যে লক্ষণগুলো দেখে বুঝতে পারবেন আপনার কম্পিউটারের জীবনকাল শেষ হওয়ার পথে!

Level 7
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা
————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি, সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি কম্পিউটারের জীবনকাল শেষ হওয়ার কালে প্রকাশিত লক্ষণ সম্বলিত আমার আজকের টিউন।

প্রত্যেক রমজানের ঈদে আমাদের এলাকায় ঈদ মেলা হয়। আর ছোটবেলায় সারা বছরে কোন খেলনা না কিনলেও ঈদে অন্তত দু’একটা ইলেক্ট্রনিক্স খেলনা কিনা হতো। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো আমার বন্ধুদের খেলনাগুলো কিছুদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা গেলেও আমারটা কখনো দু’দিনের বেশি ব্যবহার করতে পারতাম না। যদিও নষ্ট না হলে কখনো আমি খেলনা খুলতাম না, তারপরেও আমারটা কেন আগে নষ্ট হতো সেটা কখনো বুঝতে পারতাম না। সত্যিকার অর্থেই এটা জানা সম্ভবও নয় যে ঠিক কখন একটি ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাসের জীবনকাল শেষ হয়ে যাবে। কারন বিক্রেতারা পণ্য বিক্রয়ের সময়েই কখনো নিশ্চয়তা দিতে পারেনা যে ডিভাইসটি এতোদিনের মধ্যে নষ্ট হবে না। কিছু ডিভাইস অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় আবার কিছু ডিভাইস কেনার পরেই নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের জীবন এবং ইলেক্ট্রনিক্স পন্যের কোন গ্যারান্টি হয় না। তবে আমরা যেমন কোন ব্যক্তির ব্রেইন টিউমার কিংবা এইডস হলে তার মৃত্যুর সম্ভবনা বলে দিতে পারি ঠিক তেমনি কম্পিউটারের কিছু লক্ষণ দেখেও আমরা বলে দিতে পারবো যে কম্পিউটারটি টিকবে নাকি তার রিপ্লেসমেন্ট লাগবে। আজকের টিউনে আমরা কম্পিউটারের এমন কিছু লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলো প্রকাশ পেলে আপনাকে ধরেই নিতে হবে যে ওই পিসি আর ব্যবহারযোগ্য নয়, বরং সেটাকে রিপ্লেস করাই বেশি প্রয়োজন। তবে আর দেরি কেন, চলুন লক্ষণগুলো জেনে নিই।

কম্পিউটারে লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা না গেলে

আজ থেকে কয়েক বছর আগেও কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারের প্রতি এতোটা আগ্রহী ছিলো না। কারন প্রায় ৩ থেকে ৪ বছর পরপর একটা করে অপারেটিং সিস্টেম রিলিজ হতো। এরফলে বহুদিন থেকে একটি অপারেটিং সিস্টেমে অভ্যস্ত থাকা মানুষগুলো নতুনকে এতো সহজে স্বাগত জানাতে চাইতো না। তাছাড়া উন্নত দেশগুলোতে এবং আমাদের দেশের সৎ মানুষগুলো যারা পাইরেটেড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেনা তাদের জন্য সব সময় নতুন অপারেটিং সিস্টেম কেনা সম্ভবও হতো না। এরফলে পুরাতন অপারেটিং সিস্টেমেই অনেকে স্বাচ্ছন্দ বোধ করতেন। কিন্তু বর্তমানে বছরে বছরে অপারেটিং সিস্টেম আপগ্রেড হচ্ছে। সেই সাথে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম তাদের মেজর একটি আপগ্রেড উইন্ডোজ ৮ থেকে ৮.১ এবং পরবর্তিতে উইন্ডোজ ১০ এ আপগ্রেডেশন ফ্রি করে দেওয়াতে অপারেটিং সিস্টেম আপগ্রেড থাকাটা এখন জরুরী মনে হয়। এছাড়াও অন্যন্য অপারেটিং সিস্টেমগুলো ইদানিং তাদের সিস্টেমগুলো আপগ্রেড করছে। তবে কোম্পানিগুলো অপারেটিং সিস্টেম আপগ্রেড করলে সমস্যা না, কিন্তু সমস্যা হলো যদি আপগ্রেডেট অপারেটিং সিস্টেম আমাদের পিসিতে না চলে।

প্রত্যেকটা অপারেটিং সিস্টেম আপডেট, আপগ্রেড কিংবা বাগ ফিক্স করে ফাংশনালিটি বৃদ্ধি করলে হার্ডওয়্যারগুলোর রিকোয়ারমেন্টেও সামান্য পরিবর্তন আসে। যদিও খুব বেশি পরিবর্তন বা পরিবর্ধন লাগেনা তবুও সামান্য যা পরিবর্তন হয় সেটা মোটামুটি বর্তমানে সবার নাগালের মধ্যেই থাকে। এখন আপনার পিসি যদি হার্ডওয়্যার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী ফিট থাকার পরেও নতুন অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট না করে তাহলে বুঝতে হবে পিসির জীবনকাল শেষ হয়ে যাচ্ছে। এবং খুব দ্রুতই এটার রিপ্লেসমেন্ট দরকার।

লেটেস্ট গেইম কিংবা অ্যাপ্লিকেশন না চললে

অনেক পরিচিত মানুষকে দেখেছি যারা মান্ধাতা আমলের ফটোশপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে। যদি জিজ্ঞাসা করা হয় যে লেটেস্ট সফটওয়্যার নয় কেন? তখন তারা বলে লেটেস্ট সফটওয়্যার নাকি পিসিতে রান হয় না। ঠিক এরকম করে কোন গেইমও যদি পিসিতে না চলে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার পিসির হার্ডওয়্যার দুর্বল হয়ে গেছে। তবে একটি বিষয় সব সময় মাথায় রাখবেন যে মিনিমাম রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী ডিভাইসটি ঠিক থাকার পরেও যখন সফটওয়্যার রান করবে না তখনই সেটাকে সমস্যা হিসাবে ধরা হবে।

কম্পিউটার অত্যাধিক স্লো হয়ে গেলে

কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া নিয়ে কিছুটা বিতর্ক আছে। কারও মনের ভুলে কম্পিউটার স্লো মনে হয় আবার কারও সত্যিকার অর্থেই কম্পিউটার স্লো মনে হয়। আমার এক বন্ধু আছে সে যতোবার আমার কম্পিউটার ব্যবহার করবে ততোবার বলবে যে আমার কম্পিউটার নাকি অনেক ফাস্ট আর তারটা নাকি স্লো। কিন্তু আমি দুটো কম্পিউটারের স্পিডের মাঝে কোন পার্থক্য খুঁজে পাইনি। যাহোক, কম্পিউটার স্লো বিবেচিত হওয়ার জন্য কিছু স্ট্যান্ডার্ড প্যারামিটার আছে। সেগুলোর ভেতরে যে কোন একটা আপনার কম্পিউটারে দেখা দিলে সেটাকে স্লো কম্পিউটার হিসাবে বিবেচনা করা হবে।

স্লো কম্পিউটারের লক্ষণঃ

  • কম্পিউটার চালু হতে যে সময় লাগে সেই সময়ের ভেতরে যদি আপনি এক কাপ চা বানিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার কম্পিউটার স্লো।
  • ব্রাউজারে ডজন খানেক ট্যাব ওপেন করার পরে যদি পিসি কাজ করা বন্ধ করে দেয় তাহলে বুঝবেন আপনার পিসি স্লো হয়ে গেছে।
  • টাইপ করার সময় দেখা গেলো আপনি প্রায় একটি পুরো বাক্য লিখে ফেলেছেন কিন্তু এই সময়ের মাঝে কম্পিউটার স্ক্রিনে কেবল একটি বা দুটে শব্দ দেখা যাচ্ছে।
  • মাঝে মাঝে সফটওয়্যার দিয়ে কিছু সমস্যা সমাধান হয় বলে মনে হলেও পিসি ক্রমাগত স্লো হয়ে যাচ্ছে।

পিসির সাথে কোন কিছু কানেক্ট করা না গেলে

পিসির বয়স হয়ে গেলেই সাধারনত এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। ইউএসবি ডিভাইস কানেক্ট হয় না, মাউস কিবোর্ড কিংবা মাইক সংযোগে সমস্যা হয়। সেই সাথে মনিটরের সাথে সিপিইউ সংযোগে সমস্যা। পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক মতো না হওয়া। এই সমস্যাগুলো যদি উপর্যুপরি হতে থাকে এবং নিরাময়ের যাবতীয় চেষ্টা যদি ব্যর্থ হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার পিসি রিপ্লেসমেন্টের সময় ঘনিয়ে আসছে।

কম্পিউটারে ড্রাইভ এবং ফিজিক্যাল মেমোরিতে স্প্যাস সংকট দেখা দিলে

যদি দেখেন আপনার কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভগুলো স্প্যাস সংকটের কারনে প্রচন্ড চাপের মধ্যে আছে। তারপর সিস্টেম মনিটর চালু করে দেখলেন যে কম্পিউটারের র‍্যাম ফুল হয়ে যাচ্ছে যদিও মাত্র কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশন চালু করা আছে। সিপিইউ ইউজ ৮০% এর উপরে উঠে গেছে এবং কম্পিউটার খুব দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারগুলো তাদের কাজের সর্বোচ্চ সীমায় পৌছে গেছে। এই ক্ষেত্রে আপনি কিছু হার্ডওয়্যার পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। তবে একটি কথা মনে রাখবেন, যখনি আপনার কিছু পার্টস পরিবর্তনের প্রয়োজন হবে তখনি বুঝবেন পিসি দ্রুত পারমানেন্ট আপগ্রেডের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

কম্পিউটারের ভেতর বিচিত্র রকম শব্দ হতে থাকলে

আপনি যদি দেখেন পিসি চালু করার সময় অনেক তীব্র কোন শব্দ হচ্ছে। চালু হওয়ার পরে হার্ডডিস্কের ঘুর্ণনের বিকট শব্দ শুনা যাচ্ছে। তাছাড়া অকারন পিসি থেকে শব্দ শোনা, মাইকে অনাকাঙ্খিত শব্দ হওয়া ইত্যাদি হলে বুঝবেন হার্ডওয়্যারগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। এসব কারনে যদি পিসির ওভার হিটিং হয় তাহলে বুঝবেন হার্ডওয়্যারের মেয়াদ শেষের দিকে। আপনার দ্রুত এই পিসি পরিবর্তন করে নতুন একটা কিনতে হবে।

কম্পিউটার ব্যবহারের চাইতে মেরামতে বেশি সময় ব্যয় হলে

কিছু কম্পিউটারের অবস্থা এমন হয় যে, সার্ভিস সেন্টারের সাথে মনে হয় তাদের সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। সার্ভিস সেন্টারে না নিয়ে গেলে কম্পিউটার চলতেই চায় না। ধীরে কাজ করা, মাঝে মাঝেই ব্লু স্ক্রিন আসা অথবা স্ক্রিন কালো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যাগুলো একের পর এক দেখা দেয়। আপনি ৫ মিনিট কম্পিউটার চালানে এটাকে ১০ মিনিট ঠান্ডা করতে হয়। এরকম সমস্যা হলে ধরেই নিতে হবে যে কম্পিউটারটি আর বেশিদিন ব্যবহার যোগ্য থাকবে না। খুব শীঘ্রই সেটার রিপ্লেসমেন্ট প্রয়োজন হবে।

আজকের টিউনে যে লক্ষণগুলো বর্ণনা করা হয়েছে তার কোন একটি বা সামগ্রিকভাবে সবগুলো সমস্যা যদি কোন কম্পিউটারে থাকে তাহলে বুঝে নিবেন সেই কম্পিউটার আর বেশিদিন ব্যবহারযোগ্য থাকবে না। তবে যারা এই সমস্যায় ভুগতে থাকলেও নতুন কম্পিউটার কিনার সামর্থ্য রাখেন না তাদের কী উপায় হবে? সমস্যা এবং সমাধান দুটো এক সাথেই পৃথিবীতে আসে। তবে সমস্যা দেখার পরেই আমরা কেবল সমাধান খুঁজতে বের হই। আমার আগামী কয়েকটা টিউনে স্লো পিসিকে কিংবা পরিত্যক্ত পিসিকে সচল করার এক্সক্লুসিভ কিছু টিপস পাবেন। সেই টিউনগুলো যেন মিস না হয়। আর আমার প্রত্যেকটি টিউন পাবলিশড হওয়ামাত্রই ইমেইলে নোটিফিকেশন পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে ইমেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন। আপনার প্রযুক্তিময় জীবনকে সুখী করতেই আমার প্রতিদিনের পথচলা।

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো সেটা হলো, আশাকরি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।

-

আপনাদের জন্য » সানিম মাহবীর ফাহাদ

Level 7

আমি সানিম মাহবীর ফাহাদ। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 176 টি টিউন ও 3500 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 159 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আগে যা শিখেছিলাম এখন তা শেখানোর কাজ করছি। পেশায় একজন শিক্ষক, তবে মনে প্রাণে টেকনোলজির ছাত্র। সবার দোয়া প্রত্যাশি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

খুব প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন,
thanks for share it, awating for your next tune.

    প্রথম টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাকে বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না।

      Vaia ami apnar tune gulo pori, amar onek valo lage.. amar ekti problem solve kore dile kritoggo hotam.. ami amar pc windows 10 install kori.. onno kono problem na holeo video play & games smoothly hocche na.. video mone hoy slow.. ullekkho ami windows seven e dhoroner kono problem face korini.

        আপনি মনে হয় গ্রাফিক্স ড্রাইভার ইনস্টল করেননি। গ্রাফিক্স ড্রাইভার ইনস্টল এবং আপডেট করেন। দেখবেন আর কোন সমস্যা হবে না।

Good job @Fahad vai……thanks alot

সেই লেভেলের একটা টিউন করেছেন ভাই
😛

ভাল লাগল পড়ে

কি বললেন, মাঝে মাঝেই অকারনে আমার পিসির ফিজিক্যাল মেমোরি ১০০% হয়ে যায়, তারমানে টাকা যোগার ধরা লাগে।

    তাই তো মনে হচ্ছে, তবে প্রাথমিকভাবে র‍্যাম আপগ্রেড করে দেখতে পারেন। তাছাড়া আমার পরবর্তি টিউনগুলোতে আমি সমাধান নিয়ে যখন আলোচনা করবো তখনও সমাধান পেয়ে যেতে পারেন।

লুল :v পড়ে মজা পাইলাম+ফ্রিতে জ্ঞান লাভ করলাম

    এইটাই একমাত্র জিনিস যেটা ফ্রি হলেও কোয়ালিটি ভালো। টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ 🙂

ধন্যবাদ এইরকম একটা টিউন উপহার দেয়ার জন্য , আপনাদের এই টিউনগুলোর জন্যই এখনো টিটিতে আসি, কেননা আজকাল টিটিতে মানসম্মত টিউনের ভাটা পরছে

    বহুদিন পরে আপনার টিউমেন্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনারা এতো সুন্দর সুন্দর টিউমেন্ট করলে আমারও সব সময় ভালো কিছু দিতেই ইচ্ছে করে।

      আসলে পরিক্ষা ছিল তাই টিটিতে আসতে পারি নায়, আর টিটির মধ্যে যে অবস্থা শুরু হয়েছে স্পামিং এর জ্বালায় আসতেও মন চাই না । তবে ফাকে ফাকে আপনার সব টিউন-ই কিন্তু পডা হয়, অতঃপর ধন্যবাদ আমাদের সময় দেয়ার জন্য

        ধন্যবাদ হাবিব উল্লাহ ভাই, আপনাদের এরকম সুন্দর অনুপ্রেরণাদায়ক টিউমেন্টগুলোর জন্যই টেকটিউনস ছাড়া কিছু ভাবতে পারিনা। আশা করি সব সময় এভাবেই পাশে থাকবেন।

সবইতো দেখি আমার পিসির লক্ষণ । ধন্যবাদ ভাই ।

স্লো কম্পিউটারের প্যারামিটারগুলা ভাল লাগছে।

ভাই আমার পিসির হাল্কা পাতলা মিল আছে । অতঃপর ধন্যবাদ

খুবই সুন্দর হযেছে। যাইহোক ভাই, আমার লেপটপের বয়স ১৫ মাসের মত, এত দিন ভালই ছিল হঠাৎ করে গরম হওয়া শুরু হইছে। তবে, wiFi বন্ধ করে রাখলে গরম হয়না, শুধু যখন wifii দ্বারা নেট ব্যবহার করি তখন গরম হয়। সব ড্রাইবার গুলোও আপডেটেড তারপরো।। সমাধান যদি বলতেন।।খুবই উপকার হতো।।

খুবই সুন্দর হযেছে। যাইহোক ভাই, আমার লেপটপের বয়স ১৫ মাসের মত, এত দিন ভালই ছিল হঠাৎ করে গরম হওয়া শুরু হইছে। তবে, wiFi বন্ধ করে রাখলে গরম হয়না, শুধু যখন wifii দ্বারা নেট ব্যবহার করি তখন গরম হয়। সব ড্রাইবার গুলোও আপডেটেড তারপরো।fan speed high.। সমাধান যদি বলতেন।।খুবই উপকার হতো।।

    আগামীতে কম্পিউটারের সমস্যা সমাধান বিষয়ে কিছু এক্সক্লুসিভ টিউন আসতেছে। সব সমস্যার একবারে সমাধান পাবেন আশা করি। তবে একটু অপেক্ষা করতে হবে। টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার tune সবসময় সেই রকম হয়। যায় হোক , ভাইয়া আপনার কাছে একটা information চাই , 32 bit জন্য কোন abode premier version টা উপযোগী । যদি 32 bit -এর জন্য যদি activated software টা থাকলে একটু কষ্ট করে বলবেন।

    এডোবির সবগুলো প্রোডাক্টের ফুল ভার্সন এবং প্রায় ২০০টি ডাউনলোড লিংক সম্বলিত আমার একটি টিউন আছে। আশা করছি টিউনে এডাবির কোন কিছু বাদ পড়েনি। সব ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের লিংকে দেখুন।
    https://www.techtunes.io/download/tune-id/327910

অত্যন্ত প্রয়োজনীয় টিউনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Thanks for your tune.

টি টি আমাকে টিউনমেনট করার সুযোগ দেয়ার jonno টি টি কে ধন্যবাদ।আর আপনার অসাধারণ টিউনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

    আপনার টিউমেন্ট দেখে ভালো লাগলো 🙂 আশা করছি পরবর্তিতেও আপনার সুন্দর টিউমেন্ট পাবো।

Level 2

আমার মনে হয় অনেকদিন পর পুরনো টিউনারের টিউন দেখলাম ভাল লাগল। তবে আপনার টিউন পড়ে আমার কিন্তু জ্বর এসে গেছে। কারন উপরের বেশিরভাগ লক্ষণই আমার পিসি তে আছে। 😮 🙁

    আহারে, আপনাদের সমস্যাগুলো কমন আছে জেনে আমার নিজেরই খারাপ লাগছে 🙁 কিছু কিছু সমস্যার কথা না জানাটাও অনেক সময় সুবিধার 😛

ভাইরে , আপনের টিউনে উল্লেখিত সব রোগের লক্ষণ আমার পিসিতে ভয়ংকর ভাবে দৃশ্যমান !!!
ফিলিংঃঅহন আমি কি কইত্ত্যাম ? পকেট তো ঠাণ্ডা ? 🙁

valo tune korechhen,kintu kichu kajer jonnyo,system requirement khub darkar

    কী কাজের জন্য সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট দরকার সেটা জানালে আপনাকে সাহায্য করা যেতো!

আষাঢ়ের নীল নবঘন আমাকে অতটা স্মৃতিকাতর না করলেও আপনার সর্বশেষ “হুন্দাই”-র মনিটরটা বিয়াপক ব্যাকুল করে ফেলল!! আমি যেন ২০০৫ এ আমার জগতে কিছুটা সময় ঘুরে আসলাম- থ্যাংকু 🙂

যা হোক- আরও কী কী জানি দুলর্ক্ষণ আছে (মনে নাই আরকি) যেগুলো দেখলেও পিসির আয়ুষ্কালের পূর্বাভাস পাওয়া যায়…..তবে যে হারে উপরে টিউমেন্টারদের আহাজারি শুনতেছি তাতে কম্পুর মার্কেটগুলো আপনাকে কমিশন দিতে পারে :mrgreen:

******** আর্জি *******: RAM-র এই অস্থির রকম নিখুঁত “বাংলাটা” কীভাবে কোন ফন্টে লিখলেন??? এটাতো অস্টম আশ্চর্য রীতিমতো!!! জাতিকে ফর্মূলাটা জানিয়ে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করুন……তাত্তাড়ি 😆

    একদম ছোটবেলা থেকেই বিজয় কিবোর্ডে ইচ্ছামতো বাংলা লিখে আসতেছি। কখনো কোন বানান লিখতে সমস্যা হয়নি। তবে সপ্তাহ খানেক আগে বিজয়ের উপর হঠাৎ করেই মন উঠে যায়। তারপর “কামরুল ইসলাম” নামের এক ভাইয়ের সহায়তায় নিজের তৈরী করা অভ্র কিবোর্ডে বিজয় একুশে লেয়াউট তৈরী করে সেটা দিয়ে এখনো পর্যন্ত নির্ভুলভাবে বাংলা লিখছি (ওল্ড ফরমেটে)। আপনার প্রয়োজন হলে, আমি তো নাগালের মধ্যেই আছি। শুধু একবার নক করবেন।

    আর অস্থির এই টিউমেন্টের জন্য আস্ত ধইন্যার ক্ষেত উপহার দিলাম 🙂

      র‍্যাম র‍্যাম র‍্যাম র‍্যাম……র‍্যাব র‍্যাব র‍্যাব র‍্যাব……..র‍্যানছোড়দাস র‍্যানছোড়দাস র‍্যানছোড়দাস র‍্যানছোড়দাস :mrgreen:

      ধুর আমার মেজাজটাই গরম হয়ে গেছে, এতদিন যে “য-ফলা”-র আলাদা একটা বাটন আাছে কীবোর্ড এটা খেয়ালই করিনি!!! নিজের ভোগান্তি নিজেই বাড়িয়েছি 👿
      কষ্ট করে আপনার ট্রিক্সগুলো আর খাটাতে হয়নি, তবে “কামরুলকক্স” ওয়েব সাইটটা দেখে আসলাম 🙂

      অভ্রতে “ইউনিবিজয়” লেআউট ব্যবহার করে লিখি…….তবে “ফোনেটিক” দু’চোখে দেখতে পারিনা আমি, অভ্রকে জান দিয়ে ভালবাসলেও “ফোনেটিক”-টাই শুধুমাত্র বাংলা বানানের বিকৃতির অন্যতম কারণ!!!
      যা হোক- আচ্ছা, “বিজয় একুশে” লেআউট-এর লিংকটা একটু শেয়ার করুন না- ট্রাই করে দেখতে হবে……নেটে আপাতত এটার কোন লিংক পেলাম না 🙁

        আমি মুলত বিজয় একুশে লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করতাম, অভ্র সম্পর্কে পজিটিভ ধারনা ছিলোনা বলে। তবে যখন অভ্রের মাহাত্ম বুঝতে পারলাম তখন অভ্রতে ফিক্সড লেয়াউট সার্চ করে কামরুল ভাইয়ের বিজয় ২০০৩ অভ্র লেয়াউটটি ভালো লাগলো। তবে তার কিবোর্ডে ৩টা বাটনে সমস্যা ছিলো। আমি সেগুলোকেই ঠিকভাবে সংশোধন করে নাম দিয়েছি বিজয় একুশে। কোথাও আপলোড করিনি বলে সার্চ করে পাননি। ফোনেটিক আমিও দু’চোখে দেখতে পারিনা। যদিও জীবনে কোনদিন ফোনেটিক ব্যবহার করে একটা বাক্যও লিখিনি। বাংলা শুদ্ধ বানানের জন্য ফিক্সড লেয়াউটের কোন বিকল্প নেই। যেহেতু কামরুল ভাইয়ের লেয়াউট অনলাইনে আছে তাই আমি বিজয় একুশে লেয়াউট আপলোড করবো না। তবে আমি আপনাকে ফেসবুকে পাঠিয়ে দিচ্ছি!

সানিম মাহবীর ফাহাদ ভাই, আমার পিসির সারে তিন বছর পার হয়েছে। এখন সমস্য হচ্ছে প্রায়, বছর খানেক হবে্, উইন্ডোস সেটাব দিতে সময় লাগে দুই ঘন্টা পার হয়ে যায়। যা আগে সেটাব সময় লাগতো ২০ মিনিট। আর কিছু কিছু ডিভিডি ডিস্ক ধেকে কপি করলে পিছি হ্যাং করে। এজন্য হার্ডডিস্ক এর পারটিশন ভেঙ্গে ফরমেট মেরেছি।তার পরও একিই সমস্য।এক ভাইকে সমস্যার কথা বললাম সে বলল র‍্যাম বদলানোর জন্য। ( সানিম ভাই ) কোন টা সমস্যা হতে পারে? জানালে ভালো হত।

    আমি কম্পিউটারের সমস্যাগুলো নিয়ে আগামীতে বেশ কয়েকটি টিউন করবো। সেগুলো দেখলেই সব সমস্যার সমাধান পাবেন। টেকটিউনস সার্ভার সমস্যার কারনে ইমেজ আপলোড করতে পারছিনা বলে টিউন করতে দেরি হচ্ছে। টেকটিউনসের সমস্যার সমাধান হলে আপনার সমস্যারও সমাধান হবে। আশা করি অপেক্ষা করতে বেশি কষ্ট হবে না।

Level 0

ভাই, আমি তো ১০০% মার্ক পেয়ে ফেইল করছি…। 😛 😛

    ফেল করেছেন বলে দুঃচিন্তা করার দরকার নেই রুবেল ভাই। আমার আগামী টিউনগুলো দেখুন। আশা করি বিজয়ীর হাসি হাসতে পারবেন।

ভাল টিউন 🙂

Level 1

সুন্দর টিউন ধন্যবাদ ভাই

ভাল লাগে আপনাকে এবং আপনার টিউন

Level 0

Nic post boss

এই মুহূর্তে আমার একটাই সমস্যা – “ব্রাউজারে ডজন খানেক ট্যাব ওপেন করার পরে যদি পিসি কাজ করা বন্ধ করে দেয়”
Thanks for a nice tune .