আপনার পিসি কে নিরাপদে রাখুন ফ্রিওয়্যার সিকিউরিটির ব্যাবহার করে!!! [সিস্টেমকে করুন Unhackable!!!]

আসসালামু আলাইকুম!!!

আজ আপনাদের সামনে হাজির হলাম আমার করা সবচেয়ে বড় টিউনটি নিয়ে।

কম্পিউটার ইউজ করেন কিন্তু জীবনে ভাইরাস আক্রান্ত হন নাই এমন মানুষ খুব কমই আছেন। সবচেয়ে বিরক্তিকর ব্যাপার যখন ভাইরাসের কারণে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল মিসিং হয়ে যায়। আর হ্যাকিং এর শিকার হলে তো কথাই নাই ফেসবুক, মেইল, ক্রেডিট কার্ড সব কিছুর তথ্য হ্যাকারের কাছে চলে যায়। তাই বলেতো আর পিসি ব্যাবহার বন্ধ রাখা যায় না আবার দুইদিন পর পর উইন্ডোজ সেটআপ দেয়াও যায় না। আবার যে লিনাক্স ইউজ করবেন সেটাও ঝামেলা, একে তো বেশিরভাগ সফটওয়ার এর লিনাক্স সাপোর্ট নাই তাও যে ভাবে ইউজ করা যায় সেটাও ঝামেলা কর যা বেশির ভাগ ব্যাবহার কারিয়ার জন্য ইউজার ফ্রেন্ডলি না।

তাহলে করব টা কি???

পিসির নিরাপত্তা প্রথম ধাপ টাই শুরু হয় উইন্ডোজ সেট আপ দেয়ার সময় থেকেই তাই সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজ হল উইন্ডোজ এর একটা ফ্রেস কপি যোগার করা। মনে করলেন এটা কোন ব্যাপার, IDB গেলাম ৪০টাকা দিলাম সিডি নিয়ে আসলাম কেল্লাফতে! আবার পাইরেটস বে তে গেলাম সার্চ করলাম টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করলাম ব্যাস!

টরেন্ট এবং লোকাল সিডি গুল তে উইন্ডোজ Cr@ck করা থাকে যার প্রধান সমস্যা হল ফাইল মিসিং থাকে, ম্যালওয়ার/ট্রেজানহর্স/ভাইরাস ইনফেক্টেড, কাস্টমাইজড ইত্যাদি সহ আরও হাজার টা প্রবলেম। তাহলে কোথা থেকে যোগার করবেন? উত্তর প্রতিবছর হাজার হাজার টাকা খরচ করে অ্যান্টিভাইরাস বা ইন্টারনেট সিকিউরিটি না কিনে প্রথমেই একটা জেনুইন উইন্ডোজ কিনে ফেলুন। কারণ আপনার গোঁড়ায় যদি গলদ থাকে তাহলে এই সব হাবিযাবি যাই ইউজ করেন না কেন কোন লাভ নাই। আর যদি সাইবার পাইরেটেস এর দলে যোগ দিতে চান তবে এমন কাউকে খুঁজে বের করুন যার কাছে অরিজিনাল উইন্ডোজ এর সিডি আছে এবং তার কাছ থেকে সেটা কপি করে নিন। আপত্তি করলে বলবেন আমি তো তোমার সিডি কপি করছি KEY তো না, সো নো প্রবলেম। তা না পেলে এমন কার কাছ থেকে যোগার করুন যে নতুন উইন্ডোজ বের হবার এক থেকে দুই মাসের ভিতর সেটা ডাউনলোড করে ছিল। কারণ নতুন অবস্থায় ফ্রেস কপি পাওয়া যায় এবং মুটামুটি ৩/৪ মাসের ভীতর Cr@ck হবার সম্ভাবনা ৭০% এরও কম। তাও যদি না পান তবে সর্বত্তম MSDN তথা Microsoft Developers Network থেকে ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করা। MSDN এ মাইক্রোসফট তার Windows ডেভোলপার বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বিভিন্ন সফটওয়ার ট্রায়াল টেস্ট বা কেনার জন্য রেখে দেয় MSDN Subscriptions এর মাধ্যমে। Windows 8 Enterprise ফ্রেস কপি ট্রায়াল MSDN থেকে ডাউনলোড করতে চাইলে ক্লিক করুন

Windows 8 Enterprise

32bit(x86)

http://care.dlservice.microsoft.com/dl/download/5/3/C/53C31ED0-886C-4F81-9A38-F58CE4CE71E8/9200.16384.WIN8_RTM.120725-1247_X86FRE_ENTERPRISE_EVAL_EN-US-HRM_CENA_X86FREE_EN-US_DV5.ISO

64bit(x64)

http://care.dlservice.microsoft.com/dl/download/5/3/C/53C31ED0-886C-4F81-9A38-F58CE4CE71E8/9200.16384.WIN8_RTM.120725-1247_X64FRE_ENTERPRISE_EVAL_EN-US-HRM_CENA_X64FREE_EN-US_DV5.ISO

এটা একদম প্রথম কপি যেটি ১৬ আগস্ট ২০১২তে বের হয়। পুরাতন হলেও কোন সমস্যাই নাই ইন্সটল করে আপডেট দিলেই অপারেটিং সিস্টেম একদম আপটুডেট হয়ে যাবে।

এবার আসি আক্টিভেট করার পালায়। Windows 8 আক্টিভেট করার জন্য একটি মাত্র সর্বত্তম পদ্ধতি আছে সেটি হচ্ছে Skype দিয়ে Microsoft Service এ ফোন দিয়ে MAK Key ইউজ করে জ্যানুইন ভাবে সারা জীবনের জন্য উইন্ডোজ আক্টিভেট কার। এর জন্য আপনার দরকার হবে শুধু ইন্টারনেট কানেকশন এবং একটি MAK Key। নতুন নতুন আপডেটেড MAK Key পাবেন ফেসবুকে জানালা ৮ গ্রুপে

(বিস্তারিত আক্টিভেশন প্রক্রিয়া দেখুন পরবর্তী পোস্টে।)

এবার ভূমিকা বাদ দিয়ে চলে আসি আসল কথায়, অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার পরে বিসমিল্লাহ বলে প্রথমেই ইন্সটল করতে হবে একটা এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম। আমি আজ আপনাদের দেখাব কিভাবে কয়েকটা ফ্রি সফটওয়্যার ব্যাবহার করে পিসিতে পেইড টোটাল সিকিউরিটি(প্রায় ৩,৫০০ টাকা সমমূল্যের) এবং এর থেকেও বেশি সুরক্ষা এবং আন-হ্যাকেবল পিসিতে রূপান্তর করতে পারবেন।

এন্টিভাইরাস:

অ্যান্টিভাইরাস (ইংরেজি: Antivirus) বলতে সাধারণভাবে কম্পিউটারের ভাইরাস রোধ করার জন্য ব্যবহৃত একধরনের প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের সংরক্ষণ এলাকা বা হার্ডডিস্ক বা যে কোন রিমুভেবল ডিস্ক হতে ভাইরাস সনাক্তকরন, প্রতিরোধ ও প্রতিকার করতে পারে।

সুত্র: http://bn.wikipedia.org/wiki/অ্যান্টিভাইরাস_(কম্পিউটার)

ইন্টারনেটে সার্চ করলেই শত শত ফ্রি এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ডাউনলোড করতে পারবেন কিন্তু কি ভাবে বুঝবেন কোনটি সবচেয়ে নিরাপদ, ভাল এবং ঝামেলা মুক্ত? নেটে সেটিও ঘাঁটলে পেয়ে যাবেন, এবং তাদের ভিতর Top 3 Free Antivirus প্রোগ্রাম হল

Avira

http://www.avira.com/en/avira-free-antivirus

32bit: http://personal.avira-update.com/package/wks_avira13/win32/en/pecl/avira_free_antivirus_en.exe

AVG

http://free.avg.com/ww-en/homepage

32bit: http://www.filehippo.com/download_avg_antivirus_32/

64bit: http://www.filehippo.com/download_avg_antivirus_64/

Avast

http://www.avast.com/free-antivirus-download

Download: http://www.filehippo.com/download_avast_antivirus/

ফায়ারওয়াল:

FAIRWALL বাইরের আক্রমণ থেকে এক বা একাধিক কম্পিউটার কে রক্ষা করার জন্য হার্ডওয়্যার আর সফটওয়্যার এর মিলিত প্রয়াস। ফায়ারওয়াল এর সবচেয়ে বহুল ব্যবহার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক এর ক্ষেত্রে। তথ্য নিরাপত্তা রক্ষাও এর কাজের অংশ। ফায়ার ওয়াল হল এক বিশেষ নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জাতে এক নেটওয়ারক থেকে আরেক নেটওয়ারকে ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। দুই নেটওয়ারকের মাঝে এই ফায়ারওয়াল থাকে। জাতে এক নেটওয়ারক থেকে আরেক নেটোয়ারকে কোনো ডাটা পরিবাহিত হলে সেটিকে অবশ্যয় ফায়ারওয়াল অতিক্রম কোরতে হয়। ফায়ারওয়াল তার নিওন অনুসারে সেই ডাটা নীরিক্ষা করে দেখে এবং যদি দেখে জে সে ডাটা ওই গন্তব্যে জাওয়ার অনুমতি আছে তাহলে সেটিকে জেতে দেয়। আর তা না হলে সেটিকে ওখানে আটকে রাখে বা পরিত্যাগ করে। vccvসিস্কো রাউটারেই এখন বিল্ট -ইন সিস্কো ios ফায়ারওয়াল পাওয়া যায়।

সুত্র: http://bn.wikipedia.org/wiki/ফায়ারওয়াল_(কম্পিউটার_নেটওয়ার্কিং)

Best Free Fairwall:

Comodo Firewall

http://personalfirewall.comodo.com/

Download Link: http://downloads.comodo.com/cis/download/installs/2000/standalone/cfw_installer.exe

অ্যান্টি-ম্যালওয়ার:

ম্যালওয়ার অতান্ত ক্ষতিকর প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে হ্যাকাররা আপনার পিসির পুরপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। যেমন ডাটা, পাসওয়ার্ড তো বটেই আপনার পিসি ইচ্ছা মত সাটডাউন রিস্টার্ট বিরক্তিকর ম্যাসেজ ইত্যাদি দেখিয়ে আপনাকে অতিষ্ঠ করতে পারে। ম্যালওয়ার সাধারণত অন্যকোন সফটওয়ার এর আড়ালেই ইন্সটল হয়ে যায়। এর জন্য উচিত যথা সম্ভব Cr@ck সফটওয়ার পরিহার করা এবং ফ্রিওয়্যার ইউজ করা। তাই বলে ট্রায়াল নয় কারণ অগুল নোটিফিকেশন দেখাতে দেখাতে পাগল বানিয়ে ছাড়বে।

Best Free Anti- Malware:

IObit Malware Fighter

http://www.iobit.com/malware-fighter.html

ইউ.এস.বি সিকিউরিটি:

এটার কাজ পেনড্রাইভ এর ভিতর থেকে ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম পিসিতে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া বা পেনড্রাইভ এর অটোরান ফিচার ডিজেবল করে দেয়া। একাজের জন্য পৃথিবীর সেরা প্রোগ্রাম হচ্ছে-

Panda USB Vaccine

http://www.pandasecurity.com/homeusers/downloads/usbvaccine/

আপনি মনে করতে পারেন ৪টা সফটওয়ার লাগালাম পিসি স্লো হয়ে যেতে পারে। কিন্তু মোটেই না। আপনার পিসিতে 2GB RAM র‍্যাম থাকলেই যতেস্ট ভাল ভাবেই পিসি রান করবে আর গেমারদের 4GB থাকলেই কোন প্রকার চাপ মনে হবে না।

এবার নিয়ে নিন টোটাল সিকিউরিটির এক্সট্রাফিচার,

সিস্টেম কেয়ার:

সিস্টেম কেয়ার সফটওয়ার এর কাজ হল পিসির যাবতীয় জাঙ্ক রেজিস্ট্রি, ফাইল ক্লিন করা এবং হার্ডডিস্ক ডিগফ্রাগমেন্ট করে পিসি কে গতিময় করা। কিন্তু আমি আপনাদের এমন একটি ফ্রিওয়্যার শেয়ার করব যেটাতে সিস্টেম কেয়ার করার জন্য পৃথিবীতে এমন কোন অপশন নাই যে যেটা এই সফটওয়ার এ নাই। এর এত সুবিধা যে এটা নিয়ে চেইন টিউন করা যাবে তাও বর্ণনা শেষ হবে না হা! হা! হা!

IObit Advanced SystemCare 6

http://www.iobit.com/advancedsystemcareper.php

ব্রাউজার:

আমার দেখা সবচেয়ে সিকিউর এবং স্পীডেস্ট ব্রাউজার(গুগল ক্রম বেজড)

Comodo Dragon Internet Browser

http://www.comodo.com/home/browsers-toolbars/browser.php

ব্যাস আপনার পিসি এখন সম্পূর্ণ আন-হ্যাকেবল হয়ে গেল। ৯৯.৯৯% গ্যারান্টি দিচ্ছি কোন হ্যাকারের বাপারে সাধ্য নাই আপনার পিসি হ্যাক করা।

সব গুলা সফটওয়ার ইন্সটল করার পরে আপনার পিসির যে টোটাল সিকিউরিটি হবে সেটার মূল্য প্রায় ১০,০০০টাকা এবং আমি আপনাকে কথা দিচ্ছি ফ্রিওয়্যার গুল জীবনেও আপনার বিরক্তির কারণ হবে না। এটা আমার তিন বছরের কম্পিউটিং এর অভিজ্ঞতা এবং আমি আমার ফ্রেন্ডদের চ্যালেঞ্জ দিয়ে পেনড্রাইভ  করে অনেক ভাইরাস পিসিতে ঢুকিয়ে টেস্ট করেছি এবং দেখেছি পেনড্রাইভ লাগানর সাথে সাথেই ভাইরাস এর ভবলীলা সাঙ্গ হয়ে গেছে। কিন্তু শর্ত একটাই পিসি নিয়মিত আপডেট থাকা লাগবে।

আপনার পিসিতে যদি ইন্টারনেট ইউজ না করেন তবে শুধু এন্টিভাইরাস টাই ইউজ করলেই হবে। আর আমি সকল সাধারণ এবং নতুন ইউজারদের শুধু এন্টিভাইরাস টাই ইন্সটল করতে রিকমান্ড করব।

পিসি ভাইরাস মুক্ত রাখার সর্বত্তম টিপস:

সকল প্রকার Cr@ck সফটওয়ার ব্যাবহার পরিহার করুন অথবা ইউজ করার আগে এন্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নিন। ইনশাল্লাহ কোন প্রবলেম হবে না। তবুও যে সব সফটওয়্যার এর বিকল্প ফ্রিওয়ার আছে সেগুলোই ব্যাবহার করার অভ্যাস করুন। নেটে সার্চ করলে সহজেই পেয়ে যাবেন। আর অনেক সফটওয়্যার আছে যেগুল Key দিয়ে আক্টিটিভেট করা যায় সেগুল নিরাপদে ব্যাবহার করতে পারেন।

Level 0

আমি iamnayem। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 192 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

Darun Darun!!!! Dekhi shob e download ditasi. Asha kori valo kaj korbe. Prio te rakhlam….

দারুন হয়েছে।আশাকরি আবার লিখবেন।

তথ্যবহুল কার্যকরী সুন্দর টিউন এর জন্য ধন্যবাদ… আরও টিউন এর প্রত্যাশা ।
তবে আমার খুব ইচ্ছা করছে যতগুলো সফট (Antivirus) দিয়েছেন সবগুলই একেবারে একসাথে ব্যবহার করার… ভাই ঝামেলা হবেনা এই নিরাপত্তা যদি দেন একবার চেষ্টা করতে পারি..!!!

    Level 0

    @মির্জা: হা হা হা, এন্টিভাইরাস যে কোন একটা দিয়ে বাকি সব গুলা সফটওয়্যার ইন্সটল করুন নো প্রবলেম। আর যতদিন আপনাদের সারা পাব ততদিন টিউন করে যাব।

আমার প্রিয় MSE কে বাদ দিলেন যে? 🙁

তাহলে মানুষ এত টাকা দিয়ে এন্টিভাইরাস কেনই বা কেনে?এগুলো তে যদি অতটাই শক্তিশালী সিকিউরিটি দিত তাহলে কি কেও এন্টিভাইরাস কিনে ইউস করত?অবশ্যই কেনা ভাল ইন্টারনেট সিকিউরিটি ইউস করাই ভাল।

    Level 0

    @Iron maiden: গোঁড়ায় গলদ থাকলে অর্থাৎ ক্রাক উইন্ডোজ ইউজ করলে যতই হাবিজাবি কিনে ইউজ করেন না কেন কোন লাভ নাই। গোঁরা ঠিক তো তার পরে ইচ্ছা মত টাকা দিয়ে যাখুসি কিনে ইউজ করেন। সেটাই হবে সর্বত্তম 😀

    তা যা বলেছেন!

ভাল কথা,Anvi Smart Defender ও Malbytes Anti Malware কে বাদ দিলেন কেন?

    Level 0

    @Iron maiden: আমি এখানে শুধু মাত্র ফ্রিওয়্যার নিয়ে আলোচনা করেছি। Malbytes Anti Malware ইন্ডাস্ট্রির সেরা আমি তা স্বীকার করি। আমার পূর্ববর্তি পোস্ট গুল দেখতে পারেন আমি কক্ষনোই সফটওয়্যার পাইরেসি সাপোর্ট করিনা এবং কার সাথে শেয়ার ও করিনা।

১মাস মেয়াদ এভিজির বাড়া যায় না ভাই?

    Level 0

    @আব্দুর রব: এভিজি ফ্রি ইউজ করেন কোন টাইম লিমিট নাই, যত দিন ইচ্ছা তত দিন ইউজ করতে থাকেন 😀

Comments are closed.