BITCOIN EARN MONEY & PAYMENT IN BKASH ::
(১) ফ্রি বিটকো ডট ইন:
বর্তমানে বিটকয়েনের দাম দিন দিন যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, আশা করা হচ্ছে ডিসেম্বর 2017 নাগাদ এর দাম 20,000 ডলারে উন্নিত হবে। আপনি যদি প্রতি দিন অল্প অল্প করে সাতোসি আয় করেন তা হলে কম পক্ষে ছয় মাসে এক বিটকয়েন আয় করা সম্ভব। আপনি যদি বর্তমান রেইটও হিসাব করেন, 1বিটকয়েন= 17,000 ইউএস ডলার, তাহলে ছয় মাসে এক বিটকয়েন আয় করলে মাসে কত হয় ? প্রায় 2,838 ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় 2,26,666 টাকা। তাই আসুন প্রতি দিন অল্প অল্প করে বিটকয়েন আয় করি এবং দীর্ঘ মেয়াদী ইনকাম করি।
আজ আমি আপনাদের সামনে ট্রাষ্টেট ফ্রি বিটকয়েন ইনকাম করার সাইট নিয়ে আলোচনা করবো।
ফ্রি বিট কো ডট ইন
বর্তমানে বিটকয়েন আর্ন করার খুবই বিশ্বস্ত সাইট হলো ফ্রি বিট কো ডট ইন, এই সাইটটির বয়স তিন বছর হতে চললো, পেমেন্ট নিয়ে কোন অভিযোগ নেই। কোন প্রকার ইনভেষ্ট করতে হয় না, শুধু মাত্র সময় দিতে হয়। কিছু কাজ আছে, যা করে আপনি প্রতি মিনিটে সাতোসি আয় করতে পারবেন।
দশ কোটি সাতোসি = ১ বিটকয়েন। ১বিটকয়েন ইনকাম করতে আপনার একমাসও লাগতে পারে, দুই মাসও লাগতে পারে আবার তিন মাসও লাগতে পারে। আমি ধরে নিলাম ছয় মাস লাগলো। ছয়মাসে 17,000 ডলার ইনকাম। তাহলে মাসে ইনকাম 17,000÷6=2,838ডলার। প্রতিমাসে 2,838 ডলার= 2,26,666 টাকা।
আপনাকে ইনকাম হাতে নেয়ার জন্য ছয় মাস অপেক্ষা করতে হবে না। প্রতিসপ্তাহে যা ইনকাম হবে, অটো উইথড্রয়ালের মাধ্যমে আপনার বিটকয়েন একউন্ট এ পেমেন্ট চলে যাবে। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে,তা হলো প্রতি ঘন্টায় কিছু কাজ আছে তা করতে হবে।
কাজ কি ?
(১)রোল প্লে করা,
(২) সাপ্তাহিক লটারীতে অংশ গ্রহন করা,
(৩) মাল্টিপ্লাই/বেট করা ইত্যাদি।
আগে একটি বিটকয়েন একাউন্ট ওপেন করুন, বিটকয়েন(যদি ওপেন করা না থাকে)একাউন্ট ওপেন করতে হলে এখানে ক্লিক করুন:
CLICK HERE
তারপর সাইনআপ/Form Fill Up করুন
এর পর সেখানে ফরম টি ফিলআপ করুন তারপর মেইল এ যান, মেইল ভেরিফিকেশন করুন।(এ প্রসেসটি যাদের বিটকয়েন আইডি নাই তাদের জন্য, যাদের আছে তাদের আর নতুন করে রেজিষ্ট্রার করতে হবে না।)
তারপর লাগইন করুন, WALLET এ ক্লিক দিন,
নিম্নরুপ একটি ইউআরএল এর মতো আসবে,
এটাই আপনার বিটকয়েন আইডি / এড্রেস:
Bitcoin - Recive-bitcoin address copy
বিটকয়েন আইডি / এড্রেসটি আছে সেটা আপনার ফ্রি বিটকো ডট ইন এ সাইনআপ করার সময় লাগবে।
তারপর ফ্রি বিটকো ডট ইন এ সাইনআপ করুন। সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন:
তার পর সাইন আপ এ ক্লিক করুন:
তারপর মেইল, পাসওয়ার্ড এবং আপনার বিটকয়েন আইডি / এড্রেসটি ওখানে কপি করে এনে পেষ্ট করে দিন নীচের ছবির মতো, তারপর I’m not a robot এর বক্সে ক্লিক দিয়ে sign up! এ ক্লিক দিন।
কাজ:
এবার আসুন কাজটা কিভাবে করতে হবে বুঝে নিন। লগইন করার পর FREE BTC তে ক্লিক করুন। তারপর স্ক্রল করে নচের দিকে আসুন সেখানে ROLL কথাটিপাবেন। ROLL এ ক্লিক করুন। সাতোসি আয় হবে। এভাবে প্রতি ঘন্টায় রোল করারমাধ্যমে সাতোসি আয় করতে হবে। কমপক্ষে ত্রিশ হাজার সাতোসি হলে আপনিমাল্টিপ্লাই করে পরবর্তী স্টেপে অধিক আয় করতে পারবেন। মাল্টিপ্লাই করেআপনি দিনে ত্রিশ হাজার সাতোসি আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কিছু ট্রিকআছে, ধাপে ধাপে জানিয়ে দেয়া হবে।
Picture 1
কোন কিছু জানার থাকলে ফেইসবুকে নক করুন,সার্বিক সহযোগীতা করা হবে।
আমাদের ফেইসবুক পেইজে জয়েন করুন: এখানে ক্লিক করুন।
(২) বিটকোইনকার ডট কম:
প্রতি ৫ মিনিট অন্তর অন্তর ১০০ সাতোসি আয় করুন:
কাজ শুরু করতে এখানে ক্লিক করুন: Bitco
এখানে সাইন আপ করা লাগে না।
কাজ কি ?
কাজ তিনটি:
(১) captcha ফিলআপ করবেন,
(২) আপনার Bitcoin address বসাবেন,
(৩) “Claim Bitcoin” এ Click করবেন।
নীচের ছবিতে দেখুন:
Picture 2
“Claim Bitcoin” এ Click সাথে সাথে আপনাকে সর্বনিম্ন ২০ সর্বোচ্চ ২০০ সাতোসি প্রদান করবে, এভাবে আপনি প্রতি ৫ মিনিট অন্তর অন্তর সাতোসি আয় করতে পাবেন। ২৪ ঘন্টায় আপনি ১২০ বার সাতোসি আয় করার সুযোগ পাবেন। কোন প্রকার VPS, VPN or Proxy use করবেন না, এবং মাল্টিপল একাউন্ট ব্যবহার করবেন না। Payouts দেয়া হয় প্রতি রোববার, Payouts হয় automatically.
সর্বনিম্ন পে-আউট 20,000 Satoshis. একউন্ট ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনার বিটকয়েন একউন্ট এ রাইট বাটন ক্লিক করে নতুন একটি টেব খুলুন, তাহলেই আপনার টোটাল আর্নি জানতে পারবেন। নীচের ছবিটি ফলো করুন:
Picture 3
তারপর নিম্নরুপ একটি ইমেজ আসবে, সেখানে আপনার ব্যালেন্স দেখানো হবে:
Picture 4
এভাবে প্রতি ৫ মিনিট অন্তর অন্তর সাতোসি আয় করুন।
Virtual Dollar এবং BITCOIN ক্রয় বিক্রয়ের একটি বিশ্বস্ত নাম আরডিবিসিওয়ালেট।
আমরা যারা অনলাইন জগতে কাজ করি, আমাদের লেনদেন, প্রতিনিয়তই হয় ভার্চুয়াল ডলার দিয়ে। এই ডলার ক্রয় বিক্রয় করতে গিয়ে, অনেক সময় অনেককে প্রতারিত হতে হয়েছে। বর্তমানে ভার্চুয়াল ডলার ক্রয় বিক্রয়ের একটি চমৎকার এবং বিশ্বস্ত প্লাটফরম হলো: আরডিবিসিওয়ালেট।
এরা খুবই দ্রুত সেবা প্রদান করে থাকে। ডলার ক্রয় অথবা বিক্রয়, আপনি যাই করুন না কেন, প্রতি ট্রানজেকশনে সর্বোচ্চ সময় লাগে ২০ মিনিট। এদের আছে লাইভ চেটিং এর ব্যাবস্থা। আপনার যে কোন প্রশ্ন আপনি চেটিং করার মাধ্যমে উত্তর পেয়ে যাবেন। তারপর আছে হট লাইন নাম্বার। কোন প্রকার সমস্যা বা অভিযোগ সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে সমাধান করে ফেলতে পারবেন অত্যন্ত দ্রুত। এখানে সাইন আপ করার জন্য আপনাকে নিচের লিংকে ক্লিক করে ফরম ফিল আপ করতে হবে তারপর আপনার ভোটার আইডি দিয়ে একাউন্ট ভেরিফাই করে নিতে হবে। সাইনআপ করতে এখানে ক্লিক করুন:আরডিবিসিওয়ালেট।
এরকম একটি ইমেজ আসবে ফরমটি পুরন করুন।
Picture
Online income সম্পর্কে কোন প্রশ্ন জানার থাকলে, আমাদের ফেইসবুক পেইজে জয়েন করে, সমাধান জেনে নিন। ফেইসবুক পেইজে জয়েন করতে এখানে ক্লিক করুন।
ক্রিপ্টো কয়েন হল ডিজিটাল কারেন্সি।এই কয়েন কোন সরকার উৎপাদন করে না। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে মাইনিং করে এই কারেন্সি উৎপাদন হয়। ব্লকচেইন, এলগরিদম, ক্রিপ্টো গ্রাফি দিয়ে এই মাইনিং সম্পন্ন হয়ে থাকে। এর বিনিময়ে মাইনাররা টাকা নেয়।যদিও তা অতি সামান্য।
মার্কেটে সব থেকে প্রচলিত কয়েকটি ক্রিপ্টো কারেন্সি
বিট কয়েন,ইথারিয়াম,রিফিল,লাইট কয়েন,ডগি কয়েন,ড্যাস
সাধারন মুদ্রার মত এইটার নিয়ন্ত্রণ কোন সরকার বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক করে না। এইটার প্রাইস নিরভর করে মার্কেট ক্যাপিটাল ও ট্রেড ভলিউম এর উপর। অন্যান্য মুদ্রার সাথে আরেকটি পার্থক্য আছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইলেই যে কোন মুদ্রা নতুন টাকা ছাপাতে পারে। কিন্তু ক্রিপ্টো কয়েন এর সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন বিট কয়েন ২১ মিলিয়ন কয়েনের পর আর জেনারেট করতে পারবে না। বাজারে অনেক ক্রিপ্টো কারেন্সি আছে। সব গুলাই সমান লাভজনক না। তবে কিছু কিছু অতি লাভজনক।
২০১০ সালের জুলাই তে বিট কয়েন রেট ছিল ০.০৬ ডলার
২০১১ সালের জুনে ২২ ডলার
২০১২ সালের জুনে ৬.৫৬ ডলার
২০১৩ সালের জুনে ১০৭.৭৮ ডলার
২০১৪ সালের জুনে ৬০৫ ডলার
২০১৫ সালের জুনে ২৩০ ডলার
২০১৬ সালের জুনে ৬৬৫ ডলার
২০১৭ এর জুনে ২৫৯১ ডলার
২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ১৪৮৯১ ডলার
তাহলে আপনি যদি ২০১২ সালে অন্তত ১০ বিট কয়েন ৬৫ ডলার দিয়ে কিনে রাখতেন এখন তার ভ্যালু হত ১ লক্ষ্ ৪৮ হাজার ডলার।
অনেকেই কোন স্টাডি না করেই ক্রিপ্টো কারেন্সি কিনছেন। কিন্তু সব গুলা কিন্তু সমান না।
বিটকয়েন এখন মার্কেট এর রাজা। কেনা লাভজনক কিন্তু অনেক ব্যায়বহুল।
ইথারিয়াম মাইক্রোসফট কোম্পানির কিনে রাখা লাভজনক কিন্তু এটাও ব্যাহবহুল।
ডগি কয়েন মার্কেট প্রাইস দেখে মনে হচ্ছে অনেক সস্তা কারন ১০০ ডলারে আজকের রেট ৪০০০০ পাওয়া যাচ্ছে। অথচ ১ বছর আগেও ১০০ ডলারে ২ লাখ পাওয়া যেত। ১ বছরে প্রাইস ৫ গুন বেড়েছে।
রিফিল কেনা লাভজনক।দামেও সস্তা আছে। বেশ কিছু নামকরা ব্যাংক রিফিলের উদ্ভাবক।
আপনাকে এই কয়েন গুলা নিয়ে স্টাডি করতে হবে। মার্কেট ক্যাপিটাল দেখুন। প্রতিদিন কি পরিমান ট্রেড ভলিউম বাড়ছে খেয়াল করুন। মার্কেট রিভারসাল প্যাটার্নে আছে কিনা দেখুন।
এই ব্যাবসা সবার জন্য না। আপনার যদি ধৈর্য ও অলস অর্থ থাকে তবেই চেস্টা করুন।ধরুন আপনি আজকে ৫০০ ডলার দিয়ে ২ লাখ ডগি কয়েন কিনে রাখলেন।
৪ বছর পর একটি ডগি কয়েনের দাম যদি ১ ডলার ও হয় তাহলে আপনার ২ লাখ ডলার লাভ হবে।