আসসালামু আলাইকুম। টেকটিউনস ওয়েবসাইটের নতুন আরো একটি টিউনে আপনাকে স্বাগতম। আমি স্বপন আছি আপনাদের সাথে, আশাকরি সকলেই অনেক অনেক ভালো আছেন। স্বাগতম সবাইকে আপনার অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার ৫ টি সহজ উপায় নিয়ে নতুন আরো একটি টিউনে। আপনি কী আপনার অনলাইন গোপনীয়তা নিয়ে চিন্তিত? সব সময় কী আপনার মনে সন্দেহ থাকে যে আপনার ফোনে থাকা আপনার গোপন কোন তথ্য অন্য কারো হাতে চলে যায় কি না? এবং আপনি কী এইসব চিন্তা দূর করতে চান? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনার সাথে এমন ৫ টি টিপস শেয়ার করব যেগুলো মেনে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করলে ৯৯ শতাংশ আশা করা যায় যে আপনার গোপনীয়তা অন্য কারো হাতে যাওয়া থেকে আপনি রক্ষা পেয়ে আছেন।
আপনার গোপনীয়তা ফাঁস হওয়া থেকে আপনি বেঁচে আছেন। তো এই আর্টিকেল শুরু করার আগেই আমি আপনাকে জানিয়ে দিতে চাই যে আজকের এই পুরো আর্টিকেলে আমি অনলাইনে গোপনীয়তা রক্ষা করার ৫ টি উপায় যেগুলো আপনার সাথে শেয়ার করব সেগুলো আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই নিয়েছি। আমি আমার বাস্তব ইন্টারনেট ব্যবহারেও আমি এই ৫ টি টিপস মেনে চলি যার ফলে এখনো পর্যন্ত আমার জানা মতে আমার কোন গোপনীয়তা অনলাইনে ফাঁস হয়নি। তাই আশাকরি এই টিপস গুলো আপনারও অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রেও অনেক কাজে দিবে। তো চলুন অনেক কথা বলে ফেলেছি এবার চলে যাওয়া যাক মেন টপিকে এবং জেনে নেওয়া যাক যে কী সেই অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষার ৫ টি উপায় সেগুলো।
অনলাইনে গোপনীয়তা হারানোর সর্বপ্রথম ভুল আমাদের হয়ে থাকে আমাদের অ্যাকাউন্টগুলোতে ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড গুলো। আমরা বেশিরভাগ মানুষই আমাদের অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলো পাসওয়ার্ড খুবই সহজ রাখি আমাদের মনে রাখার ক্ষেত্রে। তবে, সহজ পাসওয়ার্ড আমাদের যেমন মনে রাখতে সুবিধা হয়, ঠিক তেমন নেই এটি হ্যাকারদের জন্য অনেক বড় একটি সুবিধা। হ্যাকারেরা কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সর্বপ্রথম তাদের এই সহজ পাসওয়ার্ডটিকেই টার্গেট করে। একজন হ্যাকার একটি অ্যাকাউন্টে হ্যাক করতে কিছু কমন পাসওয়ার্ড যেগুলো আমরা সকলেই ব্যবহার করে থাকি যেমন:
আমরা যারা বেশিরভাগই এই ধরনের পাসওয়ার্ড মনে রাখার সুবিধার্থে ব্যবহার করে থাকি তখন তাদের অ্যাকাউন্ট গুলো খুব সহজেই হ্যাকারেরা পেয়ে যায়। তাই অবশ্যই অনলাইনে নিজের গোপনীয়তা রক্ষা করতে সর্বপ্রথম আপনাদের ব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলো পাসওয়ার্ড স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এখন বোঝার বিষয় হল যে স্ট্রোং পাসওয়ার্ড!
স্ট্রং পাসওয়ার্ড বলতে এমন ধরনের পাসওয়ার্ড যেই পাসওয়ার্ডটি একটু বড়সড়ও এবং হিজিবিজি টাইপের এক কথায় এমন পাসওয়ার্ড যেটি কেউ ধারণা করতে পারবে না। স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে কমপক্ষে ১২টি অক্ষরের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এবং পাসওয়ার্ডে বড় হাতের ও ছোট হাতের অক্ষরগুলো মিলিতভাবে এবং মাঝে মাঝে নাম্বার ও সিম্বলিক চিহ্ন ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। আপনাদের বোঝার ক্ষেত্রে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড এর উদাহরণ দেয়া হলো: Dkjd38$-$&38djhdej
সম্ভব হলে ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করে রাখুন। চলুন সবার আগে আমরা জানি যে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কী? টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন হল একটি সিকিউরিটি সিস্টেম যেটি একজন হ্যাকার যদি আপনার পাসওয়ার্ড জেনেও যায় তারপরেও তাকে আটকানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। মূলত আপনার অ্যাকাউন্টে আপনি বা অন্য কেউ যদি আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে তারপরেও তারপর পরবর্তী ধাপে আপনার নির্ধারিত করা নাম্বারে একটি ওটিপি কোড পাঠানো হয় যেটি দিতে পারলেই তখন সেই অ্যাকাউন্টে লগইন করা সম্ভব হয় তাছাড়া পাসওয়ার্ড জানার পরেও সেই অ্যাকাউন্টে লগইন করা সম্ভব হয় না। এখন প্রশ্ন হল যে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কীভাবে আমাদের রক্ষা করতে পারে হ্যাকার ও তো সেই ওটিপি পেতে পারে?
মূলত এখানে কিছু টুইস্ট রয়েছে। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার সময় একটি নাম্বার সেখানে সেট করা হয় আর নিয়ম অনুযায়ী সঠিক পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সেই নাম্বারে একটি কোড যায় এবং সেই কোডটি দিতে পারলেই সেই অ্যাকাউন্টটি তে লগইন করা যায়, আর কোড দিতে না পারলে পাসওয়ার্ড সঠিক হলেও সে অ্যাকাউন্টটিতে লগইন করা যায় না। এবং মজার বিষয় হলো প্রতিবারে সঠিক পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সেই সেট করা নাম্বারে প্রতিবারে আলাদা আলাদা কোড আসে এবং এই প্রতিটি কোড মাত্র ২ মিনিটের মতো কাজ করে। এখন হ্যাকার যদি কোন ভাবে আপনার পাসওয়ার্ডটি পেয়েও যায় তারপরে যখন সে আপনার অ্যাকাউন্টে সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করবে তখন তার কাছ থেকে নাম্বারে পাঠানো করতে চাওয়া হবে।
অবশ্যই আপনার অ্যাকাউন্টে আপনি টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনে যে নম্বরটি সেট করবেন অবশ্যই সেটি আপনার ব্যবহৃত নম্বরই হবে। আর হ্যাকারের কাছে আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড থাকলেও আপনার নাম্বারটির অ্যাক্সেস থাকবে না যেহেতু নম্বরটি আপনার কাছে রয়েছে তাই। আর তখন সে আপনার পাসওয়ার্ড জেনে আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করলেও আপনার নাম্বারে যাওয়া কোডটি এসে পাবে না আর তাই সেই কোডটি সে দিতে না পারায় সে আর আপনার অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস নিতে পারবে না। তো আশাকরি এবার বুঝতে পেরেছেন যে এই টু স্টেপ/ফ্যাক্টর ভেরিফিকেশন/অথেন্টিকেশন আসলে কী?
তাই অবশ্যই অনলাইনে আপনার গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাতে আপনার অ্যাকাউন্টে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করে রাখুন। হ্যাঁ এটি ঠিক যে প্রতিটি অ্যাকাউন্টে এই অপশনটি নাও থাকতে পারে। তাই আপনার ব্যবহার করা প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে যেই অ্যাকাউন্টগুলোতে এই অপশনটি রয়েছে সেই একাউন্টগুলোতে এই অপশন চালু করে রাখুন। আমাদের প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট যেমন গুগল ও ফেসবুক এই দুটিতেই এই অপশন রয়েছে তাই এক্ষুনি আপনার এই ২ অ্যাকাউন্টেই এই অপশনটি চালু করে রাখুন।
যখন আপনি ঘরের বাহিরে পাবলিক প্লেসে কোন ওয়াইফাই ব্যবহার করতে যান তখন অবশ্যই একটি ভালো মানের ভিপিএন ব্যবহার করুন। এখন আপনি ভাবতে পারেন যে ভিপিএন ব্যবহার করার প্রয়োজন আসলে কী? মূলত আপনি এটি জানেন না হয়ত যে, যখন আপনি পাবলিক প্লেসে কোন ওয়াইফাই ব্যবহার করেন তখন যদি কোন দুষ্টুচক্র চায় তাহলে সে আপনার ইন্টারনেট এক্সেস দেখতে পারে অর্থাৎ আপনি কি করছেন কাকে কি মেসেজ পাঠাচ্ছেন সেটি সে চাইলে দেখতে পারে। যদি একজন ওয়াইফাই মালিক অর্থাৎ যার কাছে ওয়াইফাই এর অ্যাক্সেস রয়েছে সে চাইলে তার ওয়াইফাই ব্যবহার করে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছে তারা কাকে কি মেসেজ করছে কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছে এইগুলো সে দেখতে পারে।
পাবলিক প্লেসে ওয়াইফাই ব্যবহার করছেন মানে আপনি ঠিক জানেন না যে সেই ওয়াইফাই এর মালিক আসলে কেমন বা সে ওয়াইফাইটির অ্যাক্সেস কার কার কাছে রয়েছে। তাই এখানে অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট ব্যবহার ঝুঁকিতে রয়েছে এবং আপনার গোপনীয়তা ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই অবশ্যই পাবলিক প্লেসে ওয়াইফাই ব্যবহার করার সময় একটি ভালো মানের ভিপিএন ব্যবহার করুন।
VPN মূলত আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার ও ওয়াইফাই এর সাথে যোগাযোগ এর মাঝখানে একজন থার্ড পার্সন হিসাবে কাজ করে। অর্থাৎ আপনার কোন পাঠানো মেসেজ এই ভিপিএন এমনভাবে আপনি যাকে সেই মেসেজটি পাঠাতে চাচ্ছেন তাকে পাঠাবে যেন সেটি কোনোভাবেই অন্য কোন ব্যক্তি না পায়। ওয়াইফাই এক্সের যার কাছে রয়েছে সেও আর তখন সেই মেসেজটির ডাটা পায়না। তাই পাবলিক প্লেসে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে গেলে অবশ্যই ভিপিএন ব্যবহার করুন এবং ভালোমানের ভিপিএন ব্যবহার করুন। আমার সাজেস্ট করা একটি ভাল মানের ভিপিএন হল: Turbo VPN (For Android)
আপনার ফোন এবং ফোনের সফটওয়্যার সব সময় আপ-টু-ডেট অর্থাৎ আপডেট রাখুন। প্রযুক্তি দিন দিন উন্নতি হচ্ছে এবং এটির যেমন ভাল ব্যবহার মানুষ করছে ঠিক তেমন খারাপ ব্যবহার ও মানুষ করছে। প্রতিনিয়ত হ্যাকারেরা আপনার এবং আমার ব্যক্তিগত ডাটা চুরির জন্য নানা ধরনের ফাঁদ তৈরি করছে। হ্যাকারেরা মূলত নিয়মিত নতুন নতুন ম্যালওয়্যার তৈরি করছে আমাদের গোপনীয় ডাটা চুরি করার জন্য। এবং তাদের উদ্দেশ্য কোনো না কোনোভাবে আমাদের ফোনে এই ম্যালওয়্যার ঢুকিয়ে দেওয়া। আর যেহেতু এই ম্যালওয়্যার গুলো নতুন এবং আপডেটেড তাই আমাদের ফোনের পুরোনো সিস্টেম সফটওয়্যার এগুলোর সাথে লড়াই করতে পারছে না বা এই ম্যালওয়্যারগুলোকে ডিটেক্ট করতে পারছে না।
তাই আমাদের কেও আমাদের ফোনের সফটওয়্যার এবং ফোনকে সবসময় আপডেট করে রাখতে হবে। হ্যাকারদের থেকে আমাদেরকে বাঁচাতে আমাদের ফোন কোম্পানি এবং সফটওয়্যার কোম্পানি নিয়মিত আমাদের ফোনের জন্য আপডেট ও সফটওয়্যার এর জন্য আপডেট তৈরি করছে যেন সেগুলো নতুন নতুন ম্যালওয়্যার ডিটেক্ট করতে পারে ও সেগুলোর সাথে লড়াই করতে পারে। তাই অবশ্যই আপনার ফোন এবং ফোনের সফটওয়্যার নিয়মিত আপডেট করুন।
অনলাইনে কোন কিছু শেয়ার করার আগে অবশ্যই ভেবেচিন্তে শেয়ার করুন যে সেটি শেয়ার করা ঠিক কিনা। তাড়াহুড়া করে কোনো কিছু অনলাইনে শেয়ার করবেন না। ভেবেচিন্তে কোন কিছু শেয়ার করা বলতে আমি বুঝিয়েছি যে অনলাইনে কোন জায়গায় কোন ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার আগে একবার সেটি নিয়ে চিন্তা করুন যে আপনি যেটি শেয়ার করছেন এবং যেখানে শেয়ার করছেন সেখানে সেটি শেয়ার করা ঠিক কিনা। অর্থাৎ, যেকোনো অপরিচিত কোন সাইটে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম নিবন্ধন কার্ড এই ধরনের তথ্য শেয়ার করবেন না।
কারণ এই ধরনের সাইটের উদ্দেশ্য একটাই তারা আপনার এই তথ্যগুলো বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করবে। আবার অনেকেই ফেসবুকে তাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি শেয়ার করে থাকেন তো আপনি এ ধরনের কাজ করবেন না। কারণ যে কেউ তখন সেটি ডাউনলোড করে তার নিজের সুবিধামতো কোথাও ব্যবহার করতে পারে। ঠিক এভাবেই অনলাইনে কোনো কিছু শেয়ার করার আগে সেটি নিয়ে ভেবেচিন্তে শেয়ার করবেন।
উপরে শেয়ার করার ৫ টি টিপস অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করতে খুবই কার্যকর তবে শুধু এগুলোই নই এছাড়াও আরো অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো ভেবেচিন্তে আপনাদের অনলাইনে করা উচিত তাছাড়া আপনাদের গোপনীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যেতে পারে। অচেনা কোন ব্যক্তির মেসেজে দেওয়া কোন লিংকে ক্লিক করবেন না, কারো লোভনীয় কোন অফারে ক্লিক করবেন না, কোন ধরনের ক্রেকিং সফটওয়্যার অর্থাৎ ধরুন একটি গেম এবং আপনি এখন সেই গেমটি অন্য কোথাও থেকে ডাউনলোড করেছেন যেখান থেকে ডাউনলোড করার পর দেখছেন যে সকল লেভেল আনলক করা বা সকল সুবিধা আপলোড করা বা আনলিমিটেড মানী এই ধরনের সফটওয়্যার আপনার ফোনে ডাউনলোড করবেন না। এইসব টিপস মেনে চললে আশা করা যায় যে অনলাইনে আপনার গোপনীয়তা ফাঁস হওয়া থেকে আপনি এবার বেঁচে গেলেন।
তো বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের আজকের টিউন, আপনার অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার ৫ টি সহজ উপায়! আশাকরি টিউন টি আপনাদের একটু হলেও হেল্পফুল হবে। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ অবধি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং টেকটিউনস এর সাথেই থাকবেন।
আমি স্বপন মিয়া। Sonic টিউনার, টেকটিউনস, গাইবান্ধা, রংপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 107 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
টেকনোলজি বিষয়ে জানতে শিখতে ও যেটুকু পারি তা অন্যর মাঝে তুলে ধরতে অনেক ভালো লাগে। এই ভালো লাগা থেকেই আমি নিয়মিত রাইটিং করি। আশা করি নতুন অনেক কিছুই জানতে ও শিখতে পারবেন।