একটি ভালো পোর্টফোলিও থিমে কি কি ফিচার থাকে, সেটা দেখার জন্য আসুন আমাদের শোকেস দেখি। এখানে বাজারে উপলভ্য ৩ টি বেস্ট (বেস্ট সেলার) পোর্টফোলিও থিম এর Review তুলে ধরা হলঃ
১। Enfold wordpress theme review:
নিজের কাজ একটি ভালো ক্যানভাসের মাধ্যমে অনলাইনে উপস্থাপন করতে Enfold থিমটি বেস্ট! বেশ কয়েকটি কারনেই এটি অনেক হাই পার্ফর্মেন্স একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম। এটা দিয়ে প্রায় সব রকম সাইট বানানো সম্ভব। এটা দিয়ে চোখ ধাঁধানো পোর্টফোলিও বানানো যায়।
এতে অনেক রকম ডিসপ্লে অপশন, ৪০টি লেআউট, অনেক পোর্টফোলিও অপশন, ডেমো ও কয়েক রকম স্লাইডার প্লাগিন সহ, ভিজুয়েল কম্পোজার এর মত অনেক প্লাগিন রয়েছে।
এই থিম রেটিনা রেডি, এতে ওয়ান ক্লিক ইন্সটলের সুবিধা রয়েছে, ৮টি প্রিমেড হেডার, মেগামেন্যু, পোর্টফোলিও হভার, ২৩ টাইপের পোর্টফোলিও পেজ, ৪৮ স্টাইল উইজেট, ১৭০০রও বেশি ফন্ট আইকন এতে রয়েছে এবং এটি WooCommerce রেডি। এতে সাপোর্ট ও আপডেট সুবিধাও দেয়া হয়।
Kalium ক্রিয়েটিভ কর্মজীবিদের জন্য একটি থিম। এতে অনেক ক্রিয়েটিভ ফিচার ও ক্লায়েনটদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মত ইলিমেন্ট রয়েছে। এতে অনেক প্রিমেড ডেমো রয়েছে, ওয়ান ক্লিক ইন্সটল ও টাইম সেভিং ফিচারও রয়েছে।
এখানে Visual Composer, Revolution Slider, এবং LayerSlider এর মত প্লাগিন রয়েছে যার জন্য অনেক সহজে এটি কাস্টমাইজ করা যায়। এতে পোর্টফোলিও হভার অপসশন, হার স্টাইল, ড্রিবল পোর্টফোলিও ইন্টিগ্রেশন সহ ৩০ টাইপের পোর্টফোলিও সাপোর্ট ও শর্টকোড সাপোর্ট রয়েছে। ৭০০ গুগল ফন্ট, অগণিত স্কিন, ৮০০ আইকন, ফুটার স্টাইল ও রেটিনা রেডি সাপোর্টও আছে।
নিজের কাজ এই থিম দিয়ে অনেক সহজে উপস্থাপন করা যায়!
Salient আরেকটি চমৎকার পোর্টফোলিও থিম, এতে অনেক অপশন আছে, এটি দিয়ে কর্পোরেট লুকিং ওয়েবসাইট বানানো অনে সহজ। এতে ২৫টি হোমপেজ ভার্সন রয়েছে, এতে লাইট ও ডার্ক স্কিন অপশন রয়েছে, RTL সাপোর্ট, ও এটি পাওয়ারফুল অ্যাডমিন প্যানেল রয়েছে। যাতে সহজেই কাস্টমাইজেশন করা যায়।
এই থিম বেশ ফাস্ট, এতে WooCommerce সাপোর্ট, মেগা মেন্যু, অগণিত হেডার লে আউট, মোবাইল সাপোর্ট, রেটিনা অপটিনাইজেশন ফিচার আছে। সাথে সাপোর্ট ও ডকুমেন্টেশনও আছে। Visual Composer ও Master Slider থিমের সাথে দেয়া আছে।
কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস থিম ব্যবহার করে একটি পোর্টফোলিও সাইট বানাবেন
১। থিম ইন্সটল করুন
আপনার পছন্দের থিমটি নির্বাচন করে, সেটি ইন্সটল করুন। এ ব্যাপারে সাহায্য পেতে এই গাইডটি পড়ুন theme installation best practices।
চাইল্ড থিম বানিয়ে এরপর কাস্টমাইজেশন শুরু করুন। এতে করে আসল থিম ইন্ট্যাক্ট থাকে।
২। থিমের কাস্টমাইজেশন সেটিংস ব্যবহার করুন
আর কাস্টমাইজেশনের জন্য আপনার থিমটি কিভাবে কাস্টমাইজ করে তা শিখে ফেলুন। সব ভালো থিমের সাথে ডকুমেন্টেশন দেয়া থাকে। সেটা দেখে দেখে ছোটখাটো কাস্টমাইজেশন নিজে করে নেয়া যায়।
শুধুমাত্র থিমের লাইভ কাস্টমাইজার ও অপশন প্যানেল থেকেই অনেক রকম অসাধারণ কাস্টমাইজেশন করে ফেলা সম্ভব।
৩। পোর্টফোলিও থিম কাস্টমাইজ করুন
থিমের ডকুমেন্টেশন পড়তে গেলে, আপনি খুঁজে পাবেন কাস্টমাইজেশনের কাজ কিভাবে শুরু করতে হয়। ওই নিয়ম দেখে বুঝে সাইজ, ফরম্যাট ও লেআউট কাস্টমাইজ করা শুরু করুন। এরপর দেখে নিন পোর্টফোলিও সাইটটি দেখতে কেমন হল।
ঠিক মত ফরম্যাটিং না করলে পোর্টফোলিও এর লেআউট ঠিক থাকবে না। "ঠিক নাই" মনে হবে। এটি এড়াতে ইমেজের সাইজ সুবিধা মত রিসাইজ ও ফরম্যাট করে নিন। সাইটের কাজ শেষ হলে রেজাল্ট দেখে এত ঝামেলার কথা ভুলে যাবেন।
৪। পোর্টপোলিও নিয়মিত আপডেট করা
সাইট বানানো শেষে, লাইভ করার পর সাইট নিয়মিত আপডেট করুন। প্রতি মাসের কাজ থেকে কিছু জিনিষ বেছে রাখুন, সেগুলা সাইটে দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে সাইটের চেহারা সব সময় হালনাগাদ থাকবে।
সঠিক ওয়ার্ডপ্রেস পোর্টফোলিও থিমটি এখনি নির্বাচন করুন!
একটি পোর্টফোলিও সাইট তৈরি করা অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু আমাদের ওয়ার্ডপ্রেস পোর্টফোলিও থিম দিয়ে এই কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়। একটু ঘেঁটে দেখলে একটা পার্ফেক্ট থিম খুঁজে পেয়েই যাবেন যেটা দিয়ে আপনার সাইট পার্ফেক্ট হবে। Getawptheme এ অনেক থিম রয়েছে, এখানে আমাদের গ্লোবাল কমিউনিটির ডিজাইনাররা থিম বানিয়ে বিক্রি করেন।
আমি Elite Hacker। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 10 টিউনারকে ফলো করি।
Howdy! I’m Creative Niloy. Thank you for visiting my Profile.I am an Internet Marketer and a Business fanatic from the core,who also provides consultancy services to businesses. I have expertise in all areas of SEO & Digital marketing including advanced SEO services, but I consider myself more of a Local...