নতুন মনিটর কেনার সময় সবাই যে ১০ টি কমন মিসটেক করে থাকে!

Level 15
কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা

একটি নতুন মনিটর কেনার বিষয়টি সবসময় আপনার কাছে উত্তেজনাপূর্ণ একটি কাজ হতে পারে। আর যে কারণে আপনি অনেক সময় ভুলবশত একটি মনিটর কেনার সময় কিছু মিসটেক করতে পারেন। বাজারে নানা ধরনের ব্র্যান্ড ও মডেলের মনিটর পাওয়া যায়, যা প্রায়ই ক্রেতাদের বিভ্রান্ত করে তোলে।

অনেকে মনে করেন যে, মনিটর কেনার সময় শুধুমাত্র ডিসপ্লে সাইজ এবং রেজোলিউশনের দিকে নজর দিলেই যথেষ্ট। কিন্তু সত্যি বলতে, এর বাইরেও আরো অনেক বিষয় রয়েছে, মনিটর কেনার সময় যেগুলোর প্রতি ও বিবেচনা করতে হয়। আর তাই, সঠিক জ্ঞান এবং পরিকল্পনার অভাবে অনেকে কমন কিছু ভুল করে বসেন, যা পরবর্তীতে বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

আজকের এই টিউনে আমরা এমন ১০ টি সাধারণ ভুল নিয়ে আলোচনা করব, যা নতুন মনিটর কেনার সময় অনেকেই করে থাকেন। এই ভুলগুলো এড়াতে পারলে আপনি আপনার টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবেন এবং একটি ভালো মানের মনিটর পেতে সক্ষম হবেন। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।

১. আপনার প্রয়োজন বিবেচনা না করা

মনিটর কিনতে প্রয়োজন বিবেচনা না করা

মনিটর কেনার সময় সবচেয়ে বড় ভুলগুলোর একটি হল আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজন বিবেচনা না করা। আপনি কি একজন গেমার, যার স্মুথ গেমপ্লের জন্য হাই রিফ্রেশ রেট প্রয়োজন? নাকি একজন গ্রাফিক ডিজাইনার, যিনি Accurate Color এর জন্য মনিটর খুঁজছেন? অথবা আপনি কি একজন প্রোগ্রামার, যিনি দীর্ঘ সময় ধরে মনিটরের সামনে বসে কাজ করার জন্য একটি আলট্রাওয়াইড মনিটর চান?

অথবা আপনি এমনও হতে পারেন যে, এগুলোর সবকিছুই একটু একটু করেন এবং একটি সাধারণ মনিটর খুঁজছেন। তাই, আপনার মনিটরটি কোন কাজের জন্য ব্যবহার করবেন, তা ভেবে কিছু সময় ব্যয় করলে, আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন সহ মনিটর খুঁজে পেতে সহায়তা করবে। আপনি যদি এই বিষয়গুলো বিবেচনা না করেন, তবে হয়তো এমন একটি মনিটর কিনবেন, যা আপনার প্রয়োজন মেটাতে পারবে না এবং আপনার অর্থের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হবে না।

সুতরাং, আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী মনিটর নির্বাচন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

২. রুমের জন্য সঠিক মনিটর সিলেক্ট না করা

রুমের জন্য সঠিক মনিটর সিলেক্ট না করা

মনিটর কেনার সময় সাইজ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু, মনিটরের সাইজ বড় হলেই সেটি সবসময় ভালো নয়। এক্ষেত্রে, স্ক্রিন সাইজ নির্ধারণ করার আগে আপনার রুম বা কাজের জায়গার মাপ বিবেচনা করা উচিত। বিভিন্ন স্ক্রিন সাইজের জন্য আপনার এবং মনিটরের মধ্যে বিভিন্ন দূরত্ব প্রয়োজন হয়।

যেরকম ভাবে, আপনার রুমের মনিটর যত বড় হবে, স্ক্রিনটি স্বাচ্ছন্দভাবে দেখতে আপনাকে মনিটর থেকে তত বেশি দূরে বসতে হবে। অন্যদিকে, স্ক্রিনের সাইজ ছোট হলে আপনি কাছ থেকেই দেখার সুযোগ পাবেন এবং এক্ষেত্রে আপনার চোখের ওপর বেশি চাপ পড়বে না। আপনার রুমের আকার অনুযায়ী সঠিক সাইজের মনিটর সিলেক্ট করা সহজ, কিন্তু আপনার মনিটরের সাথে মানানসই রুম খুঁজে পাওয়া কঠিন।

তাই মাপজোক করে নিশ্চিত করুন যে, মনিটরটি আপনার রুমের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে ফিট করে। এই বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনি এমন একটি মনিটর পাবেন, যা আপনার রুমে বা কাজের জায়গায় মানানসই হবে এবং আপনার কাজের এক্সপেরিয়েন্স আরো উন্নত করে তুলবে।

৩. মনিটরের পোর্ট সম্পর্কে ভুলে যাওয়া

মনিটরের পোর্ট সম্পর্কে ভুলে যাওয়া

একটি নতুন মনিটর কেনার সময় অনেক ক্ষেত্রেই সেটির পোর্টগুলি সম্পর্কে আপনি ভুলে যেতে পারেন। কিন্তু, বিভিন্ন ডিভাইসের সাথে কানেকশনের জন্য জন্য এগুলিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই, আপনি কোন ডিভাইসগুলো আপনার মনিটরের সাথে কানেক্ট করবেন, তা ভেবে দেখুন এবং নিশ্চিত করুন যে, আপনার সিলেক্ট করা মনিটরে প্রয়োজনীয় পোর্ট গুলো রয়েছে।

আর ভুল পোর্ট থাকা আপনার মনিটরের পারফরম্যান্সে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বা এটি আপনার জন্য আরও খারাপ ব্যাপার হতে পারে। কেননা, প্রয়োজন অনুসারে এটি আপনার সিস্টেমের জন্য কাজেরই হবে না।

উদাহরণস্বরূপ, আপনার মনিটরে যদি ডিসপ্লেপোর্ট না থাকে এবং আপনি গেমিংয়ের জন্য এনভিডিয়া সিস্টেমে HDMI ব্যবহার করেন, তাহলে G-Sync সাপোর্টের অভাবে গেমিং পারফরম্যান্স কমে যেতে পারে।

তাই, আপনার সেটআপটি ভবিষ্যতে আপগ্রেড করার চিন্তা থাকলে, আপনি এমন একটি মনিটর সিলেক্ট করতে পারেন, যার বিভিন্ন পোর্ট রয়েছে এবং ভবিষ্যতে আপনার সিস্টেম আপগ্রেডের সাথে এগুলো মানিয়ে নিতে পারে। এমনটি করলে, এটি আপনার ভবিষ্যৎ প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করবে এবং আপনি মনিটরটি দীর্ঘস্থায়ীভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।

৪. ভুল স্ক্রিন রেজোলিউশন বেছে নেওয়া

ভুল স্ক্রিন রেজোলিউশন বেছে নেওয়া

যদিও একটি বড় মনিটর স্ক্রিন ব্যবহারকারীদেরকে মনমুগ্ধকর এক্সপেরিয়েন্স দিতে পারে, তবে একটি বড় স্ক্রিন মানেই উচ্চ রেজোলিউশন হবে, এমন ধারণা করবেন না। তাই, আপনার ব্যবহার অনুযায়ী একটি সেরা রেজোলিউশন এর মনিটর বাছাই করুন এবং নিশ্চিত করুন যে, এটি Sharp Image Quality নিশ্চিত করবে।

অবশ্য, বড় মনিটরের জন্য সবসময় হাই রেজোলিউশন এর প্রয়োজন হয় না।

৫. শুধুমাত্র দামের উপর নজর দেওয়া

শুধুমাত্র দামের উপর নজর দেওয়া

যদিও অনেকেই বাজেটের সীমাবদ্ধতার কারণে গুরুত্বপূর্ণ ফিচার এবং কোয়ালিটির বিষয়টি বাদ দিয়ে একটি মনিটর কেনার কথা ভাবতে পারেন। ‌তবে মনে রাখবেন, একটি সস্তা মনিটরের কারণেই আপনার দীর্ঘমেয়াদে বেশি খরচ করা লাগতে পারে এবং এক্ষেত্রে আপনি সেটিতে প্রয়োজনীয় ফিচার গুলি ও পাবেন না।

তাই আপনি আপনার অর্থের খরচ এবং মনিটরের কোয়ালিটির সাথে তুলনা করে এটি নিশ্চিত করুন যে, আপনি মনিটরটি থেকে টাকার বিপরীতে সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে পারবেন।

৬. সাধারণ মনিটর স্পেসিফিকেশন গুলো সম্পর্কে না বোঝা

সাধারণ মনিটর স্পেসিফিকেশন গুলো সম্পর্কে না বোঝা

একটি মনিটর কেনার সময় সেটির, রিফ্রেশ রেট, রেসপন্স টাইম এবং ব্রাইটনেসের মতো সাধারণ মনিটর স্পেসিফিকেশন বোঝা এবং সেগুলো অনুযায়ী একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন, তাহলে একটি মনিটর দেখার সময় আপনার এক্সপেরিয়েন্স কে আরো ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারবেন। ‌ বিশেষ করে, আপনি যদি মনিটরটি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করতে চান। ‌

উদাহরণস্বরূপ, একজন গেমারের জন্য হাই রিফ্রেশ রেট যুক্ত মনিটর বেছে নেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে এবং একইভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রফেশনাল দের জন্য Accurate Color এর জন্য মনিটর বাছাই করতে হয়। এখন, আপনার ব্যবহার অনুযায়ী এই প্রতিটি স্পেসিফিকেশন আসলে কী নির্দেশ করে, সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিন এবং তারপর মনিটর খুঁজুন।

রিফ্রেশ রেট হল প্রতি সেকেন্ডে মনিটরটি কতবার আপডেট হয়, যা Smooth Motion এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে গেমিংয়ের ক্ষেত্রে। আর, রেসপন্স টাইম হল, একটি পিক্সেল থেকে অন্য পিক্সেলে পরিবর্তিত হতে যে সময় লাগে, যা ব্লার কমাতে সহায়ক। ব্রাইটনেস হল মনিটর স্ক্রিনের পর্দার উজ্জ্বলতা, যা বিভিন্ন আলোর পরিস্থিতিতে সঠিকভাবে মনিটরটি দেখতে সহায়ক। এই স্পেসিফিকেশন গুলো বোঝার মাধ্যমে আপনি একটি সঠিক মনিটর বেছে নিতে পারবেন।

৭. চমকপ্রদ মার্কেটিং এর কারণে প্রতারিত হওয়া

চমকপ্রদ মার্কেটিং এর কারণে প্রতারিত হওয়া

চমকপ্রদ মার্কেটিং এর কারণে আপনি গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো বাদ দিয়েই অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় ফিচারগুলো দেখে মনিটর কিনে প্রতারিত হতে পারেন। তাই, আপনার প্রয়োজন মেটাতে পারে এমন একটি মনিটর পেতে, অবশ্যই সেটির কার্যকারিতা এবং আপনার প্রয়োজনের উপর গুরুত্ব দিন।

একটি মনিটর কেনার সময় আপনার বাজেট নির্ধারণ করার পর আপনার প্রয়োজনগুলোকে অগ্রাধিকার দিন। এক্ষেত্রে আপনি তখনই অতিরিক্ত টাকা খরচ করবেন, যখন আপনি চাহিদার ভিত্তিতে অতিরিক্ত ফিচার পেতে চাইছেন। যেখানে, প্রয়োজন ছাড়া শুধুমাত্র মার্কেটিংয়ের ফাঁদে পড়ে অপ্রয়োজনীয় ফিচারগুলোর কারণে অতিরিক্ত টাকা খরচ করা উচিত নয়।

৮. আরগনোমিক ফিচার গুলো উপেক্ষা করা

আরগনোমিক ফিচার গুলো উপেক্ষা করা

আরগনোমিক ফিচারগুলো আপনার মনিটরটি দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ক্ষেত্রে Comfort নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আর তাই, আপনি এমন মনিটরের সন্ধান করুন, যার স্ট্যান্ড অ্যাডজাস্ট করা যায়, Tilt, Swivel এবং Height অপশন রয়েছে, যাতে আপনি মনিটর দেখার এক্সপেরিয়েন্স কে কাস্টমাইজ করতে পারেন।

এছাড়াও, আপনি বর্তমানে স্টক মনিটর স্ট্যান্ড নিয়ে ঠিক থাকলেও, এটি ভিসা মাউন্টিং সাপোর্ট করে কিনা এবং এটি কোন ভিসা স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে তা বিবেচনা করুন।

৯. রিভিউ এবং ইউজার ফিডব্যাক চেক না করা

রিভিউ এবং ইউজার ফিডব্যাক চেক না করা

নতুন একটি মনিটর কেনার আগে রিভিউ এবং ইউজার ফিডব্যাক পড়া অত্যন্ত জরুরি। রিভিউ এবং ফিডব্যাকের মাধ্যমে আপনি ব্যবহারকারীদের বাস্তব এক্সপেরিয়েন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। এক্ষেত্রে, আপনি পজিটিভ এবং নেগেটিভ উভয় ধরনের রিভিউ পড়ে মনিটরটির ভালো-মন্দ দিকগুলি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবেন। এটি আপনাকে একটি ভালো মনিটর বেছে নিতে সহায়তা করবে এবং মনিটর কেনার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সমস্যাগুলো এড়াতে ও সহায়তা করবে।

রিভিউ এবং ফিডব্যাক চেক করার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন যে, মনিটরটি ব্যবহারকারীদের জন্য কতটা ভালো ছিল। উদাহরণস্বরূপ, অনেকেই তাদের মনিটর কেনার পর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে রিভিউ দেন, যেমন: ডিসপ্লে কোয়ালিটি, বিল্ড কোয়ালিটি, বা কাস্টমার সার্ভিস। এই রিভিউগুলি পড়ে আপনি সেই সমস্যাগুলি সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

সর্বোপরি, রিভিউ এবং ইউজার ফিডব্যাক চেক না করা একটি সাধারণ ভুল, যা অনেকেই মনিটর কেনার ক্ষেত্রে করে থাকেন। আর তাই, একটি মনিটর কেনার সময় এ ধরনের ভুল গুলো এড়িয়ে চলুন এবং সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে কেনাকাটা করুন।

১০. ওয়ারেন্টি এবং সাপোর্ট চেক না করা

ওয়ারেন্টি এবং সাপোর্ট চেক না করা

সবশেষে বলতে হয় যে, মনিটর কেনার সময় ওয়ারেন্টি এবং সাপোর্টের বিষয়টি আপনি কখনোই উপেক্ষা করবেন না। এমনকি অনেক স্বনামধন্য ব্র্যান্ডগুলোর মনিটরে ও সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই, আপনাকে একটি নির্ভরযোগ্য ওয়ারেন্টি কাভারেজ এর মনিটর বাছাই করে নেওয়া উচিত এবং সেই সাথে আপনি যাতে সেগুলোতে সময়মতো সাপোর্ট পান, সেই বিষয়টি ও দেখা উচিত।

তাই, আপনি অবশ্যই ভালো ওয়ারেন্টি অপশন এবং সেরা কাস্টমার সার্ভিস এর মনিটর গুলোকে অগ্রাধিকার দিন। আর যতদূর সম্ভব, মনিটর কেনার সময় ম্যানুফ্যাকচারার ওয়ারেন্টি এবং স্টোরের ওয়ারেন্টি দুটিই রাখার চেষ্টা করুন।

আর যদি কেবল ম্যানুফ্যাকচারার ওয়ারেন্টি পাওয়া যায়, তাহলে নিশ্চিত করুন, আপনি যে দোকান থেকে মনিটরটি কিনছেন, তারা সেই মনিটর ম্যানুফ্যাকচারার দের অফিসিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর। এতে করে আপনি যেকোনো সমস্যায় পড়লে, দ্রুত সাপোর্ট এবং সার্ভিস পেতে সক্ষম হবেন। ওয়ারেন্টি এবং সাপোর্ট চেক না করা একটি বড় ভুল, যা অনেক ক্রেতাই করে থাকেন।

শেষ কথা

বিভিন্ন কাজের জন্যই আমাদের একটি মনিটরের দরকার হতে পারে। এক্ষেত্রে, সঠিক মনিটরটি বেছে নিতে গেলে আপনার চাহিদা, বাজেট, এবং ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে একটি সঠিক মনিটর বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তবে, আপনি একটু গবেষণা এবং সতর্কতার সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে, একটি ভালো মানের মনিটর পেতে পারেন যা আপনার দৈনন্দিন কাজের গতি বাড়াতে সাহায্য করবে।

তাই, এখন থেকে আপনার জন্য একটি সঠিক মনিটর বাছাই করতে গেলে, আজকের আলোচনা করার দশটি কমন মিসটেক কখনোই করবেন না। ধন্যবাদ, আসসালামু আলাইকুম।

Level 15

আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 61 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।

“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস