আশাকরি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা আজকে আমি এই টিউনে আলোচনা করব কোন দোকান থেকে আপনারা মোবাইল কিনবেন না এ সম্পর্কে।
হ্যাঁ, আপনি কোন দোকান থেকে মোবাইল কিনবেন না সেটি আপনার জেনে থাকা উচিত। আজকের এই টিউনটি একটি সচেতনতামূলক টিউন। আপনাদের মধ্যে যারা ভবিষ্যতে মোবাইল কিনবেন তাদের জন্য এই টিউনটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই অবশ্যই টিউনটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখবেন এবং টিউনটি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকলে জোসস করবেন ও আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। তো বন্ধুরা আপনাদের সাথে সম্পূর্ণ টিউন জুড়ে রয়েছি আমি 'আতিকুর'। চলুন তবে আজকের টিউনটি শুরু করা যাক।
এর মানে হচ্ছে যেসব দোকানদার এর ব্যবহার খারাপ সেসব দোকান থেকে আপনি ভুলেও মোবাইল কিনবেন না। আপনাদেরকে জন্য উদাহরণসহ বলি। আপনি দেখে থাকবেন যে কিছু কিছু দোকানে অনেকে ভিড় থাকে। যেখানে ইতিমধ্যেই অনেক কাস্টমার মোবাইল দেখছে কিংবা অন্য কোন পণ্য কেনার জন্য এসেছে। এখন আপনি যখন সেখানে মোবাইল কিনতে যাবেন তখন সে দোকানদার এমন একটি ভাব করবে যে, আপনি মোবাইল নেন আর না নেন, এতে করে তার কোনো যায় আসে না। আপনার মত দুই-চারটা কাস্টমার তার রয়েছে।
এসকল দোকানদার এমন একটি ভাব নিয়ে থাকবে যে আপনি তাদের দোকান থেকে কোন মোবাইল না কিনলেও তাদের কিছু যায় আসে না। মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে আপনার এসব দোকান এড়িয়ে করে চলা উচিত। কেননা তারা এমন ভাব করছে যাতে আপনি ভবিষ্যতে তাদের থেকে ভালো কোন সার্ভিস আশা করতে পারেন না। এখনই আপনাকে তারা কোন পাত্তা দিচ্ছে না। আপনাকে এখানে একটি করতে বলি তা হল, আপনি যখন একটি মোবাইল কিনবেন তখন সেটি কিন্তু কয়েকদিন ব্যবহারের জন্য নিবেন না। আপনি কোন একটি মোবাইল কিনে থাকবেন কয়েকবছর চালানোর জন্য।
আপনি যখন নতুন কোনো একটি মোবাইল কিনবেন তখন সেটিতে কয়েক বছরের ওয়ারেন্টি থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি কম করে হলেও এক বছরের ওয়ারেন্টি দিতে পারেন। কিন্তু দেখা করে যেকোনো দুর্ভাগ্যক্রমে আপনার মোবাইলটি নষ্ট হয়ে গেল ওয়ারেন্টি থাকার আগেই। আপনি যখন সেই দোকানদার থেকে মোবাইলটি নিবেন, এতে করে পরবর্তীতে যখন আপনার মোবাইলটি নষ্ট হয়ে যাবে তখন কিন্তু আপনি ঝামেলায় পরতে পারেন। সে যদি মোবাইল কেনার সময় এরকম ব্যবহার করে তবে পরবর্তীতে আরো কিন্তু তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে আপনাকে। এক্ষেত্রে সে আপনাকে কোন পাত্তাই দিবে না।
এরকম দোকানদার কোন ক্ষেত্রে খারাপ ব্যবহারও করতে পারে। মোবাইল কেনার সময় আপটি যদি ভালো সম্পর্ক তৈরি করতে না পারেন, তবে কিন্তু তার থেকে আপনি ভাল সার্ভিস আশা করতে পারে না। আপনি যখন এসব দোকান থেকে মোবাইল নিবেন তখন কিন্তু সেখান থেকে ভালোমতো চেক করেও নিতে পারবেন না। তারা এমন বলতে পারে যে, আপনি আগে টাকা জমা দেন তারপর মোবাইল নেন। আপনি এই জিনিসটা সবসময় খেয়াল রাখবেন এসব দোকান থেকে মোবাইল না কেনার।
এই ধরনের ব্যবহার সাধারণত কোন ব্র্যান্ডের দোকানগুলো করে না। আমি এখানে নন-ব্র্যান্ডের দোকান গুলোর কথা বলছি। এই ধরনের যারা টেকনিক্যাল খারাপ ব্যবহার করার মাধ্যমে মোবাইল বিক্রি করে এসব দোকান একেবারেই বাদ দিয়ে দিবেন মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে। যদিও কোন ব্রান্ডের শোরুম থেকে মোবাইল কিনলে এরকম ব্যবহার আশা করা যায় না। আপনি কোন ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে কোন মোবাইল কিনতে গেলে তারা আপনার সাথে এরকম ব্যবহার করবে যে, আপনি মোবাইল নেন আর না নেন, আপনি যেন সন্তুষ্ট হয়ে সেখান থেকে ফিরে আসেন। সেখানে তারা আপনাকে হাসিমুখে সমস্ত কিছু বর্ণনা খুলে বলবে।
তবে নন-ব্র্যান্ডের এসব সাধারণ দোকান থেকে মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত ব্যবহার ভিন্ন হতে পারে। আপনি যদি কোন মোবাইল কিনেন তবে অবশ্যই চেষ্টা করবেন যে, সেই ব্র্যান্ডের স্টোর থেকে নেবার।
এছাড়া এখানে আপনাকে আরও একটি বিষয় বলে রাখি তাহলো, আপনি যখন মোবাইল কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই আপনার মোবাইলটি অফিসিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল সেটি চেক করে নিবেন। আপনি যখন কোন মোবাইল কিনতে যাবেন নন-ব্র্যান্ডের কোন দোকানে, তখন সে যদি অফিসিয়াল ফোনের কথা বলে আপনাকে আনঅফিসিয়াল ফোন দিতে চায় সে এক্ষেত্রে আপনাকে বাজিয়ে দেখতে পারে। কেউ যদি মোবাইল সম্বন্ধে অজ্ঞ হয়ে থাকে, তবে তাকে আনঅফিসিয়াল ফোন দিয়ে অফিশিয়াল ফোনের দাম নিবে। আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো কিন্তু অফিশিয়াল ফোন গুলোর চাইতেও অনেক কম দাম হয়ে থাকে।
যেখানে বাংলাদেশে বর্তমানে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করতে অনেক সময় নিচ্ছে। বাংলাদেশে 2-3 বছর আগে থেকে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করার ঘোষণা দিয়ে আসছে। যে কার্যক্রমটি এখনো সফল করা সম্ভব হয়নি। বিটিআরসি প্রতিনিয়ত সময় নিয়ে চলেছে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করার জন্য, কিন্তু এখনো আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করা হয়নি। কোন ব্র্যান্ডের অফিসিয়াল ডিলার ব্যতীত সাধারণ দোকান থেকে মোবাইল কিনলে সে ক্ষেত্রে ক্রেতা অনুসারে সেই বিক্রেতা আপনাকে আনঅফিসিয়াল ফোন ধরে দিতে পারে।
কোন বিক্রেতা এজন্যই আপনাকে আনঅফিসিয়াল ফোন ধরে দেবে যে, আপনি যদি মোবাইল ব্যবহারে অনভিজ্ঞ হয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনার মোবাইল কেনার সময় সেখানে অবশ্যই চেক করে নেওয়া উচিত যে সেই মোবাইলটি অফিসিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল। এজন্য আপনি যখন নতুন কোন মোবাইল কিনতে যাবেন তখন সঙ্গে করে অন্য একটি মোবাইল নিয়ে যাবেন। যেখানে আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে বিটিআরসি থেকে চেক করতে পারবেন যে আপনার মোবাইলটি বিটিআরসি'র ডেটাবেজে আছে কিনা। কিভাবে এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার মোবাইলটি চেক করবেন তা নিচে দেওয়া হল।
নতুন মোবাইল কেনার সময় আপনাকে একটি মোবাইল সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে। যেখানে আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে বিটিআরসি থেকে আপনার মোবাইলের তথ্য দেখতে পাবেন যে আপনার মোবাইলটি অফিসিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল। এটি দেখার জন্য প্রথমে আপনাকে নতুন মোবাইলের আইএমইআই নাম্বার বের করতে হবে। যেটি আপনি মোবাইলটিতে ডায়াল প্যাড এ গিয়ে কোড ডায়াল করার মাধ্যমে বের করতে পারবেন।
১. নতুন মোবাইলটির আইএমইআই নাম্বার বের করার জন্য ডায়াল প্যাডে আপনাকে লিখতে হবে *#06#। এটি লেখার সঙ্গে সঙ্গেই আপনার মোবাইলের দুইটি আইএমইআই নাম্বার প্রদর্শিত হবে। যেমনটি আপনি নিচের চিত্রে দেখতে পারছেন। এখান থেকে আপনি যেকোনো একটি আইএমইআই নাম্বার কোন জায়গায় লিখে নিতে পারেন, যদি আপনি নতুন মোবাইলটি দিয়েই এসএমএসের মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোনটি চেক করতে চান।
এছাড়া বর্তমান স্মার্টফোনের কভারে ও আইএমইআই নাম্বার দেওয়া থাকে। ফলে মোবাইলটি আনবক্সিং না করেও সেখান থেকে আইএমইআই নাম্বার নিয়ে আপনার অন্য কোন মোবাইল থেকে চেক করতে পারবেন। যাইহোক, আমি এখান থেকে একটি আইএমইআই নাম্বার সংরক্ষণ করে নিচ্ছি।
২. এরপরের ধাপে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে এসে KYD<space>15 ডিজিট আইএমইআই নাম্বার লিখে পাঠাতে হবে 16002 নাম্বারে। যেটির উদাহরণ আপনি নিচের চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন। এভাবে করে লিখে আপনি মেসেজ Send করবেন। যেখানে এই মেসেজে আপনার ফোন থেকে কোন টাকা কাটা হবে না।
মেসেজ টাইপ এর উদাহরণঃ KYD 101234567801234। এভাবে করে লিখে 16002 নাম্বারে পাঠাতে হবে এবং ফিরতি এসএমএসে আপনাকে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে।
৩. আপনার মোবাইলের আইএমইআই নাম্বার যদি বিটিআরসির ডেটাবেজে পাওয়া যায় তবে ফিরতি এসএমএসে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, 'ডিভাইসটির IMEI বিটিআরসি’র ডাটাবেইজে পাওয়া গেছে'। আর যদি সেই মোবাইলের আইএমইআই নাম্বার টি বিটিআরসির ডেটাবেজে না থাকে তবে এসএমএস আসতে দেরি হবে কিংবা এসএমএস আসবেই না। যদি বিটিআরসি ডেটাবেজে আপনার মোবাইলের তথ্যটি না পাওয়া যায় তবে ফিরতি এসএমএসে লেখা থাকবে, 'ডিভাইসটির IMEI বিটিআরসি’র ডাটাবেইজে পাওয়া যায়নি, দয়া করে পুনরায় চেষ্টা করুন। এবং সেই সঙ্গে আরো বলবে যে,
KYD <Space> 15 ডিজিট আইএমইআই নাম্বার লিখে 16002 তে পাঠিয়ে দিন'।
যাইহোক, এভাবে করে আপনি নতুন মোবাইলটি অফিসিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল সেটি চেক করে নিতে পারবেন। এতে করে আপনি সাধারণ দোকানদার থেকে প্রতারিত নাও হতে পারেন। অফিশিয়াল ডিলার ব্যতীত সাধারণ মোবাইল বিক্রয়ের দোকান গুলো থেকে আপনি বেশিরভাগ সময় প্রতারিতও হতে পারেন। বিক্রেতা এক্ষেত্রে সেই ক্রেতাকে দেখবে যে কাকে অফিশিয়াল ফোন দিতে হবে এবং কাকে আনঅফিসিয়াল ফোন দিলে সমস্যা নেই। যাই হোক, আপনি যদি নতুন মোবাইল কোন ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে না কিনে সাধারণ দোকান থেকে কিনতে চান, তবে অবশ্যই মোবাইলটি অফিসিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল সেটা চেক করে নিবেন।
অনেকেই দেখা যাচ্ছে যে মোবাইল সম্বন্ধে বোঝে কম। বিক্রেতা তাদেরকে আনঅফিসিয়াল ফোন ধরে দিচ্ছে এবং তাদের থেকে অফিশিয়াল ফোনের টাকা নিচ্ছে। এক্ষেত্রে বিক্রেতাটি একই ফোন কারো কাছে বিক্রি করছে 17000 টাকায়, আবার কারো কাছে 25000 টাকায়। আপনি আনঅফিসিয়াল ফোন চেক করে নিবেন, যাতে করে ভবিষ্যতে আপনাকে কোন ঝামেলায় পড়তে না হয়। কাউকে যদি কোন বিক্রেতা আনঅফিসিয়াল ফোন দিয়েই দেয় এবং সে যদি পরবর্তীতে ধরতে পারে সেটি আনঅফিসিয়াল ফোন তবে এসব ধরনের বিক্রেতা বলতে পারে যে, ভাই বিটিআরসি অনেক সময় কোন গুলোকে লিস্টিং করতে সময় নিয়ে থাকে। তো আপনার ফোনটি কিছুদিনের মধ্যেই লিস্টিং হয়ে যাবে কোন সমস্যা নেই।
আপনারা কিন্তু এরকম কোন মোবাইল নিবেন না। দেখা যায় যে যেসব ফোনে মেসেজ আসতে দেরি হয় অর্থাৎ যেসব ফোনের মেসেজ বিটিআরসি ঢিলে করে দেয় সেগুলোর 90% ই থাকে আনঅফিসিয়াল ফোন। কিছু ক্ষেত্রে অফিসিয়াল ফোনেও মেসেজ আসতে দেরি হয়, তার মানে এই না যে আপনি রিক্স নেবেন। মোবাইল কেনার সময় যদি আপনি মেসেজ পাঠিয়ে দেখেন যে মেসেজ আসতে দেরি হচ্ছে, তবে আপনি একটু অপেক্ষা করে তা নিশ্চিত হয়ে নিবেন।
আপনাদেরকে অবশ্যই এ সকল দোকান এড়িয়ে চলা উচিত। যেহেতু বর্তমানে বিটিআরসি আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ হতে অনেক সময় নিচ্ছে, সেজন্য বর্তমানে এরকম অসাধু অনেক বিক্রেতা এই টেকনিকটি করতে পারে। তাই আপনি যখন কোনো নতুন মোবাইল কিনতে যাবেন তখন সেটি অবশ্যই সেখান থেকে চেক করে নিবেন।
তো এবার প্রশ্ন আসতে পারে যে, সেই 2012 সাল থেকে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করার কথা বিটিআরসি বলে আসছে কিন্তু এখনো সেগুলোর তো কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। তাহলে আমরা নিশ্চিন্তেই তো আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো ব্যবহার করতে পারি। এখানে আপনাকে বলে রাখি যে, বিটিআরসি কখন আনঅফিসিয়াল ফোন করা বন্ধ করবে সেটা তাদের ব্যাপার। ভবিষ্যতে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো যে বন্ধ করা হবে সে সম্পর্কে আপনাকে এখন থেকেই জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যাতে করে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করলে আপনি আইনি কোনো পদক্ষেপ না নিতে পারেন।
যখন বিটিআরসি আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করে দেবে তখন আপনি আর বলতে পারবেন না যে আমি এ ব্যাপারে কিছু জানি না, কেনইবা বিটিআরসি এসব ফোন গুলোর ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দিল। আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো বন্ধ করা একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া, যে কারণে হয়তোবা বিটিআরসি সময় নিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার উচিত হবেনা যে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলো কিনে ঝুঁকিতে পড়ার। তাই নতুন মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই অফিসিয়াল ফোন দেখে নিবেন, যাতে করে ভবিষ্যতে আর কোনো ঝামেলায় পড়তে না হয়।
আপনি মোবাইল কেনার সময় দিয়ে খেয়াল করবেন যে কিছু কিছু মোবাইলের সিল খোলা থাকে। আপনার মোবাইল কেনার সময় কখনোই এই ধরনের মোবাইলগুলো নিবেন না। কেননা এইসব মোবাইলগুলো বেশিরভাগই থাকে সেকেন্ডহ্যান্ড তা নয়তোবা রিফান্ড কেস যুক্ত। মোবাইলের যদি বক্স খোলা থাকে এবং বিক্রেতা যদি আপনাকে যতই বোঝায় কিন্তু আপনি সে ফোন নিবেন না। কারণ এইসব ফোনে কোনো না কোনো ইস্যু রয়েছে এবং ক্ষেত্রে কোন না কোন সমস্যা পাওয়া যায়।
যদি কোন দোকানদার আপনাকে এরকম ফোন ধরিয়ে দিতে চায় তবে সে দোকান থেকে সেই মোবাইল কিনবেন না। এক্ষেত্রে আপনি সে দোকান থেকেই অন্য একটি মোবাইল পছন্দ করতে পারেন। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এরকম হয়না। তবে আপনি যদি এরকম কোন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে থাকেন তবে সেগুলো থেকে এড়িয়ে চলাই উচিত। আপনি যদি কোন ব্র্যান্ডের অফিসিয়াল ডিলারের শোরুম থেকে ফোন কেনেন, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনি উপরের এরকম কোন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন না। যদি আপনি এরকম কোন সমস্যার সম্মুখীন হয়েই থাকেন তবে তা এড়িয়ে চলবেন।
বন্ধুরা এই তবে ছিল আজকের সংক্ষিপ্ত টিউন। আশা করছি টিউনটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে এবং যদি ভালো লেগে থাকে তবে একটি জোসস করবেন। আজ তবে এ পর্যন্তই, দেখা হবে পরবর্তী নতুন টিউনে আরো নতুন কোন বিষয় নিয়ে ইনশাআল্লাহ। আসসালামু আলাইকুম।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)