বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। আসসালামুআলাইকুম । সবাইকে আমার আন্তরিক প্রীতি, সম্মান, শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জ্ঞাপন করছি। আশাকরি আল্লাহ্র অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
উইন্ডোজে রান কমান্ডের বহুবিধ ব্যবহার। রান কমান্ড নিয়ে ধারাবাহিক টিউন গুলো দেখলে যে কারও পক্ষে অনেক জটিল কাজ সহযে করা সম্ভব। আসুন আমরা রান কমান্ডের ব্যবহার জেনে নেই।
রানে যেতে হলে Start-Run অথবা Windows Key + Run
১. pbrush রান কমান্ডটির সাহায্যেও মাইক্রসফট পেইন্টে যাওয়া যাবে।
২. telephon.cpl রান কমান্ডটির সাহায্যে ফোন এন্ড মোডেম অপশনে যাওয়া যাবে।
৩. dialer রান কমান্টটির মাধ্যমে সহজেই ফোন ডায়ালারে যাওয়া যাবে।
৪. powercfg.cpl রান কমান্ডটির মাধ্যমে পাওয়ার কনফিগারেশনে যাওয়া যাবে।
(একটি স্মৃতি মনে পড়ছে। শুনুন .cpl হল কন্ট্রোল প্যানেলের ফাইল টাইপ। ভার্সিটি লাইফে উইন্ডোজ-৯৮ থেকে ফাইন্ড দিয়ে *.cpl খুঁজে ডিলেট করে দিয়ে ছিলাম। ভার্সিটির ল্যাবের কম্পিউটার গুলোয় কন্ট্রোল প্যানেল আসে কিন্তু কন্ট্রোল প্যানেলের কোনো ফাইল আসে না। স্যার অনেকক্ষন চেষ্টা করলেন। ব্যার্থ চেষ্টা। তারপর উইন্ডোজ সেট-আপ দেয়ার ডিসিশন দিলেন। আজ ঐ স্যারের চোখে যদি টিউনটি পড়ে তাহলে স্যার যেন ঐ টগবগ করা তরুন জীবনের মজা যেন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখেন।)
আমি এখানে উইন্ডোজ-সেভেন দিয়ে দেখিয়েছি উইন্ডোজ এক্সপি সহ উইন্ডোজের পুর্বের যে কোনো ভার্সনের জন্য এই একই কমান্ড প্রযোজ্য। আসলে আমাদের রান কমান্ড ও কী-বোর্ডের উপর বেশী দখল থাকলে অনেক দ্রুত কাজ করা সম্ভব।
কষ্ট করে আমার এই টিউনটি দেখার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি আপনাদের ভালবাসায় সিক্ত ও পরিতৃপ্ত। আপনাদের ব্যাপক সাড়া আমার নিত্যদিনের প্রেরণা।
আমি মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 1147 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
মা ও বাংলা ভাষার কাঙ্গাল
notunottoo 🙂