যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করতে গেলে যে বন্ধুর সাহায্য সবসময় দরকার হবে সেটা Multimeter। যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করতে গেলে সাথে একটা মাল্টিমিটার থাকা চাই ই চাই। কেন? কারন এই ছোট্ট বাকসো নিমিষে হিসেব করে ফেলতে পারে #resistor কিংবা #capacitor value, বলে দিতে পারে ট্রানসিস্টরের pin কোনটা কি, মেপে দিতে পারে ভোল্টেজ, কারেন্ট আর কত কি! আজ থাকছে মাল্টিমিটারের ব্যবহার নিয়ে কিছু কথা।
মাল্টিমিটার দু’রকমের হয়- Digital or Analog। Analog meter reading দেখতে হয় মিটারের কাঁটা দিয়ে।
মাল্টিমিটারের আছে নব সিলেক্টর। যেটা দিয়ে বলে দিতে হয় কি মাপতে হবে। যেমন ভোল্টেজ রিডিং (V), কারেন্ট (A), রেসিস্টেন্স (Ω) রিডিং ইত্যাদি। এচাড়াও আছে শর্ট টেস্ট আর ট্রানসিস্টর টেস্টের জন্য আলাদা আলাদা ব্যাবস্থা। আর মাপঝোকের জন্য আছে দুটো তার- যার মাথায় আবার দুটো লিড লাগানো।
রেঞ্জ হল ভ্যালু মাপার সর্বোচ্চ সীমা। ধরা যাক রেসিস্টরের ভ্যালু মাপতে নব সিলেক্টরকে 2KΩ এ সিলেক্ট করা হল। তাহলে 0 থেকে 2KΩ এর ভিতর যেকোন ভ্যালুর জন্য মিটারে রিডিং দেখাবে। এর চেয়ে বড় ভ্যালুর রেসিস্টর মাপতে গেলে -1 কিংবা Out of range ধাঁচের কোন #error আসবে। তখন রেঞ্জটাকে আরেকটু বাড়িয়ে নিতে হবে, মানে নবটাকে আরেকটু ঘুরিয়ে পাশের বড় রেঞ্জটাতে নিয়ে যাওয়া আর কি। কি কথা ভোল্টেজ কিংবা কারেন্ট মাপার ক্ষেত্রেও। সবচে ভাল হচ্ছে বেশি রেঞ্জ থেকে শুরু করা, তারপর আস্তে আস্তে ছোট রেঞ্জে নব ঘুরিয়ে আনা।
আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের ব্লগে ক্লিক করুন
পোষ্টটি কেমন লাগলো তা অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ
আমি আসিক বাবু। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।