টিউন্টারভিউ গেস্ট: হুমায়ূন আলমগীর - ফাউন্ডার ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর, ক্লিকবিডি লিমিটেড
টিউন্টারভিউ হোস্ট: রাকিবুল হাসান, টেকটিউনস টিউন্টারভিউ হোস্ট
টিউন্টারভিউ ফটোগ্রাফি: জাকির হোসেন, টেকটিউনস টিউন্টারভিউ ফটোগ্রাফার
টিউন্টারভিউ কম্পাইলারঃ ইমরান তপু সরদার
সার্বিক সহযোগিতা: আনোয়ারুল ইসলাম, অপারেশন ম্যানেজার, ক্লিকবিডি
স্থান: ক্লিক বিডি হেড অফিস, ৫৫/১, কাকরাইল, রমনা, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।
ব্যাপ্তি: প্রায় ৫৫ মিনিট
সময়টা আজ থেকে আরও ১০ বছর আগের কথা। ২০০৫ সাল। বাংলাদেশের মানুষ ই-কমার্সের নামও যখন শোনেনি ই-কমার্স কি তখনও ঠিক মতো বুঝে উঠেনি, তখন বাংলাদেশে সর্ব প্রথম ই-কমার্স নিয়ে আসে যে প্রতিষ্ঠানটি তার নাম ক্লিকবিডি।
এই ১০ বছরে বাংলাদেশে হয়েছে ই-কমার্সের অনেক উত্থান। এসেছে দেশী-বিদেশী ছোট বড় অনেক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। বড় হয়েছে বাংলাদেশের ই-কমার্সের পরিধি। কিন্তু বাংলাদেশের ই-কমার্সের যাত্রা শুরু হয়েছে যে প্রতিষ্ঠান এবং মানুষটার হাত ধরে। যার কথা হয়তো আমাদের আইটি ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই জানে না। আজ শুনবো ক্লিকবিডি এর ফাউন্ডার ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন আলমগীরের কথা।
হুমায়ূন আলমগীর একাধারে একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, তরুণ সফল টেক উদ্যোক্তা এবং বাংলাদেশের ইন্টারনেট কোম্পানির একদম শুরুর দিকের উদ্যমী উদ্যোক্তা।
০১. ক্লিক বিডির একদম শুরুর গল্পটা শুনতে চাই, জানতে চাই এখন পর্যন্ত ক্লিকবিডির ১০ বছরের পথচলার গল্পটা।
➡ ক্লিক বিডির শুরুটা হয় ২০০৫ সালে। আমি একাই নিজে প্রথম ক্লিকবিডি শুরু করি। তখন বাংলাদেশে ই-কমার্স জাতীয় কিছু ছিল না। সুতরাং ওই সময়টা ক্লিকবিডি শুরু করাটা খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। বাংলাদেশের মানুষকে অনলাইনে কেনাবেচা করা যায় এই কনসেপ্ট টা বিশ্বাস করানোই অনেক টাফ ছিলো। সবকিছুকে সামনে রেখেই আমরা যাত্রা শুরু করি।
২০০৫ সালের ১৪ই এপ্রিল আমরা সাইটটি লঞ্চ করি। এবং প্রথম দিন আমরা বিভিন্ন পরিচিত জনকে ইমেইল করি যে নতুন একটি ওয়েবসাইট হয়েছে, তোমরা দেখো। " প্রথম দিনেই আমরা ৫০০০ এর মত ভিজিটর পাই। আমাদের ক্লিকবিডি এর পরিচিতি হয় word of mouth এর মাধ্যমে। তখন আমাদের রেফারিং সিস্টেমের মাধ্যমে ক্লিকবিডি ছড়িয়ে পড়ে।
০২. আপনার নিজের ও আপনার পরিবার সম্পর্কে কিছু বলুন। সন্তান, স্ত্রী, মা, বাবা ভাই বোন পরিবার।
➡ আমার দুই সন্তান রয়েছে। ওদেরকে আমি অনেক বেশি সময় দেয়ার চেষ্টা করি। ওদের সাথেই সময় কাটাতে পছন্দ করি।
০৩. ক্লিক বিডি তো বাংলাদেশে প্রথম ই-কমার্স নিয়ে আসে। ২০০৫ সালে তখন তো এতো কম্পিউটার ইন্টারনেটের জোয়ার ছিল না সেসময় কীভাবে এত Risk Taker হলেন?
➡ Entrepreneur দের রিস্ক নিতেই হয়। নতুন কিছু করার ইচ্ছায় আমি রিস্কটা নিয়েছি।
০৪. নাম টা ক্লিক বিডিই কেন?
➡ নামটা আশাকরি। তবে শেষ পর্যন্ত প্রথম নামটাকেই ফিক্স করা হয়।
০৫. ক্লিক বিডি এর সাথে আর কে কে যুক্ত আছেন?
➡ ক্লিকবিডিতে আমি আর আমার স্ত্রী রয়েছি। আমাদের বাইরের কিছু ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে। আমরা মোট ৪ জন ডিরেক্টর আছি। আমি (হুমায়ুন আলমগীর), আমার স্ত্রী (দিল আফরোজ), Rober Dighero, Peter Ortten. মোটামোটি আমরা চারজন মিলেই ডিসিশন মেকিং গুলো করি।
০৬. আপনি তো বাইরে পড়াশোনা করেছেন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয়েছেন। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং Job না করে Entrepreneur কেই কেন বেছে নিলেন?
➡ কথাটা আশাকরি।
০৭. বাংলাদেশের প্রথম দিকে ইন্টারনেট উদ্যোক্তা হয়েও অনেকেই আপনাকে চিনে না বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম। এর কারণ কী?
➡ এটার একটা কারণ হতে পারে আমি দেশের বাইরে থাকি। অথবা আমি দেশে বিশেষ কিছু করিনি।
০৮. ক্লিকবিডি কী ই-কমার্স সাইট না ক্লাসিফাইড সাইট?
➡ ক্লিকবিডি তে আমাদের দুটি সিস্টেম রয়েছে। ফিক্সড এবং ক্লাসিফাইড। পুর্বে আমাদের অকশন সিস্টেম টাও ছিল। কিন্তু পরে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। আমরা ইউজারদের একটা মিক্সড ফ্লেভার দেয়ার চেষ্টা করছি।
০৯. ইঞ্জিনিয়ার ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে ব্যবসায়ী হলে কী Advantage ও Disadvantage পাওয়া যায়?
➡ একজন ইঞ্জিনিয়ার কোন কিছুকে টেকনিক্যাল আউটলুক থেকে দেখে। আর একজন ব্যাবসায়ী সেটিকে কেবল ব্যবসায়ীক লাভ লোকসান এর চোখ থেকেই দেখে। সো একজন ইঞ্জিনিয়ার টেকনিক্যালি একটা বিজনেস হ্যান্ডল করেত পারে।
১০. আমাদের দেশের প্রায় বেশিরভাগ পরিবারে সন্তানের উপর চাপ থাকে ডাক্তার হতে হবে বা ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। আপনার পরিবার থেকে কী এ রকম কোন চাপ ছিল?
➡ নাহ! আমার পরিবার থেকে এমন কোন চাপ ছিল না। Freedom ছিল।
১১. ক্লিকবিডি তো বাংলাদেশে প্রথম ই-কমার্স শুরু করে এখন তো মার্কেটে অনেক ই-কমার্স সাইট এবং ক্ল্যাসিফাইড সাইট রয়েছে এই মার্কেট সম্বন্ধে আপনার মতামত কী?
➡ বাংলাদেশে কেবল ই-কমার্স এর জোয়ারটা শুরু হয়েছে। এটি আরও বাড়বে। মানুষের মধ্যে ই-কমার্স এর চাহিদাটা গ্রোথ করবে।
১২. তরুণ ও নতুন যারা ই-কমার্স উদ্যোক্তা আছে বা শুরু করতে চায় তাদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?
➡ শুরু করা উচিত। কারো কাছে যদি কোন আইডিয়া থাকে সেটি নিয়ে তার কাজ শুরু করা উচিত। শুরু না করলে সে সেই আইডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছুই বলতে পারবে না। অনেক সময় অন্যের হেল্প পাবে না। তখন নিজেই নিজকে হেল্প করে আগাতে হবে।
১৩. বাংলাদেশের এখন অনেকেই ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে ই-কমার্স বিজনেস করে। এ নিয়ে আপনার মতামত কী? এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনার বক্তব্য কী?
➡ বাংলাদেশে ই-কমার্সটা এখন মোটামোটি ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ছোট বড় অনেক কোম্পানি এখন ই-কমার্স এ আগ্রহী হয়ে উঠেছে। তবে ফেসবুক পেজ এর মাধ্যমে ই-কমার্স এর ব্যবসাটা আসলে স্টেবল না। ই-কমার্স নিয়ে সেভাবে এগুতে চাইলে আপনার অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে।
১৪. উদ্যোক্তা হিসেবে আপনার অনুপ্রেরণার জায়গাটা কোথায়?
➡ আমি একজন উদ্যোক্তা, এটাই আমার অনুপ্রেরণা।
১৫. ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আমাদের সফলতা কোথায় আর ব্যর্থতা কোথায়?
➡ ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আমাদের সফলতা কমই, ব্যর্থতাটাই বেশি। বাইরের দেশগুলোর তুলনায় ই-কমার্স এ আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। প্রথমত আমাদের পেমেন্ট নিয়ে সমস্যা। এছাড়া প্রোডাক্ট ডেলিভারি করার জন্য আমাদের হ্যাসেল ফ্রি কোন সিস্টেম নেই। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে দেখলেই বোঝা যায়। তাদের ই-কমার্স অনেক উন্নত এবং অনেক সুবিধা-পূর্ণ।
১৬. বাংলাদেশে ই-কমার্স নিয়ে আর কী কী এবং কোন কোন জায়গাতে ফোকাস করা বলে আপনি মনে করেন?
➡ বাংলাদেশে ই-কমার্স কে আরও উন্নত করতে হলে ব্যক্তি-পর্যায়ে এটি সম্ভব নয়। সরকার এবং বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি থেকে এগিয়ে আসতে হবে। পেমেন্ট মেথড নিয়ে একটা কিছু করতে হবে। সরকার থেকে ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের সাহায্য করতে হবে।
১৭. ক্লিক বিডির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাগুলো শুনতে চাই।
➡ পূর্বে আমাদের অকশন সিস্টেম ছিল যেটি বন্ধ হয়ে গেছে। সেটি আবার চালু করার চিন্তা আছে। ইউজারদের ই-কমার্স এর ভিন্ন ধরনের ফ্লেভার দিবে ক্লিকবিডি।
১৮. বাংলাদেশে পেমেন্ট খুব বড় একটা সমস্যা পেপাল ও নেই এ নিয়ে আপনার মতামত কী?
➡ এটি বর্তমানে বাংলাদেশে খুব বড় একটি সমস্যা। এটির জন্য আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার থেকেও এর উপর গুরুত্ব দিতে হবে।
১৯. আপনি যেহেতু USA তে পড়াশুনা করেছেন এবং UK তে থাকেন সেসব দেশের শিক্ষা, প্রযুক্তি, ইন্টারনেট ব্যবস্থার সাথে আমাদের দেশের প্রতিবন্ধকতা কোথায়?
➡ UK তে সবচেয়ে সস্তা হচ্ছে ইন্টারনেট। Even পানির চেয়েও সস্তা। আপনি বিলিভ করবেন না, আমি বাসায় ব্রডব্যান্ড ইউজ করি স্পীড 1 mbps. মাসে আমার খরচ হয় বাংলাদেশে টাকায় ১৫০ টাকা এবং সেখানকার ইন্টারনেট স্পীড ও স্টেবল। যেটা স্পীড সেটাই পাবেন সবসময়। বাংলাদেশে সে তুলনায় ইন্টারনেট খরচ অনেক বেশি। স্পীড ও ভাল না। বাংলাদেশের গড় আয়, বেকারত্ব, শিক্ষা ইত্যাদি বিবেচনা করেতো বাংলাদেশে ইন্টারনেট ফ্রি করে দেয়া উচিত।
২০. ক্লিক বিডি তো মাঝখানে আরও কিছু প্রজেক্ট শুরু করেছিল হৈচৈ অফার, OScom, OS বাজার এ প্রোজেক্ট গুলো হঠানই বন্ধ হয়ে গেল। এ নিয়ে কিছু শুনতে চাই।
➡ এগুলো আসলে ক্লিকবিডির প্রোজেক্ট না। আমরা Trade On নামে একটি কোম্পানি খুলেছিলাম। এগুলো সেটির প্রোজেক্ট ছিলো। বেশ কিছু কারণে প্রোজেক্ট গুলো বন্ধ হয়ে যায়। এরপর আমরা কোম্পানিটি বন্ধ করে দেই। এথেকে আমরা ব্যর্থ হইনি। বরঞ্চ অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। 🙂
২১. সবার একজন ভালো লাগার উদ্যোক্তা থাকে বিল গেটস, স্টোভ জবস; আপনার এরকম প্রিয় ব্যক্তির কথা শুনতে চাই?
➡ মার্ক জুকারবার্গ। সে এইটুক বয়সে কতকিছু যে করেছে! ব্রিলিয়ান্ট! He is really a brilliant person.
২২. বাংলাদেশে দক্ষ আইসিটি জনগোষ্ঠী তৈরি করতে আমাদের এই কী কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?
➡ প্রথমেই ইন্টারনেট সহজলভ্য ও সস্তা করে দেওয়া উচিত। বর্তমানে ইন্টারনেটের উপর যে কর নেয়া হয়, আমার মনে হয় সেটি উঠিয়ে দেয়া উচিত। এক সময় যখন দেশ প্রযুক্তির দিক দিয়ে well developed আর স্টেবল হবে তখন আবার কর নেয়া যেতে পারে।
২৩. আপনার তো দুই সন্তান আছে তাদেরকে ও কী আইটি উদ্যোক্তা তৈরি করার কোন পরিকল্পনা আছে?
➡ তারা বড় হয়ে কি হবে এটার আউটপুট তাদের থেকেই আসা উচিত। তারা নিজ নিজ স্বাধীনতায় নিজের ক্যারিয়ার চুজ করবে।
২৪. টেকটিউনস বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি কমিউনিটি নিয়ে আপনার মতমত কী?
➡ আমি শুরু থেকেই টেকটিউনস ফলো করি। এটি খুবি ভাল একটি উদ্যোগ। তারা এমন একটি কমিউনিটি তৈরি করেছে যারা শুধুমাত্র প্রযুক্তিতেই ফোকাস করছে। এটি সবার জন্যই খুব হেল্প-ফুল। আমি টেকটিউনসের একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। এটির পেছনে যারা কাজ করছে তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৫. প্রযুক্তির ক্ষেত্রে টেকটিউনসের আর কী কী করা উচিত বলে আপনি মনে করেন।
➡ দেশের তরুণ প্রজন্মকে প্রযুক্তিতে আরও এগিয়ে নিয়ে আসতে পারে টেকটিউনস। এছাড়া টেকটিউনস সবকিছুই খুব ভালভাবে করছে।
টেকটিউনস টিউন্টারভিউতে একটি মজার রাউন্ড হচ্ছে টেকটিউনস র্যাপিড ফায়ার রাউন্ড। এই রাউন্ডে টিউন্টারভিউ গেস্টকে একই ক্যাটাগরির কিছু শব্দ বলা হয় সেখান থেকে যেকোনো একটি শব্দ তাকে বেঁছে নিতে হয়।
ক্লিকবিডির হুমায়ূন আলমগীর র্যাপিড ফায়ার রাউন্ডে নিচের বোল্ড করা শব্দগুলো পছন্দ করেছেনঃ
~ লিনাক্স / উইন্ডোজ
অ্যান্ড্রয়েড / ~ আইফোন
~ ফায়ারফক্স / ক্রোম / অপেরা
স্টোভ জবস / বিল গেটস / ~ মার্ক জুকারবার্গ / ল্যারিপেইজ - সার্গেবিন
~ মাইক্রোসফট / অ্যাপেল / স্যামসাং
ম্যাকবুক / ~ উইন্ডোজ ল্যাপটপ /
~ আইপ্যাড / ট্যাবলেট
-
-
-
আপনি আর কাকে চান টেকটিউনস টিউন্টারভিউ গেস্ট হিসেবে? আমাদের জানান আপনার ইচ্ছার কথা। অথবা আপনি যদি মনে করে আপনার আশে পাশেই আছে সে ব্যক্তিত্ব আমাদের জানান টিউমেন্ট করে। টেকটিউনস টিউন্টারভিউ হোস্ট আপনার পছন্দের টিউন্টারভিউ গেস্টকে তুলে ধরবে তাঁদের সাফল্যের কথা আর তাঁদের প্রণোদিত জীবনের কথা।
টেকটিউনস থেকে অনেক কিছু পেয়েছেন শিখেছেন অনেক। আজকে টেকটিউনসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এর জন্য মাত্র ৫ মিনিট সময় বের করুন। আপনার মাত্র ৫ মিনিট টেকটিউনসের প্রতি হাজার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
➡ ১. প্রথমেই এইখানে ক্লিক করে এই টিউনটি শেয়ার করুন আপনার বন্ধুদের সাথে।
➡ ২. এরপর এই লিংকে ক্লিক করে প্লাস করুন আপনার গুগল প্লাসে।
➡ ৩. এরপর এখানে ক্লিক করে টুইট করুন।
আপনি নিশ্চয় চান টেকটিউনসের সাথে যুক্ত হোক আরও প্রযুক্তি প্রেমি. আর তাই নিচের কাজ গুলো ধাপে ধাপে করুন আর সাপোর্ট ও প্রোমট করুন টেকটিউনসকে। মনে রাখবেন আপনার ছোট একটু সাপোর্ট তৈরি করতে পারে নতুন ও দারুণ টেকটিউনার।
➡ ৪. প্রথমেই টেকটিউনসকে সাপোর্ট করার জন্য পরিধান করুন Techtunes ব্যাজ :http://go.techtunes.io/picbadges
➡ ৫. Like করুন Techtunes Facebook Page: http://go.techtunes.io/fbpage
➡ ৬. Join করুন Techtunes এর Facebook Group এ :http://go.techtunes.io/fbgroup
➡ ৭. যুক্ত করুন Techtunes এর Google Plus এ : http://plus.google.com/+techtunes
➡ ৮. Follow করুন Techtunes কে Twitter: এ : http://go.techtunes.io/twitter
➡ ৯. Subscribe করুন Techtunes এর RSS এ: http://go.techtunes.io/rssfeed আর নতুন নতুন টিউনের আপডেট পেয়ে যান আপনার RSS রিডারে।
➡ ১০. Subscribe করুন Techtunes এর Email RSS এ :http://go.techtunes.io/rssemail নতুন টিউন গুলোে আপডেট সাথে সাথে পেয়ে যান আপনার মেইল বক্সে।
টেকটিউনসের প্রতি আপনার ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ করুন মাত্র ৫ মিনিটেই। মনে রাখবেন বিন্দু বিন্দু জল একদিন সিন্ধু অতল তৈরি করে।
আপনার সাপোর্ট আর প্রোমট এ উৎসাহিত হবে আরেক জন। আর তাই সাপোর্ট আর প্রোমটের ১০ টি কাজ করে নিচে টিউমেন্ট করুন "আমি পরিপূর্ণ ভাবে টেকটিউনসকে সাপোর্ট ও প্রোমট করেছি। আপনি করেছেন তো?" আপনাদের সাপোর্ট আর প্রোমটই টেকটিউনসের মূল চালিকা শক্তি।
আপনার প্রাণ প্রিয় টেকটিউনসকে সাপোর্ট ও প্রমোট করুন। টেকটিউনসের সাথে আরও নিবিড় ভাবে যুক্ত হতে এবং রিয়েলটাইম আপডেট পেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা টেকটিউনসের সোসিয়াল অলিগলিতে যুক্ত হোন এখনই।
শুধু নিজে নয় আপনার বন্ধু-বান্ধব, পরিজন আর সবাইকে নিয়ে আসুন এই প্রযুক্তি বলয়ে
টেকটিউনস দেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় প্রযুক্তির সোসিয়াল মিডিয়া হলেও এটি শুধু মাত্র ভার্চুয়াল জগতেই সীমাবদ্ধ নয় দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিত ভাবে টেকটিউনসের বিভিন্ন মিটআপ আর টেকটিউনসের টপটিউনারদের নিয়ে জাঁকজমক ভাবে কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে টেকটিউনস কমিউনিটি একে অন্যর সাথে সরাসরি মত এ কুশল বিনিময় করতে পারে।
আমি টেকটিউনস। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 131 টি টিউন ও 2929 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 530 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1590 টিউনারকে ফলো করি।
মেতে উঠুন প্রযুক্তির সুরে।
অনেক অনেক ভালো লাগল বহু দিন পর এরকম আয়োজন দেখে… টেকটিউনস এর ম্যানেজমেন্ট টিম আরো সক্রিয়,আরো তৎপর হউক…এই কামনা করি …