বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি আপনারা সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আমাদের দৈনন্দিন কেনাকাটা করার সময় আমরা বিভিন্ন পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকি। ডিজিটাল ভাবে পেমেন্ট করার পদ্ধতির কথা চলে আসলে প্রথমেই যেটা চলে আসে, তা হচ্ছে একটি কার্ড। সেটি হতে পারে একটি এটিএম কার্ড, ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড।
আজকের এই টিউনে আমি বলতে চলেছি এটিএম কার্ড, ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে। আজকের এই টিউন টির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন এই কার্ডগুলোর মধ্যে কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং এগুলো কোন কাজে ব্যবহার হয়। এজন্য অবশ্যই সম্পূর্ণ টিউনটি দেখতে থাকুন। হ্যালো বন্ধুরা, আমি আতিকুর রয়েছি আপনাদের সঙ্গে এবং আপনারা দেখছেন টেকটিউনস। আপনি যদি এরকমই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ভিত্তিক দেখতে পছন্দ করে থাকেন তবে এখনি আমাকে ফলো করে রাখুন, যাতে করে পরবর্তীতে আমার কোন টিউন প্রকাশিত হলে টেকটিউনসের হোমপেজে আপনি প্রথমেই দেখতে পারেন।
এটিএম কার্ড হচ্ছে এমন একটি কার্ড; যদি আপনি কোন একটি ব্যাংকে একাউন্ট খুলেন সেক্ষেত্রে ব্যাংক আপনাকে একটি কার্ড দিবে। যে কার্ডটি দিয়ে আপনি ব্যাংক ব্যতীত তাদের এটিএম মেশিন থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যাংকের একাউন্টে যে পরিমাণ ব্যালেন্স থাকবে আপনি সেই পরিমাণ টাকাই উত্তোলন করতে পারবেন। এছাড়া এটিএম কার্ড দিয়ে আর কোন কাজ আপনি করতে পারবেন না।
ধরুন আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুললেন, এক্ষেত্রে আপনি সেই কার্ড টি দিয়ে ডাচ-বাংলার এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন। এছাড়া এই কার্ডটি আপনি অন্য জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন না।
এটিএম কার্ড আর অন্যসব ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ডের মত না। যেখানে আপনি কোন ভিসা কার্ড, মাস্টার কার্ড কিংবা RuPay কার্ডের লোগো দেখতে পারবেন না। আপনার এটিএম কার্ড দিয়ে সরাসরি সংযোগ করা থাকে ব্যাংকের সঙ্গে। আপনি একটি এটিএম কার্ড ব্যবহার করে যে কোন এটিএম মেশিন থেকে ক্যাশ উত্তোলন করতে পারবেন। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনি অন্য কোনো ক্ষেত্রে এই কার্ডটি কে ব্যবহার করতে পারবেন না, অর্থাৎ এই কার্ডটি দিয়ে আপনি ডিজিটাল মাধ্যমে কোন কেনাকাটা করতে পারবেন না।
এক্ষেত্রে আপনি শুধুমাত্র একটি এটিএম কার্ড ব্যবহার করে সেই ব্যাংকের এটিএম মেশিন থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যেখানে অন্য কোন পেমেন্ট এটি ব্যবহার করা যাবে না। একটি এটিএম কার্ড ব্যবহার করে আপনি সেই একাউন্টে জমা থাকা টাকা গুলোকে শুধুমাত্র উত্তোলন করতে পারবেন, যে ব্যাংকের সঙ্গে আপনার এটিএম কার্ড টি সংযুক্ত করা রয়েছে। অর্থাৎ, আপনার ব্যবহৃত এটিএম কার্ড টি যে ব্যাংকের সেই ব্যাংকের টাকা গুলো কে আপনি সেই ব্যাংকের এটিএম মেশিন থেকে বের করতে পারবেন।
এবার তবে আমরা বুঝতে পারলাম যে এটিএম কার্ড কি। সহজ ভাষায় বলতে গেলে এটিএম কার্ড হল কোন ব্যাংক থেকে পাওয়া চেক এর মত। যেখানে ব্যাংকে টাকা থাকলে আপনি চেকের মাধ্যমে খুব সহজেই টাকা উত্তোলন করতে পারেন, তেমনি ভাবে আপনার একাউন্টে যদি টাকা থাকে এবং আপনাকে যদি একটি এটিএম কার্ড দেওয়া হয় ব্যাংক থেকে তবে সেটি দিয়ে সেই ব্যাংকের এটিএম মেশিন থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে টাকা উত্তোলন করার জন্য আর বেশি ঝামেলা এর দরকার পড়বে না। ব্যাংকে গিয়ে টাকা উত্তোলন করার চাইতে দেশের যেকোন প্রান্তে তাদের এটিএম মেশিন থেকে কোন এটিএম মেশিন থেকে চাইলেই টাকা উত্তোলন করা সম্ভব। যেখানে এটিএম কার্ডের মাধ্যমে একজন গ্রাহকের সময় এবং শ্রম অনেকটাই বেঁচে যায়। যেখানে একজন গ্রাহককে ব্যাংকে গিয়ে টাকা উত্তোলন করার জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হতো এবং এক্ষেত্রে ব্যাংকের অনেক কর্মী প্রয়োজন হতো; সেখানে এটিএম কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে সেটি সাশ্রয় হয়।
ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্টের বিপরীতে আপনি একটি ডেবিট কার্ড পেতে পারেন। এক্ষেত্রে সেই কার্ডের উপরে কোন একটি লোগো থাকবে, যেমন Visa card, MasterCard ইত্যাদি। এই ধরনের কার্ড ই মূলত বাংলাদেশ প্রচলন রয়েছে। এছাড়া আরো অনেক ধরনের কারণ রয়েছে, আমরা বেশিরভাগ সময়ই যেটা চিনে থাকি সেটা হচ্ছে ভিসা এবং মাস্টার কার্ড।
ডেবিট কার্ড ও একটি এটিএম কার্ডের মতই। তবে এটিএম কার্ড এর চাইতে ডেবিট কার্ড এর মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেখানে এটিএম কার্ডে আপনি কোন ভিসা কিংবা মাস্টারকার্ডের লোগো দেখতে পারবেন না। কিন্তু ডেবিট কার্ডে আপনি Visa card কিংবা MasterCard এরা লোগো দেখতে পারবেন। ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে এটি দিয়ে আপনি তো যে কোন এটিএম মেশিনে এটি ব্যবহার করতে পারবেন, কিন্তু এটি দিয়ে আপনি অন্যান্য কাজগুলো করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে ব্যাংক থেকে যদি আপনাকে ভিসা কার্ড দেওয়া হয় তবে আপনি সেই কার্ডটি শুধুমাত্র সেই ব্যাংকের এটিএম বুথে ব্যবহার করতে পারবেন না; বরং সেই কাজটি আপনি সকল ভিসা এটিএম বুথ থেকেই ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট করেন এবং সেখান থেকে যদি আপনাকে একটি ভিসা কার্ড দেওয়া হয়, তবে সেই কাজটি আপনি অন্যান্য ব্যাংকের ভিসা সাপোর্টেড বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
একইভাবে আপনার কার্ডটি যদি মাস্টারকার্ড হয় তবে এক্ষেত্রে যেকোনো মাস্টার কার্ড সাপোটেড এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার কার্ডটি যদি ডুয়েল কারেন্সি সাপোর্টেড হয় তবে সেটি দিয়ে আপনি দেশে কিংবা বিদেশে যে কোন জায়গার এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন এবং পেমেন্ট করতে পারবেন। যে সাইটে ভিসা কার্ড কিংবা মাস্টার কার্ড সাপোটেড, সেখানে আপনি এই কার্ডটি ব্যবহার করে আপনার লেনদেন করতে পারবেন।
যেখানে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে আপনি অনলাইনে কেনাকাটা এবং সেখানে পেমেন্ট করতে পারবেন। যেখানে কোন ভিসা কার্ড কিংবা মাস্টার কার্ড গ্রহণ করা হয় সেখানেই আপনি এই ডেবিট কার্ড টিকে ব্যবহার করতে পারবেন। এটিএম কার্ডের মতই একটি ডেবিট কার্ড ও ব্যাংক এর সাথে যুক্ত করা থাকে। এখানে কার্ডটি দিয়ে আপনি সেভিং কিংবা কারেন্ট যেকোনো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন। একটি ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড এর কোন লিমিট হয় না, বরং আপনার একাউন্টে যে পরিমাণ টাকা রয়েছে আপনি সেই পরিমাণ টাকা তুলতে পারবেন।
ক্রেডিট কার্ডটি ও আপনাকে ব্যাংক থেকে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ডের দেবার জন্য অবশ্যই আপনার কিছু কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি ব্যবসা করেন তবে সেটি তারা দেখবে এবং আপনি যদি কোন চাকরি করেন সে ক্ষেত্রেও তারা সেটি বিবেচনা করে আপনাকে একটি ক্রেডিট কার্ড দিবে। এখানে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের লিমিটে কার্ডটি দেওয়া হবে। কেননা ক্রেডিট কার্ড টি একটি টিউন পেইড কার্ড এর মত।
যেখানে আমরা যদি কোন পোষ্টপেইড সিম ব্যবহার করি সেখানে আমরা এক মাসে যে টাকা খরচ করব সেই টাকাটি মাস শেষে আমাদেরকে দিতে হয়। এখানে সিম কোম্পানি টি কিন্তু আপনাকে অগ্রিম টাকা দিয়ে রাখছে। তবে এক্ষেত্রেও কিছু লিমিট রয়েছে। আপনাকে প্রথমেই হাজার হাজার কিংবা লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করার সুযোগ দিবে না; বরং আপনি কি পরিমান টাকা মাসে সে তাদেরকে দিতে পারবেন সে অনুযায়ী তারা প্রথমেই আপনাকে সেটি সিলেক্ট করে দিবে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে তারা আপনাকে একটি লিমিট দিয়ে দিবে। ঠিক একইরকম ক্রেডিট কার্ড এর বেলায়।
যেখানে আপনি আপনার ব্যাংকের একাউন্টে থাকা টাকাটি তো যে কোন সময় ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু এর বিপরীতে আপনি অতিরিক্ত টাকাও খরচ করতে পারবেন ব্যালেন্সে না থাকা সত্বেও। যেখানে আপনাকে প্রতিমাসে কিংবা কয়েক মাস পর পর ব্যাংকে গিয়ে আবার সেই টাকাটি জমা দিতে হবে। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে আপনি অগ্রিম ঋণ পাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সেই ব্যাংক টি যদি আপনাকে ১০ হাজার টাকা লিমিটেড দিয়ে দেয় তবে আপনি অতিরিক্ত সেই ১০ হাজার টাকাটি ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়া ব্যাংক আপনাকে এর অতিরিক্ত টাকা ও লিমিট করে দিতে পারে। সেটি হতে পারে এক লক্ষ কিংবা ২ লক্ষ ইত্যাদি। আপনার কি পরিমান আয় হয় এবং আপনি কোন কাজটি করেন সেটি বিবেচনা করে তারা এটি নির্ধারণ করে দিতে পারে। এক্ষেত্রে ব্যাংক আপনার দেখবে ইনকাম সোর্স এবং সেই আয় কতটা স্থায়ী। এই কার্ডটিকে লোডেড কার্ডের মত ও বলা যায়।
যেখানে আপনাকে পুরো মাস ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে চলার পর মাস শেষে আপনাকে পেমেন্ট করতে হচ্ছে। যেমন ধরুন, আমাদের দেশে যারা চাকরি করে তারা কিন্তু মাস শেষে বেতন পায়। কিন্তু অনেক সময় এটি হতে পারে যে মাসের কোন একটি পর্যায়ে গিয়ে টাকা আর থাকলো না, এক্ষেত্রে অবশ্যই থাকে কোথাও থেকে ঋণ করতে হবে। আর এই ঋণ করার প্রক্রিয়াটি কি আরও সহজ করার জন্য ক্রেডিট কার্ড এর সূচনা। যেখানে পুরো মাস টাকা খরচ করে মাস শেষে ব্যাংকে আবার তা পরিশোধ করা যায়।
এক্ষেত্রে দেখা গেল যে আপনার মাসে যে বিলটি হলো, সেটি আপনি মাসের শেষে পরিশোধ করে দিলেন। ক্রেডিট কার্ডের এত এত সুবিধা থাকলেও এর কিন্তু অনেক অসুবিধা রয়েছে। অসুবিধা বলতে বিপদে পড়ে যাবার মত পরিস্থিতি। চলুন তবে এক নজরে জেনে নেয়া যাক যে ক্রেডিট কার্ডের অসুবিধা গুলো।
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি যেমন মাসে টাকা না থাকা সত্ত্বেও সেটি থেকে টাকা নিয়ে ব্যবহার করতে পারতেন; ঠিক তেমনি ভাবে আপনি মাসে সে অনেক ঋণ এর মধ্যেও পড়তে পারেন। যারা বুঝে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে হয়তোবা অনেক সুবিধা এনে দেবে, কিন্তু না বুঝে যারা অতিরিক্ত ব্যবহার করবে তাদের ক্ষেত্রে এটি অনেক বড় ঋণের কারণ হতে পারে। যেখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা হচ্ছে লুকায়িত ঋণ। যেখানে কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়ে যেতে পারে। যেখানে যে কেউ পড়ে যেতে পারে ঋণের ফাঁদে।
এছাড়া বর্তমানে অনেকে ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে প্রিমিয়াম কোন কিছুতে সাবস্ক্রাইব করতে হলে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ এখানে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে প্রতি মাসে তাদেরকে পেমেন্ট করতে হবে, তবে আপনি তাদের সেবাগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তাদের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড থেকে পেমেন্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য থাকে আপনার একাউন্টে যদি মাসে কোন টাকা নাও থাকে, তবুও তারা সেই কার্ড থেকে টাকা নিতে পারবে। কেননা ক্রেডিট কার্ড থেকে অগ্রিম টাকা নেওয়া যায়। এখানে আপনি যদি এরকম কোন সেবা ব্যবহার করেন যেগুলোতে মাসে মাসে টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়, তবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে যদি টাকা নাও থাকে তবুও তারা টাকা পাবে।
কিন্তু এক্ষেত্রে লুকায়িত ঋণের ফাঁদে পড়তে পারেন। কেননা আমরা যখন কোন কিছুতে খরচ করি তখন বিবেচনা করি না যে কি পরিমাণ অর্থ আমাদের খরচ হয়েছে। মাসের প্রথম দিকে হয়তোবা আমরা খুব ধুমছে খরচ করব, কিন্তু আমরা যেই টাকাটা খরচ করছি সেটি যে আমাদের ঋণ হচ্ছে, সেটি হয়তোবা আমাদের মাথায় নাও আসতে পারে। তাই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের তো আমাদের একটু সচেতন হতে হয়। যেখানে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে আমাদেরকেই আবার সেই টাকাটি পরিশোধ করতে হয়।
কিন্তু ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার ক্ষেত্রে ও তারা এই বিষয়টি মাথায় রেখে আপনাকে দেয়। যেখানে ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার সময় তারা একটি লিমিট দিয়ে দেয়, যেখানে আপনি সেই লিমিটের বাইরে অতিরিক্ত অর্থ খরচ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী অতিরিক্ত খরচ হবার ও বেশি ভয় থাকে না। তবে আমাদের আগের তুলনায় যদি লিমিট বেশি করে দেওয়া থাকে এবং আমরা যদি কোন কিছু বিবেচনা ছাড়াই খরচ করতে থাকি তবে সেটি হতে পারে আমাদের জন্য বড় বোঝার কারণ।
তো বন্ধুরা, আমি আশা করছি আপনাদেরকে এটিএম কার্ড, ক্রেডিট কার্ড এবং ডেবিট কার্ড সম্বন্ধে বিস্তারিত বুঝাতে পেরেছি। যদি আপনার কাছে আমার আজকের করা টিউনটি ভাল লাগে তবে জোসস করবেন এবং সেইসঙ্গে টিউনমেন্ট করবেন কেমন লাগলো। আজ তবে এখানেই বিদায় নিচ্ছি, আসসালামু আলাইকুম।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
সুন্দর টিউন।