে। এরপর থেকে আর আপনার ফেসবুকে কয়জন এবং কে কে ফ্রেন্ড আছে তা আপনি ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবে না।
ফেসবুকের একটি খুবই জনপ্রিয় হ্যাকিং পদ্ধতি হলো ফেসবুক ফিশিং। এই পদ্ধতিতে হ্যাকার আপনাকে কোনরকম ভাবে ফাঁদে ফেলিয়ে একটি লিঙ্ক দিবে এবং আপনি সেই হ্যাকারের ফাঁদে পা দিয়ে সেই লিংকে ক্লিক করবেন তারপর দেখবেন যে সেখানে ফেসবুক আপনার কাছ থেকে আপনার লগইন চাচ্ছে। তারপর আপনি সেটিকে ফেসবুক মনে করে আপনার আইডিটি যখনই লগইন করবেন তখনই আপনার লগইন করা তথ্যটি চলে যাবে হ্যাকারের কাছে। এভাবেই হ্যাকার খুব সহজেই আপনার ফেসবুক আইডিটির লগইন এবং পাসওয়ার্ড জেনে যাবে। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন এটি খুবই সহজ এবং যারা জানেন না এ বিষয়ে তাদের জন্য খুবই বিপদজনক একটি হ্যাকিং পদ্ধতি।
তাই ফেসবুকে লগইন করার আগে অবশ্যই কোথায় লগইন করছেন সেটি সঠিকভাবে চেক করে নিবেন। যদি সেটি অরিজিনাল ফেসবুক হয় তাহলে অবশ্যই লিংকের শুরুতে facebook.com থাকবে। আর যদি দেখেন যে লিংকে এমন কোনো কিছুই নেই বা থাকলেও সেটি লিংকের শুরুতে নয় মাঝখানে বা শেষে আছে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি ফেসবুক ফিশিং পেজ। আর যদি কোন অ্যাপস ব্যবহার করতে গিয়ে ফেসবুকের তথ্য চায় তাহলে অবশ্যই সেখানে আপনাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর তথ্য দিবেন না কারন, এটিও ফিশিংয়েরই একটি অংশ কিন্তু এখানে লিঙ্কের বদলে অ্যাপস ব্যবহার করা হয়েছে। এবং ফেসবুক অ্যাপস ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার সিস্টেম অনুযায়ী অফিসিয়াল জায়গা থেকে ফেসবুকের অরিজিনাল অ্যাপসটি ডাউনলোড করেই শুধু সেটিতে লগইন করে ব্যবহার করবেন।
খেয়াল করুন: এ ধরনের ফিশিং অ্যাটাকের জন্য সব সময় লোভনীয় কোনো জিনিসকেই ফাঁদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। যেমন: কোন জনপ্রিয় মুভি ডাউনলোড এর লিংক, ফ্রি ফায়ার বা পাবজি ডায়মন্ড ফ্রি পাওয়ার লিঙ্ক ইত্যাদি।
তো এই ছিল আজকের টিউন। আজকের এই টিউনটি কেমন লেগেছে তা অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন। যদি এই টিউনটি আপনার কাজে লাগে তাহলে অবশ্যই অন্যদেরকেও শেয়ার করে তা জানার সুযোগ করে দিবেন। আবারো কথা হবে পরবর্তী নতুন কোনো টিউনে। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
আমি মো মিনহাজ। শিক্ষার্থী, শের এ বাংলা সরকারি মহাবিদ্যালয়, রানীনগর, নওগাঁ, রাজশাহী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 33 টি টিউন ও 23 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
"Welcome to TechTunes! I'm Md Minhaj, your guide to the dynamic world of technology. As an avid tech enthusiast, I'm dedicated to uncovering the latest trends, innovations, and insights in the tech realm. Through my words on TechTuness, I aim to decode intricate tech jargon, provide thoughtful analysis, and offer...
Thanks, khub valo ekta tune