যে ৭ টি কারণে আপনার কম্পিউটার ধীর গতিতে চলতে পারে, সমস্যার সমাধান গুলো জেনে রাখুন!

Level 15
কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা

অফিসের জরুরি কাজ হোক কিংবা ঘরে বসে বিনোদন, কম্পিউটার আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু, যখন এটি ধীর গতিতে চলতে শুরু করে, তখন কাজের গতিও কমে যায় এবং আমাদের বিরক্তিও বেড়ে যায়।

অনেক সময় আমরা বুঝতে পারি না কেন কম্পিউটারটি ধীর গতিতে চলছে। এই টিউনে আমরা সেই ৭ টি প্রধান কারণ সম্পর্কে আলোচনা করব, যেগুলির জন্য আপনার কম্পিউটার ধীর গতিতে চলতে পারে। সেইসাথে এসব সমস্যাগুলির সমাধান কীভাবে করা যায়, তা সম্পর্কে ও আলোচনা করা হবে আজকের এই টিউনে।

১. র‍্যামের অভাব

র‍্যামের অভাব

র‍্যাম (Random Access Memory) হলো কম্পিউটারের অস্থায়ী মেমোরি, যা বর্তমানে রানিং প্রোগ্রাম এবং প্রসেসগুলিকে দ্রুত অ্যাক্সেস করার জন্য কাজ করে। আর যখন আপনার কম্পিউটারের র‍্যাম পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে না, তখন কম্পিউটার ধীর গতিতে চলতে শুরু করে। কারণ, পর্যাপ্ত র‍্যাম না থাকলে, কম্পিউটারকে হার্ড ড্রাইভের সাহায্যে ডাটা সেভ করতে হয়, যা অনেক বেশি সময় নেয়। এর ফলে প্রোগ্রামগুলি চালু হতে এবং কাজ করতে বেশিক্ষণ সময় লাগে।

একটি কম্পিউটারে র‍্যামের ঘাটতির সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো, কম্পিউটারের ফ্রিজিং বা হ্যাং হয়ে যাওয়া। আপনি যদি দেখেন যে, সাধারণ প্রোগ্রামগুলি চালানোর সময়ও কম্পিউটারটি ধীর গতিতে চলছে, তাহলে এটি আপনার কম্পিউটারে র‍্যামের অভাবের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে, যখন আপনি একসাথে অনেকগুলি প্রোগ্রাম চালান বা ভারী সফটওয়্যার গুলো রান করেন, তখন এই সমস্যা আরো প্রকট ভাবে দেখা দেয়।

২. অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার কম্পিউটারের ধীর গতির অন্যতম প্রধান কারণ। অনেক সময় আমরা বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টল করি এবং পরে আর ব্যবহার করি না। এই ধরনের সফটওয়্যারগুলি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে এবং কম্পিউটারের মূল্যবান রিসোর্সগুলি ব্যবহার করে, যা কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও, অনেক সময় সফটওয়্যারগুলি অটো-স্টার্ট অপশন Active করে রাখে, যার ফলে কম্পিউটার চালু হওয়ার সাথে সাথেই সেগুলি চালু হয়ে যায় এবং কম্পিউটারের স্টার্টআপ সময় বাড়িয়ে দেয়।

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার শুধু কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় না, বরং স্টোরেজ স্পেসও দখল করে রাখে। এটি কম্পিউটারের ডিস্ক স্পেস দ্রুত পূর্ণ করে দেয়। যার ফলে, নতুন ফাইল সেভ করতে অসুবিধা হয় এবং কম্পিউটারের সামগ্রিক পারফরম্যান্সে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। অনেক সময় এই ধরনের সফটওয়্যারগুলি আপডেট পেতে থাকে, যা ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে এবং অন্যান্য কাজের জন্য ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দেয়।

৩. হার্ডড্রাইভের স্পেস পূর্ণ হওয়া

হার্ডড্রাইভের স্পেস পূর্ণ হওয়া

হার্ডড্রাইভের স্পেস দখল হয়ে যাওয়া আমাদের কম্পিউটার ধীর গতির আরেকটি প্রধান কারণ। যখন হার্ডড্রাইভে পর্যাপ্ত ফ্রি স্পেস থাকে না, তখন কম্পিউটারটি Temporary File তৈরি এবং সেগুলো ভালোভাবে ম্যানেজ করতে পারেনা। এতে করে, প্রোগ্রাম রান করার সময় সেগুলির প্রসেসিং টাইম বৃদ্ধি পায় এবং কম্পিউটারের সামগ্রিক পারফরম্যান্স কমে যায়। আর অনেক সময় কম্পিউটার বুট করতে বা ফাইল খোলার সময়ও বেশি সময় নেয়, যা কাজের গতিকে ব্যাহত করে।

ফুল হয়ে যাওয়া হার্ডড্রাইভের আরেকটি বড় সমস্যা হলো, এতে নতুন ফাইল এবং ডাটা গুলো সেভ করা কঠিন হয়ে পড়ে। বিশেষ করে, যখন কোন বড় আকারের ফাইল বা ভারী সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হয়। এছাড়া, হার্ডড্রাইভের বেশি ব্যবহারের ফলে আপনার কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভের ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে, যা ফাইল অ্যাক্সেস টাইম বৃদ্ধি করে এবং কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়।

৪. ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার

ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার

ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার কম্পিউটারের ধীর গতির একটি প্রধান কারণ। এই ক্ষতিকারক প্রোগ্রামগুলো আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন কাজগুলোকে ধীর গতি করতে শুরু করে। এগুলো আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম ফাইলগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। যেখানে তারা আপনার কম্পিউটারের সিস্টেমের ব্যাকগ্রাউন্ডে অবাঞ্ছিত প্রসেস চালাতে পারে এবং এর ফলে আপনার মূল্যবান সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার হয়। আর এর ফলস্বরূপ, আপনার কম্পিউটার ধীর গতিতে কাজ করে এবং আপনি প্রয়োজনীয় কাজগুলি করতে অসুবিধার সম্মুখীন হন।

এছাড়াও, ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার গুলো আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি করতে পারে, যা নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকি। এছাড়াও এসব প্রোগ্রামগুলো আপনার ব্রাউজিং হাবিট ট্র্যাক করতে পারে, পাসওয়ার্ড চুরি করতে পারে এবং অন্যান্য গোপনীয় ইনফরমেশন হ্যাক করতে পারে। এসব ক্ষতিকারক ম্যালওয়্যার গুলো আপনার ইন্টারনেট স্পিডকে ও ধীরগতির করতে পারে‌। কারণ তারা অনেক সময় ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা ট্রান্সমিট করে। সব মিলিয়ে, ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার শুধুমাত্র কম্পিউটারের পারফরম্যান্সই কমায় না, বরং এটি আপনার নিরাপত্তার জন্যও বড় সমস্যা সৃষ্টি করে।

৫. অপ্রয়োজনীয় স্টার্টআপ প্রোগ্রাম

অপ্রয়োজনীয় স্টার্টআপ প্রোগ্রাম

অনেক কম্পিউটারে স্টার্টআপ প্রোগ্রামগুলি ডিফল্টভাবে চালু থাকে, যা আপনার সিস্টেমের বুট টাইম বা চালু হওয়ার সময়কে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। এসব প্রোগ্রামগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার কম্পিউটারকে স্লো করে দেয় এবং কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় RAM এর বেশিরভাগ অংশ ব্যবহার করে। যার ফলে, অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই, এক্ষেত্রে স্টার্টআপ প্রোগ্রামগুলো নিয়মিত রিভিউ করে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করার মাধ্যমে, কম্পিউটারের পারফরম্যান্স বাড়ানো যায়।

স্টার্টআপ প্রোগ্রাম সমূহ ম্যানেজ করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। যেমন: উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা Task Manager ব্যবহার করে স্টার্টআপ প্রোগ্রামগুলো সহজেই ম্যানেজ করতে পারেন। অন্যদিকে, ম্যাক ইউজাররা System Preferences থেকে স্টার্টআপ আইটেম ম্যানেজ করতে পারেন। আপনার কম্পিউটার সিস্টেম থেকে অতিরিক্ত এসব প্রোগ্রামগুলো Startup থেকে রিমুভ করার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারের বুট টাইম ফাস্ট করতে পারবেন এবং এতে করে আপনার কম্পিউটারের পারফরম্যান্স আগের চাইতে অনেক উন্নত হবে।

৬. পুরনো হার্ডওয়্যার

পুরনো হার্ডওয়্যার

পুরনো হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের ধীর গতির হয়ে যাওয়ার আরো একটি অন্যতম প্রধান কারণ। বর্তমান প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির ফলে নতুন ও উন্নত হার্ডওয়্যার বাজারে আসছে, যা আগের তুলনায় অনেক বেশি Efficient এবং Faster। কিন্তু, আপনার কম্পিউটারে যদি এখনো পুরনো হার্ডওয়্যার থাকে, তাহলে তা বর্তমানের সফটওয়্যার ও প্রোগ্রামগুলির সাথে Compatible না হয়ে বরং ধীর গতিতে চলতে পারে। বিশেষ করে, পুরনো প্রসেসর, র‍্যাম এবং হার্ডড্রাইভ কম্পিউটারের গতি এবং কর্মক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিতে পারে।

পুরনো হার্ডওয়্যার গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বর্তমান নতুন সফটওয়্যারের জন্য পর্যাপ্ত পাওয়ার সরবরাহ করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, নতুন অপারেটিং সিস্টেম বা অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য হাই গ্রাফিক্স এবং প্রসেসিং পাওয়ার প্রয়োজন হয়, যা পুরনো হার্ডওয়্যারের পক্ষে সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। এর ফলে, কম্পিউটারটি হ্যাং বা ফ্রিজ হয়ে যেতে পারে এবং অ্যাপ্লিকেশন গুলো ওপেন হতে ও কাজ করতে বেশিক্ষণ সময় নেয়। এছাড়াও, পুরনো হার্ডওয়্যার গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন Driver Update পায় না, যা কম্পিউটারের সামগ্রিক পারফরম্যান্স কে আরও খারাপ করে তোলে।

৭. ক্যাশ ও টেম্প ফাইলের জমা হওয়া

ক্যাশ ও টেম্প ফাইলের জমা হওয়া

Cache এবং Temp ফাইলের জমা হওয়া কম্পিউটারের স্পিড কমার আরেকটি অন্যতম কারণ। আপনি যখন ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন বা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন, তখন সেগুলি ক্যাশ এবং টেম্প ফাইল তৈরি করে, যা Temporary Data সংরক্ষণ করে। এই ফাইলগুলো কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্যায়ক হতে পারে। কিন্তু সময়ের সাথে Cache এবং Temp ফাইলগুলো অনেক বেশি জমা হতে থাকে এবং যদি এগুলো নিয়মিতভাবে পরিষ্কার না করা হয়, তাহলে সেগুলি কম্পিউটারের মেমোরি ও ডিস্ক স্পেস দখল করতে থাকে। এর ফলে কম্পিউটারের পারফরমেন্স হ্রাস পায় এবং প্রোগ্রামগুলো ধীর গতিতে চলতে থাকে।

অতিরিক্ত ক্যাশ ও টেম্প ফাইল শুধু কম্পিউটারের গতি কমায় না, বরং সিস্টেমের Stability কে ও প্রভাবিত করে। যেমন, ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্যাশ ফাইলগুলি ব্রাউজিং স্পিড কমিয়ে দিতে পারে এবং যার ফলে কিছু ওয়েবসাইট ঠিকমতো লোড হতে পারে না। এছাড়াও, Temp ফাইলগুলি সিস্টেমের স্টার্টআপ সময়কেও বাড়িয়ে দেয়, এবং কখনো কখনো একটি সফটওয়্যার আপডেটের সময় ও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

কম্পিউটারের ধীরগতির সমস্যার সমাধান

কম্পিউটারের ধীরগতির সমস্যার সমাধান

যদিও অনেক কারনেই আপনার কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যেতে পারে। তবে, আপনার সিস্টেমে যদি উপরের আলোচনা করা দুর্বলতা গুলো থেকে থাকে, তাহলে আপনি নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো নেওয়ার মাধ্যমে কম্পিউটারের স্লো স্পিড সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

১. র‍্যাম আপগ্রেড করুন

আপনার কম্পিউটারের র‍্যাম আপগ্রেড করা যেতে পারে। এটি আপনার কম্পিউটারের গতি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলবে।

২. অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করুন

কম্পিউটারে থাকা অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করুন। এটি আপনার কম্পিউটারের রিসোর্স ফাঁকা করবে এবং গতি বাড়াবে।

৩. হার্ডড্রাইভ পরিষ্কার রাখুন

আপনার কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভে ফাঁকা স্পেস রাখার চেষ্টা করুন। এজন্য অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করুন এবং বড় ফাইলগুলিকে এক্সটার্নাল হার্ডড্রাইভে ট্রান্সফার করুন।

৪. অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন

আপনার কম্পিউটারে একটি ভাল অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করুন এবং নিয়মিত স্ক্যান করুন। এটি ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার থেকে আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখবে।

৫. স্টার্টআপ প্রোগ্রাম কন্ট্রোল করুন

স্টার্টআপ প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল করুন এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলি Startup হিসেবে অ্যাকটিভ রাখুন। এটি আপনার কম্পিউটারের অন করার সময় কমিয়ে দেবে।

৬. হার্ডওয়্যার আপগ্রেড করুন

যদি আপনার কম্পিউটার পুরনো হয়, তবে এর হার্ডওয়্যার আপগ্রেড করুন। এজন্য নতুন হার্ডড্রাইভ, র‍্যাম বা প্রসেসর কম্পিউটারে যুক্ত করুন।

৭. নিয়মিত Cache ও Temp ফাইল ক্লিন করুন

আপনার কম্পিউটারের Cache ও Temp ফাইল নিয়মিত ক্লিন করুন। আর এজন্য আপনি বিভিন্ন ক্লিনিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।

এই সমস্যাগুলো সমাধান করলে আপনার কম্পিউটারের গতি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে, সব সময় ভালোভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য নিয়মিতভাবে উপরের এসব বিষয়গুলো চেক করা উচিত।

শেষ কথা

ঝামেলা মুক্তভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটারের ধীরগতির সমস্যার কারণ গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। কম্পিউটারের ধীরগতি শুধুমাত্র কাজের অসুবিধা সৃষ্টি করে না, বরং এটি আপনার মূল্যবান সময়ও নষ্ট করে।

যেখানে, নিয়মিত মেইনটেন্যান্স এবং সচেতন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারের পারফরম্যান্স বাড়াতে পারবেন। তাই, এখনই আপনি উপরের আলোচনা করা কারণগুলো থেকে আপনার কম্পিউটারের সমস্যা চিহ্নিত করুন এবং উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। এতে আপনার কম্পিউটার আগের চাইতে অনেক দ্রুতগতিতে চলতে পারে এবং যার ফলে আপনি পাবেন একটি নিরবিচ্ছিন্ন ও ঝামেলা মুক্ত কর্মপরিবেশ।

Level 15

আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 61 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।

“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস