ওয়েবসাইট সংক্রান্ত বিষয়বস্তু নিয়ে যারা একটু ঘাটাঘাটি করেছেন তারা হয়তো 'ডোমেইন নেইম' এই কথাটির সাথে মোটামুটি পরিচিত। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য সিদ্ধান্ত নিলেই আমাদের আগে ডোমেইন নেইম নিয়ে ভাবতে হয়। কিন্তু মনে অনেকেরই প্রশ্ন জাগছে যে আসলে এই ডোমেইন নেইম টা আবার কী? এর গুরুত্ব কতোটুকু? ডোমেইন নেইম কীভাবে ক্রয় করবো?
আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই টিউন। একটি ওয়েবসাইট তৈরির প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ডোমেইন নেইম ক্রয় করার বিষয়ে সকল সঠিক তথ্য পাবেন এই টিউনে। ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেইম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে পুরো টিউনটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
গুগল সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট কে খুঁজে বের করার জন্য যে ঠিকানা লিখে সার্চ করতে হয় সেটাই মূলত ডোমেইন নেইম। আমরা একটি ওয়েবসাইট খুঁজে বের করার জন্য ঐ ওয়েবসাইট এর নাম লিখে সার্চ করি। সাথে সাথে ওয়েবসাইট টি আমাদের সামনে চলে আসে। যে নাম লিখে আমরা গুগলে ওয়েবসাইট সার্চ করি সেটাই ঐ ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেইম। আর একটা ওয়েবসাইট চালু করার জন্য প্রথমেই আপনার একটি ডোমেইন নেইম নির্বাচন করে ক্রয় করতে হবে।
ইন্টারনেটে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট এর ঠিকানা বা পরিচয় হলো ডোমেইন। এই ডোমেইন এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট থেকে আরেকটিকে আলাদা করা যায় বা খুঁজে বের করা যায়। তবে ওয়েবসাইট গুলোকে মূলত আলাদা ঠিকানা প্রদান করে আইপি এড্রেস। প্রত্যেকটা ওয়েবসাইট এর আইপি এড্রেস আলাদা আলাদা থাকে, যার ফলে প্রতিটি ওয়েবসাইট এর ঠিকানা বা পরিচয় আলাদা ভাবে বের করা সম্ভব হয়।
আইপি এড্রেস হলো কয়েকটি সংখ্যার সমষ্টি। এই আইপি এড্রেস কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্য বোধগম্য হলেও মানুষের পক্ষে এক একটা ওয়েবসাইট এর জন্য আলাদা আলাদা আইপি এড্রেস মনে রাখা সম্ভব নয়। তাই আইপি এড্রেসকে সেইভ করে রাখা হয় ডোমেইন নেইম এর মাধ্যমে। ঠিক যেমন মোবাইলে ফোন নাম্বার এর সাথে নাম লিখে সেইভ করা হয়। ডোমেইন নেইম দিয়ে সার্চ করলেই আইপি এড্রেস খুঁজে বের করে ওয়েবসাইট টি আমাদের সামনে প্রদর্শন করে সার্চ ইঞ্জিন।
ওয়েবসাইট এর আইপি এড্রেস যেমন একে অপরের থেকে আলাদা তেমনই ডোমেইন নেইম-ও একে অপরের থেকে আলাদা হয়। সুতরাং একই ডোমেইন নেইমে কখনও দুটো ওয়েবসাইট হতে পারবে না। একবার যদি কেউ একটি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলে তাহলে ঐ একই নামে অন্য কেউ আর ডোমেইন কিনতে পারবে না। যেমন ধরুন http://www.facebook.com এটা একটি রেজিস্টার্ড ডোমেইন নেইম। সুতরাং এই নামে আর কেউ তার নিজের ওয়েবসাইট এর জন্য ডোমেইন ক্রয় করতে পারবে না।
অবশেষে আমরা বলতে পারি যে, একটি ওয়েবসাইট এর নাম কিংবা ঠিকানা কিংবা পরিচয় হলো ঐ ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেইম।
ডোমেইন মূলত দুইটি অংশে গঠিত হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে এর মূল নাম আর অন্যটি হচ্ছে এক্সটেনশন। যেমন http://www.facebook.com এই ডোমেইন নেইম এর মধ্যে Facebook হলো মুল নাম আর.com হলো এর এক্সটেনশন। এক্সটেনশন এর ওপর ভিত্তি করে ডোমেইন নেইম এ নানান বৈচিত্র্য রয়েছে। কখনও কখনও এক্সটেনশনে আমরা.com দেখি, কখনও থাকে.net, কখনও.org, কখনও.info ইত্যাদি।
প্রতিষ্ঠান ভেদে এক্সটেনশন এর ধরন নির্বাচন করা হয়। যে কোনো সাধারণ কমার্শিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাইলে.com এক্সটেনশন যুক্ত ডোমেইন নেইম নির্বাচন করা হয়। কোনো সংগঠন বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এর এক্সটেনশন হয়.org। তথ্য সরবরাহ করা হয় এমন ওয়েবসাইট এর ডোমেইন এক্সটেনশন হয়.info। তেমনি পড়াশোনা বিষয়ক ওয়েবসাইট এর এক্সটেনশন হয়.edu। এভাবে দেশভিত্তিক আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ঐ দেশের নামের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করে এক্সটেনশন নির্ধারণ করা হয়। যেমন আলাদা ভাবে বাংলাদেশের ওয়েবসাইট বোঝানোর জন্য এক্সটেনশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়.bd।
এভাবে ওয়েবসাইট বা ডোমেইন এর মূল নাম এবং এক্সটেনশন যুক্ত হয়ে একটি সাধারণ ডোমেইন নেইম তৈরি করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ ওয়েবসাইট এর ডোমেইন নেইমে কিছুটা ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়।
ডোমেইন নেইম কী এবং ডোমেইন নেইম এর ব্যবহার সম্পর্কে তো জানা হলো। যেহেতু আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন বলেই ডোমেইন এর কাজ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছেন, সুতরাং এখন অবশ্যই একটি ডোমেইন ক্রয় করার সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতে হবে। এটা হয়তো অনেকেই জানেন যে ওয়েবসাইট এর জন্য একটি ডোমেইন নেইম আপনাকে নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে ক্রয় করতে হবে৷ এরপর আপনি ওয়েবসাইট তৈরির পরবর্তী ধাপে আগাতে পারবেন।
এখন প্রশ্ন হলো আপনি ডোমেইন নেইম কীভাবে ক্রয় করবেন? ডোমেইন নেইম ক্রয় করার জন্য আছে ইন্টারন্যাশনাল ও দেশীয় বিভিন্ন ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি। এই সকল কোম্পানি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন ও রিনিউ সার্ভিস প্রদান করে থাকে৷ আপনি যে কোনো স্বনামধন্য ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে আপনার পছন্দের ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন। এখানে কিছু জনপ্রিয় ইন্টারন্যাশনাল ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হলো।
এই কোম্পানি থেকে ডোমেইন ক্রয় করার জন্য আপনার ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট মেথড থাকতে হবে৷ যেমন: ভিসা কার্ড, পেপাল একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড কিংবা ইন্টারন্যাশনাল লেনদেন সাপোর্টেড ডেবিট কার্ড। ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি থেকে ক্রয় করলে তুলনামূলক কম খরচে এবং শতভাগ নিশ্চয়তার সাথে আপনি ডোমেইন নেইম ক্রয় করতে পারবেন।
তবে আপনার যদি ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট মেথড না থাকে তাহলে বাংলাদেশী ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির থেকেও ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি বিকাশ, নগদ, রকেট কিংবা ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে খুব সহজেই পেমেন্ট করতে পারবেন এবং সার্ভিস নিতে পারবেন৷ আপনি যদি খুব বেশি প্রফেশনালিজম এর মধ্যে দিয়ে যেতে না চান তাহলে আপনার জন্য বাংলাদেশের ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি উপযুক্ত হবে। এখানে বাংলাদেশের জনপ্রিয় কিছু ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হলো।
এই সকল কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে আপনি আপনার পছন্দ অনুসারে যে কোনো একটি ডোমেইন ক্রয় করে নিতে পারেন।
আপনি তো এখন চাইলেই যে কোনো দেশীয় বা আন্তর্জাতিক কোম্পানির কাছ থেকে ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন৷ কিন্তু ডোমেইন ক্রয় করার আগে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রেখে ডোমেইন নেইম নির্বাচন করতে হবে এবং রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। চলুন ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস জেনে নেই যা আপনাকে একটি উপযুক্ত ডোমেইন নেইম রেজিষ্ট্রেশন করতে সহায়তা করবে।
আপনার ডোমেইন নেইম দিয়েই যেহেতু আপনার ওয়েবসাইট টি সবাই চিনবে তাই একটি আকর্ষণীয় নাম নির্বাচন করুন। তবে ডোমেইন নাম সুন্দর হওয়ার পাশাপাশি এটি ছোট রাখার চেষ্টা করবেন। ডোমেইন নেইম যতো ছোট হবে ততোই এটি তুলনামূলক বেশি বোধগম্য হবে এবং ভিজিটর দের নামটি মনে রাখতে সুবিধা হবে। সবচেয়ে ভালো হয় এক শব্দের নাম নির্বাচন করতে পারলে। যদি সম্ভব না হয় তবে সর্বোচ্চ দুই শব্দের মধ্যে ডোমেইন নেইম রাখার চেষ্টা করতে হবে।
ডোমেইন নেইম এর মধ্যে কোনো ধরনের হাইফেন বা অন্যান্য যতিচিহ্ন না রাখাই ভালো। এতে করে ডোমেইন নেইম ধরে ওয়েবসাইট খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন হবে। সুতরাং যতোটা সহজ ও ছোট নাম নির্বাচন করা যাবে ততোই ভালো।
আপনার প্রতিষ্ঠান এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন নাম নির্বাচন করুন। যেমন আপনার ওয়েবসাইট টি যদি হয় স্বাস্থ্য রিলেটেড কিন্তু নাম যদি হয় টেকনিক্যাল কোনো টপিক নিয়ে তাহলে এটি সার্চ ইঞ্জিনে খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে উঠবে। আর চেষ্টা করবেন.com যুক্ত ডোমেইন নেইম ক্রয় করার। কেননা ওয়েবসাইট হিসেবে সাধারণ মানুষ সচরাচর.com কে সবথেকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তবে মূল নাম যাতে আপনার প্রতিষ্ঠানের সেবা বা সার্ভিস এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় সেদিকে পূর্ণ নজর রাখতে হবে।
বর্তমানে চলমান জনপ্রিয় কোনো ওয়েবসাইট এর সাথে মিলে যায় এমন ডোমেইন নেইম বাছাই করবেন না। তাহলে ঐ ওয়েবসাইট এর জনপ্রিয়তার কাছে আপনার ওয়েবসাইট কখনোই ভিজিটর তুলে আনতে পারবে না। এটা তো নিশ্চিত যে হুবহু একই ডোমেইন দুবার রেজিষ্ট্রেশন করা যায় না। কিন্তু অন্য ওয়েবসাইট এর কাছাকাছি নামের ডোমেইন বাছাই করা থেকেও বিরত থাকা উচিত। সুতরাং ডোমেইন নেইম যতো ইউনিক হবে ততোই ভালো।
যে প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করছেন তারা শতভাগ নির্ভুল তথ্য দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিন। নাম, জিমেইল এবং যাবতীয় সকল তথ্য আপনার কিনা তা নিশ্চিত হয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন। যাতে পরবর্তীতে অন্য কেউ বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান আপনার ডোমেইন এর মালিকানা দাবি না করতে পারে।
আপনি ডোমেইন ক্রয় করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হাওয়ার আগেই জিজ্ঞেস করে নিন যে আপনাকে ডোমেইন এর ফুল কনট্রোল দেয়া হবে কিনা। অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ডোমেইন এর ফুল কনট্রোল কাস্টমার এর কাছে হস্তান্তর করে না। ফলে রেজিষ্ট্রেশন এর মেয়াদ রিনিউ করানোর সময় নানান ধরনের ঝামেলায় পড়তে হয়। কোনো কোনো সময় বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন রিনিউ করাতে হয়। তাই প্রথম থেকেই সচেতন থাকুন এবং ডোমেইন এর ফুল কনট্রোল নিজের কাছে নিয়ে নিন।
ফলে আপনি চাইলে যে কোনো কোম্পানির কাছ থেকে পুনরায় রেজিষ্ট্রেশন এর মেয়াদ বৃদ্ধি করতে পারবেন৷ নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী ডোমেইন স্থানান্তরিত করতে পারবেন। যদি কোনো কোম্পানি ডোমেইন এর ফুল কনট্রোল দিতে রাজি না হয় তাহলে সেখান থেকে ডোমেইন কেনা উচিত না।
আপনি ডোমেইন ক্রয় করার পরে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ডোমেইন এর ব্যবহার করতে পারবেন৷ আপনার ডোমেইন এর দাম কত এবং ডোমেইন কতোদিন এর জন্য রেজিষ্ট্রেশন করেছেন তার ওপরে নির্ভর করবে যে আপনি কতোদিন ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবেন। সর্বনিম্ন এক বছর থেকে সর্বোচ্চ দশ বছরের জন্য ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করা যায়। যতোদিন এর জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন ততোদিন পর্যন্ত আপনার ডোমেইন এর মেয়াদ থাকবে।
মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছুদিন পূর্বে আপনি আবার রেজিষ্ট্রেশন রিনিউ করাতে পারবেন। ফলে আবার আপনার রেজিষ্ট্রেশন এর মেয়াদ বৃদ্ধি পাবে। রিনিউ করানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা খরচ করতে হবে। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে সাধারণত একমাস সময়ের মধ্যে রিনিউ না করলে আপনার রেজিষ্ট্রেশন বাতিল বিবেচনা করা হবে। এর পরের এক মাসের মধ্যে রেজিষ্ট্রেশন করতে চাইলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা জরিমানা প্রদান করে ডোমেইন নেইম রিনিউ করাতে হবে।
কিন্তু দুই দুই বার সুযোগ প্রদানের পরেও রিনিউ না করা হলে আপনার ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন চূড়ান্ত ভাবে বাতিল করা হবে এবং এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে৷ পুনরায় অন্য কেউ চাইলেই আপনার ডোমেইন নেইম ক্রয় করে তার নামে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে। সুতরাং ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন মেয়াদ নিয়ে আপনাকে শুরুতেই পরিকল্পনা করে কাজ আগাতে হবে।
যারা নতুন ওয়েবসাইট তৈরির কথা ভাবছেন তাদের জন্য আজকের টিউনটি উপকারী ছিল বলে আশাকরি। ডোমেইন নিয়ে যাদের প্রশ্ন ছিলো তাদের প্রশ্নগুলোর উত্তর হয়তো ইতোমধ্যে পেয়ে গেছেন। নিজের ওয়েবসাইট এর জন্য ডোমেইন নেইম নির্বাচন করতে এখন হয়তো কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না। ধন্যবাদ।
আমি শারমিন আক্তার। শিক্ষার্থী, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।