এটি একটি ধারাবাহিক টিউন। এটি এই ধারাবাহিকের ৩য় পর্ব
এই ধারাবাহিক টিউনটির অন্য পর্ব - ১ম পর্ব, ২য় পর্ব,
যারা আগের টিউন গুলা পড়েন নি তারা পড়ে আসুন না হলে আগা মাথা কিছুই বুঝবেন না।
গত পর্বে আমরা জেনে ছিলাম এনালগ কম্পিউটার,ডিজিটাল কম্পিউটার,হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে আজ তার পর থেকে ....
মেইনফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেকগুলো ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে এক সঙ্গে অনেক কাজ করতে পারে।
জটিল বৈজ্ঞানিক গবেষণায়,উচ্চস্তরের প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ,বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের শৈল্পিক ব্যবহারে এটা কাজে লাগে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগে ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনে এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করে - cyber 170,ibm-4300.
যে কম্পিউটার টার্মিনাল লাগিয়ে প্রায় এক সাথে অর্ধ শতাধিক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে তাই মিনি কম্পিউটার।
এটা শিল্প-বাণিজ্য ও গবেষণাগারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।যেমন - pdp-11,ibms/36,ncrs/9290.
মাইক্রো কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি বলেও অভিহিত করা হয়।
ইন্টারফেস চিপ, একটি মাইক্রোপ্রসেসর cpu এবং ram, rom সহযোগে মাইক্রো কম্পিউটার গঠিত হয়।
দৈনন্দিন জীবনের সর্বক্ষেত্রে এ কম্পিউটারের ব্যবহার দেখা যায়।ম্যকিনটোস আইবিএম পিসি এ ধরনের কম্পিউটার।
অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুতগতিসম্পন্ন কম্পিউটারকে সুপার কম্পিউটার বলে।এ কম্পিউটারের গতি প্রায় প্রতি সেকেন্ডে ১ বিলিয়ন ক্যারেক্টর।পৃথিবীর আবহাওয়া বা কোনো দেশের আদমশুমারির মতো বিশাল তথ্য ব্যবস্হাপনা করার মতো স্মৃতিভান্ডার বিশিষ্ট কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটার।CRAY 1, supers xll এ ধরনের কম্পিউটার।
চলবে ...................................
আমি মঈনুল হক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 159 টি টিউন ও 299 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
সব সময় নতুন কিছু শিখতে চেষ্টা করি ..........
চালিয়ে যান …………………………………….