আমরা এমন একটা যুগে রয়েছি যেখানে সবচেয়ে পছন্দের কাজ হলো ফেসবুকে লাইক দেওয়া। এ কাজের পাল্লায় পড়ে আমরা আরো অনেক ভালো কাজের কথা ভুলে গেছি। বিশেষজ্ঞরা দিচ্ছেন এমনই কিছু কাজেরে তালিকা। এগুলো ফেসবুকের লাইকে চেয়েও অনেক বেশি আত্মতৃপ্তি দেবে।
১. হালকা দৌড়াদৌড়ি করুন। অ্যান্ড্রোফাইনস হরমোন নিঃসৃত হবে যা আপনাকে উদ্দীপনা জোগাবে।
২. মিনিট বিশেক ঘুমিয়ে নিন। এ কাজটি করলেই স্ট্রেস অনেক কমে যাবে।
৩. বাড়ির পোষা প্রাণীটির যত্নআত্তি করুন।
৪. শুধু অন্যের টিউন ও ছবিতে লাইক না দিয়ে নোটিফিকেশনগুলো দেখুন।
৫. কোনো পার্কে গিয়ে হেঁটে আসুন। মনটা ভালো হয়ে যাবে।
৬. মুখে হাসি ফোটে, এমন কিছু করুন। বিশেষ করে অট্টহাসি কিন্তু দারুণ ব্যায়ামের কাজ।
৭. সুস্বাদু খাবার খেয়ে আসুন। মনটা তৃপ্তিতে ভরে যাবে।
৮. পুরনো আমলের কোনো বই পড়ুন। আগের সময়ে হারিয়ে যেতে ভালো লাগবে।
৯. গরমের দিনে শীতল অথবা শীতের দিনে উষ্ণ পানি দিয়ে একটা আরামদায়ক গোসল সেরে ফেলুন।
১০. প্রিয়জনের সঙ্গে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন।
১১. পছন্দের একটি রেসিপি দেখে তা রান্না করে ফেলুন।
১২. প্রিয় মানুষের সঙ্গে একান্ত সময় কাটিয়ে আসুন।
১৩. নাচ বা গানের পার্টিতে মজা করে আসুন।
১৪. দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করুন।
১৫. ইয়োগা ক্লাসে সময় দিন। অথবা একটু ঘাম ঝরাতে ইনডোর গেম খেলে আসুন।
১৬. অনেক দিন শোনা হয় না, এমন একটি হিট গান শুনে ফেলুন।
১৭. মনোমুগ্ধকর কোনো স্থান থেকে ঘুরে আসুন। প্রকৃতির মাঝে চলে যান।
১৮. কারো কাছে হাতে চিঠি লিখুন। এটা মনের খোরাক জোগাবে।
১৯. পছন্দের কাউকে চমকে দিন। হঠাৎ করে তার সামনে উপস্থিত হোন বা একটা উপহার পাঠিয়ে দিন।
২০. ফেসবুকে নেতিবাচক টিউন না পড়ে বা দিয়ে বরং একটি নিবন্ধে মন দিন।
২১. চমৎকার আবহাওয়ায় বাইরে থেকে ঘুরে আসুন। এতে দেহ ও মন শান্ত হয়ে আসবে।
২২. নস্টালজিয়া আমাদের আশাবাদী করে রাখে। বাড়ির পুরনো ফটো অ্যালবাম নিয়ে বসে পড়ুন।
২৩. সপ্তাহের একটি দিন স্মার্টফোন বা ট্যাব বা কম্পিউটার ছাড়া কাটিয়ে দিন।
আমি আলাউদ্দিন মামুন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 40 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Honesty is the best policy
ভাল লাগলো