ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সময় ভিপিএন ব্যবহার করা আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়। এছাড়াও, অনেকে নিজের জিও লোকেশনের কারণে বিভিন্ন ব্লক করা ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করতে ও VPN ব্যবহার করে থাকেন। তবে, ভিপিএন ব্যবহার করার সময় আপনি অনেক ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করে থাকবেন যে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ এ প্রবেশ করার ক্ষেত্রে আপনি বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
অর্থাৎ, কিছু ওয়েবসাইট বা অ্যাপে ভিপিএন কানেক্ট করে অ্যাক্সেস করা যাচ্ছে না। তাহলে, কেন কিছু ওয়েবসাইট এরকম ভিপিএন ব্যবহারকারীদেরকে ব্লক করে?
কেন ওয়েবসাইট গুলো VPN ব্লক করে এবং আপনি এই ব্লকিং থেকে কীভাবে বাঁচতে পারেন, সেই বিষয়ে আলোচনা করা হবে আজকের এই টিউনে।
চুক্তি এবং লাইসেন্স সংক্রান্ত সমস্যার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই স্ট্রিমিং সার্ভিস প্রোভাইডার গুলো প্রায়ই ভিপিএন সার্ভিসগুলোকে ব্লক করে। উদাহরণস্বরূপ, স্ট্রিমিং সাইটগুলো অরজিনাল শো এবং মুভি গুলোর পাশাপাশি আরো এমন সব কন্টেন্ট এখানে হোস্ট করে, যেগুলো তারা তৈরি করেনি। যেহেতু, স্ট্রিমিং সার্ভিস প্রদানকারীরা এসব কনটেন্টের মালিক নয়, তাই তারা এগুলো তাদের সাইটে দেখানোর জন্য লাইসেন্স দ্বারা রেস্ট্রিক্টেড থাকে।
এক্ষেত্রে মনে করুন যে, “A” নামক কোন একটি মুভি নেটফ্লিক্স তৈরি করেনি এবং এই শো তীর মালিক নেটফ্লিক্স না। এখন, তারা এই শো শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্ট্রিম করার জন্য আইনত অনুমোদিত হতে পারে। এক্ষেত্রে, আপনি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের ব্যবহারকারী হন, তাহলে স্বাভাবিক ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি এই শোটির অ্যাক্সেস পেতে পারেন না।
এক্ষেত্রে, এই শো টির অ্যাক্সেস পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই Netflix US সাইট অথবা কোন একটি VPN ব্যবহার করে নিজের ডিভাইসকে ইউএস এর সার্ভার এর সাথে কানেক্ট করে নিতে হবে। আর বেশিরভাগ ব্যবহারকারীরাই নেটফ্লিক্স এর বিভিন্ন শো দেখার জন্য এরকম ভিপিএন ব্যবহার করে থাকেন। নেটফ্লিক্স সমস্ত VPN ব্যবহারকারীদেরকে ব্লক নাও করতে পারে। কিন্তু, এটি ভিপিএন সার্ভারের আইপি অ্যাড্রেসগুলো সংগ্রহ করতে পারে এবং এই আইপি অ্যাড্রেসগুলোকে VPN সার্ভারের এড্রেস হিসেবে চিহ্নিত করার মাধ্যমে সেগুলোকে ব্লক করতে পারে।
যদিও আপনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নেটফ্লিক্স এর বিভিন্ন শো দেখার ক্ষেত্রে ভিপিএন ব্লকিং শিকার হন না, কিন্তু নন স্ট্রিমিং ওয়েবসাইট গুলো বিভিন্ন কারণে ভিপিএন ব্লক করতে পারে। আর এক্ষেত্রে, আপনি VPN ব্যবহার করেও সে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না।
নন স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলোর এরকমটি করার অন্যতম কারণ হতে পারে যে, ওয়েবসাইটটি যে সার্ভিস অফার করে, তা আপনার দেশে অবৈধ কিংবা সেই ওয়েবসাইটগুলো আপনার ভিপিএন IP Address কে কালো তালিকা ভুক্ত করেছে।
আপনি যদি একটি VPN ব্যবহার করেন, তাহলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলো কীভাবে এটি শনাক্ত করবে, আপনি কি এখন এটি সম্পর্কে ভাবছেন? আপনি এই মুহূর্তে একটি ভিপিএন ব্যবহার করে তাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করছেন কিনা, এটি সনাক্ত করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। তাহলে চলুন, এবার সেসব পদ্ধতি গুলো দেখে নেওয়া যাক।
Anti-VPN প্রক্রিয়ায় প্রাথমিকভাবে সাধারণত পরিচিত VPN সার্ভারের আইপি অ্যাড্রেস ব্ল্যাক লিস্ট করে কাজ করে। যেহেতু ভিপিএন সার্ভারগুলো তাদের ট্রাফিক গুলো হোস্ট করার জন্য বিভিন্ন পরিচিত ডেটা সেন্টার গুলো ব্যবহার করে, আর তাই তাদের মালিকানাধীন আইপি রেঞ্জগুলি নির্ধারণ করা খুব কঠিন নয়।
IPHub এবং ipinfo.io এর মত সার্ভিসগুলো এই তথ্য সংগ্রহ করে এবং যে কেউ অর্থের বিনিময় আইপি এড্রেস সম্পর্কে তথ্য এটি ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। আপনি যদি এই মুহূর্তে একটি ভিপিএন এর সাথে কানেক্টেড থাকেন, তাহলে IPHub সেই তথ্য গ্রহণ করবে এবং সিদ্ধান্ত নেবে যে, আপনি একটি VPN সার্ভার, Proxy বা খারাপ IP এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত রয়েছেন। আর আপনি যখন কোন ভিপিএন ব্যবহার করা ছাড়াই ইন্টারনেটে কানেক্ট থাকেন, তখন IPHub আপনার আইপিকে একটি "Good IP" হিসেবে চিহ্নিত করে।
একটি "Good IP” সবসময় ইন্টারনেটে ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। যেখানে, Bad IP গুলো নির্দিষ্ট সাইড দ্বারা ব্লক করা হতে পারে, যদি এটিকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়।
এছাড়াও, একটি ভিপিএন আইপি ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় সাধারণত CAPTCHA স্ক্রিনের মোকাবেলা করতে হয়। অর্থাৎ, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রবেশ কিংবা লগইন করার ক্ষেত্রে দেখা হয় যে, আপনি প্রকৃত মানুষ নাকি রোবট। যাইহোক, তবুও মাঝে মাঝে আপনি সঠিক ক্যাপচা ইনফরমেশন পূরণ করলেও, ভিপিএন ব্লক থেকে যেতে পারে।
Google এবং Netflix এর মত বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বিশাল ডাটা রিসোর্স থাকার কারণে, তাদের ক্ষেত্রে খুব সহজেই এ ধরনের প্রক্সিগুলো সনাক্ত করা সম্ভব হয়। এখন VPN ব্যবহারকারীদের বিশাল একটি অংশ যদি একটি নির্দিষ্ট ভিপিএন ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সম্ভাবনা রয়েছে যে, সেই VPN Service Provider তাদের ব্যবহারকারীদের নির্দিষ্ট কিছু আইপি এড্রেস প্রদান করছে।
বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ব্যবহারকারীদের বিশাল একটি অংশ একই আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করার কারণে তারা এগুলোকে সন্দেহজনক হিসেবে সনাক্ত করতে পারে।
এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো এই কাজের জন্য অ্যাডভান্স টেকনোলজি ব্যবহার করে। যেমন: তারা মেশিন লার্নিং এর মত উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিজিটরদের ট্রাফিক প্যাটার্ন গুলো বিশ্লেষণ এবং ক্লাসিফাই করে।
ভিপিএন পোর্ট ব্লকিং হলো, VPN ব্যবহার করে ডেটা ট্রান্সমিশন বন্ধ করার একটি প্রক্রিয়া। একটি VPN Service ব্যবহার করার সময়, আপনার ডেটা একটি এনক্রিপটেড টানেলের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। আর এই টানেলটি একটি নির্দিষ্ট পোর্ট ব্যবহার করে। এক্ষেত্রে যদি সেই পোর্টটি ব্লক করা হয়ে থাকে, তাহলে আপনার ডেটা গুলো সেই টানেলটির মাধ্যমে প্রেরণ করা যাবে না এবং আপনি আর VPN এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযোগ করতে পারবেন না।
আপনি যে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে চান, কখনো কখনো আপনার দেশের সরকার আপনার অবস্থানের কারণে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ ব্লক করতে পারে। আর এক্ষেত্রে, আপনি যে ভিপিএন সার্ভিসটি ব্যবহার করছেন, এটিকে সরকার অবৈধ হিসেবে ঘোষণা করেছে। যদিও বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ VPN ব্যবহার করতে বাধা দেন না। কিন্তু, ইরাক, চীন, এবং উত্তর কোরিয়ার মত কিছু দেশে এখনো পর্যন্ত ভিপিএন ব্যবহার করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
আর তাই আপনি যদি এমন কোন দেশে থাকেন যেখানে ভিপিএন ব্যবহার করা অবৈধ, তাহলে VPN কানেক্ট থাকা অবস্থায় আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঘন ঘন ব্লকের মত সমস্যায় পড়তে পারেন।
কিছু ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ রয়েছে, যেগুলো সম্পূর্ণ ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করে এমন ব্যবহারকারীদেরকে ব্লক করে। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন আইপি কলিং অ্যাপ ব্যবহারের সময় ভিপিএন ব্যবহার করলে, সব ধরনের সার্ভিস বন্ধ করা হয়।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আপনার অবস্থান ও আপনার ব্যবহার করা নির্দিষ্ট ভিপিএন এর উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় এটি আপনার জন্য কোন সমস্যা না। আর তাই, আপনি VPN Blocking বাইপাস করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। যার মধ্যে অন্যতম কিছু পদক্ষেপ হলো:
আপনি যদি একটি ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ব্লকিং সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে তাৎক্ষণিক সমাজের জন্য আপনাকে ভিন্ন কোন সার্ভারে স্যুইচ করা উচিত। অনেক বাণিজ্যিক VPN Service Provider দের বিশ্বব্যাপী শত শত ডেটা সেন্টার রয়েছে এবং তারা সেসব দেশে একাধিক ডেটা সেন্টার ব্যবহার করার অ্যাক্সেস দেয়।
আর তাই, কোন একটি আইপি এড্রেস ব্লক হয়ে গেলে, আপনি Available থাকা অন্য কোন সার্ভারের মাধ্যমে চেষ্টা করে দেখুন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ভাগ্যবান হন, তাহলে খুব সহজেই এমন একটি আইপি খুঁজে পেতে পারেন, যা সেই সাইটে ব্লাকলিস্ট করা নেই।
আপনি যদি সর্বদা ভিপিএন ব্যবহার করেন, তাহলে কিছু সাইটকে এই ব্যাপারে অবহিত করা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কোন একটি ব্যাংকিং ওয়েবসাইট তাদের ওয়েবসাইটে Fraud Protection Systems এর জন্য VPN ব্যবহারকারীদের ট্রাফিক রেস্ট্রিকটেড করতে পারে।
এক্ষেত্রে, আপনি তাদেরকে জানিয়ে রাখতে পারেন যে, নিরাপত্তার জন্য আপনার ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করার কারণে তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে আপনি ব্যর্থ হচ্ছেন।
যত বেশি লোক একটি নির্দিষ্ট আইপি এড্রেস ব্যবহার করছে, সেই IP Address Blacklisted হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। এক্ষেত্রে আপনার যদি একটি প্রাইভেট আইপি এড্রেস থাকে, তাহলে আপনার VPN কে Detected করা আরো কঠিন হয়ে যায়।
বর্তমানে অনেক প্রাইভেট আইপি প্রোভাইডার রয়েছে, যারা তাদের ভিপিএন সার্ভিসে ব্যবহারকারীদেরকে একটি প্রাইভেট আইপি এড্রেস প্রদান করে। এসব জনপ্রিয় ভিপিএন সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে অন্যতম হলো IPVanish, SurfShark, PureVPN, NordVPN এবং Windscribe ইত্যাদি।
আর আপনি যদি এখন এমন একটি ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করেন, যারা প্রাইভেট আইপি এড্রেস প্রদান করে না, তাহলে আপনি অন্য একটি সার্ভিস বা একটি ডেডিকেটেড প্রাইভেট আই পি প্রোভাইডারে স্যুইচ করার কথা বিবেচনা করুন।
একটি Crowded Server এড়িয়ে চলার আরো একটি অন্যতম উপায় হল, আপনি যদি একটি কম পরিচিত VPN Provider ব্যবহার করেন। যেহেতু শুধুমাত্র কয়েকটি কোম্পানি ভিপিএম মার্কেটে আধিপত্য বিস্তার করে, তাই এ ধরনের কোম্পানির আইপি গুলো ব্ল্যাক লিস্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যদি একটি অপরিচিত এবং কম ব্যবহার হয় এমন একটি ভিপিএন ব্যবহার করেন, তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি ভিপিএন ব্লকিং এবং CAPTCHA এর মত সমস্যার সম্মুখীন কম হতে পারেন।
তবে এর মানে এই নয় যে, আপনি কোন কম নিরাপত্তা জনিত ভিপিএন বা বিনামূল্যের কোন ভিপিএন ব্যবহার করবেন। বাজারে এমন অনেক কম জনপ্রিয় ভিপিএন সার্ভিস প্রোভাইডার রয়েছে, যাদের লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারী নেই, কিন্তু অনলাইন সিকিউরিটিতে তারা সর্বোচ্চ সুবিধা অফার করে।
কিছু কিছু নির্দিষ্ট ব্রাউজার রয়েছে, যেগুলোর ফিচার এবং সেটিংস গুলো Protection Systems ট্রিগার করতে পারে। অর্থাৎ, ব্রাউজার আপনাকে খুব সহজেই ট্র্যাকিং করতে পারে।
এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ব্রাউজারের ক্যাশ এবং কুকিজ ক্লিয়ার করেন, তাহলে নতুন করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং সার্ভিসে যাওয়ার সময় এগুলো আবার পুনরায় ক্যাশ ও কুকিজ তৈরি করে। আর এই প্রক্রিয়ার ফলে আপনার ভিপিএন ব্লক সমস্যার সমাধান হতে পারে।
আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী বিভিন্ন ব্লক করা ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করতে বা আনব্লক করতে VPN ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, ভিপিএন ব্যবহার করার কারণেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অ্যাপে প্রবেশ করা যাচ্ছে না। সেসব ওয়েবসাইট গুলো VPN ব্লক করার কারণে বা ভিপিএন আইপি ব্ল্যাকলিস্ট করার কারণে আপনি এরকম সমস্যার সম্মুখীন হন।
তবে, এরকম সমস্যায় আপনি যদি ভিন্ন কোন ভিপিএন সার্ভার, একটি প্রাইভেট আইপি অ্যাড্রেস অথবা একটি সাধারণ ভিপিএন ব্যবহার করেন, তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি VPN Block গুলো থেকে বাঁচতে পারেন।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)