এক সময় ভিডিও এডিটিং এর কথা ভাবলেই মনে হতো এই কাজটি বোধ হয় কম্পিউটার ছাড়া করা সম্ভব নয়। কিন্তু স্মার্টফোন আসার পর থেকে এই ধারণাটি পুরোপুরি বদলে গেছে। বর্তমানে কম্পিউটারের জন্য যেমন প্রচুর সংখ্যক ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার রয়েছে ঠিক তেমনি গুগল প্লে স্টোরে অ্যান্ড্রয়েডের জন্যও ভিডিও এডিটিং অ্যাপের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এ অ্যাপগুলো কাজের দিক দিয়ে অনন্য এবং এগুলোতে রয়েছে অসাধারণ সব ফিচার।
গুগল প্লে স্টোরে থাকা এই ধরনের ভিডিও এডিটিং অ্যাপ দ্বারা খুব সহজেই বেসিক ভিডিও এডিট করা যায়। কিছু ক্ষেত্রে প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিটও করা সম্ভব। এই ভিডিও এডিটর অ্যাপগুলোর সাহায্যে আপনি আপনার ভিডিওগুলো সহজেই এডিট করতে পারবেন এবং তা ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার বা ইউটিউবের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করতে পারবেন। আজকের টিউনে প্লে স্টোর হতে বাছাইকৃত সেরা ১২টি অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও এডিটিং অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করা হলো।
ফিল্মোরা গো একটি অসাধারণ অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও এডিটিং অ্যাপ যা অনেক ব্যবহারকারীই পছন্দ করেন। ভিডিও ট্রিমিং, ভিডিও কাটিং, থিম এড করা, মিউজিক এড করা ইত্যাদি সকল প্রাথমিক ফাংশন ব্যবহার করে খুব সহজেই একটি ভিডিও এডিট করা যাবে।
ফিল্মোরা গো ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন অনুপাতের ভিডিও এডিট করতে পারবেন। যেমন ইন্সট্যাগ্রামের জন্য ১:১ অনুপাতের, ইউটিউবের জন্য ১৬:৯ অনুপাতের ভিডিও এডিট করা যাবে। এছাড়া ট্রানজিশন, স্লো মোশন, টেক্সট ব্যবহার করে ভিডিওকে আরো আকর্ষণীয় করা যাবে।
ভিডিও এডিট করার পর আপনি চাইলে তা গ্যালারিতে সেভ করতে পারবেন অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি শেয়ার করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোর হতে ফিল্মোরা গো বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। অ্যাপটির ফ্রী ভার্সনেই বেসিক সকল ফিচার রয়েছে। ফিল্মোরা গো অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ থেকে পরবর্তী সকল ভার্সনই সমর্থন করে।
বিশেষ ফিচার:
আজকের লিস্টের দ্বিতীয় অবস্থানে আছে অ্যাকশন ডিরেক্টর। এটি বেশ জনপ্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। অ্যাকশন ডিরেক্টর ব্যবহার করে খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং করা সম্ভব। অ্যাপটিতে থাকা ভিডিও ট্রিমিং, ভিডিও কাটিং, থিম, মিউজিক, ফিল্টার, ইফেক্ট, ট্রানজিশন ব্যবহার করে অসাধারণ সব ভিডিও এডিট করতে পারবেন।
4K সাপোর্ট করে এমন ভিডিও এডিটিং অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো এই অ্যাকশন ডিরেক্টর। অ্যাপটিতে প্রয়োজনীয় ফাংশনগুলোর পাশাপাশি স্পিড এডিট, ভিডিও স্ট্যাবিলাইজার, স্লো মোশন, ফাস্ট মোশন, ভিডিও হাইলাইটিং সহ বেশ কিছু ফাংশন রয়েছে।
গুগল প্লে স্টোর হতে অ্যাকশন ডিরেক্টর ডাউনলোড করা যাবে। এই অ্যাপটির একটি ভালো দিক হলো যে এটি ডেভলপার কর্তৃক খুব ঘন ঘন আপডেট পায়। অ্যাকশন ডিরেক্টর অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ থেকে পরবর্তী সকল ভার্সনই সমর্থন করে।
বিশেষ ফিচার:
আরেকটি অসাধারণ ভিডিও এডিটিং অ্যাপ হলো অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপ। অ্যাডোবি ২০১৫ সালে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য এই অ্যাপটি বাজারে ছাড়ে। অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপের সাহায্যে খুব তাড়াতাড়ি একটি ভিডিও এডিট করা সম্ভব। তাছাড়া অ্যাপটি ব্যবহার করাও সহজ।
অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপের একটি বেস্ট ফিচার হলো অটোমেটিক ভিডিও ক্রিয়েশন ক্যাপাবিলিটি। অর্থাৎ আপনি ফটো বা ভিডিও ক্লিপ সিলেক্ট করে দিলে অ্যাপটি অটোমেটিক্যালি আপনার জন্য ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম। তাছাড়া আপনি অ্যাপটিতে থাকা ভিডিও ট্রিমিং, ভিডিও কাটিং, থিম, মিউজিক, ফিল্টার, ইফেক্ট, ট্রানজিশন ব্যবহার করে অসাধারণ সব ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।
অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপে ভিডিও এডিট করার পর আপনি চাইলে তা গ্যালারিতে সেভ করতে পারবেন অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি শেয়ার করতে পারবেন। অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপ সম্পূর্ণ ফ্রি। গুগল প্লে স্টোর হতে অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে। তাছাড়া এড-ফ্রি ইউজার ইন্টারফেস থাকায় আপনাকে কোন বিরক্তিকর এড এর মুখোমুখি হতে হবে না।
বিশেষ ফিচার:
পাওয়ার ডিরেক্টর একটি ফুলি ফিচার্ড অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও এডিটিং অ্যাপ যার সহজেই ব্যবহারযোগ্য একটি টাইমলাইন ইন্টারফেস রয়েছে। অ্যাপটি ব্যবহার করা সহজ। কিন্ত কিছু ক্ষেত্রে অ্যাপটি কন্ট্রোল করতে আপনাকে সময় দিতে হতে পারে। তবে একবার পাওয়ার ডিরেক্টর ব্যবহার করাতে এক্সপার্ট হয়ে গেলে, আপনি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ইফেক্ট রিচ এবং প্রফেশনাল মানের ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।
পাওয়ার ডিরেক্টরে ৩০ টিরও বেশি ইফেক্ট রয়েছে যেগুলো ভিডিওতে ব্যবহার করা যাবে। অ্যাপটি ব্যবহার করে গ্রীন স্ক্রীন ভিডিও তৈরি করা যাবে। এছাড়াও এটি দিয়ে টিউটোরিয়াল ভিডিও তৈরি করা যাবে।
পাওয়ার ডিরেক্টর ফ্রী ভার্সনে প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিচারও রয়েছে। তবে একবার ফ্রি ভার্সন আপগ্রেড করে নিলে বাড়তি অনেকগুলো বেনিফিট পাওয়া যাবে। যেমন ওয়াটার মার্ক এবং অ্যাড রিমুভ করা যাবে, 1080P এবং 4K রেজুলেশনে ভিডিও এক্সট্রাক্টও করা যাবে। পাওয়ার ডিরেক্টর অ্যান্ড্রয়েড ৪.৫ থেকে পরবর্তী সকল ভার্সনই সমর্থন করে।
বিশেষ ফিচার:
ভালো ইউজার ইন্টারফেস এবং ফিচার সমৃদ্ধ অ্যান্ড্রয়েডের জন্য একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ হলো কাইনমাস্টার। এটি খুবই শক্তিশালী একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। অ্যাপটিতে থাকা ড্র্যাগ-এন-ড্রপ ফিচার ব্যবহার করে খুব সহজে বিভিন্ন মিডিয়া ফাইল ইমপোর্ট করা যাবে। কাইনমাস্টার ব্যবহার করা অনেক সহজ এবং এটি দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি প্রফেশনাল মানের ভিডিও তৈরি করা সম্ভব।
কাইনমাস্টার ফ্রী ভার্সনে ভিডিও এডিট করার জন্য প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিচারই রয়েছে। তবে ভিডিও হতে ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে এবং প্রিমিয়াম ফিচারগুলোতে অ্যাক্সেস করতে আপনাকে অবশ্যই কাইনমাস্টারের প্রিমিয়াম ভার্সনটি কিনতে হবে।
বিশেষ ফিচার:
ভিডিওশো রিলিজ হওয়ার পর থেকে অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য পুরষ্কার জিতেছে এবং নিঃসন্দেহে প্লে স্টোরে থাকা বিনামূল্যে উপলব্ধ অ্যান্ড্রয়েডের জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং অ্যাপগুলোর মধ্যে একটি। ভিডিওশোর একটি ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস রয়েছে। তাছাড়া অ্যাপটি ব্যবহার করাও সহজ।
অ্যাপটিতে থাকা প্রয়োজনীয় ফাংশনগুলোর পাশাপাশি আপনি টেক্সট, ইফেক্ট, মিউজিক, সাউন্ড ইফেক্ট বা লাইভ ডাবিং যোগ করে আপনি আপনার ভিডিওটিকে আরো সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে পারেন।
ভিডিওশোতে ৫০ টিরও অধিক থিম রয়েছে। এছাড়া আপনি ভিডিওশো ব্যবহার করে ভিডিও এর কোয়ালিটি ঠিক রেখে ভিডিও এর সাইজও কমাতে পারবেন। ভিডিওশোকে ফিল্মোরা গোর বেস্ট আল্টারনেটিভ বলা যায় যা প্রায় সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনই সাপোর্ট করে।
বিশেষ ফিচার:
কুইক একটি অসাধারণ ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। কুইককে একটি নির্ভরযোগ্য ভিডিও এডিটিং অ্যাপও বলা যেতে পারে। কেননা এটি ফাস্ট, ব্যবহার করা সহজ এবং অবশ্যই এটি ফ্রী। কুইক ভিডিও এডিটিং অ্যাপের একটি সিম্পল ইউজার ইন্টারফেস আছে এবং অ্যাপটিতে ভিডিও এডিট করার জন্য ৫০ টিরও অধিক ভিডিও এবং ফটো একসাথে এড করা যাবে।
অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ক্লিপের মতো কুইকের অটোমেটিক ভিডিও ক্রিয়েশন ক্যাপাবিলিটি আছে। ফলে আপনি ফটো বা ভিডিও ক্লিপ সিলেক্ট করে দিলে অ্যাপটি অটোমেটিক্যালি আপনার জন্য ভিডিও তৈরি করে দিবে। ভিডিও এডিট করার জন্য প্রায় সকল ফিচারই এতে প্যাক করা হয়েছে। আপনি যদি সিম্পল ইউজার ইন্টারফেস সমৃদ্ধ কোন ভিডিও এডিটিং অ্যাপ চান তাহলে এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
বিশেষ ফিচার:
ভিভাভিডিও অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। অ্যাপটিতে রয়েছে দারুণ সব ফিচার। ভিভাভিডিওকে এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে খুব সহজেই ব্যবহারকারীগণ প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিট করতে পারেন। ভিভাভিডিও ব্যবহার করে আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য শর্ট ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।
বিশ্বব্যাপী ভিভাভিডিও এর ২০০ মিলিয়নেরও বেশি ইউজার রয়েছে। অ্যাপটিতে কয়েক শত ইফেক্ট এবং ফিল্টার আছে যা ব্যবহার করে ভিডিওকে করা যাবে আরো সুন্দর ও আকর্ষণীয়। ভিভাভিডিওর একটি ফ্রী ভার্সন প্লে স্টোরে রয়েছে। তবে এতে ওয়াটারমার্ক ও টাইম লিমিটের মতো কিছু লিমিটেশন রয়েছে। তাই প্রিমিয়াম ফিচারগুলোতে অ্যাক্সেস করতে আপনাকে অবশ্যই প্রো ভার্সনটি কিনতে হবে।
বিশেষ ফিচার:
ফানিমেট ভিডিও এডিটর ব্যবহার করে খুব সহজে ফানি ভিডিও তৈরি করা সম্ভব। অ্যাপটিতে ১০০ টিরও বেশি অ্যাডভান্স ইফেক্ট রয়েছে। ফানিমেট তেমন শক্তিশালী ভিডিও এডিটিং অ্যাপ না হলেও আপনি অ্যাপটির সাহায্যে সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য অসাধারণ সব শর্ট ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। এটি শর্ট ভিডিও তৈরি করার জন্য আদর্শ একটি অ্যাপ।
ফানিমেট অ্যাপ ব্যবহার করতে আপনাকে সাইন ইন করতে হবে। ফানিমেট সম্পূর্ণ ফ্রি একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। তবে এতে অ্যাড ফ্রী ইউজার ইন্টারফেস না থাকায় আপনি বিরক্তিকর এড এর সম্মুখীন হতে পারেন।
বিশেষ ফিচার:
মাগিয়েস্তো একটি চমৎকার ফর্মাল ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। মাগিয়েস্তোর সাহায্যে খুব তাড়াতাড়ি একটি ভিডিও এডিট করা সম্ভব। এটি অটোমেটিক্যালি ভিডিও ক্লিপস, ফটো, মিউজিক, টেক্সট, ভিডিও ইফেক্ট এবং ভিডিও ফিল্টারগুলোকে একত্রিত করতে সক্ষম। ফলে আপনি খুব সহজে চমৎকার সব ভিডিও এডিট করতে পারবেন।
মাগিয়েস্তো অটোমেটিক ভিডিও ক্রিয়েশন ক্যাপাবিলিটি সমৃদ্ধ একটি অ্যাপ। অ্যাপটিতে একটি অত্যাধুনিক এআইও আছে যা ভিডিও এনালাইজ করতে সাহায্য করে। মাগিয়েস্তোকে ফিল্মোরা গোর আরেকটি বেস্ট অল্টারনেটিভ ভিডিও এডিটিং অ্যাপ বলা যেতে পারে। কিছু ইন-অ্যাপ-পারচেজের সাথে অ্যাপটি সম্পূর্ণ ফ্রি।
বিশেষ ফিচার:
বর্তমানে মুভি মেকার ফিল্মমেকার সেরা ভিডিও এডিটিং অ্যাপগুলোর মধ্যে যে একটি তাতে কোন সন্দেহ নাই। অ্যাপটিতে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ইফেক্ট আছে এবং আপনি নিজের কাস্টম ফিল্টার ডিজাইন করতে পারবেন। মুভি মেকার ফিল্মমেকার ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করা অনেক সহজ।
মুভি মেকার ফিল্মমেকারে প্রায় সব বেসিক ভিডিও এডিটিং ফিচার আছে। অ্যাপটি শর্ট ভিডিও তৈরি করার জন্য আদর্শ এবং সম্পূর্ণ ফ্রি। তবে এতে অ্যাড ফ্রী ইউজার ইন্টারফেস না থাকায় আপনি বিরক্তিকর অ্যাড এর সম্মুখীন হতে পারেন। গুগল প্লে স্টোর হতে অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে।
বিশেষ ফিচার:
উইভিডিও একটি Cloud-based ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। এই অ্যাপটি আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত ভিডিও এডিটিং অ্যাপ হতে পারে - যদি আপনি প্রিমিয়াম সংস্করণের একটিতে আপগ্রেড করতে রাজি হন। তবে উইভিডিও এর ফ্রী ভার্সনে সব বেসিক ভিডিও এডিটিং ফিচারই রয়েছে। অ্যাপটির সাহায্যে আপনি ভিডিও ক্লিপগুলোকে ট্রিম করতে পারবেন, ফিল্টার যোগ করতে পারবেন, বিল্ট-ইন লাইব্রেরি থেকে মিউজিকও ব্যবহার করতে পারবেন।
গুগল প্লে স্টোর হতে উইভিডিওর ফ্রী ভার্সনটি ডাউনলোড করা যাবে। তবে উইভিডিও ফ্রী ভার্সনে ভিডিও এডিট করার জন্য আপনি ১০ জিবি এর বেশি ক্লাউড স্টোরেজ পাবেন না। তাছাড়া ফ্রী ভার্সনে ওয়াটার মার্কের মতো কিছু লিমিটেশন রয়েছে।
বিশেষ ফিচার:
আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েডে ভিডিও এডিটের কথা ভেবে থাকেন তাহলে উপরের অ্যাপগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে। আর হ্যা, পোস্টটি কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।
আর্টিকেল ক্রেডিট: TechThoughtsBD
আমি কাজী মেহেদী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 5 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
দারুণ