কোন চাকরি পরীক্ষার জন্য কোন বই পড়বেন এবং কিভাবে পড়বেন ...
প্রায় সব চাকরিতেই পেরোতে হয় নিয়োগ পরীক্ষার বাধা। কোন পরীক্ষার জন্য কোন বই পড়তে হবে, জানা থাকলে প্রস্তুতিটা সহজ হয়। গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়োগ পরীক্ষার সহায়ক বইয়ের খোঁজখবর দিতেই আজকের এই টিউন
স্বপ্ন যখন বিসিএস
যিনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিসিএসের জন্য তার আগাগোড়া জেনে নেয়া উচিত সিলেবাসে কী কী আছে এবং কোন কোন বিষয়ে তার দুর্বলতা আছে। এরপর সেই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য সে বিষয়ের ওপর নজর দিন। এক এক করে প্রতিটি বিষয় শেষ করুন।
যেহেতু নতুন সিলেবাস নতুন সিস্টেম তাই এ পরীক্ষায় শতভাগ প্রস্তুতি নেয়া কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কী কী পড়বেন, সেটা জানার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো, কী কী বাদ দিয়ে পড়বেন, সেটা ঠিক করা। ১০তম থেকে ৩৪তম বিসিএস, পিএসসির নন-ক্যাডার প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো সমাধান করে ফেলুন। এতে করে আপনার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা জন্মাবে। কীভাবে অপ্রয়োজনীয় টপিক বাদ দিয়ে পড়া যায়, সেটা শিখতে পারবেন। এটা প্রস্তুতির প্রথম ধাপ। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী প্রথমে রেফারেন্স বই পড়েন, পরে প্রশ্ন সমাধান করেন। এতে দুটি সমস্যা আছে। এক. বেশি বেশি প্রশ্ন সলভ করার সময় পাওয়া যায় না। যত বেশি প্রশ্ন সলভ করবেন, ততই লাভ। দুই. রেফারেন্স বইগুলোর বেশিরভাগ অংশই বিসিএস পরীক্ষার জন্য কাজে লাগে না, অথচ পুরো বই পড়তে গিয়ে সময় নষ্ট হয় এবং বিসিএস নিয়ে অহেতুক ভীতি তৈরি হয়।
একটা বুদ্ধি দিই। বিসিএস পরীক্ষার জন্য যে কোনো বিষয়ের রেফারেন্স পড়ার একটা ভালো টেকনিক হচ্ছে, জ্ঞান অর্জনের জন্য না পড়ে মার্কস অর্জনের জন্য পড়া। প্রিলি আর রিটেনের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখে রেফারেন্স বই থেকে অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে পড়ুন। আর একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, প্রিলিমিনারি সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার পরীক্ষা নয়, স্রেফ পাস করার পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো করা মূলত নির্ভর করে ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও বাংলা_ এ চারটি বিষয়ের ওপর। এ চারটি বিষয় জোর দিয়ে পড়ুন। যে প্রশ্নগুলো কঠিন মনে হবে সেগুলো একাধিকবার পড়ুন। আবার কিছু কঠিন প্রশ্ন থাকে যেগুলো বারবার পড়লেও মনে থাকে না। সেগুলো মনে রাখার চেষ্টা বাদ দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাংলাদেশ বিষয়াবলি, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি_ এ বিষয়গুলোতে প্রয়োজনীয় চিহ্নিত চিত্র ও ম্যাপ অাঁকুন? যথাস্থানে বিভিন্ন ডাটা, টেবিল, চার্ট, রেফারেন্স দিন। নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন। সম্ভব হলে অন্তত ৫-৬টি। অনলাইনে পড়তে পারেন। খুব দ্রুত চোখ বুলিয়ে যা যা বিসিএস পরীক্ষার জন্য দরকার, সেগুলো ওয়ার্ড ফাইলে সেভ করে রাখতে পারেন।
বাংলার ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপর নজর দিতে হবে। বাংলা সাহিত্যের ওপর অনেক লেখকের বই আছে সেগুলো পড়া যেতে পারে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য পত্রিকা পড়া জরুরি। অনেকেই মনে করেন, ইংরেজি পত্রিকা পড়া ভালো, আমার মনে হয় এটা জরুরি নয়। বাংলা পত্রিকা পড়া যেতে পারে। উপসম্পাদকীয়গুলো পড়লে অনেক তথ্য জানা যায়, সমসাময়িক সময়ের ঘটনার বিবরণও জানা যায়। এগুলো কাজে লাগে। অঙ্কের জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নেয়া খুব সহজ। অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীর গণিত বইগুলো ফলো করা যেতে পারে। একটা অসুবিধা অনেকের হয়_ অঙ্ক করতে সময় বেশি লাগে। এর পেছনে কারণ হলো অঙ্কের চর্চা না করা। যদি নিয়মিত চর্চা করা যায় তাহলে সময় বেঁচে যাবে।
বাংলাদেশ বিষয়াবলির মধ্যে সংবিধানের ওপর নজর দিতে হবে যদি বিগত বছরে প্রশ্নপত্রে সংবিধানের ওপর প্রশ্ন কম হয়ে থাকে।
অনেক প্রকাশনা সংস্থা বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক বই প্রকাশ করে। বাজারে সেলফ অ্যাসেসমেন্ট, সেলফ কনফিডেন্স, প্রফেসরস, ওরাকল, সিলেকট, জেনুইন, এমপিথ্রি, এক্সক্লুসিভ প্রভৃতি বিসিএস প্রিলিমিনারি গাইড পাওয়া যায়। লিখিত পরীক্ষার জন্যও সহায়ক বই বের করে থাকে এসব প্রকাশনী।
বাংলা বিষয়ের জন্য বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, লাল নীল বেগুনি এবং বোর্ড প্রণীত নবম-দশম শ্রেণীর ব্যাকরণ সহায়ক হবে। এ ছাড়া ভাষা, সাহিত্য ও ব্যাকরণের ওপর আরো অনেক বই পাওয়া যায়। মানসিক দক্ষতা ও গাণিতিক যুক্তি বিষয়ের জন্যও আলাদাভাবে বই পাওয়া যায়। এ বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য বোর্ড প্রণীত সপ্তম, অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণীর গণিত বই বেশ সহায়ক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ের জন্য বোর্ড প্রণীত সপ্তম, অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণীর সাধারণ বিজ্ঞান বই পড়লে কাজে দেবে। সাধারণ জ্ঞানের জন্য আজকের বিশ্ব পড়তে পারেন। এ ছাড়া সমকালীন বিশ্ব, তথ্যকোষ, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, চলতি বিশ্ব, নলেজ ওয়ার্ল্ড, কারেন্ট ওয়ার্ল্ড, চলমান বিশ্বসহ অনেক বই পাওয়া যায় বাজারে।
টার্গেট যদি ব্যাংক
ব্যাংকার্স রিক্রুটমেন্ট পরীক্ষায় ব্যাংকভেদে পরীক্ষার ধরনে কিছুটা ভিন্নতা থাকলেও প্রশ্নের ধরন সাধারণত একই ধরনের হয়ে থাকে। এমসিকিউ পর্বে প্রশ্ন করা হয় সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, কম্পিউটার, অ্যানালিটিক্যাল অ্যাবিলিটি ও পাজলস থেকে। আর লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন থাকে গণিত, ইংরেজি ও অ্যানালিটিক্যাল অ্যাবিলিটি থেকে। অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্য বইগুলো নিয়মিত পড়লে প্রস্তুতিতে কাজে দেবে। জাতীয় দৈনিক পত্রিকার পাশাপাশি টাইমস, রিডার্স ডাইজেস্ট, ইকোনমিকসের মতো আন্তর্জাতিক পত্রিকা নিয়মিত পড়তে হবে। পাশাপাশি সাম্প্রতিক নিউজভিত্তিক মাসিক পত্রিকা যেমন- কারেন্ট ওয়ার্ল্ড, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, কারেন্ট নিউজ প্রভৃতি পড়তে হবে। ওরাকল, প্রফেসরসসহ অনেক প্রকাশনী সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধানের বই বের করে। প্রফেসরস প্রকাশনের কি টু ব্যাংক জব, বিসিএস প্রকাশনের এ টু জেড ব্যাংক জব, সাইফুরস ব্যাংক রিক্রুটমেন্ট জব, মোজাম্মেল হোসেন খন্দকারের ব্যাংকিং কার্যক্রম ও পর্যালোচনা, মুনীর তৌসিফের অর্থ ও বাণিজ্য শব্দকোষ কাজে আসবে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা
এনসিটিবি প্রণীত পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ের ওপর দখল থাকলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি ও গণিতে ভালো করা সম্ভব। সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন বিজ্ঞানে ভালো করতে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি দৈনিক পত্রিকা নিয়মিত পড়তে হবে। সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক অনেক বই কিনতে পাওয়া যায় বাজারে। এ ছাড়া বিগত সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সংবলিত প্রফেসরস, ওরাকল, পাঞ্জেরী, বিসিএস, গুরুগৃহ, কারেন্ট, বেসিক, ইন্টারনেট, প্রিজমসহ অনেক বই পাওয়া যায়। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় এসব বই থেকে একটি বেছে নিতে পারেন।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা
বেসরকারি স্কুল ও কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিতে চাইলে এখন নিবন্ধন সনদ লাগে। আবশ্যিক অংশে ভালো করতে অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে দখল থাকতে হবে। নিয়মিত পড়তে হবে দৈনিক পত্রিকা। এ ছাড়া সাধারণ জ্ঞানবিষয়ক যেসব বই আছে, সেগুলো পড়তে হবে। ওরাকল, প্রফেসরস, সিলেকট, বিসিএসসহ অনেক প্রকাশনী বেসরকারি শিক্ষক ও প্রভাষক পদে নিবন্ধন পরীক্ষার সহায়ক বই প্রকাশ করেছে।
বেসরকারি স্কুলশিক্ষক ও প্রভাষক নিবন্ধন পরীক্ষার ঐচ্ছিক বিষয়ের জন্যও আছে সহায়ক বই। বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির জন্য আলাদা বই প্রকাশ করেছে ওরাকল, প্রফেসরস, সিলেকটসহ কিছু প্রকাশনী।
হতে চাইলে ন্যায়দণ্ডের কাণ্ডারি
সহকারী জজ নিয়োগ (বিজেএস) প্রাথমিক যাচাই পরীক্ষায় প্রশ্ন হয় কুইজ বা এমসিকিউ পদ্ধতিতে। বাংলা, ইংরেজি, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, প্রাথমিক গণিত, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, আইন ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন থাকে। এরপর অংশ নিতে হয় লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায়।
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে ভালো করতে হলে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্য বইয়ের ওপর দখল থাকতে হবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয় এবং দৈনন্দিন বিজ্ঞান বিষয়ে ভালো করতে হলে পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি পড়তে হবে পত্র-পত্রিকা। আইন বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য সম্মান শ্রেণীর সিলেবাসের আলোকে প্রণীত তাত্ত্বিক বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে।
বিগত বছরের পরীক্ষার প্রশ্ন সংবলিত জেনুইন এবং বিজেএসসহ বেশ কিছু বই পাওয়া যায় বাজারে, যা পরীক্ষার প্রস্তুতিতে কাজে আসে।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সহায়ক বই-প্রফেসরস প্রকাশনের সহকারী জজ, বিসিএস প্রকাশনের সহকারী জজ নিয়োগ প্রিলিমিনারি, সহকারী জজ (আবশ্যিক ও ঐচ্ছিক আইন) ইত্যাদি।
নিয়োগ পেতে চাইলে খাদ্য অধিদপ্তরে
খাদ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ পরীক্ষার জন্য প্রফেসরস প্রকাশনের খাদ্য অধিদপ্তর নিয়োগ, বিসিএস প্রকাশনের খাদ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ গাইড, কারেন্ট পাবলিকেশন্সের কারেন্ট খাদ্য অধিদপ্তর নিয়োগ স্পেশাল পড়তে পারেন।
হতে চান স্বাস্থ্যকর্মী
স্বাস্থ্য সহকারী পদে প্রায়ই নিয়োগ দেওয়া হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিকগুলোতে হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার পদেও নিয়োগ দিয়ে থাকে। বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিষয়ক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন প্রায় একই রকম।
বোর্ড প্রকাশিত বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্য বই প্রস্তুতিতে সহায়ক। লিখিত পরীক্ষায় এমসিকিউ পদ্ধতিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি ও কম্পিউটার, স্বাস্থ্যতথ্য প্রভৃতি বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।
এই পরীক্ষায় ভালো করতে এনসিটিবি প্রণীত ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্য বইগুলোর ওপর ভালো দখল রাখতে হবে। বিশেষ করে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বইগুলোর ওপর পূর্ণ দখল রাখতে হবে। এ ছাড়া দৈনিক পত্রিকাগুলো নিয়মিত পড়তে হবে। সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক সময়ের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবিষয়ক তথ্যমূলক বাজারে যেসব বই পাওয়া যায় সেগুলোও পড়তে পারেন।
এসব পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য বাজারে অনেক প্রকাশনীর সহায়ক বই পাওয়া যায়। প্রফেসরস প্রকাশনের স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ, বিসিএস প্রকাশনের স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ গাইড, কারেন্ট স্বাস্থ্য সহকারী ভাইভা সহায়িকা, কারেন্ট স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ স্পেশাল থেকে যেকোনো একটি বই বেছে নিতে পারেন।
বইগুলো ক্যারিয়ার নিয়ে
নিয়োগ পরীক্ষা ছাড়াও নিজের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক হবে আরাফাত শাহরিয়ারের ‘চাকরিই আপনাকে খুঁজবে’। লেখকের ‘নিজেই গড়ুন নিজের ক্যারিয়ার’ বইটিও কাজে আসবে। বই দুটি প্রকাশ করেছে ঐতিহ্য। এ ছাড়া সজীব সাহার ‘চাকরি পাওয়ার কৌশল সাফল্যের ১০১ টিপস’, রাজিব আহমেদের ‘চাকরি ও ব্যবসায় উন্নতির কৌশল’, মনিরুল ইসলামের ‘ক্যারিয়ার গাইড ও জীবিকা সন্ধান’, রাজিব আহমেদের ‘চাকরি পাওয়ার কৌশল ও প্রস্তুতি’ বইও কাজে দেবে।
▬▬▬▬۩۞۩▬▬▬▬
যাদের এই পেইজের টিউন গুলো ভালো লাগে ... কিন্তু প্রত্যেক টিউন নিয়মিত আপনার ফেসবুক ওয়ালে দেখতে পাচ্ছেন না ...তারা কষ্ট আমাকে ফলো করে রাখুন ...
আমি শামসুর আকন্দ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 17 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।