আমরা প্রত্যেকেই নানারকম প্রতিভার অধিকারী তবে খুব কম মানুষই আছে যারা নতুন নতুন জিনিষ উদ্ভাবনের চেষ্টা করে সফলতা পায়। প্রত্যেকেই চায় নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে তবে প্রতিকূলতা তো আসবেই। আজকের টিউনটি সাজানো হয়েছে মূলত ফেলে দেয়া কিছু বস্তু নিয়ে নানারকম ব্যবহার তা নিয়ে।
রবার্ট ব্র্যাডফর্ড (Robert Bradford) পরিত্যাক্ত প্লাস্টিক, বাচ্চাদের খেলনা, কালারফুল প্লাস্টিক ইত্যাদি দিয়ে। ২০০২ সালে সর্বপ্রথম কাজটি শুরু করেন মানে সংগ্রহের কাজ এবং ৩০০০ প্লাস্টিকের টুকরো দিয়ে তিনি এই কুকুরটি তৈরি করেন যা পরে তিনি ১৯০০০ ডলার ($19,000) এ বিক্রি করা হয়।
স্টুয়ার্ট মুরডচ (Stuart Murdoch) এই ব্রিজটি পরিত্যাক্ত বস্তু দিয়ে তৈরি করেন।
এনথনি হেউড (Anthony Haywood) পরিত্যাক্ত জিনিষ দিয়ে এই হাতি টি তৈরি করেন। তবে এখানে সবচেয়ে বেশী ব্যবহত হয়েছে পরিত্যাক্ত টেলিভিশন।
এই skull টি ভারতীয় শিল্পী সুবধ গুপ্ত (Subodh Gupta) তৈরি করেন।
এটা মাইকেল রবার্ট (Michael Roberts) তৈরি করেছেন। তবে এখানে সবচেয়ে বেশী ব্যবহার করা হয়েছে হাতঘড়ি এবং ছোট দেয়াল ঘড়ি।
এই শ্বেত ভালুকটি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে নানারকমের পরিত্যাক্ত প্লাস্টিক।
এটি একটি ঢেউ তবে যেহেতু তৈরি করা হয়েছে নান রকমের সিডি এবং মিউজির রিলেটেড বস্তু দিয়ে তাই একে Sound Wave নাম দেয়া হয়েছে। এটি তৈরি করেন কোরিয়ান একজন শিল্পী নাম জ্বিন স্বিন (Jean Shen)
Water Bird টি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পরিত্যাক্ত প্লাস্টিক ব্যাগ।
এই Wire Bird টি তৈরিতে ব্যবহৃত হয় লোহা, কাঠ, এলুমিনিয়াম, কাচ এবং কাগজ। যা তৈরি করেছিলেন Alabama Chanin এবং এটার দাম প্রায় ৭৩৫ ইউ এস ডি ($735)
এটাকে চেষ্টা করা হয়েছিল মানুষের আকৃতি দিতে তবে পরুপুরি কাজটা শেষ হয় নি। জানিনা কোন কারনে......
এটা দেখতে রোবটের মতই। এটি তৈরি করেছিল লন্ডনের ইডেন প্রযেক্ট। এটি ৭ মিটার লম্বা এবং ৩ মেট্রিক টন ওজনের।
বিদ্রঃ নিজেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন পরিত্যাক্ত জিনিষ দিয়ে নতুনভাবে কিছু তৈরি করা যায় কি না... আর যদি বানানের ভূল পান তাহলে দয়া করে জানাবেন তাহলে হয়ত আমার বানান ভূল কিছুটা কম হবে।সকলকে ধন্যবাদ......
আমি রাখাল বালক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 202 টি টিউন ও 1117 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
এদেশের ৯৯% মানুষই কোন না কোন ভাবে দূর্নীতির সাথে জড়িত। হয়ত কেউ ঘুষ দেয় অথবা কেউ নেয় দুটোই তো সমান অপরাধ। আর মায়ের পেটে থাকা শিশুটিও দূর্নীতির অর্থে কেনা খাবার খেয়ে বড় হয়ে উঠে। আর আমরা আশা করছি দেশপ্রেমিক এক নেতা। এটা নিম গাছ লাগিয়ে আম আশা করার মত হয়ে...
চমৎকার সংগ্রহ । আমি একবার একজনের বাসায় দেখেছিলাম সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে বিভিন্ন রকমের শো পিস তৈরী করেছে । ছবি গুলো থাকলে আপনার সাথে শেয়ার করতে পারতাম ।