২৯ আয়াত, ১ রুকু, মক্কী
[ দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
ভূমিকা ও সার সংক্ষেপ : এটা একটি প্রাথমিক মক্কী সূরা। সম্ভবতঃ ধারাবাহিকতায় এটি ষষ্ঠ বা সপ্তম। পৃথিবী ও বিশ্বভূবনের শেষ পরিণতির বা ধ্বংসের চিত্র আঁকা হয়েছে এই সূরাতে [ ১ - ৩ ]। সেই সাথে ব্যক্তিগত দায় দায়িত্বকে তুলে ধরা হয়েছে [১৪ নং ] আয়াত। এই বর্ণনার পরেই বলা হয়েছে যে কোরাণের প্রত্যাদেশ সত্য, এবং তা অবতীর্ণ করা হয়েছে জিব্রাইল ফেরেশতার মাধ্যমে। এটা কোন আবেগে আচ্ছন্নকারী কবির অসংলগ্ন রচনা নয়। প্রত্যাদেশকে প্রেরণ করা হয়েছে মানুষের আধ্যাত্মিক সমৃদ্ধির জন্য [ ১৪ -২৯]।
এই সূরাটি ৮২নং সূরার সাথে তুলনা করা চলে। ৮২নং সূরাটি ও এই সূরাটি এক সাথে পাঠ করা উচিত।
১৯ আয়াত,১ রুকু, মক্কী
[দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
ভূমিকা ও সার সংক্ষেপ : এই সূরার বিষয়বস্তু পূর্বের সূরার সমগোত্রীয়।
সূরা [ ৮১ : ১৩ ] আয়াতের টিকা ৫৯৮২ তে যে তিনটি যুক্তির উত্থাপন করা হয়েছে এই সূরাতেও তদ্রূপ করা হয়েছে। এগুলি হচ্ছে : ১) শেষ বিচারের দিন, ২) মৃত্যুর পরে শেষ বিচারের পূর্বে ছোট বিচার বা কবর আযাব, ৩) সাধারণভাবে আমাদের আধ্যাত্মিক জগত থাকে ঘুমন্ত আর ঘুম হচ্ছে মৃত্যুরই যমজভাই। এই ঘুমন্ত আধ্যাত্মিক জগত আল্লাহ্র হেদায়েতের নূরে যে কোন মূহুর্তে জাগরিত হতে পারে। অসার পার্থিব জীবনের নিমগ্ন অবস্থা থেকে আধ্যাত্মিক জগতের অন্তর্দৃষ্টি লাভকেই জাগরণ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে,যে জগত হচ্ছে আত্মার প্রকৃত জগত যা অনন্ত কাল ব্যপী স্থায়ী হবে।
৩৬ আয়াত, ১ রুকু, মক্কী
[ দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
ভূমিকা ও সার সংক্ষেপ : এই সূরাটি, পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সূরার সমসাময়িক।
এই সূরার মাধ্যমে সকল প্রকার প্রতারণাকে নিন্দা করা হয়েছে। বিশেষ ভাবে ধর্মের ব্যাপারে এবং প্রতিদিনের জীবন যাপন প্রণালীতে।
আমি রাজিব। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 29 টি টিউন ও 40 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কারও কাছে সম্পুর্ন কুর আনের বাংলা উচ্চারনসহ বই থাকলে শেয়ার করুন।টিউনের জন্য ধন্যবাদ।