ফেসবুক লাইক পাওয়ার বিষয়টি একটি দারুণ টপিক হিসেবে প্রতিপন্ন হয়ে আসছে যখন থেকে জায়ান্ট সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক নানাবিধ বিজনেসকে প্রোমোট করা শুরু করে ফেসবুক পেজে লাইকের মাধ্যমে। এই উন্নয়নশীল কমার্সের পৃথিবীতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি বিজনেস দারুণভাবে এক্সপ্যান্ড করতে পারে কারণ ভিজিটরেরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে সেইসব ফেসবুকে পেজের প্রতি আকৃষ্ট হন যেগুলাতে ভালো সংখ্যক লাইক আছে। ফেসবুক পেজের লাইক মূলত যা করে তা হলোঃ পেজটির বিষয়বস্তুকে দিকে-দিকে ছড়িয়ে দেওয়া। একটি বিজনেসকে কার্যকরী পন্থায় এগিয়ে দিতে ফেসবুক লাইকের জুড়ি মেলা ভার আর এজন্যই এটি একটি বিরাট ফ্যাক্টর। এই পোস্টটিতে কিভাবে ফেসবুক লাইক আপনি কিনতে পারেন, তা নিয়ে আলোকপাত করবো। ফেসবুক লাইক কেনার জন্য একটি স্থায়ী ও নির্ভরযোগ্য সমাধান খুঁজছেন- এমন যদি হয় আপনার অবস্থা, তবে আপনি সম্ভবত সঠিক পোস্টটিই পড়ছেন!
এই বিষয়টি সমাধার জন্য অসংখ্য উপায় আছে, তবে একটি কার্যকরী ও বহুল সমাদৃত উপায় হলো ফেসবুক লাইক কেনা। ওয়েব-কেন্দ্রিক বিজনেসগুলোর পাশাপাশি এটি আমাদের নন-ভার্চুয়াল জগতের ফার্মগুলোর মধ্যেও এটি একটি জনপ্রিয় ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই দুইক্ষেত্রেই একটি প্রধান বষয় হচ্ছে বিজনেসটির প্রসার, আর যেহেতু এটি ফেসবুক লাইকের মাধ্যমেই হয়ে থাকে, তাই এই সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ফেসবুক উইজারেরা (বা ভিজিটরেরা) একটি পেজকে নির্ভরযোগ্য মনে করে এর লাইক সংখ্যার ভিত্তিতেই। যেই পেজে লাইক বেশি, তার নির্ভরযোগ্যতা ততো বেশি বলে তাদের কাছে প্রতিয়মান হয়। এজন্য একটি বিজনেসের স্বত্বাধিকারী বা বিজনেসে নতুন মুখ যারাই আসেন, তারা ফেসবুক লাইক কেনার উপর বিশেষ জোর দিয়ে থাকেন।
এখন, আপনার দৃষ্টি থাকবে কি করে আপনি কম দরে অধিক সংখ্যক লাইক কিনে নিতে পারেন। বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনি সর্বদাই লাভের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকবেন এবং কি করে আনুষঙ্গিক খরচ কমানো সম্ভব যাতে করে লাভের অংশটা বড় হয়, সেইদিকে মনোযোগী হবেন- এমনটা আশা করাই যায়। একইভাবে ফেসবুক লাইক আপনার ধরে নেয়া কম দরের চেয়ে কমে কিনতে পারলে আপনার বিজনেসের জন্য তা নিঃসন্দেহে লাভজনক হবে। ইন্টারনেটে আপনি শত শত ফেসবুক লাইক প্রোভাইডারের সাইট পাবেন, তাদের কেউ একটি সুনির্দিষ্ট দেশ বা অঞ্চলের জন্য লাইক বেচে, কেউবা আবার শুধু একটি সুনির্দিষ্ট দেশের লাইক ক্রেতাদের জন্য বেচে, আবার কেউ লাইক বেচে থাকে দেশ-বিদেশের গণ্ডি পেরিয়ে সকলের কাছে। সুতরাং আপনাকে বাস্তবভিত্তিক জ্ঞানের দ্বারাই বিষয়টি চূড়ান্তভাবে ঠিক করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, সেজন্য ফেসবুক লাইক ক্রয়ের ব্যাপারে বিশদ জ্ঞানের প্রয়োজন খুব।
আপনি হয়তো ভাবছেন, লাইক কেনার ক্ষেত্রে প্রোভাইডারকে টাকা পরিশোধ কিভাবে করতে হয়, তা নিয়ে। সত্যি কথা বলতে, এরকম ক্ষেত্রে পেমেন্ট সাধারণত খুব সহজেই করা যায় বিভিন্ন অনলাইন মানি ট্রাঞ্জেকশান কার্ডের মাধ্যমে। যেমন মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ড, অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস কার্ড ইত্যাদি। তবে পেপ্যালের মাধ্যমে ট্রাঞ্জেকশান করলে পুরো প্রক্রিয়াটির অগ্রগতি সম্পর্কে দ্রুততার সাথে জানা সম্ভব। বেশিরভাগক্ষেত্রেই লাইক ডেলিভারি এক সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যেই হয়ে যায়।
শুধু ফেসবুক লাইক কেনা নয়, বরং যথার্থভাবে সেটা কাজে লাগানোর ব্যাপারেও আপনাকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। মনে রাখবেন, যেকোনো অবস্থাতেই আপনার অমূল্য ভিজিটরকে আপনার পেজটি লাইক করার জন্য জোরপূর্বক বাধ্য করা থেকে বিরত থাকবেন। কোন কাজগুলো তাদের উপর জোর খাটানোর পর্যায়ে পড়ে যায়? এমন কন্টেন্ট পোস্ট করা যা শুধুই পেজটি লাইক দেওয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে, পোস্টে যথেচ্ছভাবে পেজের নামটি স্প্যামিং করা, পেজের এমন গ্রাফিকাল উপস্থাপনা যা শুধুমাত্র পেজটিকে লাইক দেওয়ার বার্তা বহন করে। এমন হলে ভিজিটর আপনার পেজের উপর থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। যদি ভিজিটরেরা আপনার পেজের পোস্টগুলো ইন্টারেস্টিং মনে করে, তবে তারা সেগুলো শেয়ার করার খোরাক পাবে আর এই সোশাল শেয়ারিং আপনার পেজের লাইক বৃদ্ধির জন্য দারুণ ইতিবাচক একটি বিষয়। এই বিষয়টির সুরাহার জন্য পরামর্শ হচ্ছেঃ ভিজিটর আনন্দ পায়, এমন পোস্ট তৈরি করা, প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা যা পড়ামাত্রই বোঝা যায় পোস্টের মূল বক্তব্য কী, লেখায় বিরক্তিকর পুনরাবৃত্তি না ঘটানো এবং অতঃপর ভিজিটরের রেসপন্স পর্যবেক্ষণ করা। সবশেষে যদি আপনি তাদের পজেটিভ রেসপন্স পান, তবে ফেসবুক লাইক কেনা ও তা অ্যাপ্লাই করা শুরু করুন। এভাবে এগিয়ে যেতে পারলে আপনার পেজের উপর ভিজিটরদের নির্ভরযোগ্যতা অনেকগুণে বৃদ্ধি পাবে।
আবার, ফেসবুক লাইক কেনা ও তার সুব্যবহারের ক্ষেত্রে আরেকটি বিবেচ্য দিক হলো, লাইকগুলো এমনভাবে ব্যবহার করা যাতে তা পেজের জন্য ক্ষতির কারণ না হয়ে দাঁড়ায়। ফেসবুক লাইক পাওয়ার ক্ষেত্রে এটি একটি অবশ্য পালনীয় বিষয়। যদি আপনার পেজ খুব বেশি মানের লাইক পেয়ে থেকে কিন্তু পোস্টগুলো সেইভাবে লাইক না পায়, তবে ভিজিটরেরা পেজটিকে রিলায়েবল মনে করার সম্ভাবনা খুব কমে আসে। সেজন্যই একটি পরামর্শ হচ্ছে, একবারে বড় মানের লাইক কেনা থেকে বিরত থাকা এবং নিয়মিত বিরতিতে ভিজিটরের রেসপন্স বুঝে সাবধানতার সাথে ফেসবুক লাইক কেনা।
তো আর দেরি কেন? ফেসবুক লাইক কেনা নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেক হয়ে গেছে কি? বেবসা করতে হলে আপনাকে খাটি মানে রিয়েল লাইক নিতে হবে। সেজন্য আপনাকে কিছু টাকা খরচ তো করতে হতেই পারে তাই না ? কথা হল ভালো ফেসবুক লাইক সার্ভিস কারা দেয় ??
আমার জানামতে একটা প্রতিষ্ঠান এই কাজটা খুব ভালোভাবে করে থাকেন।আমি একবার আমার বায়ার এর পেজের জন্য প্রায় ৬ লাখ লাইক নিয়েছিলাম উনাদের কাছ থেকে। সময় লেগেছিল মাত্র ৫০ দিনের মত ।বিশ্বাস না হলে আপনি দেখতে পারেন,সেই পেজ এর লিঙ্কঃ Sports Motivation
আমি এদের কাছ থেকে ফেসবুক লাইক কিনেছিলাম ।
লেখাটা কেমন হয়েছে জানাতে ভুলবেন না, ভালো লাগলে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইল ।
আমি মোঃশহিদুল ইসলাম রবিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 92 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
CEO ProjuktiShop.Com
fajlamir ar jayga pay na. 50k like ar dam 389×80=31,120/- HOW FUNNY 😀