আসসালামু আলাইকুম। কী অবস্থা আপনাদের? আশাকরি আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভাল আছেন। টেকটিউনস এর নতুন একটি আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম। বরাবরের মতো, আমি স্বপন আছি আপনাদের সাথে। আমরা প্রায়শই আমাদের মূল্যবান সময় গুলো নষ্ট করে থাকি, মোবাইল স্ক্রল করতে গিয়ে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে স্কিল শিখা কতটা জরুরি, তা আমরা সঠিক সময়ে বুঝতে পারি না। তাই আমাদের উচিত সময় থাকতেই সময়ের মূল্য দেওয়া। তাই সময়ের মূল্য দিতে আজকে আমরা কথা বলব ই কমার্স ডেভলপার ম্যানেজমেন্ট নিয়ে। ই কমার্স ডেভলপার নিয়ে কথা বলার আগে, আপনারা একটু মনে মনে রিয়েলাইজ করেন তো আপনি কত ঘণ্টা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যয় করেন, আপনি যে একটা হিউজ পরিমাণ সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় দেন, তা কি আপনার লাইফে কোন ইম্প্যাক্ট ফেলে? নিজেকেই প্রশ্নটা করতে থাকুন, এদিক দিয়ে আমরা মূল কথায় যাই।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে সোশ্যাল মিডিয়া কী? আমরা যে দৈনন্দিন জীবনে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার ব্যবহার করি, এটিও একটি সোশ্যাল মিডিয়া। এখন আপনার বলতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া তো বুঝলাম, এবার বলেন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কী? তো বন্ধুরা, কথা না বাড়িয়ে মূল কথায় আসা যাক। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট হলো আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোডাক্ট বা সকল সার্ভিসের দেখাশোনা করার কাজ। এটি এমন একটি প্রসেস যার মাধ্যমে আপনার অনলাইন প্রেজেন্স বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর উপর যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি তে নানা ধরনের টিউন ক্রিয়েট, সেগুলো পাবলিশ এবং অ্যানালাইসিস করার মাধ্যমে প্রকাশ করা।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বলতে আরও বোঝায় সোশ্যাল মিডিয়া ইউজারদের সাথে আপনার এংগেজিং এবং ইন্টারেকটিং। আপনার যদি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এ অনেক গুলো বিজনেস থাকে তাহলে কি আপনার একার পক্ষে সব বিজনেস দেখাশোনা করা সম্ভব? কাস্টমার দের সাথে ইংগেজিং/সম্পৃক্ততা বাড়ানো সম্ভব? অবশ্যই আপনার উত্তর হবে “না”। এক্ষেত্রে আপনি আপনার বিজনেস এর ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব দিতে পারেন একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর উপর। আপনি যদি আপনার অনলাইন বিজনেস কে ঠিকঠাক মত ম্যানেজ করতে না পারেন, তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার হিসেবে একজনকে নিয়োগ দিতে পারে।
ধরুন আপনি খুব ভালো রান্না করতে পারেন, এবং আপনার মনে হল আপনি ফেসবুকে একটি পেজ খুলবেন, এবং ফেসবুক পেইজে মানুষদেরকে জানান দিবেন যে আপনি ভাল রান্না করতে পারেন এবং সার্ভিস বিক্রি করবেন, আপনি যদি এ বিষয়ে খুবই এক্সপার্ট না হন, তাহলে আপনার উচিত একজন প্রফেশনাল সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া। কারণ সে আপনার কাস্টমারদের সাথে কথা বলবে এবং তাদের সাথে ইন্টারেক্ট করবে কীভাবে আপনার সেল বাড়ানো যায়। অনেক সময় দেখা যাবে আপনি অনেক বিষয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, তখন কোন কাস্টমার যদি আপনাকে নক করে, তাহলে আপনি যদি রেসপন্স করতে দেরি করেন তাহলে কাস্টমার মুখ ফিরিয়ে নিবে, এতে আপনার ব্যবসার খুব ক্ষতি হয়ে যাবে।
তাই আমি বলব, আপনি যদি আপনার ব্যবসা নিয়ে সিরিয়াস থাকেন তাহলে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারকে নিয়োগ দেওয়া উচিত। কারণ তার কাজ শুধু হবে আপনার ব্যবসা দেখাশোনা করা। যা আপনার ব্যবসাকে ত্বরান্বিত করতে খুব সাহায্য করবে। কাস্টমার যদি একবার আপনার ভালো সার্ভিস পেয়ে থাকে, তাহলে সে বারবার আসবে। তাই কাস্টমারকে খুশি রাখার জন্য আপনার যেকোনো কাজ করা উচিত। এবং আপনার ব্যবসা বড় করতে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া হতে পারে আপনার জন্য খুব বড় উৎস, তাই সকল সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি অ্যাকাউন্ট খুলুন, আপনার ব্যবসার উদ্দেশ্য এবং যে সকল সোশ্যাল মিডিয়াগুলো ব্যবসা প্রোফাইল খুলবেন, সকল সোশ্যাল মিডিয়া দেখাশোনা করার জন্য একজনকে নিয়োগ দেন এতে আপনার ব্যবসা খুব ভালো ত্বরান্বিত করবে।
আজকের দিনে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। কোটি কোটি মানুষ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে, যা আপনার ব্র্যান্ডের কাছে বিশাল সম্ভাবনার দরজা খুলে দিতে পারে। তবে, এই সুযোগকে কাজে লাগানোর জন্য, আপনাকে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া উপস্থিতি সাবধানে এবং কৌশলগতভাবে পরিচালনা করতে হবে। এখানেই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের ভূমিকা তৈরি হয়। কাস্টমারদের সুবিধা প্রদানে বেশ কিছু কার্যকরী উপায় হলোঃ
অনলাইনে বেচাকেনা করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো কৌশল অবলম্বন মনে করতে হবে। একটি ভালো কৌশল আপনার ব্যবসায় বিক্রি বাড়াতে সহায়তা করবে। ভালো কৌশল হিসেবে শুরুতেই আপনাকে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা, আপনার কাস্টমারদের চিহ্নিত করা এবং তাদের সাথে ভালোভাবে কথা বার্তা বলার জন্য একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যানেজার দরকার। আপনি যখন প্রথম অবস্থায় আপনার টার্গেট করা কাস্টমারদের খুব ভালোভাবে চিহ্নিত করতে পারবেন এবং তাদের চাহিদা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে ধারণা নিতে পারবেন। কেবলমাত্র তখনই আপনি নিজে আপনার কৌশলকে সফল বলে মনে করবেন।
অনলাইনে অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি কাস্টমার পাওয়া এবং অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো একটি পারফেক্ট বিক্রয় কৌশল তৈরি করা। আপনার বিক্রয় কৌশলটি পারফেক্ট হলে টার্গেট কাস্টমার তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি পাবেন। আর যেহেতু আপনি আপনার টার্গেট কাস্টমারদের কাছে প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন সেহেতু আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। যার ফলে আপনার অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি মুনাফা অর্জন হবে। তাই আমি মনে করি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের বিক্রি বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই একটি পারফেক্ট কৌশল অবলম্বন করা জরুরি।
ই-কমার্স ডেভেলপারদের মূল লক্ষ্য সবসময় একটাই থাকা উচিত যে কোন উপায়ে বা যে কোন মূল্যে কাস্টমার সংখ্যা বৃদ্ধি করা। কাস্টমারের সংখ্যা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে আপনি আপনার প্রোডাক্ট এর জন্য লিখিত অথবা ভিডিও করে কন্টেন্ট তৈরি করে পারেন। আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করা যা আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ফলোয়ারদের সাথে আকর্ষণ হবে। আপনার ফলোয়ারদের সাথে কথোপকথন শুরু করা এবং তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্যও একটি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার দরকার।
এই পদ্ধতিতে আপনার প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার কাষ্টমারগন অনেক বেশি তথ্য জানতে পারবেন। যার ফলে প্রোডাক্ট বিক্রির সময় আপনাকে কাস্টমারদের সাথে অনেক বেশি বাড়তি কোনো আলাপ আলোচনা করার দরকার হবে না। কারণ আপনার কাস্টমার আগে থেকেই প্রোডাক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং প্রোডাক্টটির মূল্য সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে আপনার কাছে সেই প্রোডাক্টটি কিনতে এসেছে। একজন দক্ষ ই-কমার্স ডেভলপার হওয়ার দরুন অবশ্যই নিজস্ব প্রোডাক্ট এর উপর ভিডিও অথবা লিখিত আকারে কন্টেন্ট তৈরি করে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি বেশি শেয়ার করা অনেক বেশি জরুরি।
ই-কমার্স ডেভলপারদের ই-কমার্স মার্কেটিং সম্পর্কে অনেক বেশি জ্ঞান থাকা জরুরি। কারণ অনলাইনে বর্তমান সময়ে হাজার হাজার এই কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে, তাই বর্তমান সময়ে কাস্টমার ভাবতে থাকে কোথায় থেকে পর্ণ করলে ভালো পণ্য পাব কোথায় থেকে পণ্য কিনলে টাকা কম খরচ হবে ইত্যাদি। এজন্য অনেক অনেক ওয়েবসাইটের মাঝে আপনার ওয়েবসাইটটি কাস্টমারের কাছে ই-কমার্স মার্কেটিং এর মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে। ই-কমার্স সফল মার্কেটিংয়ের জন্য আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। ই-কমার্স মার্কেটিং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া হলোঃ
মেটা মার্কেটিং হল মেটা প্ল্যাটফর্মের অডিয়েন্স এর কাছে বিজ্ঞাপণ দেওয়া, যার মধ্যে রয়েছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ এবং মেসেঞ্জার৷ মেটা প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রতি মাসে 3 বিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে, যা এটিকে বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য একটি মূল্যবান প্ল্যাটফর্ম করে তোলে তাদের লক্ষ্য দর্শকদের কাছে পৌঁছান।
মেটা মার্কেটিং বিভিন্ন উপায়ে করা যেতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে টিউন বুস্ট করা অন্যতম কার্যকরী উপায়। আপনি আপনার পেজ থেকে পোস্টগুলিকে আরও লোকেদের কাছে দেখানোর জন্য বুস্ট করতে পারেন। এছাড়াও আপনি বয়স, লিঙ্গ, আগ্রহ, অবস্থান এবং আরও অনেক কিছুর উপর ভিত্তি করে আপনার বিজ্ঞাপনগুলিকে নির্দিষ্ট দর্শকদের কাছে লক্ষ্য করতে পারেন। আপনি আপনার বিজ্ঞাপণ প্রচারণার ফলাফল ট্র্যাক করতে পারেন এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে পারেন।
মেটা মার্কেটিং ব্যবসার জন্য একটি কার্যকর হাতিয়ার হতে পারে। এটি আপনাকে আপনার টার্গেট দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে, আপনার ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক তৈরি করতে এবং আপনার বিক্রি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। মেটা মার্কেটিং এর সুবিধা হলো:
আমরা সবাই আমাদের প্রয়োজনের জন্য গুগল ব্যবহার করে থাকি, বিভিন্ন জিনিস সম্বন্ধে জানতে, আমাদের বিভিন্ন সার্ভিস গ্রহণ করার জন্য, আমরা গুগল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু গুগলের মাধ্যমে ও যে মার্কেটিং করা যায় তা কি আপনারা জানতেন? আমি গুগল মার্কেটিং নিয়ে আপনাদের বিস্তারিত বলতে চাই গুগল মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং ব্যবস্থা যা Google দ্বারা পরিচালিত হয়। গুগল দ্বারা বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবাগুলিকে প্রচার করে। এটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় চ্যানেলের মাধ্যমে করা হয়। তাদের Google পণ্য এবং পরিষেবাগুলি ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা। গুগল মার্কেটিং-এর কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে:
গুগল মার্কেটিং একটি খুব সফল অপারেশন। Google বিশ্বের অন্যতম মূল্যবান ব্র্যান্ড এবং এর পণ্য এবং পরিষেবাগুলি বিশ্বব্যাপী বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ ব্যবহার করে। Google মার্কেটিং-এর সাফল্যের বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এটি একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড যার একটি ভাল সুনাম রয়েছে। Google-এর অ্যাড প্রচারগুলি খুব ভালোভাবে করা হয় এবং সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছায়। এর বিপণন প্রচার করতে, ট্র্যাক করতে এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে Google বিপুল পরিমাণ ডেটা ব্যবহার করে।
যাইহোক, Google একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড, একটি প্রতিভাবান বিপণন কোম্পানি এবং আপনি যদি গুগলকে ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনি সফল হবেন। এবং আপনার সার্ভিস ভালোভাবে বিক্রি করতে পারবে।
আজকের টিউনে আমরা মার্কেটিং ডেভলপার হিসেবে সম্পূর্ণ প্রসেসগুলো ধাপে ধাপে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশাকরি সম্পূর্ণ আলোচনায় আপনাদের মার্কেটিং বিষয়গুলো খুব ভালোভাবেই বোঝাতে পেরেছি। তবে আমি সব সময় একটি কথা বলে থাকি সফলতা কখনোই সহজে পাওয়া যায় না, সফলতা পেতে হলে অবশ্যই কষ্ট করতে হয়। আপনি বর্তমান যুগে এসে কীভাবে লড়াই করবেন। কীভাবে নিজের জন্য একটি যোগ্য জায়গা তৈরি করবেন এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যাপার। মানুষ শুধু আপনাকে গাইডলাইন দিতে পারবে। কাজ, পরিশ্রম, একাগ্রতা দেখাতে হবে আপনারই।
নিজের জায়গা নিজেকেই করে নিতে হবে। আর নিজের একটি মর্যাদাপূর্ণ জায়গা তৈরি করতে শ্রমের বিকল্প কিচ্ছু নাই। আশা করছি, আপনি আপনার মূল্যবান সময় গুলো কাজে লাগাবেন। আপনার উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি। এছাড়াও আজকের টিউনের বিষয়ে আপনার কোন গঠনমূলক মন্তব্য থাকলে তা অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন। আপনার করা মন্তব্যটি যদি গঠনমূলক মন্তব্য হয় তাহলে তা অবশ্যই আমি আমার টিউনে যুক্ত করে নেব।
তো বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের আজকের টিউন, কীভাবে একজন ই কমার্স ডেভলপার হবেন? বিগেইনারদের জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন। আশাকরি টিউনটি আপনাদের একটু হলেও হেল্পফুল হবে। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ অবধি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং টেকটিউনস এর সাথেই থাকবেন।
আমি স্বপন মিয়া। Sonic টিউনার, টেকটিউনস, গাইবান্ধা, রংপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 107 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
টেকনোলজি বিষয়ে জানতে শিখতে ও যেটুকু পারি তা অন্যর মাঝে তুলে ধরতে অনেক ভালো লাগে। এই ভালো লাগা থেকেই আমি নিয়মিত রাইটিং করি। আশা করি নতুন অনেক কিছুই জানতে ও শিখতে পারবেন।