বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? বর্তমানে আমাদের কোন পণ্য কেনার জন্য আর শোরুম অথবা বাজারে যেতে হয় না। ঘরে বসেই অর্ডার করলে চলে আসে আমাদের কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি। আপনি যেসব পণ্য সমূহ অর্ডার করছেন সেগুলো অনলাইনে আপনার মত কেউ না কেউ বিক্রি করছে। তবে আপনিও কি হতে পারে না একজন বিক্রেতা?
অনলাইনের একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করার প্রথম ধাপ হচ্ছে প্রোডাক্ট পছন্দ করা। যে পন্যটি নিয়ে আপনি আপনার অনলাইন ব্যবসা চালু করবেন। অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসার জন্য আপনি সর্বপ্রথম কোন পণ্য পছন্দ করবেন সে বিষয়টি নিয়ে আজ আমি এই টিউনে কথা বলবো। কিভাবে আপনি কি ই-কমার্স ব্যবসার জন্য একটি প্রোডাক্ট খুঁজে বের করবেন। যেটি আপনি মানুষের কাছে বিক্রি করবেন এবং তার বিপরীতে অর্থ নিবেন।
আপনাকে যদি বলা হয় আপনি কখন একজন মানুষকে অর্থ দিয়ে থাকেন? এর উত্তরে আপনি বলবেন যে, যখন আমাকে কেউ কোন কাজ করে দেয় বা কোন সেবা দিয়ে থাকে তখন তাকেই আমি অর্থ দিয়ে থাকি। আপনি কখনোই কাউকে ফ্রিতে টাকা দিয়ে থাকেন না। বিষয়টিকে আরও সহজ ভাবে বোঝানোর জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া যাক।
ধরুন, আপনি আপনার প্রতিদিনের কাজের জন্য কোন যানবাহনে কোথায় যান, প্রতিদিন সকালে উঠে দাঁত ব্রাশ করে থাকেন, প্রতিদিন খাবার খান, মোবাইলে ইন্টারনেট কিনে থাকেন ইত্যাদি। আপনি যদি এগুলো একটু মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করেন তবে বুঝতে পারবেন যে এর প্রত্যেকটির একটি মূল্য রয়েছে। এসব পণ্য বা সেবা গুলো কেউ না কেউ আপনাকে দিয়েছে যে জন্যেই আপনি তাদেরকে পেমেন্ট করেছেন।
এগুলো ছাড়াও আরো অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলোর জন্য আপনি প্রতিদিন তাদেরকে পেমেন্ট করে থাকেন। এক্ষেত্রে হয় আপনি পেমেন্ট করছেন না হয় আপনার পরিবারের পক্ষ থেকে অন্য কেউ করছে। যর কোনো ভাবেই হোক না কেন, সেবাদানকারী অথবা সেই প্রোডাক্টের মালিককে কিন্তু টাকা দিতে হচ্ছে। এভাবেই দৈনন্দিন জীবনে আপনার মতো আরও লক্ষ লক্ষ মানুষ এরকম সেবা নিয়ে থাকে। যাদের কাছ থেকে সেবার বিপরীতে পেমেন্ট নিয়ে থাকে।
এভাবে ধরুন কোনো একটি দেশের সমস্ত মানুষের মধ্য থেকে যদি এক কোটি মানুষ একবেলা রেস্টুরেন্টে নাস্তা করে এবং সেখানকার বিল যদি প্রত্যেকের 20 টাকা করে হয় তাহলে সর্বমোট রেস্টুরেন্টে খরচ হবে মোট 20 কোটি টাকা। যেটি কিনা প্রতিদিন শুধু রেস্টুরেন্টে খাবারের জন্য খরচ হয়। একইভাবে অন্যান্য প্রোডাক্ট এর ক্ষেত্রেও একই। আপনার ব্যবহৃত পণ্যগুলি ও কেউ না কেউ আপনাকে দিচ্ছে যার বিনিময়ে আপনি তাদেরকে পেমেন্ট করছেন।
এভাবে আপনি যদি এসব প্রোডাক্ট এর মধ্য থেকে কোন একটি সেবা তাদেরকে দিতে পারেন তাহলে তারাও আপনাকে তার বিপরীতে পেমেন্ট করবে। উপরের একটি উদাহরণ যেরকম আপনি দেখতে পারলেন, এরকম যদি আপনি এই মার্কেট থেকে ০.০০১ মার্কেট শেয়ার ও ধরতে পারেন তবে এটি কিন্তু অনেক বড় একটি অ্যামাউন্ট আপনাকে এনে দেবে। এক্ষেত্রে আমি ধরুন সেই রেস্টুরেন্টের খাবারের উদাহরণ দিলাম। আপনি এভাবে করে আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য সামগ্রীর মধ্যে যেকোনো একটি প্রোডাক্ট ধরতে পারেন।
আপনিও যদি আপনার কোন পণ্য বা সেবা মার্কেটে কোন লোকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন তবে সেও আপনার পণ্য বা সেবার বিপরীতে অর্থ প্রদান করবে। ঠিক যেমন অন্যরা আপনার সাথে করছে। আশা করছি আপনারা হয়তোবা ইতিমধ্যেই বুঝে গিয়েছেন যে কেউ যখন আপনাকে একটি সেবা বা পণ্য দিয়ে থাকে তখনই তার বিপরীতে আপনি তাকে পেমেন্ট করেন। তবে চলুন দেখে নেওয়া আপনিও কিভাবে মার্কেট এর প্রোডাক্ট খুঁজে বের করতে পারবেন এবং আপনিও কিভাবে অন্যদের কাছে আপনার পণ্য বা সেবা প্রদান করার মাধ্যমে তাদের থেকে অর্থ নেবেন বা বিক্রি করবেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট বা সেবা মার্কেটে অফার করলে মানুষ তার বিপরীতে আপনাকে পেমেন্ট করবে। এখানে আমি আপনাদেরকে চারটি বিষয়ে বলব যার মাধ্যমে আপনি মার্কেটের প্রোডাক্ট আইডিয়া খুঁজে বের করতে পারবেন।
মানুষকে মার্কেটে অফার করার জন্য আপনাকে আপনার আশেপাশের প্রোডাক্ট গুলিকে লক্ষ্য করতে হবে। এই মুহূর্তে আপনি কতগুলো প্রোডাক্ট ব্যবহার করছেন। যেমন এই মুহূর্তে আপনি ব্যবহার করছেন আপনার মোবাইল, টেবিল, চেয়ার, ফ্যান, বৈদ্যুতিক বাতি ইত্যাদি সামগ্রীগুলো। এইভাবে করে আপনি আশেপাশে তাকালেই শত শত প্রোডাক্ট দেখতে পাবেন এবং আপনার মত এরকম লক্ষ কোটি মানুষ একই প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার করে। যে সব প্রোডাক্টগুলো তারা কোথাও না কোথাও থেকে কিনে নিয়েছে।
বাজারে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো তাদের এসব প্রোডাক্টগুলো অফার করছে। এসব প্রোডাক্ট এর মধ্যে যেকোনো একটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করে আপনি আপনার ই-কমার্স বিজনেস কে শুরু করতে পারেন। যেহেতু ইতিমধ্যেই এসব পণ্য গুলো মানুষ কিনছে এবং ব্যবহার করছে, আপনিও যদি বাজারে এসব অফার করেন তবে মানুষ সেটা কিনে নিবে।
আমরা কিন্তু প্রতিদিনই আমাদের ব্যবহার্য জিনিসপত্রে একই রকম প্রোডাক্ট ব্যবহার করি। যেগুলোর কোনটি দিয়ে আমাদের পুরো কাজ সম্পাদন হয় আবার কোনোটি দিয়ে হয়না। এক্ষেত্রে আপনি যদি বাজারে অন্যদের চাইতে একটু আলাদা রকমের প্রোডাক্ট আনতে পারেন তবে মানুষ সেটি নিজের জীবনে একবার হলেও ট্রাই করার জন্য নিবে। আর যদি আপনার সেই প্রোডাক্টটি ভালো হয় তবে পরবর্তীতে সেটিই হবে তার নিত্যদিনকার ব্যবহার্য সামগ্রী। ফলে পরবর্তীতে সে অবশ্যই সে প্রোডাক্টিই কিনবে এবং অন্যদেরকে ও সাজেস্ট করবে।
এছাড়া দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় এমন কোন প্রোডাক্ট যদি আপনি খুঁজে বের করতে পারেন যা বর্তমান বাজারে নেই বা থাকলেও খুব কম মানুষ জানে সে ক্ষেত্রে আপনি সফল হতে পারেন। নতুন প্রোডাক্টটি দেখে এবং সেটি যদি ভাল হয় তবে অবশ্যই মানুষ সেটি কিনবে এবং যার বিপরীতে আপনাকে তারা পেমেন্ট করবে।
আমার দেওয়া এই টিপসটি আপনারা অনেক বিজ্ঞাপণে দেখতে পারবেন। ফেসবুকে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকে তারা অনেকেই এরকম প্রোডাক্ট বাছাই করে থাকে যেগুলো সম্বন্ধে খুব কম মানুষই জানে এবং সেটি ব্যবহার করে। যদি কোন প্রোডাক্ট মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় হয় এবং সেটি যদি বাজারের অন্যান্য প্রোডাক্ট এর চাইতে জীবনমান কে আরও সহজ করে তবে সেটি অবশ্যই মানুষ কিনে থাকবে। যার ফলে আপনি এই বাজারটি ধরতে পারেন।
আপনি আপনার ই কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে প্রোডাক্টটি বাছাইয়ে এমন ধরনের পণ্য নির্বাচন করুন যেগুলো বাজারে খুব কম মানুষই জানে এবং যেটি মানুষের জন্য অনেকটা উপকারী হবে। তবে অবশ্যই এমন কোনো প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন না যেটির মান অনেক খারাপ। এতে করে কিন্তু সেই প্রোডাক্টটি কিছুদিন ব্যবহার করে পরবর্তীতে আর সেটি কিনবে না এবং আপনার রেটিং ও কমে যাবে।
আপনি আপনার শহর বা এলাকার বাজারগুলো পরিদর্শন করুন। আপনি বাজারের সেসব শোরুম এবং দোকান গুলো লক্ষ্য করলেই সেখানে হাজার হাজার প্রোডাক্ট দেখতে পাবেন। এসব প্রোডাক্ট গুলির মধ্যে যেটি আপনার ভালো লাগবে এবং আপনার মনে হবে যে এ প্রোডাক্টটি নিয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন তবে সেই প্রোডাক্টটি আপনি সিলেক্ট করুন।
আপনি যে প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করবেন সেটি আপনার পরিচিত মানুষেরা ব্যবহার করছে কিনা সেটিও একবার লক্ষ্য করে দেখবেন। যদি আপনি লক্ষ্য করে দেখতে পারেন যে এই প্রোডাক্টটি আপনার পরিচিত মানুষেরা বেশিরভাগই ব্যবহার করছে তবে আপনি এই প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি ধরে নিতে পারেন যে তাদের মতো আরো অনেক মানুষ এই প্রোডাক্টটি ব্যবহার করছে। যেটি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলে আপনিও সফল হবেন।
যেহেতু মানুষ সেই প্রোডাক্টটি ইতিমধ্যেই ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে এবং তারা কোথাও না কোথাও থেকে সেই পণ্যটি ক্রয় করেছে। আপনিও সেই পণ্যটি অফার করলে যে কেউ সেটা কিনে নিবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবহার্য এসব পণ্য যদি আপনি কাউকে অফার করেন তবে অবশ্যই যে কেউই তার প্রয়োজনে সেটি ক্রয় করতে পারে।
প্রত্যেকটি এলাকা বা অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় বা বিখ্যাত কোন বিষয় থাকে। যেমনঃ রাজশাহীর আম, বগুড়ার দই, নাটোরের কাঁচাগোল্লা ইত্যাদি। এই ধরনের প্রোডাক্ট গুলি শুধু সেই অঞ্চলে নয়, সেগুলো দেশের সর্ব প্রান্তেই জনপ্রিয় হয়ে থাকে। বিভিন্ন শহরে ও ঠিক এরকম অনেক জনপ্রিয় প্রোডাক্ট রয়েছে। সেজন্যই কোন এলাকার মানুষেরা যদি কোন এলাকায় যায় সে ক্ষেত্রে সেই এলাকার বিখ্যাত কিছু খাবার অথবা পণ্য কিনে থাকে। যদি সেই এলাকায় কোনো আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুবান্ধব বেড়াতেও যায় তবে সে এলাকা থেকে সেই বিখ্যাত পণ্যটি নিয়ে আসতে বলে।
আপনি যদি এরকম কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন তবে সেটি ও করতে পারেন। যেহেতু প্রোডাক্ট গুলি যথেষ্ট জনপ্রিয় সেজন্য আপনি খুব সহজেই সেগুলো গ্রাহকদের মাঝে বিক্রি করতে পারবেন। সেই প্রডাক্টগুলো অফার করলে খুব সহজেই আপনি গ্রাহক ধরতে পারবেন এবং তার বিপরীতে তারা আপনাকে পেমেন্ট করবে।
আপনি যদি অঞ্চলভিত্তিক এসব প্রোডাক্ট গুলি সিলেক্ট করেন তবে আপনার সেই প্রোডাক্টটি বেশি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। কেননা সেই প্রোডাক্টটি সম্পর্কে ইতিমধ্যেই সকল মানুষ পরিচিত রয়েছে। আপনি শুধু তাদের কাছে যদি আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পারেন তবে সেটি আপনি তাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। এই জন্য গ্রাহকের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ এবং সম্পর্ক ভাল রাখতে হবে।
আপনি যদি ই-কমার্সভিত্তিক কোন প্রোডাক্ট খুঁজতে চান তবে আপনি এই ট্রিক্সগুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই আপনার কাঙ্খিত পণ্যটি খুঁজে বের করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমি আপনাকে আরো একটি সাজেশন দিচ্ছি, তাহলো আপনি যখনই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করবেন তখন প্রথম দিকে একটি প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ শুরু করবেন। আপনি একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন না। এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রথম দিকে। আপনি যদি প্রথম দিকে একটি প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন তবে খুব ভালো রেসপন্স পাবেন। আপনি যখন প্রথম দিকে ই-কমার্স সাইটে ভালো করবেন তখন আপনি পরবর্তিতে এমনিতেই বুঝে যাবেন যে এখন আপনার কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করা উচিত হবে। কোন প্রোডাক্ট গুলো মার্কেটে অফার করলে আপনি আরও ভালো করতে পারবেন।
আপনার ব্যবসার জন্য অবশ্যই আপনার একটি ই-কমার্স সাইট প্রয়োজন হবে। কেননা বর্তমানে কোন ওয়েবসাইট ছাড়া কেউ কোন কিছু ক্রয় করে না। যখন আপনার একটি ওয়েবসাইট দেখবে তখন খুব সহজেই আপনাকে বিশ্বাস করতে পারবে। আপনি ফেসবুকে কিংবা অন্য কোনো সোশ্যাল মিডিয়াতে যখন মার্কেটিং করবেন তখন তারা আপনার শুধু ফেসবুক গ্রুপ কিংবা ফেসবুক পেজ থেকে টিউন দেখেই আপনাকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করবে না। অনলাইনে যারা একটু সচেতন তারা অবশ্যই আপনার একটি ওয়েবসাইট দেখতে চাইবে।
তাই আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটিং হতে চান তবে অবশ্যই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে নিবেন। এতে করে গ্রাহকের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার ব্যবসার পরিধি অনেকটাই বেড়ে যাবে।
বন্ধুরা আজ তবে পর্যন্তই। আপনি যদি নতুন ই-কমার্স ব্যবসা করতে চান তবে পণ্য পছন্দ করার ক্ষেত্রে উপরের নির্দেশিত গাইড লাইন গুলো অবলম্বন করতে পারেন। দেখা হবে পরবর্তী টিউনে আরো নতুন কিছু নিয়ে ইনশাআল্লাহ।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)