আমি আজকে যে বিষয়ের উপর লিখতে যাচ্ছি তা হল "অনলাইন আয়" -এর বিভ্রান্তিমূলক টিউনগুলির টিউনাদের উদ্দেশ্য করে। অনলাইন আয় মোটেও খারাপ কিছু নয়। কিন্তু কথা হল সঠিক পথে উপার্জনকৃত আয় নিয়ে। অনেকেই দেখা যায় অন্যের আয়ের কথা চিন্তা না করেই শুধুমাত্র তাদের রেফারেল বাড়ানোর জন্যই টিউন করে। তার টিউন পড়ে অন্য কেউ উপকৃত হল কিনা সেই বিষয়ে কিছু ভাবে না। আচ্ছা বিবেচনা করে দেখুনতো, এইটা আপনি ঠিক করলেন নাকি মানুষকে বিভ্রান্তি করলেন?
আবার কোন কোন টিউনারের টিউনে দেখা যায় তারা তাদের রেফারেল দিয়ে কিছু কিছু স্ক্যাম সাইটে ডলার ইনভেস্ট করার জন্য উব্ধুদ্ধ করে। কেউ কেউ আবার পে-মেন্ট প্রুফও দিয়ে দেয়। কিছু কিছু ওয়েবসাইটগুলোতে ডলার ইনভেস্ট করলে তারা সত্যিই লাভসহ পে করে এইটা আমি মানি। কিন্তু একটু বেশি ডলার ইনভেষ্ট করলেই তাদের পেমেন্টগুলোকে পেনডিং করে দেয়। আমার সমস্যা সেখানেও নয়। কারণটা বলছি-
ধরা যাক আপনি "অমুক" নামের একটি বিশ্বস্ত বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে 10$ বিনিয়োগ করলেন। এখন কথা অনুযায়ী তারা আপনাকে ৫ দিন পর লাভসহ মোট 15$ ডলার পে করল। এবং সেইটা আপনি আপনার এ্যকাউন্টে উইড্রো করলেন।
আচ্ছা এবার ভেবে দেখুনতো আপনার পাওয়া 5$ ডলার হালাল না হারাম? অবশ্যই হারাম কারণ আপনি আপনার ডলারটি বিনিয়োগ করলেন এবং কোন প্রকার কাজ না করেই লাভ নিলেন। তার মানে এইটা সুদ হল। আর আপনি নিশ্চই জেনে থাকবেন যে, "সুদ" নেওয়া হালাল না হারাম।
আবার আরেক প্রকার টিউনার আছে যাদের টিউন দেখলেই আপনার মনে হবে যে, আপনি ওই টিউনটি পড়লে রাতারাতি বিল গেটস হয়ে যাবেন ।
যেমন কিছুদিন আগে একটা টিউন হয়েছিল "ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ডলার আয় করুন"। ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই যদি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায় তাহলে দুনিয়াদারির কি দরকার? সবাইতো ঘুমাবে। কারণ ঘুমালেই ডলার। আর ডলার ভাঙ্গাতে গিয়ে দেখবেন যে, ব্যাংকের ম্যানেজারও ঘুমাচ্ছে। ।
---------------------------------------
তাই এমন টিউন করবেন না, যেইটাতে মানুষের ক্ষতি হয়, মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে। রেফারেল বাড়ানোর জন্য টেকটিউনস-এ টিউন করে কতটুকু ডলার আয় করতে পারবেন? সামান্য কিছু ডলারের জন্য চরিত্র নষ্ট না করে অনলাইন আয়ের সঠিক পথ যেমনঃ ফ্রিল্যন্সার, ওডেস্ক, রেন্টকোডার ইত্যাদি নিয়ে টিউন করুন। ফ্রিল্যন্সার -এ কাজ করতে হলে বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে হয়। তাই সেই বিভাগ / বিষয়গুলি নিয়ে টিউটোরিয়াল শুরু করুন। এতে করে আপনার কাজের অভিজ্ঞতাও বাড়বে এবং সবাই আপনাকে একজন ফ্রিল্যন্সার হিসেবে চিনবে।
আর টেকটিউনস নীতিমালা ১.১২ অনুযায়ী অনলাইন আয় ও ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে টিউন করার ক্ষেত্রে টিউন অবশ্যই দিকনির্দেশনা ও প্রোণদনা মূলক হতে হবে। রেফারাল সংগ্রহ, নিজেস্ব দল গঠন অথবা কাজ করানোর উদ্দেশ্যে কোন প্রকার অনলাইন আয় ও ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে টিউন করা যাবেনা। তাই নীতিমালা ভঙ্গ করে টিউন করলে টিউন স্থগিত বা মুছে ফেলা হয়।
তাই যারা টেকটিউনসে নতুন তারা দয়া করে টেকটিউনস নীতিমালার প্রতিটি নীতি বুঝুন ও মেনে চলুন। তাহলে আপনার টিউন কখনও স্তগিত বা মুছে ফেলা হবে না।
মনে রাখবেন টাকাই সবকিছু নয়। টাকার জন্য অন্য ভাল কিছু করুন, অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। কিন্তু টেকটিউনস-এ টাকা ইনকামের জন্য নয় জ্ঞান ইনকামের জন্য আসুন।
সাইফুল ইসলাম
এঞ্জেল মডারেটর
টেকটিউনস
আমি সাইফুল ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 185 টি টিউন ও 3440 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
টপটিউনার হতে চাই !
আমি তো techtunes এ ফ্রিল্যান্সিং বিভাগটিরই বিরোধীতা করি……………… টিউনদেখে মনে হয় techtunes খুব গরীব হয়ে গেছে………………..'বিভ্রান্তিমূলক টিউনগুলির টিউনারা' সাহায্য করছে………………………………………
যদি দোষ দিতে হয় তাহলে techtunes এর মডারেটদের দোষ দেওয়া উচিত……………
আপনি আগুনের পাশে ঘি(ফ্রিল্যান্সিং বিভাগ) রাখবেন ……….আর দোষ দেবেন আগুনকে(টিউনারকে)
এই রকম 'ফ্রিল্যান্সিং বিভাগটি' থাকলে এই রকম টিউন আসবেই ………দূরনাম হবে………….
বিভ্রান্তিমূলক টিউনগুলির টউনারদের দোষ দেওয়া উচিত নয়…………
_____শুভেচ্ছা বিনিময়ে কলকাতা
টিউন প্রকাশ করার জন্য নির্দিষ্ট কোন বিভাগের দরকার হয় না। ধরুন আপনি একটা টিউন লিখলেন মোবাইল নিয়ে। প্রকাশ করার সময় আপনি যদি টিউনটিকে "মোবাইলীয়" বিভাগে না দিয়ে "স্যাটেলাইট টিভি" বিভাগে দেন তাহলেও প্রকাশ হবে।
তাই এখানে ফ্রিল্যান্সিং বিভাগটি থাকাতে কোন সমস্য আছে বলে আমার মনে হয় না। ফ্রিল্যান্সিং যখন ছিলনা তখনো কিন্তু এইধরণের টিউন হত। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। @কলকাতা ভাইয়া।
আর মিঠু ভাইয়ার উদ্দেশ্যে বলছি। ফ্রিল্যান্সিং বিভাগ অবশ্যই টেকি বিভাগ। কারণ ফ্রিল্যান্সার হতে হলে টেকি কাজও জানতে হয়।
শুধুমাত্র @সাইফুল ইসলাম আপনাকে বলছি…………আপনি আমার কথা গুলো ব্যাক্তিগত ভাবে নেবেন না..
আপনার এই টিউনটি সম্পাদকীয় বিভাগে প্রকাশ পেয়েছে………..
সুতরাং এখানে আপনি মানে techtunes………….. তাই আমার মন্তব্য গুলো সবই techtunes কে উদ্দৈশ্য করে…………………..
আমি জানি অনেক টিউনার অনেক বিভাগে পোষ্ট করেন…… এতে techtunes এর কোন দোষ নেই.
আমি techtunes আছি মাত্র চার মাস………….এর আগে কি হয়েছে আমি দেখি নি..
কিন্তু যার মন্তব্য করেন তাদের কথা শুনে বুঝতে পারি techtunes এ ‘ফ্রিল্যান্সিং বিভাগটি’ থাকার জন্যই এই রকম রেফারেল টিউন আসে….খুব বেশি…………
তাই আমি techtunes এ ভালোবেশে techtunes এর মডারেটদের দোষ দেবার কথা ভেবেছি……
যুক্তি গত দৃষ্টি থেকে দেখবেন…………….
পৃথিবীতে এমন কোন বিষয় নেই যা প্রযুক্তির (টিকনলজির) বাইরে………..
আমিও অনেক বিষয় নিয়ে টিউন করি যা প্রতক্ষ ভাবে প্রযুক্তি (টিকনলজি) বিষয় নয়…..কিন্তু পরক্ষ ভাবে মানুষের জ্ঞান ভাণ্ডার বৃদ্ধি করে,অজানাকে জানা যায়…..যা বিজ্ঞান মনষ্ক চেতনার সঙ্গে যুক্ত……
techtunes এ ‘ফ্রিল্যান্সিং বিভাগটি’ techtunes এর স্বচ্ছ ভাবমূতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে বলে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি…………তাই আমি উপরিউক্ত মন্তব্য করেছি….
কেউ যদি ব্যক্তিগত ভাবে অঘাত পেয়ে থাকেন তাহলে আমি ক্ষমাপ্রাথি…..
এইবার ঠিক আছে সাইফুল ভাই ডলার এর টিউন এর জালায় সবাই অতিস্ট । এখানে অনেক টিউনার আছে যারা শুধু আসে নিজের রেফারেল পাব্লিক কে দেবার জন্য। হা আরেকটা কথা আজাকাল দেখা যায় অনেকে কোন সফটয়ার বা গেম নিয়া টিউন করে Download লিংক এর মধ্যে ADF এর অন্য একটা লিংক লাগিয়ে বলে skip add এ ক্লিক করুন এইগুলা কিন্ত অনেক বিরক্তিকর লাগে এই বিষয়ে সবাইকে কিছু বলুন।
রানার ভায়ের সাথে আমি একমত! আর মোডারেটর সেই টিউন গুলকে স্থাগিত করে না কেন?
যেমন নিচের টিউন গুলো:
https://www.techtunes.io/other/tune-id/63006/
https://www.techtunes.io/tips-and-tricks/tune-id/49831/
https://www.techtunes.io/other/tune-id/63305/
আর সার্চ দিলে প্রায় ৩০০ গড়িয়ে যায়।
“সুদ” নেওয়া হালাল না হারাম।
এই দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করাটা ভালো লাগলো।
"ফ্রিল্যন্সার -এ কাজ করতে হলে বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে হয়। তাই সেই বিভাগ / বিষয়গুলি নিয়ে টিউটোরিয়াল শুরু করুন।"
এই কথাটিও ভালো লাগলো। কিন্তু বাস্তব সত্য হল, কেউ মনে হয় কষ্ট করতে চায় না। তাই টিউটোরিয়াল দেখলে মুখ ফেরায়। মানুষ সব এত অলস হয়ে গেলো!!!!
দারুন লিখেছেন। বিশেষ করে এই লেখাটা খুবই মজা পাইছি।( ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ডলার আয় করুন”। ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই যদি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায় তাহলে দুনিয়াদারির কি দরকার? সবাইতো ঘুমাবে। কারণ ঘুমালেই ডলার। আর ডলার ভাঙ্গাতে গিয়ে দেখবেন যে, ব্যাংকের ম্যানেজারও ঘুমাচ্ছে). মজার ব্যাপার হচ্ছে যিনি "ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ডলার আয় করুন” নামক টিউনটি করেছিলেন উনার নিজেরই ঘুম ছিল না রেফারেলের জন্য এই ব্লগ সেই ব্লগে টিউন আর কমেন্ট করে বেড়িয়েছেন ।
ভাইয়া আমি আপনার টিউনটিকে সাপোর্ট করি। কিন্তু আপনার এই সম্পাদনা যদি আপনার ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে করে থাকেন তবে তা ঠিক হবে না। আর ইসলামের সুদ নিয়ে যদি টিউন করেন তবে আগে বিবেচনা করবেন আপনি সুদমুক্ত কিনা নাকি সুদযুক্ত। সত্যি কথা বলতে কি আপনার উদ্দেশ্য নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। রাগ করবেন না। গুরুজনেরা বলেন, কাউকে উপদেশ দেওয়ার আগে নিজে সেই উপদেশ মানে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।
santoniloy ভাই=>আপনি উনার সকল টিউন গুলো দেখলেই বুঝবেন যে উনি কখনো অনলাইনে আয় সম্পরকে টিউন করে নাই।উনি টিটি'র এবং টিউনারদের স্বার্থে এই টিউন করসে।উনার এই ভালো উদ্দেশ্য কে আপনি সন্দেহের আওতাই ফেললেন কেন আমি তাই বুঝতে পারসিনা???উনি নিজে সুদমুক্ত বলেই ওই কথাটি লিখসে।আর আপনার শেষের লাইনটির কথা আপনি নিজেই ভালভাবে পড়ে দেখেন,তাহলেই বুঝতে পারবেন ফ্রি উপদেশ কে দেই!!!
ভাই মন্তব্য তো ভালই করা শিখেছেন। গুরুজনের উপদেশটাও ভালই বলেছেন।
তাহলে আমি আপনাকে একটা গল্প শুনাই-
"ভোরবেলা নদীর দুই পাশে দুই জন লোক গোসল করতেছেন।
একদিকে মুয়াজ্জিন আর অপরদিকে একজন চোর।
মোয়াজ্জিনের ধারণা, হয়ত ওইপার্শ্বের লোকটাও কোন মুয়াজ্জিন হবে।
আর চোরের ধারণা ওইপার্শ্বের লোকটাও কোন চোর হবে।"
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিব…।।কেনো ধন্যবাদ দিব জানেন? কারন আপনি অনলাইন ইনভেস্ট এ সুদ এর কথা উল্লেক্ষ্য করেছেন।আমি অনলাইন ইনভস্ট সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানি।তাই আর এই ব্যবসা তে জাইনি।
যারা অনলাইন এ ইনভস্ট করেছেন তাদের উদ্দেশশে বলছি। সুদ খাওা হারাম।এক বিক্ষাতো বাংলাদেশি হুজুর বলেছেন জারা জেনে শুনে সুদ খায় তাদের মস্তিস্ক বিকৃত।এবং তারা পাগল।
যারা সুদি ব্যাংক এ টাকা রাখেন তাদের কে বলছি।আপ্নারা টাকা রাখলে আপনাদের যে মুনাফা দেয়া হয়,সেটা কিন্তু সুদ,সুতরাং ইসলামিক ব্যাংক এ টাকা রাখুন।হারাম থেকে বাচুন।
সাইফুল ইসলাম কে আবার ধন্যবাদ।
সাইফুল, এক কথায় বললে অসাধারণ হয়েছে তোমার এই টিউনটি। আমি নিজে কখন ও টিউন করিনি – তাই ইচ্ছে ছিল তোমাদের মতো অভিজ্ঞ টিউনারদের দিয়ে এই রকম একটা টিউন করানোর। তোমার টিউন দেখে তাই মনে হচ্ছে নিজের কথার ই প্রতিচ্ছবি। টিউনের শিরোনাম দিয়েই তো তুমি ১০০ তে ১০০ পেলে – "টেকটিউনস জ্ঞানের কারখানা, ডলারের নয়"। একবারে সময়োপযোগী টিউন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার ও তোমাকে।
আপনার সম্পাদকীয় পড়ে বেশ ভাল লাগলো।
তবে এখানে যে হ্যাক, ক্র্যাক ও পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের পোস্ট হয় সেগুলো চুরিবিদ্যা ছাড়া আর কিছুই না। এটাও এক প্রকার জ্ঞান – সেটা স্বীকার করতেই হবে – কাজেই আপনার সম্পাদকীয় অবশ্যই সঠিক। তবে এতে দেশের ক্ষতি ছাড়া কোন লাভ হয় না। কর্তৃপক্ষ এ দিকে দেখে না – সম্ভবত টেকটিউনসের হিট কমে যাওয়ার ভয়ে। তাদের কাছে সম্ভবত দেশের ইজ্জতের চেয়ে হিট বেশি মূল্যবান। দেশ যদি মা হয়, তবে ….. …. আর কি বলবো … … অত্যন্ত দূঃখিত!
সব জায়গায় আপনার পাইরেসি নিয়ে মন্তব্য দেখে আর চুপ করে থাকতে পারলাম না।
আপনারা যারা লিনাক্স ব্যবহার করেন(আমিও করি) তারা জানেন কি পাইরেসি নিয়ে অতিরিক্ত ফালাফালি মানুষের বিরক্তির সৃষ্টি করে?
এভাবে মানুষের বিরক্তি সৃষ্টি করে লিনাক্সে আনতে পারবেন না। আপনি লিনাক্স ব্যবহার করেন সৎ আছেন ভালতো। তাই বলে সবাইকে চোর বলবেন আর সবাই তা মেনে নিবে?
কিছু হলেই দেশের দুর্নীতির উদাহরন দেন দেশ গেল দেশ গেল! আরে ভাই সফটওয়্যার কয়জন ব্যবহার করে? বাংলাদেশের কয়জনের কম্পিউটার আছে?
লিনাক্স ব্যবহার করেন খুব ভাল। কিন্তু অপরের দোষ ধরে মানুষ্কে লিনাক্সে আকৃষ্ট করতে পারবেন না। শুধু বিরক্তিরই সৃষ্টি হবে।
আমি কাউকে লিনাক্সে আকৃষ্ট করার জন্য মন্তব্য করি না। পাইরেসি যে অন্যায় এটা অনেকের কনসেপ্টের মধ্যেই নাই। তাই তাদের উপলব্ধিতে আনার জন্যই বারবার মনে করিয়ে দেই। এই দেশের নাগরিক হিসেবে অপমানের ভাগিদার আমি নিজেও। আমার দূর্বলতা হল, আমার গায়ের চামড়া পাতলা, তাই অপমান গায়ে বিঁধে, সহ্য হয় না; তাই যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরেই চিল্লাই। আর অন্যদের মোটা চামড়াকে ঈর্ষা করি।
অনেকেই জেনুইন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন – যা প্যাকেজ আকারেই আসে; আমার নিজের ল্যাপটপ এবং নেটবুকেও তাই। খালি বাকী সফটওয়্যারগুলোও জেনুইন করলেই হয়।
বাংলাদেশের কয়জনের কম্পিউটার আছে সেটার পরিসংখ্যান আমার জানা নাই। তবে গত দুই বছরের কম্পিউটার নাকি ল্যাপটপ মেলার বিক্রির পরিসংখ্যান পেপারে পত্রিকায় দেখি।
বিরক্ত হওয়ার কথা বলছেন? নামাজ পড়তে বললেও মানুষ বিরক্ত হয়। বাঃ বেশ তো …. তাহলে সেটাও মানুষকে বলা বন্ধ করুন। কী বলেন?
ধন্যবাদ।
শামীম ভাই আপনার মত মহান নীতিবান মানুষ দেখে আমি মুগ্ধ হলাম । টেকটিউন্ এক ধরনের cocokoকমিউনিটি । একটি বন্ধুমহলের মধ্যে যেমন বিভিন্ন তথ্য ও সফট শেয়ার হয় । তেমনি এই টেকটিউন ও একটা বন্ধুমহল। আর বন্ধুকে বন্ধু তার তথ্য শেয়ার করতেই পারে । আপনার নিতে ইচ্ছা না করতেই পারে । আপনাকে তো জোর করছে না কেউ । বরং কেউ উপকৃত হচ্ছে ।এবং বাংলাদেশের মত অনুন্নত দেশের কইজন মানুষের দামি সফট কেনার মত পরিস্তিতে আছে?? আমি অনেক জন কে দেখছি যারা বহু কষ্ট করে কম্পিউটার কিনছে । আপনি হয়তো বা লাখ টাকার বিজনেস করেন । কিন্তু আমার সামর্থ না।আমি যদি এইখানের কোন ক্রাক সফট দিয়ে কোন সফট শিখতে পারি তাহলে আমার কর্মদক্ষতা বাড়ছে । এইটা কি উপকার না??
টেকটিউনের এই টিউনটা করছে মুলত সেই সব টিউনারের জন্য যারা পাঠক শ্রেনীর দিকে নজর দেয় না , নিজ স্বার্থের জন্য টিউন করে । ক্রাক সফট এর মাধ্যমে মনে হয় না কোন পাঠক অপকৃত হয়ছে । হ্যাকিং করার সিস্টেম জানা দোষের কিছু না । কারন যে জানে কিভাবে হ্যাক করা যায় সে নিজের পিসিকে সেইটা থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবে । অন্যের ফাদে পা দিবে না । আর যে অন্যের ক্ষতি করতে চাই সে কোন না কোন ভাবে হ্যাকিং শিখবেই ।
আপনি আবার টাকার প্রশ্নে আসছেন আমি তো বললাম সবাই আপনার মত সম্পদ শালী না । যে সবাই তালা কিনবে ।আমি মনে করি শিখতে হলে বই চুরি করাও ভাল । যদি শিখার জন্য চুরি করে ।
আর শুনেন আপনি যেভাবে বলছেন যে কোন পন্য বা টাকা যদি কেউ চুরি করে তবে তার সাথে বিনিময় করা যাবে না ??!! তাহলে তো হাজার হাজার সম্পদ মানুষের বাসায় পরে থাকতো , কারন সে চুরি করে আনছে নাকি নিজে কিনছে সেইটা আমি জানি না। চুরি করা জিনিস মানুষ বিনিময় প্রথায় পুনরায় না আনলে চিন্তা করে দেখুন তো কতগুলো idliইডল টাকা ও সম্পদের সৃষ্টি হবে??
ওপেনসোর্স সফটওয়্যারগুলো সাধারণত ফ্রী। সুতরাং সম্পদশালী না হয়েও ওগুলো ব্যবহার করতে পারি – তাই করি।
আপনার কথাটা খুবই যুক্তিযুক্ত। বিনিময় ছাড়া মানুষের সমাজই গড়ে উঠতো না। কিন্তু মুশকিল হল প্রোপাইটারী সফটওয়্যারগুলো এই বিনিময় না করার শর্তেই বিক্রি করে। শুধু বিনিময়ই নয়, আপনার কেনা সফটওয়্যার আপনি পরিবর্তনও করতে পারবেন না (যেটা গাড়ি বা অন্য পণ্যের ক্ষেত্রে করা যায়), এমনকি একটি পিসির জন্য কেনা সফটওয়্যার নিজ মালিকানাধীন অপর ল্যাপটপেও ব্যবহার করতে পারবেন না। এর ভেতরে কী আছে তা-ও দেখতে পারবেন না। যে EULAতে রাজি হয়ে ইনস্টল করি সেখানে এইসব কথাই লেখা থাকে।
আপনার মত করে চিন্তা করেই ওপেনসোর্স আন্দোলন শুরু করেছিলেন এমআইটির কিছু গবেষক। এবং তার ফলেই বিনিময়যোগ্য দারুন সফটওয়্যারগুলো তৈরী হচ্ছে।
এই সব ওপেনসোর্স সফট কে আমরা সবাই স্বাগতম জানাই । প্রচলিত কিছু সফট আছে যেগুলোতে মানুষ অভ্যেস্ত হয়ে গেছে । যতক্ষণ ওইসব জিনিষের পুরোপুরি চাহিদা মিটাটে পারবে না । ততক্ষন ওপেন সোর্স রুট লেভেল এ যেতে পারবে না । বলেন কয়জনে মাইক্রো সফট ওয়ার্ডের বদলে ওপেন অফিস ইউস করবে ? মানুষ এখন অভ্যেস্ত হয়ে গেছে এমএস অফিসে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চুরি করা জিনিষ নিতে বাধ্য হচ্ছে । তাদের উপকার করতেয় টেকটিউনসের প্রচেষ্ঠা ।
ভাই । আমি টেকটিউনের টিউনার নই । একজন পাঠক । আমার পড়তে ভাল লাগে । তাই আপন করে নিয়েছি , আপনি নিজের আপন করে নেন তাইলে আপনার ও এই ছোট খাটো সীমাবদ্ধতা চোখে পড়বে না।
@রাহুল
জেনে হয়তো অবাক হবেন, গত চার বছর আমি সমস্ত কাজ ওপেন অফিস দিয়েই করেছি। শুধু আমি নই, আমার ছাত্রদেরকেও তাদের থিসিস ওপেন অফিস দিয়ে করতে হয়। আমি যেখানে কাজ করি সেখানকার লাইব্রেরীর ১০টা কম্পিউটার, ছাত্ররা যেগুলোতে ব্রাউজ করে, সেগুলো গত দুই বছর যাবত উবুন্টুতে চলে।
আপন করে নেয়ার জন্য মনের মতের কিছুটা হলেও মিল লাগে। মিল বাড়লে আপন হয়ে যাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই। ধন্যবাদ।
@শামীম ভাইয়া, সম্পাদকীয়টির প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ।
তবে এখানে যে ক্র্যাক ও পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের পোস্ট হয় সেগুলো কখনোই "চুরিবিদ্যা" নয়। আপনি নিশ্চই জেনে থাকবেন যে, অন্যের বিদ্যা কখনো চুরি করা যায় না। তবে অন্যের সফট্ওয়ার পাইরেট, হ্যাক বা ক্রাক করা যায়। আমাদের মত গরীব দেশে সফট্ওয়ার কিনে ব্যবহার করার মত সামর্থ খুব কম লোকেরই আছে। স্বাভাবিকভাবেই আপনি বলতে পারেন যে, তারা ফ্রি, ওপেন সোর্স সফট্ওয়ার গুলি ব্যবহার করতে পারে।
এক্ষেত্রে আমি আপনাকে যা বলতে পারি তা হল, ওপেনসোর্স সফটওয়ারগুলির সাথে দেশের বেশিরভাগ লোকই অপরিচিত।
আর একটা কথা মনে রাখবেন ওপেন সোর্স সফট্ওয়ারগুলি তৈরী করতেও পরিশ্রম লাগে + অনেক অর্থও লাগে। এমনি এমনিই সবকিছু তৈরী হয় না। তাই যাদের অগাধ অর্থ এবং মানুষের উপকার করার সৎ ইচ্ছা আছে তারাই ওপেনসোর্স/ ফ্রি সফট্ওয়ার তৈরী করেন। আর সব সফট্ওয়ারের বিকল্প বা ফ্রি ভার্সন পাওয়া যায় না।
"আপনি যেখানে কাজ করেন সেখানকার লাইব্রেরীর ১০টা কম্পিউটার, ছাত্ররা যেগুলোতে ব্রাউজ করে, সেগুলো গত দুই বছর যাবত উবুন্টুতে চলে।" এটি নিসন্দেহে ভাল কথা। এবং এই কথা শুনে আমার মনে হচ্ছে আপনি ফ্রিওয়ার এর একজন অন্ধ ভক্ত।
তাই আমি আপনাকে একটা পরামর্শ দিতে চাই তা হল, আপনি ওপেনসোর্স অপারেটিং সিস্টেম ও ফ্রিওয়ার সফট্ওয়ারগুলির বিভিন্ন দিক আলোচনা করে, নতুন নতুন টিউন করেন। এতে সবাই ফ্রিওয়ার সফট্ওয়ার ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে। এবং আপনার এই প্রচেষ্টায় একদিন সবাই ওপেনসোর্স ব্যবহার করবে।
নিঃসন্দেহে পত্রিকায় এ নিয়ে লেখালেখি হলে আরও বেশি লোক সচেতন হত। তবে পত্রিকায় লেখা হয় নাই দেখেই বিষয়টা মিথ্যা হয়ে যাচ্ছে না।
এটা হিসেব করবে কে? আর হিসেব করলেও সেটা প্রকাশ করে মানুষের গালি খাওয়ার রিস্ক কয়জন নেবে। টেকটিউনস-ই হিট কমার ভয়ে এগুলো কন্ট্রোল করে না, আর পত্রিকাওয়ালারা তো পত্রিকা বেঁচে পেট চালায় — ওরা পাবলিক খাবে এমন জিনিষই ছাপে; দরকার হলে রসালো খবর বানিয়ে নেয়। এখন অনেক মানুষই দুই তিনটা পত্রিকা পড়ে খবর যাচাইয়ের জন্য।
ভাল কথা মনে করিয়েছেন আপনি … … টিআইবির রিপোর্টে যেন এই হিসাবটা থাকে কি না জানিনা। না আসলে, পরেরবার যেন আসে সেটার জন্য যোগাযোগ করবো। তাহলে পত্রিকায় আসবে আশা করছি।
আর, পত্রিকা আল্টিমেট রেফারেন্স হতে পারে নাই এখনো এদেশে। পত্রিকাগুলো নিজেরাই ইন্টারনেট ব্লগ থেকে লেখা তুলে দেয় – ঠিকমত সূত্র উল্লেখের শিষ্টতা দেখায় না; বড়জোর লিখে – ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত। ইংরেজিতে এটা সংক্তান্ত একটা খুব শক্ত কথা আছে: plagiarism
(http://en.wikipedia.org/wiki/Plagiarism) – এটা এ্যাকাডেমিক ক্ষেত্রে মহাপাপ হিসেবে দেখা হয়, তবে এই বিষয়টা শিক্ষা শেষ করে আসা সাংবাদিক-সম্পাদকরা কেন জানি জানেন না।
এই নেন পত্রিকার খবর: বাংলাদেশে ১৩কোটি ৭০লাখ ডলারের সফটওয়্যার পাইরেসী।
ঠিকানা: কালের কন্ঠ
http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Income&pub_no=520&cat_id=1&menu_id=61&news_type_id=1&index=1
ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই যদি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায় তাহলে দুনিয়াদারির কি দরকার? সবাইতো ঘুমাবে। কারণ ঘুমালেই ডলার। আর ডলার ভাঙ্গাতে গিয়ে দেখবেন যে, ব্যাংকের ম্যানেজারও ঘুমাচ্ছে। 😛 😆 ব্যাপক মজা।
@ শামীম ভাই আমি যদি আমি যদি আমার ক্লাসের বই ফটোকপি করি সেটাও কি চুরি হবে? কিচ্ছু বুঝে আসেনা 🙁 সব মাথার উপ্রে দিয়া যায়
সাইফুল ভাই আপনি আমাকে এই ওয়ার্নিং টি দিয়েছেন
টেকটিউনস এর নীতিমালা অনুযায়ী : টেকটিউনসে প্রকাশিত সকল টিউন নৈতিক ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত হতে হবে।
১.প্রধানমন্ত্রীর লেখা বলে উনার লেখা এইভাবে ছড়ানোর কোন মানে হয়না। উনার থেকে অনেক ভাল ভাল লেখক আছে যাদের মূল্যায়ন করা হয় না। টেকটিউনস রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামায় না। এসব কথা শুনাতে হলে অন্য কোন সাইটে প্রকাশ করুন। যেখানে রাজনৈতীক আলাপ আলোচনা করা হয়।
২.এর আগের টিউনটিগুলিতেও আপনি টেকটিউনসের নীতিমালা ভঙ্গ করেছেন। আপনার আগের টিউনগুলিতে ফেসবুকের যে পেজটির লিংক দেয়া আছে সেখানে adf.ly এর লিংক আছে। যা টেকটিউনসের নীতিমালাঃ "১.১৩ কোন রকমের এ্যাডসেন্স বা এফিলিয়েট জাতীয় এ্যাড ও লিংক এবং এফিলিয়েট লিংক দিয়ে করা সর্টলিংক (Short Link) দিয়ে টিউন করা যাবে না।" তে পড়ে। কিন্তু তারপরেও সেগুলিকে স্থগিত করা হয়নি। কারণঃ সেখানে জনস্বার্থই বেশি।
মনে রাখবেন, এক বা একাধিক নীতিমালা ভঙ্গের জন্য টেকটিউনস যে কোনো সময় কোনো আগাম বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বা না দিয়ে যে কোনো টিউনারের টিউন অপসারণ/মুছে ফেলা বা সম্পাদনার এবং টিউনারকে সাময়িক বা স্থায়ি ভাবে বরখাস্ত করার ক্ষমতা রাখে
আমার টিউনটি মডারেট করছেন সাইফুল ভাই আপনি তাই না ?
এবার জেনে নিন আপনার প্রশ্নের উত্তর গুলু
১ নাম্বারের উত্তরঃ আপনি আমার টিউন প্রকাশ করেন নি তাতে আমার কোন দুঃখ নেই , কারন আমি টিউনেই লিখে দিয়েছিলাম মডারেটোর চাইলে এই টিউন রিমুভ করতে পারেন ।
২.আপনি কি কখনও আমাকে কোন পিটিসি সাইটের টিউন করতে দেখেছেন ? আমি কখনও কোন adf.ly দিয়ে লিঙ্ক দেই নি টেক টিউনে। যদি দিয়ে থাকি প্রমান দেখান । আর আপনি আমার ফেসবুক পেজের কথা বলছেন কেন ? সেটা একান্তই আমার ব্যাপার আমি কি করবো, কি করবো না তার জন্য আপনাকে জবাবদিহি করতে হবে কেন ? who are u to ask me ? যাদের ভাল লাগবে তারা থাকবে আর ভাল না লাগলে চলে যাবে । তাই নই কি ?
আমার এই কথাগুলু প্রকাশ করার আর কোন উপাই না পেয়ে মন্তব্য করে প্রকাশ করছি । আপনি চাইলে এই মন্তব্য রিমুভ করে দিতে পারেন তাহলে কেউ আর জানবে না ? কিন্তু আমি অন্তত একজন জেনে যাব টেক টিউন কি? ভাল থাকবেন । পারলে উত্তর দিবেন
আমি আপনাকে কোন ধরণের প্রশ্ন করিনি যে, আপনাকে উত্তর দিতে হবে।
১।…….।
২। আপনি কখনো পিটিসি নিয়ে টিউন করেননি এটা আমি জানি। টেকটিউনে adf.ly এর লিংক দেননি এইটাও ঠিক আছে। তাই এর জন্য কোন প্রমাণ আপনাকে দিতে পারব না।
হুম আপনি ঠিকই বলেছেন আপনার ফেসবুক পেজে আপনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন, এটা একান্তই আপনার ব্যপার। কিন্তু আপনার যা ইচ্ছা তাই করা পেজের লিংক টেকটিউনস-এ দিতে পারবেন না।
টেকটিউনস এর নীতিমালা অনুযায়ী ঃ ১.১৫ টিউনে এমন কোন লিংক, সাইট ও ব্লগের ঠিকানা ও লিংক ব্যবহার করা যাবে না যাতে এফিলিয়েট জাতীয় এ্যাড ও লিংক বা এফিলিয়েট ফাইল হোস্টের লিংক অবস্থান করে।
আমি আপনাকে কোন কথা হীট/রাগ করার জন্য বলিনি। টেকটিউনস এর নীতিমালাটি ভাল করে পড়বেন।
অনেক ভাল টিউন করে ছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি নিজে কিছু দিন আগে টেকটিউনস এ একটি টিউন দেখে অনুসরণ করি কিন্তু তাতে কোন লাভ হয় নি।
আমি বলছি http://www.Payableptr.com
অনেক ভাল টিউন করে ছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি নিজে কিছু দিন আগে টেকটিউনস এ একটি টিউন দেখে অনুসরণ করি কিন্তু তাতে কোন লাভ হয় নি।
আমি বলছি http://www.Payableptr.com এর কথা। আমি বেশ কিছু দিন আগে এই সাইট টা নিয়ে টিউন দেখে এই সাইটে একটি একাউন্ট খুলি এবং সেখানে ২২০০০ হাজার ডলার আয় করি কিন্তু কোনই লাভ হল না
স্বপ্ন গুলো স্বপ্ন থেকে গেল। টিউনটিতে বলা হয়েছিল সত্যি টাকা পাব। টাকা তো পেলামি না বরং হতাশ হয়ে গেলাম। এখন আমার প্রশ্ন টেকটিউনস মত এত ভাল সাইটে এই ধোকা বাজি কেন হয়। এডমিনিসটেটর কি পারে না যারা এই ধোকা বাজি করে তাদের টিউন গুলি সাথে সাথে মুছে ফেলতে আমাদের মত সদস্যের চোখে
না পরার আগে। আর যারা এই টিউন গুলি করেন তাদের উদ্দেশে আমার কথা হচেছ যদি আপনার কথা গুলো মিথ্যা হয় ধেকা বাজি হয় তাহলে আপনি তো চিটার নামে সু পরিচিত লাভ করবেন। এটাই কি আপনার অহংকার
যদি তাই হয় তাহলে আপনারা তাই করবেন। আর যদি তা না হয় তাহলে এই পথ বাদ দিয়ে আমাদের মত গরিব সদ্যের জন্য ভাল কিছু করুন। আমাদের ইনকাম করার সঠিক পথ দেখান আর যদি না দেখাতে পারেন তাহলে আর মিথ্যা টিউন করবেন না। কারণ এতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়। ভুল হলে মাফ করবেন।
@ জাকির ভাইয়া, এইটা বলার কারণ হল। জাতির কিছু লোক মনে করতেছেন যে, টেকটিউন্সের মডারেটররা নিজের টিউন নিজেই স্টিকি করে রাখে। এবং সেইটা অনেকদিন হলেও স্টিকি করাই থাকে। আর এইটার একমাত্র কারণ হল আমার এই টিউনটি।
তাছাড়াও জাতির কিছু লোক ফাহিম রেজা ভাইয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভ্রমনের নির্বাচিত টিউনটাও এই সারিতে ফেলেছেন।
সাব্বাস !!!!!!!!প্রথম বলেই ছক্কা