কি ভাবে শুরু করবো বুঝতে পাচ্ছি না। জীবন বাঁচানো ফরজ কাজ কিন্তু রাখে আল্লাহ, সামর্থ কার আছে হত্যা করার যদি না আল্লাহ চায়। আমি কম্পিউটারের ছাত্র। কম্পিউটার নিয়ে চার বছর পড়ার পড়েও ২ বছর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এক বছর পড়েছি। কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন ২ বছর এবং ১ বছর পড়তে হলো আলাদা দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। শুধু তাই নয়, পাঁচটি আলাদা আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পরেও কেন আমার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি তা এক বিশাল কাহিনী। ছাত্র হিসেবে আমি মন্দ নই। সে যাইহোক, ডীপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েব সমন্ধ্যে যাদের ধারনা নেই, তাদের বলছি, এটা সেই একটা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের অংশ যা মানুষকে হত্যা করতে কাজ করে। এছাড়াও রাজনীতি এর মাধ্যমে হত্য, ফাঁসি, কিডন্যাপিং, ব্লাকমেইল সহ সব কিছু হয়। কোটি টাকার ডিল হয় তা নয়। হাজার কোটি টাকার ডিল হয় এসব চালানোর জন্য। এমনকি এখন আমি যে লিখছি, তাও ডিপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েবে দেখছে কিলাররা। মৃত্যু ঝুকি থাকার পরেও আমি লিখছি। আমরা যে উড়িয়ে দেই করোনা বা কভিড ভাইরাস এর কথা, সেটার ইতিহাসও আছে এই জায়গায়। তা ছাড়া, এসব ফ্রীল্যান্সিং এর নাম করে অনেকে কি ধরনের বিপদের সম্মুখীন হয় এই ডীপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েবের জন্য তা না লিখে পারবো না। সে যাইহোক, জীবন বাচিয়ে রেখে আছি। তবে সব থেকে ভয়ংকর ঘটনা হচ্ছে আমি সকলের পছন্দের হয়েও অনেকের টার্গেটে এবং তারা আমাকে হত্যার চেষ্টা একাধিকবার নানা ভাবে করেছে কিন্তু পারেনি। আমি তাদের টার্গেটের কারন, আমি সত্যি জেনেছি। এমন এক সত্যি যা পারমাণবিক বোমের থেকেও ভয়ানক। যাইহোক, এখন, ১১ টা ৫২ বাজে (রাত)। আগামিকাল অষ্ট্রেলিয়ার একটা কাজ আছে। তাই সকালে ঘুম থেকে ওঠা জরুরী। আর দুই এক লাইন লিখি। আমি যখন মৃত্যুর কাছে ছিলাম, তখন দেখি ডীপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েব প্রচুর টাকা দিয়েছে আমাকে এবং আমার পরিবারকে। না লিখলে বুঝবেন না। যে আসলে এটা কি ভাবে কাজ করে। আমি লিখবো, তবে এতো বড় সত্য ঘটনা যা পদে পদে মৃত্যু দিয়ে লেখা, তা বিনা মুল্যে হতে পারে না। আমি যদি অন্তত ৮ জন ব্যক্তিকে পাই এটা লেখার জন্য। তবে লিখবো। তবে তার জন্য আমাকে মুল্য দিতে হবে। এখানে লিখবো তবে, প্রথমে আপনাকে আসল লেখা দিবো। মুল্য কি দিতে পারবেন জানান ০১৭৩৭৪৬১৬৮৬। যদি কোন ব্যক্তিকে না পাই। তবে লেখা বন্ধ করে দিবো হয়তো। আমার ওয়েবসাইট দেখুন