প্রযুক্তি বিশ্ব প্রতিদিন নিয়ে আসছে নিত্যনতুন চমক। এর মুখ্য ভুমিকা পালন করছে ফেচবুক ও গুগল। এরই ধারাবাহিকতায় ফেচবুক নিয়ে আসছে চিন্তার মাধ্যমে লিখার পদ্ধতি। যা আরও গতিশীল করবে প্রযুক্তির ব্যবহার। বিশেষ করে ফেচবুকের কোটি গ্রাহকের মাধ্যমে এই গ্রহটাকে করে তুলবে প্রযুক্তির উৎকৃষ্ট মহল্যা।
ফেসবুক এমন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে যাতে চিন্তার মাধ্যমে টাইপ করা যাবে এবং “চামড়ার মাধ্যমে শোনা যাবে”।
সামাজিক মাধ্যমটি ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যতে আপনাকে আপনার মন-সংযোগের মাধ্যমে যোগাযোগের সুবিধা দিতে চাইছে। ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ সম্প্রতি এমন বিবৃতি দিয়েছে।
সময় থাকলে অন্তত একবার ভিজিট করুন আমার ব্লগ প্রযুক্তি কর্নার
বিল্ডিং এইট (Building 8) নামক ফেসবুক গবেষণাগারে এই ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। এর আগে এই ভবনটির ব্যাপারে খুব সামান্য তথ্যই প্রকাশ্য ছিলো। কিন্তু গত বুধবারে ফেসবুকের ঘোষনার মাধ্যমে এর কর্মকান্ডের বিস্তারিত উদ্ঘটিত হয়।
বিল্ডিং এইটের প্রধান, রেজিনা ডুগান বলেছেন, তাঁর দলে ৬০ জন বিজ্ঞানী আছে যাঁরা এই মূহুর্তে দেখছেন কীভাবে শুধু মস্তিষ্কের তরঙ্গ ব্যবহার করে ১০০ টি শব্দ লেখা যায়।
এর চেয়েও আরেকটি উন্নততর প্রযুক্তি নিয়েও কাজ করা হচ্ছে যার মাধ্যমে চামড়ার মাধ্যমে উচ্চরিত ভাষা শোনার ব্যবস্থা করা হবে।
ডুগানের মতে, এই গবেষণার চূড়ান্ত লক্ষ্য এতে মান্দারিন ভাষায় চিন্তা করা যাবে এবং স্প্যানিশে অনুভব করা যাবে।
সময় থাকলে অন্তত একবার ভিজিট করুন আমার ব্লগ প্রযুক্তি কর্নার
Silent Language Interface
এই প্রকল্প এখনো সুদূর পরাহত তবে কোম্পানীটি মনে করে ক্রমান্বয়ে এটি আলোর মুখ দেখবে। বুধবারে জাকারবাগ একটি টিউনে উল্লেখ করেন, “ত্রমান্বয়ে আমরা একটি পরিধানযোগ্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করব যা কারখানার স্কেলে উৎপাদন করা যাবে।”
ডুগান নিজেও তাঁর টিউনে এই প্রযুক্তিটিকে নীরব ভাষ্য ইন্টারফেস (silent voice interface) প্রযুক্তি হিসেবে অভিহিত করেছেন, যাতে তিনি প্রস্তাব করেছেন এই প্রযুক্তিতে ব্যবহার কারী নিজের ভাষায় কথা বলেই গোপনভাবে বার্তা পাঠাতে পারবেন।
আমি Cyber Star। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 31 টি টিউন ও 44 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।