পিশিং এর মাধ্যমে হ্যাকিং করুন বাঘা বাঘা সব ইউজারদের ফেসবুক একাউন্ট।সম্পূর্ণ টিউটোরিয়াল।হ্যাকিং পর্ব-২

কেমন আছেন সবাই।আবার ও হ্যাকিং নিয়ে আপনাদের সামনে আমি হাজির হলাম।গত পর্বে আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম পিশিং নিয়ে।অনেক বলেন পিশিং আর খায় না।পাবলিক চালাক হইয়া গেছে।আরে ভাই খাওয়াইলে তো খাবে তাই না?আর আমার টিউনের মূল উদ্দেশ্যই হল পাবলিককে খাওয়ানো।আর এই কাজের কন্য আমি বেছে নিয়েছি ফেসবুক কে।তো একনজরে দেখে আসি কি কি আছে আজকের টিউনে

টিউন সূচি

এই টিউনে আমি যেসব নিয়ে আলোচনা করবো সেগুলো হলো।
১।পূর্ব টিউন কথন
২।ডোমেনই এর নাম
৩।পিশিং ফাইলের নাম করণ
৪।ইমেইল ডিজাইন
৫।লিংক পরিবর্তন
৬।পিশিং থেকে বাচার উপায়।
চলুন একে একে শুরু করি

আগে জানুন কেন পাবলিক খায়

আসলে হ্যাকিং এমন একটা জিনিস যা কখনো একতরফা হয় না।এর জন্য যাকে হ্যাকিং করা হয় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে কোন না কোন অনুমতি নিতেই হয়।মানে তাকে যেকোন ফাদে ফেলতে হয়।যেমন পিশিং এর কথাই বলি ।আপনি যদি কখনো কোনো ফেইক ওয়েব সাইটে না প্রবেশ করেন বা আইডি পাসওয়াড না দেন তাহলে কি কখনো হ্যাকিং করা যাবে ? না।আর একজন সচেতন মানুষ ও তখনিই ফাদে পড়ে যখন সে একটু আনমনা বা বেখেয়ালি হয়ে পড়ে।এক কথায় অসচেতন হয়ে পড়ে।আর কাউকে যদি একবার অসচেতনতার মধ্যে আপনি আনতে পারবেন তখন আপনার জন্য হ্যাকিংটা আরো সহজ হয়ে উঠবে।মনে আপনার মেধা দিয়ে একজন কে খাওয়াতে পারলেই হল।আর কিভাবে একজন সচেতন লোকের মসজ ধোলাই করে কিছুক্ষণের জন্য বেকুব করা যায় তারই সামান্য চেষ্টা করে দেখাবো আপনাদের।

১।পূর্ব টিউন কথন

অনেক হয়তো আমার গত টিউনটি মিস করেছিলেন।তাদের জন্যই আমার এই "পূর্ব টিউন কথন"।
গত টিউনটিতে আমি পিশিং কি তা সম্পর্কে বলেছি।তাছাড়া আমি বলেছিলাম কিভাবে সকল ওয়েব সাইটের পিশিং স্ক্রীপ্ট তৈরী করা যায়।সাথে ছিলো একটা সফটওয়্যারের ডাউনলোড করার লিংক।যেটা দিয়েই আপনি সকল সাইটের পিশিং স্ক্রীপ্ট তৈরী করতে পাবেন।
বোনাস হিসাবে ছিলো কিছু ওয়েব সাইটের ঠিকানা যেখানে গিয়ে আপনি ফ্রী পিএইচপি সার্ভার ব্যবহার করে পিশিং স্ক্রীপ্ট গুলো হোস্টিং করতে পারবে।
আর সম্পূর্ণ দেখতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এই লিংকে

বি:দ্র: আমি যে সফটওয়্যারটি দিয়েছিলাম ওটাতে ফেইসবুক এর পিশিং স্ক্রীপ্ট তৈরী করা হলে ও তা যথেষ্ট নয়।কেননা ওখানে আপনি আপনার ফেইসবুকের হোমপেজের পিশিং পাবেন না।তাই আমি আপনাদেরকে অন্য একটা ফেইসবুকের পিশিং ফাইল ডাউনলোড করে নেয়ার জন্য অনুরোধ করছি।আপনি এখান থেকে পিশিং স্ক্রীপ্টটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

২।ডোমেইন এর নাম করণ

এবার আসি মুল কাজে।এটা পিশিং করার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে ধরা হয়।কেননা ডোমেন এর নাম যদি ফেসবুকের নামের সাথে মিল থাকে তাহলে অনেক সময় তা সচারাচর চোখে পড়ে না। যেমন নাম গুলো হতে পারে , faceb00k ,fecebook,facebook1,facebookbd ইত্যাদি।এখানে নাম গুলো এমন ভাবে দিন যাতে করে হঠাৎ করে কেউ না ধরতে পারে।আর একটা কথা ডোমেন বা সাবডোমেন সবগুলোর নামে আগে www. রাখুন ।করণে ফেসবুকের আগেও কিন্তু www আছে ।

৩।পিশিং ফাইলের নাম করণ

তো এতখন গেল ডোমেইন এর নাম ঠিক করতে।এবার আসতে হবে ওয়েব পেজের ফাইল অথবা পেজের নাম করন নিয়ে ।আমার এখন ফেসবুক হ্যাকিং করার জন্য প্রস্তুতি নিবো।এর জন্য প্রথমেই আপনাকে যেকোন একটি ফ্রী ওয়েব (আমার মতে সবচেয়ে সহজ সাইট হলো t35.com।তবে এতে ফাইল আপলোড করতে গেলে আপনাকে FTP software ব্যবহার করতে হবে)গিয়ে পিশিং স্ক্রীপ্ট গুলো হোস্টিং করে নিতে হবে।এবার আপনি যে ফাইলটাকে পিশিং করার জন্য বানিয়েছেন তার একটা উদ্ভট নাম দিন।যেমন দিতে পারেন login.php-login_attempt=1.html।অথবা এমন একটা নাম দিন যেটা সহজে অনুমান করা যায় না যে এটা একটা ফলস ওয়েব সাইট।যেমন দিতে পারেন home.html , login_info.html login.php ইত্যাদি তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ফাইলের নাম PHP তে রাখেন।আপনার সম্পূর্ণ লিংক টা যদি http://www.facceb0ok.t35.com/login.php-login_attempt=1.php তবে যেকেউই ভেবাচেকা খেয়ে যাবে।আর আমি যে পিশিং স্ক্রীপ্টটের ফাইল দিয়েছি ওখানে login.php-login_attempt=1.php ফাইল ও আছে।যেকোন ব্যবহারকারীর কাছে index.html ফপেজের লিংক শেয়ার না করে login.php-login_attempt=1.php শেয়ার ব্যবহার করলে অনেক ভালো ফল পাওয়া যাবে।

৪।ইমেইল ডিজাইন

ইমেইল হলো পিশিং করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।এর জন্য আমি ই-মেইল কে বেছে নিয়েছি হ্যাকিংয়ে জন্য।আর একটা সুন্দর ও আকর্ষণীয় ই-মেইলের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি বোকা বানাতে পারবেন সবাইকে।আর এর জন্য সবচেয়ে যেটা প্রয়োজন তা হলো ইমেইল এর ডিজাইন।তাছাড়া আরো কিছু বিষয় আছে যা জানা থাকলে বিষয়টা আরো সহজ হয়ে যায়।যেমন:

১।আপনি জিমেইল এ একটা নতুন ইমেল আইডি খুলুন।কারণ এতে স্প্যাম হবার ঝুকি খুব কম থাকে।তাছাড়া সবচেয়ে ভালো হয় নিজের ডোমেইন এর ইমেল আইডি ব্যবহার করলে।এতে কেবল Fast Name ব্যবহার করতে পারবেন ।যা জিমেইল এ সম্ভব না।

২।যখন কেউ আপনাকে মেইল পাঠায় তখন তার Fast Name Last Name সমূহ মেইল From এ দেখা যায়।
gh

কাউকে বিভ্রান্তিতে ফেলার জন্য এটা যথেষ্ট।তাই রেজিষ্টেশনের সময় Fast Name এ Facebook ও Last Name এ Login বা Info বা,Account,(2)বা ,Request ইত্যাদি দিন আপনার ইমেইল এর বিষয়ের উপর ভিত্তি করে।যেমন আপনি ফেসবুকের মতো একটা মেইল পাঠাবেন যেখানে বিষয় থাকবে "Ajob Tipu wants to be friends on Facebook." তো এমন ইমেল পাঠানোর জন্য আপনি Last Name ব্যবহার করতে পারেন (2) ।এটা অনেক সময় কেউ ধরতে পারেন না।আর যদি আপনার ইমেইল এর শিরোনাম থাকে "Your Facebook Account might be At The Risk.Please Login" তাহলে ব্যবহার করতে পারেন Login বা Info বা Account।
৩।এবার আপনার ইউজার নেম বাছাই এর পর্ব।এখানেও কিছু ট্রিক্স আপনাকে খাটাতে হবে।তাহলো আপনি ইউজার নেম হিসাবে facebookaccount,facebooknotification,facebookinfo ইত্যাদি।কারণ যখন আপনি ঐ ইমেল আইডি থেকে মেইল পাঠাবেন তখন কেউ যদি মেইল এর ডিটেইলস দেখে থাকে তাহলেও সে মুহুর্তের মধ্যে বিষয়টি ধরতে পারবে না।
ব্যস রেজিষ্টেশনের কাজ শেষ এবার করতে হবে ই মেইল এর ডিজাইন।আসুন ধাপে ধাপে দেখে নিই ই মেইল ডিজাইন

১।আপনি একটা ফেসবুক থেকে পাঠানো মেইল FWD করে দিন আপনার নতুন ইমেল আইডিতে,
এবার নতুন আইডিতে আপনি ঠিক হুবহু ফেইসবুকের পাঠানো মেইল পাবেন।এখন এখান থেকে আপনিও মেইলটিকে Forward করুন।

aFacwdg

এবার আপনি এডিট করতে পারবেন মেইলটিকে ।এখন ইমেল এর Subject: থেকে FWD ও বডি থেকে Forwarded message গুলো কেটে দিন।

fdf

২।এবার মেইলের বডি এডিটের পালা।যখন ফেসবুকে কেউ ফ্রেন্ড হবার জন্য,মেসেজ পাঠানোর জন্য,কমেন্ট করার জন্য ইত্যাদি কারনে আমাদের কাছে অনেক মেসেজ আসে।তাই আমাদের ওসব মেসেজের মধ্যে থেকে যেকোন একটা মেসজের বডি এডিট করতে হবে।আমি এখন আপনাদেরকে একটি বডি এডিটের স্ক্রীণ শট দেখাবো।

ghhg
তা ছাড়া আপনি আপনার মনের মত করে মেইলটাকে সাজাতে পারেন ফেসবুকের ইমেইল টেমপ্লেটের মাধ্যমে।সবজেসক্ট ও প্রয়োজন অনুসরে চেন্জ করে দিতে পারেন।

৫।লিংক পরিবর্তন

এবার আসুন লিংকিং করা নিয়ে।আপনি যখন মেসেজে কোনো লিংক দিবেন তখন সেখানে আপনার পিশিং সাইটের লিংক দিন।যেমন আমি Login লেখার স্থানে ওদের যে লিংকটা দেয়া ছিলো সেটা বাদ দিয়ে নতুন করে আমার লিংকটা দিয়ে দিয়েছি।কিভাবে করবেন ?
প্রথমে লেখাটিকে সিলেক্ট করে নিয়ে নিচের ছবিতে দেখানো স্থানে ক্লিক করুন

dd

ক্লিক করার পর যে নতুন পেজ আসবে ওখানে website Links এ আপনি আপনার ফেসবুক পিশিং সাইটের লিংক দি্যে দিন।

p

তারপর ok করুন।আপনি যেসব স্থানের টেক্সটে লিংক দিতে চান সেগুলোতে আপনার সাইটের লিংক দিয়ে দিন।
ব্যস সব কাজ শেষ।এবার যাকে ইমেইলে পাঠাবেন তার ইমেল ঠিকানা দিয়ে পাঠিয়ে দিন।যখন সে আপনার ইমেইল টা পাবে তখন সে কখনৈ বুঝতে পারবে না যে মেইলটি আপনি পাঠিয়েছেন।

dd

আর ফেসবুকের profile থেকেই সংগ্রহ করুন তার (মানে যার একাউন্ট আপনি হ্যাকিং করতে চান তার) ইমেইল এড্রেস।

এভাবে আপনি যেকাউকে মূহুর্তের মধ্যেই পিশিংয়ের শিকার বানাতে পারবেন।
এবার কেবল ইমেইল পাঠানোর পালা !!!

৬।পিশিং থেকে বাচার উপায়

এখন কি আর বলতে হবে কিভাবে আপনি পিশিং থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন?আর যদিতারপর ও না বুঝেন তাদের জন্য আবারও বলছি।
১।যেকোন ওয়েব সাইটের প্রবেশ করার আগে ভালো করে তার ঠিকানা মিলিয়ে নিন।
২।ইমেইল হুবহু একই রকমের হলেও কোন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করার পর আপনার আইডি পাসওয়াড দেয়ার আগে একবার হলেও চেক করে নিন।
৩।ইমেইল কোন ঠিকানা থেকে পাঠিয়েছে তাও ভালো করে দেখে নিন।
৪।এক কথায় সবসময় সতর্ক থাকুন।

তো আশা করি আমার এই বকবকানি আপনাদের কাজে লাগবে।অনেক কষ্ট আর তাড়াতাড়ি টিউনটি করেছি।কোথাও কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন।আর যদি আপনাদের ভালো লাগে বা কাজে আসে তাহলে আমার কষ্ট সার্থক হবে।ধন্যবাদ
"আবার বলছি হ্যাকিং কেবল শিক্ষনীয় বিষয় হিসাবে গ্রহণ করা উচিৎ।এর দ্বারা কারো ক্ষতি না করার জন্য আপনাদের কাছে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।"

Level 0

আমি সজীব রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 69 টি টিউন ও 819 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অসাধারন টিউন,
আপনি অতি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কিভাবে পিশিং থেকে বাঁচা যায়,
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর টিউনটির জন্য।

    ধন্যবাদ আতাউর ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

Level 0

ভাল লিখেছেন,
৫ পর্যন্ত পড়লে ৬ নাম্বারের পয়েন্টগুলো অটোমেটিকালি জানার কথা
ধন্যবাদ

    ধন্যবাদ তোমাকে।তুমি ঠিকই বলেছ।তারপর ও অনেকে আছে যায়া মাথা খাটিয়ে বুঝতে চায় না। আসলে আমি টিউনটি করেছে সকল ধরনের ভিজিটরদের কথা চিন্তা করে।এমন ও অনেক ভিজিটর আছে যারা মেইল আইডি পর্যন্ত খুলতে পারেন না। তাই এর জন্য এত বিস্তারিত

অনেক বিস্তারিত বলেছেন। এটা দেখলে যে কেউ চেষ্টা করতে পারবেন।
ধন্যবাদ সজীব ভাই।

জট্টিল

উচ্চারনটা পিশিং না ফিশিং [fi-shing]. ঠিক করবেন আশাকরি।

    নারে ভাই, আপনার জানার ভুল আছে। উনি ঠিকই বলেছেন। আসল বানান হবে- phishing

    আমি আর কি বলবো।যা বলার তা তো হিমু ভাই ই বলে দিয়েছে।আসলে উচ্চারণ টা নিয়ে এর আগেও অনেক ক্যচাল হয়েছিল।আসলে উচ্চারণ টা পিশিং ই হবে।

    phishing

    আরে ভাইয়েরা, আমি বলতেসি উচ্চারনের কথা আর সবাই বলতেসেন বানানের কথা। fi-shing হচ্ছে উচ্চারন, এটা সিম্পল ফোনেটিক টাইপের, মডার্ন ডিকশনারীগুলা ইউজ করে। ভালমত জানতে

    http://en.wiktionary.org/wiki/phishing

    এখানে ঢুকেন। তারপর দেখেন পিশিং নাকি ফিশিং।

    Level 0

    p=প
    ph=ফ
    সে হিসেবে ওটার বানান ফিশিঙ্গই হবে, তবে বানান PHISHING

    আমার জানামতে সবাই পিশিং বলেই উচ্চারণ করে।আপনি যেহুত নতুন ভাবে জিনিসটা দেখালেন তাহলে তো ভাববার বিষয়।একটা গোলটেবিল মিটিং করতে হবে……. 🙂

    আসলে এক ভাষার উচ্চারন অন্য কোন ভাষায়ই সরাসরি উচ্চারন করা যায় না,পার্থক্য থাকবেই।
    তাই দুই পক্ষই যার যার অবস্থান থেকে সঠিক,
    একটা উদাহরন দেই,
    যখন dacca লেখা হত ইংরেজিতে তখনো আমরা বাংলায় ঢাকা বলতাম ঢাক্কা বলতাম না,
    এখন dhaka লিখি ইংরেজীতে সেই ঢাকাই লেখি বাংলায় তাই না!

    আতাউর ভাই, জায়গা কিংবা মানুষের নামের উচ্চারন আলাদা হতে পারে, তাইলে বলে but কে নিশ্চয় বুট উচ্চারন করা ঠিক হবেনা [যেমন put]. wiktionary থেকে সঠিক উচ্চারন দেখানোর পরও যদি বলেন পিশিং ঠিক আছে তাহলে বলার কিছু নাই।

    সজীব, যারা বলে ভুল বলে।

    ঠিক বলেছেন ভাই তবে এইটাও দেখবেন ইংরেজী নিজেই একটা গঁজামিল মার্কা ভাষা(অবশ্য আমি ইংরেজি খুবই কম বুঝি)
    দেখেন but বাট কিন্তু put পাট না পুট।এই রকম আরো আছে মনে হয়।আবারো বলছি আমি ইংরেজি কম বুঝি তাই আমারই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।

    আতাউর ভাই, আমিও কম জানি। সেই জন্যই তো wiktionary ফলো করার চেষ্টা করি। 🙂
    শুভ রাত্রি।

    আমার মতে যুক্তি তর্ক এখানেই শেষ হওয়া উচিৎ।কারন ফিশিং বা পিশিং যেটাই বলি না কেন উচ্চারণ গত ভাবে ভূল হতে ই পারে।তবে এ ক্ষেত্রে ফিশিং হবার চান্স ই বেশী হবে হলে মনে হয়।আর আমার মনে হয় ইংরেজী উচ্চারণ একটু হেরফের হলেও কোন দোষ নাই যদি আসল বানানটা ঠিক থাকে।সবাইকে ধন্যবাদ।গোলটেবিল মিটিং এখানেই শেষ।

    হিহি আমিও একটু বলে যাই ফিলোসফি, সাইকলজি , সাইকিপেথি এর বানান কি? আর উচ্ছারন কি? আসা করি এই ফিসিং এর বানান আর উচ্চারন নিয়ে সবার ভুল বুঝার অবসান হবে এখন। সবাকে ধন্যবাদ।

    ভাইরে এখানে আমরা উচ্চারন শিখতে আসি নাই, আসছি পিশিং/ফিশিং শিখতে।এইসব ক্যাচাল ভাল লাগেনা।

জটিল একটা উপকার করলেন। ধন্যবাদ।
তবে আমি কখনোই পিশিং এর হ্যাকিং শিকার হব না। কারণ আমার ফেসবুক নোটিফিকেশন আসে [email protected] এ। আর এই এ্যাকাউন্ট ৩ মাস পর পর ভিজিট করি। আর ভিজিট করার সাথে সাথেই ইনবক্স ফাকা করে দেই।

    কঠিন এক্কখান আইডিয়া বাহির করেছেন তো।ধন্যবাদ আপনাকে ও

Level 0

ফিশিং থেকে বাচার সবচে সহজ উপায় হচ্ছে মেইন হোম এড্রেসটা চেক করা
যদি ঐটা ফিশিং সাইট হয় তাহলেই মজা
মেইন পেজটাই লকড থাকবে ;P
আর আসল হলে তো আপনি দেখতেই পাবেন…..
কিনতু তার মানে এই না যে সজিব ভাই এর ইডিআ টা ফেলনা….
আমি শুধু পিঠ বাচানোর সবচে সহজ উপায়টা বললাম…..
সজিব ভাই carry on…..
আমরা আছি……

বিস্তারিত পরে অনেক কিছু বুঝা যাচ্ছে।দারুন লাগল।ধন্যবাদ সজিব ভাই।

ভাই আমি শুধু বাঁচার উপায়গুলি জানার প্রয়োজন ছিল।ধন্যবাদ বিস্তারিত লিখার জন্য।

খুবই সুন্দর।

Level 0

ধন্যবদ সজীব ভাই গুরুত্বপুর্ণ বিষয় শেয়ার করার জন্য। আসলে হ্যাকিং থেকে বাঁচতে হলে আগে হ্যাকিং শিখতে হবে।
আমার মনে হয় যারা বোকা, অসচেতন তারাই কেবল হ্যাকিংকের শিকার হয়।

    জ্বি ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন।আমাদেরকে হ্যাকিংয়ের হাত থেকে বাচতে হলে আরো অনেক সচেতন হতে হবে।ধন্যবাদ বুলবুল ভাই।

খুব ই সুন্দর লিখেছেন। ৩, ৪, ৫ নং পয়েন্টা খুব বেশী ইমপর্টেন্ট, এটাই কেউ বুঝে নাই তাই ফিসিং কে ফালতু মনে করে। খুব ই ভালো হয়েছে আপনার টিউন। তবে ফেসবুকে এপলিকেশন ডেভলাপ করে যদি ফিসিং লিংক টা দিতে পারেন তাহলে আরো জটিল হয়। কেরি অন ম্যান। কেরি অন।

    ধন্যবাদ পাতা ভাই আপনার সবুজ রংয়ের কমেন্টের জন্য।আসলে এখনও অনেকে ফিশিংটাকে ফালতু মনে করে।মনে করে এইটা পোলাপাইনের কাম।ধরাতো খায় নাই তাই মুখ দিয়া বড় বড় বুলি মারে।যাই হোক ফিশিংটারে কেউ অবহেলায় নিয়েন না।

অসাধারন টিউন ।ধন্যবাদ ।

সজিব ভাই …………………সাহায্য করুন…..প্লিজ.
আপনার ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী করলাম কিন্তু passes.txt file টার কোন হদিশ পেলাম না।আমার ওয়েবসাইট:http://www.webearnlink.t35.com.ওখানে Test নামে লিংক এ ক্লিক করলে ষ্ক্রিপ্ট Execute হবে।

ধন্যবাদ সবাইেক।

    যখন কেউ আপনার ঐ লিংকে গিয়ে তার পাসওয়াড ও আইডি দিয়ে লগইন বাটনে ক্লিক করবে তখন আপনার ওয়েবসারভারে অটোমেটিক ভাবেই passes.txt file টি চলে আসবে।ধন্যবাদ

Level 2

সজিব ভাই আমার হ্যাকিং সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নাই। সর্বশেষে পাসওয়ার্ড কোথা থেকে পাবো জানতে চাই

    আপনি যে সার্ভারে ফাইল গুলো আপলোড করবেন ওখানে passes.txt নামের ফাইলে পাসওয়ার্ড গুলো পাবেন।

server a passes.txt file asena . ami apnar dea file upload koresi server a .

Via facebook ee message delete hoye gale ta recovary korar kno software or kno way ache !!!

ভাই আমাকে একটু সাহায্য করলে খুব খুশি হব,,,
তার জন্য আপনার Fb আইডির লিংক দেন,,,
ওখানে সাহায্যের কথা বলব,,,,