সিগারেট ছাড়তে এবার কি ইলেকট্রনিক সিগারেটের শরণাপন্ন হবেন ভাবছেন? তাহলে এবার সেই ভাবনার পথ থেকেও সরে আসুন।
নতুন গবেষণা জানাচ্ছে ই-সিগারেটের নির্গমন ফুসফুসের কোষকে পাকাপাকিভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে।
রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের গবেষণা অনুযায়ী ই-সিগারেট থেকে নির্গত ক্ষতিকর ফ্রি র্যা ডিকলস ফুসফুসের কোষগুলিতে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে।
গবেষণা অনুযায়ী ই-সিগারেটের হিটিং এলিমেন্ট সক্রিয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই বিষক্রিয়ার পথ সুগম হয়। এই হিটিং এলিমেন্ট একটি তরল দ্রবণক (ই-লিকুইড বা জুস) এরোসলে রূপান্তরিত করে। এই এরোসল সাধারণ সিগারেটের ধোঁয়াকে মিমিক করে। এর ফলে উৎপন্ন যে বাষ্প নিঃশ্বাসের মধ্য দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে তার মধ্যে বিভিন্ন হেভি মেটাল ও ন্যানোপার্টিকলসের রূপে বিবিধ কার্সিনোজেনিক পদার্থ থাকে। এই কার্সিনোজেনিক পর্দাথগুলি সরাসরি ফুসফুস, রক্ত প্রবাহ ও শরীরের অনান্য বিভিন্ন কোষে আক্রমণ করে।
প্রফেসর ইরফান রহমানের জানিয়েছেন কিছু ফ্ল্যাভারড ই-জুস (বিশেষত দারুচিনি) ফুসফুসের কোষগুলিতে আরও বেশি বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে।
ই-সিগারেটের নির্গমন ভীষণভাবে পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর।
***আমাদের সমাজের কিছু উছু মানের মানুষ আসেন তারা হইত এই ইলেক্ট্রনিক সিগারেট ব্যবহার করেন। উচ্ছো বিলাসিতা বা স্টাইল এর জন্য...। তাই এই পোস্ট, আবার অনেকে জানতেন ই না এই ইলেক্ট্রনিক সিগারেট সম্পর্কে বলতে পারেন তাদের জন্যেও,
সুত্রঃ-ওয়েবসাইট
***ভাল লাগলে মনোনীত করবেন প্লীজ......।
আমি arjuahammed। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 36 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ধূমপান করার দরকারটা কি সেটাই তো বুঝি না ।