কখনো কি এরকম দেখেছেন-ভাইরাস আপনার কাছে পারমিশন চাচ্ছে যে সে আপনার কম্পিউটারে হামলা চালাবে কিনা? কি! পারমিশন দেবেন তখন? নিশ্চয় এমন অভিজ্ঞতা আছে যে আপনার কোন একটা পিসিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ রয়েছে বিধায় আপনি চান এটিকে ভাইরাস ফ্রি রাখতে। আপনি যথেষ্ট সচেতনও বটে বিধায় খুব সাবধানেই পেন ড্রাইভ ব্যবহার করেন কিন্তু প্রায়শই কোন নবীশ ইউজার যেকোন ক্রমেই পেন ড্রাইভ থেকে অনভিজ্ঞতা বশত ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে আপনার সিস্টেমের বারোটা বাজিয়ে দেয় এমনকি আপনার কোন দরকারী ডকুমেন্টসও হয়তো চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে পেনড্রাইভে করে।
এতো গেলো সিকিউরিটির কথা আবার এমনো অভিজ্ঞতা নিশ্চয় আছে যে আপনার অফিসে হয়তো এন্টিভাইরাস আপডেটের জন্য নেটের লাইন লাগিয়ে রেখেছেন কিন্তু এর অপব্যবহার করছে কোন কর্মী সারাদিন ফেসবুকে গেমস খেলে কিংবা তার কাজ খেলে সারাদিন ধরে তাস (হার্টস) খেলে। মাত্র সকাল বেলা পিসিটা ঠিকঠাক করলেন নতুন উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে বিকেলে এসে দেখছেন যত্তোসব হাবিজাবি ইনষ্টল করে সেই আগের অবস্থা।
এ ধরনের সমস্যা মোটেও নতুন কিছু নয় এবং এগুলো সমাধান করার জন্য অনেক ধরনের সফটওয়্যার (যেমন ডিপ ফ্রিজ)পিসিতে ইনষ্টলও করা আছে কিন্তু তারপরও কিছু সমস্যা যেনো থেকেই যাচ্ছে। আমি নিজেও একসময় কর্পোরেট পর্যায়ে ডিপ ফ্রিজ ব্যবহার করতাম কিন্তু এটি দিয়ে ডাটা চুরি ঠেকাতে পারিনি। আবার এটি সবসময় সিস্টেমে রান থেকে রিসোর্স ব্যবহার করতে থাকে।
যদি এই সব সমস্যার সমাধান মাত্র ৮৮ কেবি একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার দিয়ে সল্ভ করা যায় তাহলে নিশ্চয় মন্দ হয়না। যেটি কিনা আবার তার নিজের কাজ ব্যতীত কখনোই সিস্টেমে ভিজিবল বা ইনভিজিবল কোন মোডেই রান থাকবেনা।
ইতিহাসটা একটু লম্বা করে বলি তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে। কর্পোরেট পর্যায়ে ব্রডকাষ্ট নিয়ে কাজ করছি সুদীর্ঘ সময় ধরে কিন্তু আমার পেছনে ফেলে আসা ফিল্ড হচ্ছে আইটি তাই নিয়মিতই আইটি বিভাগের কর্মীদের সাথে আলাপচারিতা হয় তাদের বিভাগের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে। আমার অফিসে যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে তারা প্রায় মোটামুটি সবাই কম্পিউটারের দক্ষ ব্যবহারকারীই বলতে পারি। কিন্তু এই দক্ষতাকে তারা অপব্যবহার করতেও সমান তালে দক্ষ।
অনেক সময় তারা এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে ব্যবহার করে আবার অনেক সময় কাউকে বিপদে ফেলার জন্য অথবা কোন কাজকে দেরী করিয়ে দেয়ার জন্য করে। এদের এই অতিদক্ষতার কাছে আইটি বিভাগ সারাদিন অকারণে দৌড়ের উপর থাকতে হয়।
একটা সিস্টেম ঠিক করার সাথে সাথে আরেকটা নষ্ট করে (করিয়ে) বসে থাকে। আর পেন ড্রাইভের দৌরাত্মতো আছেই। আমাদের অফিসে অনেক সংবেদনশীল ডাটা (ভিডিও ফুটেজ) নিয়ে কাজ করা হয় যা সম্প্রচারের আগে বাইরে প্রকাশ ঝুঁকিপূর্ণ এবং বড় ধরণের ক্ষতির কারণও হতে পারে। কিন্তু পেন ড্রাইভের অপব্যবহারে এই অতিদক্ষরা সুক্ষ্মভাবে চুরিবিদ্যা এখানে প্রয়োগ করে থাকেন। তাদের ঠেকাতে গিয়ে আইটি বিভাগ প্রতিদিনই গলদঘর্ম। যাইহোক আইটি এ সমস্যা থেকে উত্তরণ পাবার জন্য অনেক কিছুরই ব্যবহার করেছে কিন্তু কোন সিকিউরিটিই ষ্ট্যাবল হয়নি।
কারণ যে সিস্টেমগুলোর (ভিডিও এডিটিং প্যানেল) ব্যাপারে কথা হচ্ছে সেগুলোর মুল শর্ত হচ্ছে কোন প্রকার রিসোর্স হাঙরি এপ্লিকেশন রান করানো যাবেনা। আইটিকে সহযোগিতা করার জন্য কোম্পানীর একজন ডিরেক্টর আমাকে অনুরোধ করলেন। কাজে লেগে গেলাম। টানা ৬ মাস পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রথমবারের মত রিলিজ করা হলো "ডিফেন্ডার" মানে রক্ষক। এই ছিল আমার এই সফটওয়্যারটির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবার দেখা যাক কি কি রয়েছে ডিফেন্ডারে।
বিশেষ বিশেষ দ্রষ্টব্য: পুরো টিউনটি না পড়ে কেউ এই সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করবেন না। প্লিজ।
ডিফেন্ডার এখান থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করে নিন। এবার ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন। কোন কিছুই আসবেনা। এর মানে হচ্ছে ডিফেন্ডার ইনষ্টলেশন কমপ্লিটেড। এবার যে কোন একটা সফটওয়্যার চালুর চেষ্টা করুন। সাথে সাথেই পাসওয়ার্ড চেয়ে ডিফেন্ডারের সাথে আপনার প্রথম সাক্ষাত হবে। ডিফেন্ডারের প্রথমবারের অর্থাৎ ডিফল্ট পাসওয়ার্ড হচ্ছে rubel । সুতরাং পাসওয়ার্ডের ঘরে rubel লিখে এন্টার দিন। যে সফট্ওয়্যারটি চালু করতে চেয়েছিলেন সেটি স্বাভাবিকভাবেই চালু হবে। ডিফেন্ডার স্লিপ মোডে চলে যাবে। এটি হচ্ছে ডিফেন্ডারের সাধারণ ব্যবহার।
এবার আপনার চালু করা সফটওয়্যারটি বন্ধ করে দিন। পুনরায় চালু করুন আবারো পাসওয়ার্ড চাইবে। না এবার আর পাসওয়ার্ড না দিয়ে পাসওয়ার্ডের সাথে add লিখে এন্টার প্রেস করম্নন মানে পাসওয়ার্ডের ঘরে আপনার সম্পুর্ণ লাইনটি হবে rubeladd সফটওয়্যারটি চালু হলো এবং সেই সাথে এই সফটওয়্যারটির ভবিষ্যতে চালু হবার জন্য আর কোন প্রকার পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন হবে না। অর্থাৎ সফটওয়্যারটি আনব্লকড থাকবে এবং যে কেউ পাসওয়ার্ড ছাড়াই এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারবে মানে এই সফটওয়্যারটি ডিফেন্ডারের আওতামুক্ত।
এবারে একটি ভাইরাসকে কিভাবে ব্লক করতে হবে তার উদাহরণ দেখি একটি গেমসের মাধ্যমে । start>programs>games>hearts.exe ক্লিক করে হার্টস গেমসটি চালু করুন। পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ডের ঘরে rubel লিখে একই সাথে no লিখে এন্টারদিন মানে rubelno লিখে এন্টার দিন (ডিফল্ট পাসওয়ার্ড rubel যতক্ষণ না আপনি এটি পরিবর্তন করছেন)। এখন থেকে এই সফটওয়্যারটি অর্থাৎ গেমটি মৃত। এটি আর কখনো পাসওয়ার্ড চাইতে আসবেনা মানে এই অপারেটিং সিস্টেম এবং ডিফেন্ডারের জীবদ্দশায় আপনি আর চালু করতে পারবেন না যদি পরবর্তীতে কখনো চালু করতে হয় তাহলে কিভাবে করবেন তা নিচের প্যারায় দেখুন। এই কমান্ডটি প্রয়োগ করবেন শুধু মাত্র চরম সন্দেহজনক ফাইলের এক্সিকিউশনের সময় যেমন ভাইরাসের সময়। কি মজা তাইনা ভাইরাস আপনার পিসিতে আছে কিন্তু মৃত অবস্থায় এক কোনে পড়ে আছে।
ব্লক আর আনব্লক দেখলাম এবার এর গ্রাফিক্যাল মুডটা একটু দেখে নেয়া যাক। কোন একটি প্রোগ্রাম চালু করুন। কনফার্ম পাসওয়ার্ড চাইবে আগের মতই। এবার পাসওয়ার্ডের ঘরে rubel অর্থাৎ মুল পাসওয়ার্ড লিখে কোন ফাক না দিয়ে তার সাথে show লিখে দিন।
ডিফেন্ডার এবার তার ফুল ভিউ নিয়ে আপনার সামনে হাজির হবে। দুটি লিষ্ট দেখতে পাবেন দুই দিকে। বা দিকে টা হচ্ছে আনব্লক লিষ্ট অর্থাৎ সেসমস্ত সফটওয়্যারের জন্য কোন পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন নেই আর ডান দিকেরটা হচ্ছে মৃত সফটওয়্যারের তালিকা। যদি কোন সফটওয়্যারকে আনব্লক বা মৃত তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় তাহলে সিলেক্ট করে নিচের ডিলেট বাটনে ক্লিক করে মুছে দিন আগের অবস্থায় ফিরে যাবে।
এবারে Change PWD বাটনে ক্লিক করম্নন। নতুন পাসওয়ার্ডের জন্য ইনপুট বক্স আসবে। নতুন পাসওয়ার্ড সেট করে এন্টার দিন এখন থেকে এইমাত্র সেট করা পাসওয়ার্ডই আপনার পরবর্তী পাসওয়ার্ড হবে এবং কমান্ড লাইনে কোন কমান্ড দিতে হলে নতুন সেট করা পাসওয়ার্ডের সাথে ব্যবহার করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে এই ভার্সণে আপনি পাসওয়ার্ড রিকনফার্ম করার কোন চান্স নেই বিধায় একবারই ইনপুট দিতে হবে সুতরাং সতর্ক হয়ে পাসওয়ার্ড দিন। পরবর্তী ভার্সণে এটি ফিক্স করে দেয়া হবে। ডিফেন্ডারের পাসওয়ার্ড নিয়ে খুব সাধারণভাবে কাজ করা হয়েছে অর্থাৎ এটি এনক্রিপটেড নয় এবং রেজিষ্ট্রিতে সেভ করা আছে (হায় হায় বলেই দিলাম)। সমস্যা নেই কারণ রেজিষ্ট্রি এডিটর খুলতে গেলেও কিন্তু পাসওয়ার্ড লাগবে। যাদের হ্যাক করার ইচ্ছে বা কৌতুহল আছে তারা একটু চেষ্টা করে দেখুন, হয়তো আমার পরবর্তী ভার্সণের জন্য কাজে লাগবে।
দুটি লিষ্টেরই নিচের দিকে Export এবং Import নামের বাটন আছে। এগুলো মুলত আপনার বর্তমান পিসির সেটিংস অন্য কোন পিসিতে নিতে চাইলে Export বাটনে ক্লিক করম্নন। আনব্লক লিষ্টের জন্য explist.rbl এবং ফাইনাল ব্লক বা মৃত লিষ্টের জন্য explistno.rbl নামের ফাইল যে লোকেশন বা ফোল্ডার থেকে আপনি ডিফেন্ডার রান করছেন সেখানে তৈরী হবে। নতুন অপারেটিং সিস্টেম দিলে অথবা অন্য কোন পিসিতে লিষ্ট ট্রান্সফার করতে চাইলে ডিফেন্ডার যেখান থেকে রান করবে সেই ফোল্ডারে রেখে Import বাটনে ক্লিক করম্নন। আপনার লিষ্টে চলে আসবে।
ডিফেন্ডার ইনষ্টল করার পর প্রথমবার পিসি রিষ্টার্ট দিলে দেখবেন অনেকবার ডিফেন্ডার চালু হয়ে আছে অর্থাৎ পাসওয়ার্ড চাচ্ছে। এর মানে হচ্ছে আপনার যে সমস্ত সফটওয়্যারগুলো ষ্টার্টআপে ছিলো সেগুলোর জন্য আপনার কন্ডিশন সেট করতে হবে। হয় জীবিত নয় মৃত। খুব সাবধানে খেয়াল কারণ যে ফাঁক গলে কোন ভাইরাসকে না আবার আনব্লকড লিষ্টে এড করে ফেলেন কিনা । ভাইরাস সন্দেহ হলে [password]no কমান্ড দিয়ে মৃতদের তালিকায় পাঠিয়ে দিন। আপনার পিসি থাকবে ভাইরাস মুক্ত।
এতো ধরনের সিকিউরিটির পরও যদি আপনার মন না ভরে তাহলে আছে আরো চমক। পাসওয়ার্ডের ঘরে [yourpassword] এর সাথে more লিখে এন্টার দিন যার কায্যপ্রণালীর বিবরণ নিম্নরুপ
ডিফেন্ডারের সম্পূর্ণ অপারেশনই কমান্ড লাইনের মাধ্যমে করা সম্ভব। নিচে ডিফেন্ডারের কমান্ড লাইন রেফারেন্স দেয়া হলো
এখানে [yourpassword] মানে আপনি যদি নতুন কোন পাসওয়ার্ড সেট করে থাকেন তাহলে সেটি আর যদি কোন পাসোয়ার্ড না দিয়ে থাকেন তাহলে ডিফেন্ডারের ডিফল্ট পাসওয়ার্ড rubel লিখতে হবে। পাসওয়ার্ড এবং কমান্ডের মাঝে কোন ফাঁক থাকবেনা।
আপনার যদি কোন প্রকার সিকিউরিটির প্রয়োজন না থাকে তাহলে ডিফেন্ডার আপনার কাছে একটা বিরক্তিকর হতচ্ছাড়া প্রোগ্রাম ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু একবার যখন ইনষ্টল করেই ফেলেছেন তাহলে আনইনষ্টলও তো করতে হবে। খুবই সোজা। যেকোন জীবিত প্রোগ্রামকে চালু করার চেষ্টা করম্নন। পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ডের ঘরে আপনার সেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে কোন ফাক না দিয়ে uninstall লিখে এন্টার প্রেস করুন
ডিফেন্ডার রিলিজের পর আমার অফিসে ১০টি পিসিতে ট্রায়ালের জন্য ইনষ্টল করা হলো। আমার নিজের পিসিতেও ইনষ্টল করে রাখলাম। হা হতোষ্মি! এ কি দেখছি! এরা আবার কারা? পিসি ঠিকঠাক মত চলছে আমি কাজ করছি হঠাৎ করেই a1.exe, e2.exe, ass.exe নামের তিনটা ফাইল এসে পারমিশন চাইছে। বাহ! দারুন। ভাইরাস বেটা আমার কাছে পারমিশন চাচ্ছে রান করবে কিনা। সোজা মৃতদের তালিকায়।
টেষ্টিংয়ের জন্য আমার পেনড্রাইভটাকে একটা এফেক্টেড পিসিতে ঢুকিয়ে আমার পিসিতে এনে মনে মনে আল্লাহ আল্লাহ করছি আর দিলাম ডাবল ক্লিক। আরে একি হলো। আমার পেনড্রাইভ ওপেন হয়নি ডিফেন্ডার এসে হাজির। কোন এক হিজিবিজি নামের এক ভাইরাস রান করার চেষ্টা করছে আমার কাছে পারমিশন চেয়ে। ব্যাস ফোল্ডার মুডে ব্রাউজ করে ভাইরাসটা আর তার সাথের autorun.inf ফাইল দুটোই মুছে দিলাম। ধরা খেল ভাইরাস।
সফটওয়্যারটিতে আরো কিছু ফিচার যোগ করার চিন্তা ভাবনা করছি যেমন: পেনড্রাইভের autorun.inf ফাইলকে রিড করে এর মধ্যথেকে ভাইরাস এর নাম নিয়ে সেটাকে অটোম্যাটিক মুছে দেয়ার সক্ষমতা প্রদান করব। পরবর্তী ভার্সণে চোর ধরার একটা মুড রাখব যাতে করে ইউজার তার কাজের বাইরে কিছু করতে গেলে হয় লগে লিখে রাখবে নয়তো তার কাজ কর্ম আপাতত অনুমোদিত ব্যক্তির পাসওয়ার্ড না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ করে রাখবে।
আর হ্যাঁ আপনাদের মতামত এর উপর এই সফটওয়্যারটির ভবিষ্যত এর ভালোমন্দ নির্ভর করছে। সুতরাং মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না। বাংলা অনেকদিন লিখা হয়না তাই লিখতে গিয়ে কোন ভুল-ভ্রান্তি হলে ক্ষমাপ্রার্থী। সবাই ভালো থাকুন । ধন্যবাদ
কামরুল ইসলাম রুবেল
ইনচার্জ, মেইন কন্ট্রোল রুম (ব্রডকাষ্ট)
মাইটিভি
আমি কামরুল ইসলাম রুবেল। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 18 টি টিউন ও 352 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কখনো থামিনি, কখনো পিছন ফিরেও চাইনি। আর থামবোও না কোনদিন। চলছি। চলবই।
Pendrive এ Date send control করতে Usb write protect software best এবং যেকোন ধরনের ফাইলকে Password protect করতে Protect me software ব্যবহার করি।Use করা খুবই সহজ।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।