হ্যালো বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন? আজ আমি আপনাদের জন্য সিএসএস এর ৪ নং পর্বে নিয়ে আশাকরি। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমরা এই বিষয় নিয়ে আমাদের আলোচনা শুরু করি।
<!DOCTYPE html> <html> <head> <img src="data:image/gif;base64, R0lGODlhAQABAIAAAAAAAP///yH5BAEAAAAALAAAAAABAAEAAAIBRAA7" data-wp-preserve="%3Cstyle%3E%0Adiv%20%7Bbackground-color%3A%20lightgrey%3B%20width%3A%20300px%3B%20border%3A%2015px%20solid%20green%3B%20padding%3A%2050px%3B%20margin%3A%2020px%3B%7D%0A%3C%2Fstyle%3E" data-mce-resize="false" data-mce-placeholder="1" class="mce-object" width="20" height="20" alt="<style>" title="<style>" /> </head> <body> <h2>The Box Model</h2> The CSS box model is essentially a box that wraps around every HTML element. It consists of: borders, padding, margins, and the actual content. <div>This text is the content of the box. We have added a 50px padding, 20px margin and a 15px green border.The CSS box model is essentially a box that wraps around every HTML element. It consists of: margins, borders, padding, and the actual content. The image below illustrates the box model.All HTML elements can be considered as boxes. In CSS, the term "box model" is used when talking about design and layout.When you set the width and height properties of an element with CSS, you just set the width and height of the content area. To calculate the full size of an element, you must also add padding, borders and margins.</div> </body> </html>
তে উপরে আপনারা আমার করা কোড টি দেখতে পাচ্ছেন নিশ্চয়ই। তো আর দেরি কেন চলুন জেনে নেয়া যাক এর সম্পর্কে। আমরা প্রথমে স্টাইল ট্যাগ ব্যবহার করার পর ডিভ ট্যাগ ব্যবহার করব। আর এটি কেন ব্যবহার করা হয় সেটি আপনারা জানেন তাই আর বলছি না। এবার চলুন পরে যা ব্যবহার করা হয়েছে সেই সম্পর্কে জানি। পরে ব্যাকগ্রাউন্ড ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। এটি ব্যবহার করা হয়েছে যদি আপনি টেক্সট এর বাইরে কোনো কালার ব্যবহার করতে চান এই জন্যে।
তারপর এর ওয়াইড, বর্ডার, প্যাডিং, মারজিন ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে বর্ডার ব্যবহার সময় বর্ডারের কালারও ঠিক করে নেয়া হয়েছে। আপনি চাইলে ঠিক করতে পারেন আবার নাও পারেন। তারপর আবার স্টাইল ট্যাগ এর ব্যবহার করা হয়েছে। এবং হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। অবশ্য এটি ব্যবহার করলেও হয় না করলেও হয়। তবে ব্যবহার করা ভালো।
আর হ্যা এখানে আপনাদের একটা জিনিষ বলে রাখি যে, ওয়াইড, বর্ডার, প্যাডিং, মারজিন ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে এগুলো ট্যাগ ব্যবহার করার সময় এর যত বেশী যথাযথ প্রয়োগ করবেন তত বেশী আপনার দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যাবে। তাই আপনাদের বলব আপনারা এই বিষয় গুলোর বেশী বেশী অনুশীলনের মাধ্যমে শিখবেন তাহলে আপনি ভালো ওয়েব ডিজাইনার হতে পারবেন।
আমি মাহাদী হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 5 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 9 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
নতুন কিছু শিখতে ভীষণ আগ্রহী