==কতটুকুই বা জানি ফটোকপি মেশিনের!==

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

সবাইকে ঈদুল আজহার অগ্রীম শুভেচ্ছা। গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে চলা টেকটিউনস এখন মহীরূহে পরিনত হয়েছে। এক সময় যাদের নিয়মিত টেকটিউনসে দেখা যেত তারা এখন অনেকেই আর লিখছেন না। তাদের জায়গায় নতুন নবীন সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এই আসা যাওয়ার মধ্যেই টেকটিউনস পরিনত হয়েছে সর্ববৃহৎ টেক কমিউনিটিতে।

আমরা সবাই আধুনিক বিজ্ঞানের অত্যাধুনিক সব আবিষ্কার সম্পর্কে বেশ ভালোভাবেই জানি।

কিন্তু প্রতিনিয়ত যে জিনিসটি আমাদের হাজারো কাজে লাগছে, অনেক কঠিন কঠিন কাজ সহজ করে দিয়েছে সেই মেশিনটি সম্পর্কে আমরা প্রায় কিছুই জানিনা।

বুঝতে পারছেন আমি কোন মেশিনের কথা বলছি?

 আমাদের অতি পরিচিত ফটোকপি মেশিনের কথা।

আসুন আমরা ফটোকপি মেশিন কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে কিছুটা জানার চেষ্টা করি।

ফটোকপি মেশিন প্রধানত দুই ধরনের। এতদিন আমরা যে অতি পরিচিত পুরনো মডেলের মেশিনগুলো দেখে এসেছি সেগুলো এবং বর্তমান আধুনিক যুগে যেগুলো আসছে অর্থাৎ ডিজিটাল মেশিন।
চলুন ফটোকপি মেশিনের কয়েকটি অংশ দেখা যাক।
প্রথমত : স্ক্যানার অংশ
দ্বিতীয়ত : প্রিন্টার অংশ
তৃতীয়ত : কন্ট্রোল প্যানেল

স্ক্যানার অংশে উজ্জল আলো ব্যবহার করে আপনার ডকুমেন্টটিকে গ্রহন করা হয়। নিম্নে কয়েকটি দেখানো হলো। শুধুমাত্র ডকুমেন্ট স্ক্যান করে মাদারবোর্ডে প্রেরন করেই এটার কাজ শেষ। বর্তমান ডিজিটাল মেশিনগুলো দিয়ে অতিরিক্ত একটি কাজ করা যায় সেটা হলো আপনি সাধারন স্ক্যানারের মতোই ফটোকপি মেশিন দিয়ে কম্পিউটারে স্ক্যান করতে পারবেন।

এবার প্রিন্টার অংশ। এটার কয়েকটি ভাগ আছে।
ট্রে বা ক্যাসেট : পুরাতন অধিকাংশ মেশিনে এবং বর্তমানে সবগুলো মেশিনে এক বা একাধিক ড্রয়ার দেয়া আছে যেটাতে আপনি কাগজ রাখতে পারবেন এবং মেশিনে সেগুলো পরিমান মতো ব্যবহার করবে। আর বাইপাস ক্যাসেট বাইরে যে ট্রেতে কাগজ দেয়া হয়।

ড্রাম : প্রিন্টারের কার্টিজ অনেকেই দেখেছেন। ড্রাম এর কাজ সে ধরনেরই। কাগজে প্রিন্ট করার বা কালি লাগানোর কাজ করে এটা। বিস্তারিত পরে লিখছি।

হিট ইউনিট : এই অংশের কাজ হচ্ছে কাগজে যে প্রিন্টগুলো হয়েছে সেটাকে প্রচন্ড তাপ দিয়ে স্থায়ী করা।

আউটপুট : এখানে আপনি ফটোকপি সম্পন্ন করার পর আউটপুট পাবেন।

কিভাবে ফটোকপি করে : ব্যাপারটি হাতে কলমে দেখানোর চেষ্টা করা যাক।

প্রথমে আমি নির্দিষ্ট সুইচটি টিপে মেশিন অন করলাম। ফটোকপি মেশিন চালু হতে ১৫-৩০ সেকেন্ড বা তারোও কমবেশি সময় নেয়। পুরোপুরি চালু হবার পর আপনি যে ডকুমেন্টটি কপি করতে চান তা স্ক্যানার অংশে স্থাপন করুন। এবার কত কপি করতে চান তা দেখিয়ে দিন এইভাবে। মেশিনে ড্রয়ার থেকে না বাইপাস ট্রে থেকে কাগজ টানবে তা দেখিয়ে দিন। ইচ্ছা করলে জুমইন/আউট করে ডকুমেন্টকে ছোট/বড় সাইজ করতে পারবেন। যদি আপনার ডকুমেন্টের উজ্জলতা কম থাকে বা ঝাপসা থাকে তাহলে এইভাবে কালি কমবেশি করে নিন।

এবার সবশেষে স্টার্ট বাটন চাপ দিন।

এবার দেখবেন মেশিন আপনার নির্দেশ মতো ডকুমেন্টটির একটি কপি তৈরি করেছে।

ফটোকপি মেশিন কিভাবে কাজ করে : ফটোকপি মেশিন যে পদ্ধতিতে কাজ করে সেটাকে বলা হয় পোলারয়েড পদ্ধতি।আমি নেট ঘাঁটাঘাটি করে আপনাদের জন্য কিছু ছবি আপলোড দিলাম। যারা বোঝার তারা এথেকেই যথেষ্ট বুঝতে পারবেন। আর যারা বুঝতে পারবেন না তাদের এবিষয়ে টেনশন না করাই উত্তম।

ডকুমেন্টকে স্ক্যান করার জন্য আমি দুই ধরনের লেন্স দেখেছি। কিছু মেশিনে লেন্স স্থির আছে আর এমনভাবে গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে যাতে ল্যাম্প যেখানেই মুভ করুক তা লেন্সের আওতার বাইরে যাবেনা।

আর অন্যগুলোতে সাধারন স্ক্যানারের মতোই সিষ্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। জানিয়ে রাখা ভালো আগের মেশিনগুলোতে স্ক্যান করতে হাই ভোল্টেজ লাইট ব্যবহার করা হতো এবং এগুলোর বিদ্যুৎ খরচ বেশি ছিল। বর্তমানে ডিজিটাল মেশিন গুলোয় সাধারন স্ক্যানারের মতোই লাইট ব্যবহার করা হয়েছে। আগের মেশিনগুলোতে একাধিক কপি করার সময় বারবার স্ক্যান করে অর্থাৎ আপনি যদি একটি ডকুমেন্ট ২০কপি করতে চান তবে ২০বারই স্ক্যান করবে। কিন্তু বর্তমান ডিজিটাল মেশিনগুলো আপনি যত কপিই করেন না কেন, মাত্র একবার স্ক্যান করবে।

লেজার ইউনিট : স্ক্যানারের গ্রহনকৃত ছবি বা উপাত্ত মেশিনে প্রসেসিং হবার পর লেজার ইউনিটে যায়। লেজার ইউনিট অতি সুক্ষ লেজার লাইটের মাধ্যমে সরাসরি ড্রামে ডকুমেন্ট এর প্রতিলিপি তৈরি করে, এবং সে অনুযায়ী ড্রাম থেকে প্রিন্ট হয়।

ডেভেলপার ইউনিট : স্ক্যান করা শেষ এবার প্রিন্ট করার পালা। নিচের ছবিটি দেখুন এটাকে বলা হয় ডেভেলপার ইউনিট।

কালির মতো একধরনের অতি সুক্ষ্ণ চৌম্বকীয় গুড়ো ব্যবহার করা হয় এখানে। এগুলো হচ্ছে টোনার বা কালির ডিপো।
এখান থেকে টোনার/কালি যায় ডেভেলপার ইউনিট এর ভিতরে। সেখান থেকে একটি ম্যাগনেটে কালিগুলো গ্রহন করে এবং সেখান থেকে ড্রামের উপরে কালি লাগে।

এবার এই অংশটি খেয়াল করুন। অতি চিকন যে তারগুলো দেখতে পাচ্ছেন এটাকে চার্জার বলা হয়।
ধনাত্নক এবং ঋনাত্নক চার্জ ব্যবহার করে ড্রামে কালি লাগায় এটা।
এরপর সাথে সাথেই কাগজ এসে হাজির। ড্রামের গা ঘেষে মুভ করার সময় স্বাভাবিকভাবেই কাগজে ছাপ তৈরি হয়।

হিট ইউনিট : এবার হিট ইউনিট কাগজ প্রবেশ করে। এখানে দুইটি রোলার আছে। একটিকে বলা হয় হিট রোলার (Upper Fuser Roller) এবং অপরটি প্রেসার রোলার (presser roller)।

কাগজের যে সাইডে প্রিন্ট হয় সেদিকটায় থাকে হিট রোলার। এটাতে এক ধরনের আবরন থাকে যা কাগজের কালিগুলোকে মুছে নেয় না। বরং এর ভিতরে ইলেকট্রিক হিটার থাকে যা প্রচন্ড তাপ সৃষ্টি করে এবং কাগজের গায়ে লেগে থাকা কালিগুলোকে স্থায়ীভাবে কাগজের সাথে আটকে দেয়। অপরদিকে বিপরীত দিকে থাকা প্রেসার রোলারের কাজ কাগজটিকে হিট রোলারের সাথে চেপে রাখা।
এর পরেই আউটপুট অর্থাৎ সব কাজ শেষে কাগজটি বেরিয়ে আসে।

কিছু কমন সমস্যা যা হবেই।

প্রথমত পেপার জ্যাম। যে কোন কারনেই দেখা গেল মেশিনে জলজ্যান্ত একটি পাতা প্রবেশ করলো অথচ বেরিয়ে আসার নামগন্ধ নাই। মেশিন চুপচাপ। সেই সাথে দেখবেন কন্ট্রোল বোর্ডে এক ধরনের সিগন্যাল দিচ্ছে। বুঝবেন কাগজটি যে কোন একটি পর্যায়ে মেশিনে আটকে গেছে। প্রথমে সাইড কভার খুলুন। একেকটা মেশিনে এটা একেক রকম। আমার হাতের কাছে যেটা আছে আমি ধারনা দেয়ার চেষ্টা করছি।

এখানে জেনে রাখুন পাতা যদি হিট ইউনিট বা হিট রোলার টাচ না করে তবে আপনি কালিগুলো অনয়াসেই মুছে ফেলে আবার ব্যবহার করতে পারবেন। আর কোনভাবে হিট রোলার ছুয়ে ফেললে আপনার দাদারও সাধ্য নাই সেটা মুছার। তো জ্যামকৃত কাগজটি বের করে আরেকটি ফ্রেশ পাতা দিন দেখবেন কপি হয়ে যাবে। মেশিনে সাধারনত নরমাল পেপার ব্যবহার করলে বা ভাজ হয়ে থাকা কাগজ দিলে বেশি পেপার জ্যাম হয়। এজন্য সাধ্যমতো ভালো পেপার ব্যবহার করাই ভালো। অনেক সময় একটু খরচ বাঁচাতে গিয়ে পেপার জ্যাম হয়ে মেশিনের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে যা আপনার অর্থ ও মুল্যবান সময় উভয়ই নষ্ট করবে।

কালি বা টোনার : প্রিন্ট করলে কালি লাগবেই। ফটোকপি মেশিন প্রস্তুতকারক কোম্পানীগুলোর পরামর্শ টোনার শেষ হবার পর আবার নতুন টোনার কেনা। অনেকটা প্রিন্টারের কালি শেষ হবার পর নতুন কার্টিজ কেনার মতো। তবে এটাতে কপি বেশ ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। আমি নিজে মেশিনের সাথে পাওয়া টোনারটিই রিফিল করে ব্যবহার করছি। ৫০০গ্রাম কালির একটি প্যাকেটের দাম ৫৫০-৬০০টাকা। একটি প্যাকেটের কালি দিয়ে আপনি প্রায় ১০-১২ হাজার পাতা কপি করতে পারবেন। আর অপরদিকে একটি টোনারের মুল্য সাধারনত ২৫০০টাকার আশেপাশে যা দিয়ে ম্যাক্সিমাম ৮-১০হাজার পাতা প্রিন্ট হবে।এদিক দিয়ে রিফিল করাই লাভজনক।

ডেভেলপার : ডেভেলপার এর কাজ হচ্ছে কালিকে চৌম্বকিয় সিষ্টেমে ম্যাগনেটে লাগানো যাতে সেটা পরিমানমতো ড্রাম বরাবর পৌছে। সাধারনত লাখদেড়েক কপি করার পর ডেভেলপার আস্তে আস্তে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তখন আপনার প্রিন্ট কোয়ালিটি ধীরে ধীরে খারাপ হতে থাকবে। এটা হলে আপনাকে ডেভেলপার পাল্টাতে হবে। বাজারে এর একটি প্যাকেটের/বোতলের দাম আড়াই-তিন হাজার টাকার আশেপাশে।

আয় : এটা বলা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছিনা। তারপরেও বলি। আমরা কাগজের যে প্যাকেটগুলো কিনি ডিমাই সাইজের ৫০০ শিটের একেকটা প্যাকেট ১৮৫টাকা। আর লিগ্যাল সাইজের গুলো ২২৫টাকা। সেই হিসাবে গড়ে একটি পাতার ক্রয়মুল্য ৪০পয়সা। কালি খরচ আমার হিসাবে ৬থেকে দশ পয়সা। সেই সাথে বিদ্যুৎ খরচ। একটি পাতা ফটোকপি করতে আমাদের ৬০পয়সার উপরে খরচ হয়না। এখন আপনার এলাকার রেট অনুযায়ী লাভের অংক বের করুন।

নেগেটিভ সাইড : অনেকে আমাদের লাভ দেখে ইতিমধ্যেই টেনশানে পড়ে গেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি ফটোকপি ব্যবসারও উল্টোপিঠ আছে। একবার যদি আপনার মুল্যবান মেশিনটির কোন সমস্যা দেখা দেয় এবং ইঞ্জিনিয়ার ডাকা লাগে আপনার পুরো মাসের ইনকাম শেষ!! বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে যেমন লো ভোল্টেজ, ভুল কমান্ড, অসতর্কতার সাথে খোলখুলি ইত্যাদি কারনে মেশিনের বিভিন্ন সমস্যা আপনার মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাঁড়াবে। তবে সব মিলিয়ে আপনি যদি ভালোভাবে অপারেট করতে পারেন তবে এটা আপনার আয়ের একটা ভালো উৎস হয়ে দাঁড়াতে পারে।

কি মেশিন কিনবেন :

আমি যত কোম্পানীর মেশির ব্যবহার করেছি তার মধ্যে তোশিবাই আমার কাছে বেটার মনে হয়েছে। কারন এই মেশিনগুলোর অপারেটিংবেশ সহজ এবং একটু ধারনা থাকলেই আপনি এটা ট্রাবলশুটিং করতে পারবেন। তাই বলে মনে করবেন না আমি কারোও পক্ষ নিয়ে কথা বলছি। ইদানিং Ricoh, Canon ইত্যাদি ব্রান্ডগুলোও বেশ ভালো সার্ভিস দিচ্ছে। তবে কেনার আগে আপনাকে এলাকার অভিজ্ঞ কারোও সহায়তা নেয়া প্রয়োজন।

কোথায় কিনবেন : ফটোকপি মেশিন কেনার জন্য ঢাকার মতিঝিলে অনেকগুলো দোকান রয়েছে তারা ওয়ারেন্টি সহ বা বাদে নতুন /পুরাতন/ রিকন্ডিশন্ড মেশিন বিক্রয় করে। অভিজ্ঞ কাউকে সাথে করে ফটোকপি মেশিন কিনতে হবে। মুল্য নতুন ৭০হাজার টাকা থেকে শুরু যত উপরে যেতে পারেন। আর সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতনগুলোর দামের কোন লিমিট নাই। ১০০০০টাকাতেও ‘নুহুনবী’র আমলের কোন মেশিন আপনি পেয়ে যেতে পারেন।

সবাইকে ধন্যবাদ মুল্যবান সময় অপচয় করে আমার টিউনটি পড়ার জন্য। আশা করছি আমার চাইতে অভিজ্ঞ অনেকেই আছেন যারা আরোও সুন্দর করে টেকনিক্যাল দিকগুলো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করে টিউন করবেন যাতে আমরা আরোও কিছু জানতে পারে।

পুনশ্চ :

আমার এই টিউন দেখে অনেকে আমাকে একেবারে বিশেষজ্ঞ ভেবে বসলে ভুল করবেন। আমি প্রায় পাঁচ বছর ধরে ফটোকপি মেশিন ব্যবহার করি। ফটোকপি মেশিন চালাতে গিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যায় পড়েছি এবং কিছুটা নিজের টেকনিক্যাল মস্তিস্ক ব্যবহার করে বা নেট ঘাটাঘাটি করে সেগুলোর সমাধান করার চেষ্টা করেছি। এর আগে আমি সর্বপ্রথম মোবাইল সার্ভিসিং বিষয়ে বাংলায় টিউন করেছিলাম। আমার জানামতে বাংলা ভাষার ইতিহাসে সেগুলোই সর্বপ্রথম মোবাইল সার্ভিসিং ব্লগ। এখন প্রায় দেখতে পাই অনেকেই মোবাইল নিয়ে লিখছেন। এবার ফটোকপি বিষয়ে লিখলাম। আশা করছি যারা এ বিষয়ে অভিজ্ঞ তারা এখন থেকে ফটোকপি মেশিন নিয়ে লিখা শুরু করবেন এবং আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শুধুমাত্র আপনাদের জন্যই এই মেশিনটিকে সমান দুই ভাগে ভাগ করা হলো!!!

 (এটাও নেট থেকে পাওয়া)

Level 0

আমি Maruf Hosen। Photocopier Engineer, Rajshahi। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 25 টি টিউন ও 565 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

ভালোই আছি!


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Bro laser printer er toner a kali dukanur process ta jana thakla kindly share koren………

    @মামুন: দেখা যাক ফটোকপি এবং লেজার প্রিন্টার উভয়ই রিফিল করা নিয়ে একটি টিউন করবো। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

Level 0

ভাই খুব কস্ট করেছেন,
আপনাকে অভিনন্দন পরবর্তি টিউনের জন্য…।

Level 0

ভাই জব্বর কষ্ট করেছেন। ধন্যবাদ!

ভাই আপনি কী প্রিন্টার ইউস করেন একটু বলেন। আমার প্রিন্টার এ একটু সমস্যা আছে পারলে সমাধান করে দেন। আমার প্রিন্টার এর নাম Canon ir1024 একটা মেসেজ আসে। Out of tuner change toner.

    Level 2

    @mister_hasan2: Ami CanoniR2520 ta use kori, Apnar toner mone hoi shesh hoe gese. Tuner ta khule ektu jakie nen, tarpor abar set koren, mone hoi thik hoe jabe.

vaii eto kosto kore amader jananor jonno onek oonek thanks

Level 2

৫০০গ্রাম কালির একটি প্যাকেটের দাম ৫৫০-৬০০টাকা। একটি প্যাকেটের কালি দিয়ে আপনি প্রায় ১০-১২ হাজার পাতা কপি করতে পারবেন।
Eta ami jani :p Kintu refil korte pari na. 🙁
Ekjon Refil korar jonno kali soho nei 1000 Tk ~ 1200 Tk. er moto
Refil er upor ekta picture soho tune koren. korle khub e khushi hotam.
Ashole jara jane tara janate chai na.

    @farhadjoy: অপেক্ষায় থাকুন নতুন টিউনের জন্য। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

অনেক কিছু জানলাম @ যারা ফটোকপি মিশিন চালায় তাদের/আমার অনেক উপকার হল। ধন্যবাদ মারুফ হোসেন ভাই এত সুন্দর/ কষ্ট করে টিউন টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

    @হোছাইন আহম্মদ: উপকার হলো জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।

Level 0

মারুফ ভাই ডিমাই সাইজের ৫০০ শিটের একেকটা প্যাকেট ১৮৫টাকা। আর লিগ্যাল সাইজের গুলো ২২৫টাকা। এ কাগজগুলো আমরা কোথা থেকে কিনতে পারি? আর একটা কথা এত কি পুরো ৫০০ শিটই থাকে? কাগজগুলো কত gsm?
দয়া করে জানাবেন। আমি একজন নতুন ফটোকপি ব্যবসায়ী।
রিফিল এর উপর একটি সচিত্র টিউন করলে বেশ উপকৃত হবে।

ধন্যবাদ।

    @fc: আপনার আশেপাশে ষ্টেশনারী দোকানে খোজ করুন। সাধারনত ৫০০শিটই থাকে। এগুলো গুনে দেখা কখনও হয়না। কাগজগুলো 65gsm. আপনার কি মেশিন?

      Level 0

      @মারুফ হোসেন: মারুফ ভাই আমার মেশিনের নাম Toshiba e-studio 223. আমার টা D কার্টিজ। ভাই C কার্টিজ এবং D কার্টিজ এর মধ্যে কোনটি ভাল? এদের মধ্যে পার্থক্য কী দয়া করে জানাবেন? রিফিল এর উপর একটি সচিত্র টিউন করলে সকলেই বেশ উপকৃত হবে।
      ধন্যবাদ।

        @fc: কার্টিজ নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নাই। একটা থাকলেই হলো। আর লেজার প্রিন্টার + ফটোকপি রিফিল নিয়ে টিউন আসছে অতি শিঘ্রই।

ভাই করলাম তো হল না তো. এখন কী করা যায় সমাধান দেন।

    @mister_hasan2: টোনার শেষ হয়ে গেছে রিফিল করেন অথবা নতুন একটা লাগান।

সত্যিই অনেক দরকারি এবং কাজের টিউন।মারুফ হোসেন ভাই আমি একটি কালার ফটোকপিয়ার মেশিন ক্রয় করতে চাচ্ছি।
১) কোন ব্রান্ডের কোন মডেলের মেশিন ক্রয় করবো?
২) কালার ফটোকপিয়ার মেশিন-এ কি কালি রি-ফিল করা যায়, না কেবল অরিজিনাল টোনার ব্যবহার করতে হয়?
৩) দাম কেমন হতে পারে?
প্রশ্নগুলোর উত্তর পেলে অনেক উপকৃত এবং কৃতজ্ঞ হবো।

    @ম্যাক: কালার ফটোকপি কিনতে চাইলে উচ্চ বাজেট ঘোষনা করতে হবে। আপনি তোশিবা কিনতে পারেন। আমার মতে এটাই বেটার। আমি কালার ফটোকপি ব্যবহার করিনি সুতরাং আপনাকে এ বিষয়ে কোন পরামর্শ দিতে পারছিনা। তবে রিফিল করার সিষ্টেম থাকার কথা। আর এটা যেহেতু ব্যায়বহুল সেজন্য অহেতুক রিস্ক এড়াতে অরিজিনাল টোনার ব্যবহার করাই উত্তম।
    কালার ফটোকপি মেশিনের দাম আড়াই থেকে তিন লক্ষের উপরে হওয়ার কথা।
    মোটকথা আপনাকে এবিষয়ে যথেষ্ট জানাশোনা করার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

Thanks .. onek kisu janlam .. 😀

:D:D:D:D:D::D:D:D:D::D খুশি হলাম ঈদ এর পরে ১ টা মেশিন কিনার ইচ্ছা আছে । সমস্যা দিলে আপনাকে কিন্তু ডিস্টার্ব করব বলে দিলাম।

    @স্বপন মাহমোদ: সমস্যা নাই। কমেন্টস করার জন্য ধন্যবাদ।

ভাইজান কম্পিউটার দিয়ে প্রিন্ট দিতে হলে কি শুধু মাত্র ডাটা ক্যাবল কানেক্ট করে ইনস্টল দিলেই হবে নাকি ফটোকপি মেশিনে আলাদা কোন হার্ডওয়্যার যুক্ত করতে হবে? আমি নতুন মেশিন নিছি ২০ দিন মত হচ্ছে মডেল মনে নাই বাট এখন কার তোসিবার ডিজিটাল মেশিন @টিউনার ভাই

    @masternoion@live: আলাদা কোন কিছুর দরকার নাই। জাষ্ট ইউএসবি কেবল দিতে হবে এবং ড্রাইভার + সফটওয়ার ইনষ্টল করতে হবে। মেশিনের সাথে ডিস্ক থাকার কথা।

Level 0

Bhai, Amar Akti Sharp AR5618 Model ar Degital copier machine aacha, ar kali refil hay na natun kinta hai, please janaben, memy thanks for sharing this article. keep it up

    @suvankar97: প্রিন্টার/ফটোকপিয়ার রিফিল করা নিয়ে টিউন আসছে। টেকটিউনসের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ।

ভাই আমি ১ টা ফটোকপি মেশিন কিনতে চাই Toshiba e-studio 18 Black & White পছন্দ হয়েছে দাম ৭০০০০ । আগে এই সব মেশিন চালাই নাই । আমি এখন কি করতে পারি এই মেশিন টা কেমন হবে জানালে খুব উপকার হত । যেহেতু নতুন । আপনার সাহাজ্য চাই

    @স্বপন মাহমোদ: ফটোকপিয়ারের জগতে তোশিবা নিসন্দেহে সেরা ব্যান্ড। আমি নিজেও এগুলোই ব্যবহার করি। আপনি যেটা কিনতে চাচ্ছেন কিনতে পারেন তবে একটু কষ্ট করে বাজেটটা কিছুটা বাড়িয়ে ২২৩ কিনতে পারেন। স্পিডও বেশি পাবেন এবং আমার মনে হয় এটাই বেটার। ধন্যবাদ।

আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাই। সম্ভব হলে মেইল এড্রেসটা দেবেন।

ভাই আপনার নাম্বারটা ১ টু দরকার ছিল দেয়া যাবে ।

খুব সুন্দর পোষ্ট

ধন্যবাদ টিউনটির জন্য।আমার sharp ar 158 মডেলের পুরাতন কপিয়ার কিনলাম। পাওয়ার আসে। কিন্তু চলে না।মেরামত করতে চাচ্ছি কোথায় করাবো ঠিকানা জানালে ভাল হত।আমি কুমিল্লাই থাকি। এখনে শার্প এর কোন ইঞ্জিনিয়ার নাই। আর ইলেকট্রিক হিটার এর দাম কেমন হতে পারে শার্প এর।প্লিজ জানাবেন।

এটা ছোট মেশিন, এমনিতেই এভেইলেবল না। আপনি জেলা শহরে খুজে দেখেন কারা মেশিন সার্ভিসিং করে, অথবা যেহেতু এটা ছোট মেশিন, সেহেতু ভালোভাবে প্যাকিং করে আপনি ঢাকাতে নিয়ে যেতে পারেন। মতিঝিলে অনেক দোকান আছে আপনার একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে।

ভাই আপনার দেওয়া ইনফরমেশন গুলো থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম, আমি কিছুদিন ধরে এই বিষয় নিয়ে জানার জন্য বিভিন্ন দোকানে গিয়েছি, কিন্তু কেউও আমাকে ভালো করে কোনো ইনফরমেশন দেইনি, তাই ইনটারনেটে খুজতে খুজতে আপনার লেখা পেয়ে গেলাম, আমি toshiba e studio 225 মডেল টা কিনতে চাচ্ছি, এটার দাম কত এবং কোথাথেকে কিনলে ভালো হয়, আমার বাসা ঝিনাইদহ।

    You can check this link Toshiba E Studio 2303A Best price in Bangladesh Black and White Digital Toshiba photocopier Machine has flexible copier configuration, Leger scanning, Eco-friendly digital multifunction monochrome copier machine has Maximum A3 document Size, 2400 × 600 dpi resolution color scan, high-speed USB interface, color scan, attractive panel and easy to use, ideal for daily business and a good solution for small business, energy-saving power mode.

ভাই আমার Toshiba e-Studio2006 ফটোকপি মেশিন শুধু CALL FOR SERVICE C449 প্লীজ হেল্প করুন।।।প্লিজ ভাই,অনেক সমস্যায় আছি।।।

কম দামে Copier পেতে আজই আসুন
https://www.bdstall.com/copier এ !

    ভাই কি বিডিস্টলে আছেন নাকি?

      না brother , bdstall এ আমি photocopier এর business করি , bdstall এ photocopier sell করে income করি 🙂

আমি তশিবা এর ফটোকপিয়ার নিয়েছি ২৩০৩এ । খুব এ ভাল ভাল কপিআর কম দামে । মুলো দেকতে ভিসিত করুন
https://www.bdstall.com/copier/toshiba/

    ততটা মজবুত না। ডেভেলপার ইউনিটে একবার প্রবলেম শুরু করলে নাকের পানি চোখের পানি এক করে দিবে। তবুও কমদামে এর চাইতে ভালো আশা করা ঠিক না।