রেজিস্টর একটি দুই টার্মিনাল বিশিষ্ট প্যাসিভ ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস যা বৈদ্যুতিক সার্কিটে বিদ্যুৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
রেজিস্টর সার্কিটে বিদ্যুৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে এবং একই সাথে সার্কিটে ভোল্টেজ ড্রপ করে। রেজিস্টরের ধর্মকে রেজিস্ট্যান্স বলে। সার্কিটের বিভিন্ন পথের কারেন্ট প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন কম্পোনেন্টকে প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ প্রদান করাই রেজিস্টরের কাজ।
প্রতিটা রেজিস্টর এর নিজস্ব মান থাকে, এই মান এর গায়ে উল্লেখ করা থাকে। বড় আকারের রেজিস্টর এর গায়ে মান সরাসরি লেখা থাকে। ছোট আকারের রেজিস্টর এর মান গায়ে লেখা সম্ভব হয়না বা লিখলে বোঝা কষ্টকর হবে, এজন্য কালার কোড ব্যবহার করা হয়।
ছোট আকারের রেজিস্টর এর মান প্রকাশ করার জন্য এদের গায়ে বিভিন্ন রং এর কতগুলো চিহ্ন বা রিং আকারের দাগ প্রদান করা হয়। এই চিহ্ন বা রিং দাগ গুলোকে কালার কোড বলে। ছোট ছোট রেজিস্টর এর গায়ে এদের মান লেখা সম্ভব নয় বলে কালার কোড পদ্ধতিতে এদের মান প্রকাশ করা হয়।(বড় আকারের রেজিস্টর এর গায়ে মান লেখা থাকে)।
নিচের ভিডিও তে বিস্তারিত সহজভাবে দেখানো হয়েছে। ভিডিওটি দেখলে আশা করছি পুরোপুরি বুঝতে পারবেনঃ
আমি Nazmul Islam। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 96 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
42000/100 Ω = 4.2kΩ হলো, কিন্তু 12000/100 Ω =12kΩ কেন হলো????