আজকের টিউনে আমি এমন ৭টি টিপ নিয়ে আলোচনা করব, যা আপনার ইউটিউব ভিডিওর ভিউ এবং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে রাতারাতি হেল্প করবে।
এই প্র্যাকটিসগুলো ব্যবহার করেই বড় বড় ইউটিউব চ্যানেলগুলো জিরো ভিউ এবং জিরো সাবস্ক্রাইবার থেকে শুরু করে দিনে দিনে জনপ্রিয় চ্যানেলে পরিনত হয়।
সুতরাং এই টিপসগুলো ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে আপনার ইউটিউব যাত্রাও দারুনভাবে শুরু হবে।
তবে এখানে একটি বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই ব্লগ পোস্টটি লেখা হচ্ছে ইউটিউবে যারা সম্পূর্ন নতুন তাদের কথা মাথায় রেখে। অর্থাৎ যারা মাত্র নিজেদের ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন এবং সেখানে ভিডিও আপলোড করে ভাবছেন কিভাবে বড় বড় চ্যানেলদের মত লাখ লাখ ভিউ/সাবস্ক্রাইবার নিয়ে আসতে পারেন, এই পোস্টটি তাদের জন্য।
একারনে এই টিউনে অ্যাডভান্সড লেভেলের টিপস দেয়া হয়নি।
মূল টিপসগুলোর আলোচনায় যাওয়ার আগেই চলুন জেনে নেই যে এই ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার বেশি থাকার সুবিধা কি কি। এবং কেনই বা আমরা ইউটিউবের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার কাউন্টকে এত গুরুত্ব দিয়ে থাকি।
প্রথম যেই বড় কারনটি, সেটা হল ইউটিউবের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার দেখেই নির্ধারিত হয় আপনি ইউটিউবের মত একটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কতটুকু জনপ্রিয়। এবং এই জনপ্রিয়তাই আপনাকে নিঃসন্দেহে বিভিন্নভাবে আয় করার সুযোগ তৈরী করে দেয়।
এক কথায় (সহজভাবে) বলাই যায়, আপনার কনটেন্টের জনপ্রিয়তা আপনার আয় বৃদ্ধিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। কেননা, আপনাকে যতজন ফলো করবে বা আপনার ভিডিও দেখবে, এর মানে আপনি তত বেশি ওয়েব ট্রাফিক ড্রাইভ করছেন। আর যেখানেই বেশি বেশি ওয়েব ট্রাফিক, সেখানেই অনলাইনে আয়ের সুযোগ।
দ্বিতীয় বড় কারনটি হল, আপনার চ্যানেলে যত ভিউ থাকবে এবং যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে, তা চক্রাকারে আপনাকে আরো বেশি করে ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার অর্জন করতে সাহায্য করবে। এটাকে বলা হয় Effect of Social Proof. অর্থাৎ, আপনার চারপাশের সবাই যেটা পছন্দ করছে, আপনিও সেদিকে বেশি করেই ঝুকবেন এবং সেটা পছন্দ করবেন, এমনটাই স্বাভাবিক।
সুতরাং, আপনার ভিডিওতে যত বেশি ভিউ থাকবে, তা নতুন নতুন ভিউয়ারদের আরো বেশি করে আকৃষ্ট করবে।
এই কারনে, একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেলে শুরুতেই ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর দিকে জোড় দেয়া বেশি জরুরী। কারন নতুন অবস্থাতেই এই কাজটি বেশি কঠিন।
তো এবার চলুন, দেখে নেই কোন সেই ৭টি টিপস, যা ফলো করে আপনি আপনার নতুন ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার বাড়িয়ে নিতে পারেন।
ইউটিউবের জন্য ভিডিও বানানোর পূর্বে অবশ্যই একটি স্ক্রিপ্ট তৈরী করে নিন।
স্ক্রিপ্ট হল এক ধরনের লিখিত প্ল্যান, যেখানে আগে থেকেই ভিডিওতে কি কি থাকবে তার বিস্তারিত প্ল্যানিং এবং বর্ননা থাকবে।
স্ক্রিপ্ট আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি কয়েকগুন বাড়িয়ে দিতে সক্ষম এবং আপনার ভিডিওর কোয়ালিটিই হল ইউটিউবে সফল হওয়ার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
আরেকটি কারনে স্ক্রিপ্ট তৈরী করে নেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ন, আর সেটা হল, স্ক্রিপ্ট করা থাকলে আপনার ভিডিওতে অপ্রয়োজনীয় কথা বা জিনিস আসবেনা। এর ফলে আপনার ভিউয়ার বেশি সময় ধরে আপনার ভিডিওতে আকৃষ্ট হয়ে থাকবে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
এই বিষয়টিকে Viewers Retention Rate বলা হয়, যেখানে পরিমাপ করা হয় যে গড়ে প্রতিটি ভিউয়ার আপনার ভিডিওর কত শতাংশ পর্যন্ত আকৃষ্ট থাকছে। এই ফ্যাক্টরটি ইউটিউবের অন্যতম বড় র্যাংকিং ফ্যাক্টর। এই বিষয়ে সামনের একটি পয়েন্টে বিস্তারতি আসছে।
বেশি পরিমান ভিউ পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এমন বিষয়ে ভিডিও বানাতে হবে যা নিয়ে ইউটিউবে ভাল ডিমান্ড রয়েছে। অর্থাৎ বেশি পরিমান মানুষ সেই বিষয়ে ভিডিও দেখতে আগ্রহী।
ভিডিওর বিষয় নির্বাচনের উপরেই সাধারনত সেই ভিডিও তৈরীর পরবর্তী সকল স্টেপের সাফল্য নির্ভর করে।
হাই-ডিমান্ডিং বিষয় নির্বাচন করতে সাধারনত আলাদা কোন টুলের দরকার পড়েনা। আপনি যদি ইউটিউবে কোন একটি বিষয়ের (Niche) বড় বড় চ্যানেলগুলোকে ফলো করেন এবং তাদের কোন ভিডিওগুলো বেশি ভিউ পাচ্ছে, সেটা নিয়মিত খেয়াল করেন, তাহলেই অনেক ভাল ভাল Video Topic পেয়ে যাবেন।
ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করার পরেই আপনার উচিত হবে সেই ভিডিওটিকে একটি Playlist-এ যুক্ত করে নেয়া এবং এরপর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে (যেমনঃ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি) আপনার সেই Playlist-টি প্রোমোট করা।
এই ছোট্ট ট্রিকটি আপনার ইউটিউব ভিউকে দারুনভাবে বাড়াতে সক্ষম, কারন আপনি যখন অন্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ট্রাফিক ইউটিউবে নিয়ে আসবেন, সেটা ইউটিউব বেশ ভাল চোখে দেখবে এবং আপনার ভিডিওকে র্যাংক করতে সাহায্য করবে।
তাছাড়া আপনি যেহেতু আপনার প্লেলিস্টের লিংক শেয়ার করছেন, তাই একজন ভিউয়ার সেই লিংকে ক্লিক করে এসে আপনার একটি ভিডিও দেখা শেষে অটোমেটিকভাবে আরেকটি ভিডিও সামনে পাবে। এর ফলে আপনি একজন ভিউয়ার থেকেই ২ বা ৩ গুন বেশি ভিউ পেতে পারবেন।
আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার দ্রুত বাড়ানোর সবচেয়ে বেস্ট উপায় হল বেশি বেশি ভিউ পাওয়া এবং ভিডিওতে সেই ভিউয়ারদেরকে সাবস্ক্রাইব করতে বলা।
কিন্তু, শুধু সাবস্ক্রাইব করতে বললেই হবেনা, এখানে আপনাকে অবশ্যই একটি ভাল Call To Action রাখতে হবে।
অর্থাৎ, আপনার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে একজন ভিউয়ার কি কি স্পেশ্যাল রিটার্ন পেতে পারে, তার উল্লেখ করতে হবে এবং তারপর তাকে সাবস্ক্রাইব করার জন্য রিকোয়েস্ট করতে হবে। এই কাজটি আপনাকে আপনার প্রতিটি ভিডিওতেই করতে হবে।
যেমন, আপনি আপনার ভিডিওর মাঝের দিকে বলতে পারেন “আমার পরবর্তী ভিডিওতে আমি স্পেশ্যাল একটা টিপস নিয়ে কথা বলব, আপনি ভিডিওটি দ্রুত পেতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন”।
এছাড়া সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই ভিডিও কোয়ালিটি দারুনভাবে প্রভাব ফেলে। কেননা, আপনার ভিডিও দেখে একজন ভিউয়ার Satisfied না হতে পারলে, সে আপনার চ্যানেলে কখনোই সাবস্ক্রাইব করতে চাইবেনা।
আপনার ভিডিওতে বিশাল পরিমান ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার পেতে চাইলে, অবশ্যই আপনাকে ইউটিউবে ভিডিও র্যাংকিং-র ৩টি বড় ফ্যাক্টরকে কাজে লাগাতে হবে।
এই ৩টি বড় বড় র্যাংকিং ফ্যাক্টর হলঃ Audience Retention, Total Watch Time এবং Engagement Rate.
Audience Retention, যেমনটা আগের একটি পয়েন্টে উল্লেখ করেছি, এটা নির্দেশ করে যে গড়ে প্রতি ভিউয়ার আপনার ভিডিওর কতটুকু অংশে আকৃষ্ট থাকছে। অর্থাৎ তারা আপনার ভিডিওর কতটুকু পর্যন্ত দেখতে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
Total Watch Time হল সেই পরিমাপ, যার দ্বারা ইউটিউব নির্ধারন করে আপনার ভিডিওটি (অথবা ভিডিওগুলো) সর্বোমোট কত মিনিট/ঘন্টা দেখা হয়েছে। উদাহরনস্বরুপ বলা যায়, আপনি যদি ৫ মিনিটের একটি ভিডিও আপলোড করেন এবং ৩ জন ভিউয়ার ভিডিওটি যথাক্রমে ২ মিনিট, ৪ মিনিট এবং ৩ মিনিট করে দেখে, তাহলে ঐ ভিডিওতে আপনার Total Watch Time হবে ৯ মিনিট (২+৪+৩)।
এবং সর্বোপরি Engagement Rate বা Engagement Signals হল সেই সকল ইন্ডিকেটর, যার দ্বারা ইউটিউব বুঝতে পারে আপনার ভিডিওটিতে ইউটিউবের ভিউয়াররা Engage করছে কি না। অর্থাৎ আপনার ভিউয়াররা লাইক, টিউমেন্ট, শেয়ার করছে কি না, ইত্যাদি। এই সিগন্যালগুলোকে ইউটিউব অনেক সিরিয়াসভাবে নিয়ে থাকে।
এই ৩টি ফ্যাক্টরকে কাজে লাগাতে পারলে আপনার ইউটিউব ভিডিওর ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার দুটোই বাড়তে থাকবে আশা করা যায়।
আর এই ৩টি ফ্যাক্টরকে কাজে লাগানোর বেস্ট উপায় হল একটি সঠিক স্ক্রিপ্ট এবং পরিকল্পনার সাথে ভিডিও তৈরী করা। আপনি যদি আগে থেকেই বুঝে শুনে ঠিক করেন যে ভিডিওতে কোন কথার পরে কোন কথা আসবে, তাহলে ভিডিওটি দেখার সময় আপনার ভিউয়ার বিরক্ত হবেনা এবং তারা বেশি সময় ধরে ভিডিওটি দেখবে, এর ফলে আপনার Total Watch Time এবং Audience Retention Rate বাড়তে থাকবে।
এছাড়া ভিডিওর ভিতরে নির্দিষ্ট সময়ে ভিউয়ারকে কোন প্রশ্ন করার মাধ্যমে আপনি ভিডিওর নিচে টিউমেন্ট বাড়াতে পারেন, যা নিঃসন্দেহে ভিডিওর Engagement Signals-কে বাড়াতে সাহায্য করবে।
আপনাকে অবশ্যই প্রতিটি ভিডিওর জন্য আলাদা করে Custom Thumbnail আপলোড করে দিতে হবে।
সাধারনত, একটি নতুন চ্যানেলে শুরুতেই Custom Thumbnail আপলোড করা যায়না। এর জন্য আপনাকে আপনার চ্যানেলের সেটিংসে যেয়ে আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে Phone Verification সম্পন্ন করতে হবে। এরপরেই আপনি একটি ভিডিও আপলোড করার সময়ে Custom Thumbnail আপলোড করার অপশন পাবেন।
এই অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ন এই কারনে যে আপনার থাম্বনেইলের আকর্ষনীয়তার উপর আপনার ভিডিওর ভিউ অনেকাংশে নির্ভর করবে।
উদাহরনস্বরুপঃ হতে পারে আপনি একটি অসাধারন বিষয়ে দারুন একটি ভিডিও আপলোড করেছেন, কিন্তু ভিডিওটির থাম্বনেইল দেখে পোটেনশিয়াল ভিউয়ার Attracted অনুভব করল না। তখন কিন্তু সেই ভিউয়াররা আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে আসবেনা, যার ফলে আপনার কোন প্রচেষ্টাই আপনার ভিডিওতে ভিউ নিয়ে আসতে সক্ষম হবেনা।
Custom Thumbnail তৈরী করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার প্রতিযোগিদের থাম্বনেইল দেখতে হবে এবং তাদের থেকে বেশি আকর্ষনীয় একটা ইমেজ বানাতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি খুব সহজ একটি Web Tool ব্যবহার করতে পারেন, যার নাম Canva.
পরিশেষে, আপনার ভিডিওতে অবশ্যই End Screen and Card ফিচার ২টি ব্যবহার করুন।
End Screen and Card, এই অপশনগুলো আপনি আপনার চ্যানেলের প্রতিটি ভিডিওর সেটিংসে পাবেন।
এগুলো মূলত আপনাকে একটি ভিডিওর ভিতর থেকে আপনার নিজেরই অন্য ভিডিওগুলোতে লিংক তৈরী করতে সাহায্য করে। এর ফলে একজন ভিউয়ার আপনার একটি ভিডিও দেখে আরেকটি ভিডিও দেখার সুযোগ পায়।
এছাড়া End Screen-এ আপনি আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইব বাটনটিকেও রাখতে পারেন, যার ফলে আপনার পুরো ভিডিও দেখা শেষে একজন ভিউয়ারের সাবস্ক্রাইব করার কথা মনে পড়বে এবং পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, এই জায়গা থেকেই একটি চ্যানেল প্রচুর পরিমানে সাবস্ক্রাইবার পেয়ে থাকে।
সুতরাং এখন যেহেতু আপনি বুঝতে পারলেন কোন কোন স্টেপে এগিয়ে গেলে আপনি দ্রুতই আপনার চ্যানেলে রেগুলার ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার নিয়ে আসতে সক্ষম হবেন, সেহেতু এবার আপনার পরবর্তী লক্ষ্য হওয়া উচিত নিজের স্কিলগুলোকে ঝালাই করে নিয়ে ইউটিউব থেকে একটি হ্যান্ডসাম ইনকাম জেনারেট করার জন্য প্রস্তুত হওয়া।
আর ইউটিউব এমন একটি আকর্ষনীয় প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি কয়েকটি দারুন উপায়ে খুব ভাল আয় করতে সক্ষম হবেন, যদি আপনার পর্যাপ্ত স্কিল এবং Dedication থাকে।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ইউটিউবে অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করার পাশপাশি একই স্কিল ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আয় করছেন। আবার অনেকেই শুধু ভিডিও তৈরী করে দিয়ে দেশী অনেক ব্যবসার প্রসারে কাজ করেও আয় করছেন।
আপনিও যদি এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি ইনকাম সিস্টেম তৈরী করতে চান, তাহলে আপনার উচিত হবে এখনই পদক্ষেপ নেয়া।
কারন, ইতোমধ্যেই পৃথিবীর অনলাইন কনটেন্টের প্রায় বেশিরভাগ জায়গা দখল করে ফেলছে ভিডিও। আর ভিডিওর জন্য পৃথিবীর সেরা প্ল্যাটফর্মে পরিনত হয়ে আছে ইউটিউব।
সামনের বছরগুলোতেও এই ভিডিওর বাজার শুধু বাড়বেই। অর্থাৎ একজন ইউটিউব মার্কেটার হিসেবে সামনের দিনগুলোতেও আপনার কাজের পরিসর আরো বড় হবে।
শুধু বিদেশের বাজারেই নয়, বরং দেশীয় মার্কেটেও আপনি চাইলেই যেকোন পন্য কিংবা কোম্পানির প্রচার-প্রসারে কাজ করতে পারবেন। অথবা আপনি যদি আপনার Creativity সারা দুনিয়াকে দেখাতে এবং সেখান থেকে আয় করতে চান, সেটাও করতে পারবেন।
অর্থাৎ ইউটিউব মার্কেটিং-এর সম্ভাবনা অপরিসীম।
ধন্যবাদ আজকের এই টিউন মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।
আমি আশা করছি, নতুন হিসেবে আপনার ইউটিউব মার্কেটিং যাত্রায় আজকের টিপসগুলো দারুন প্রভাব ফেলতে পারবে।
আর আপনি যদি এখনো ভালভাবে ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করে না থাকেন, তাহলে আমি অবশ্যই রিকোমেন্ড করব যে আপনি খুব দ্রুতই শুরু করে দিন, কেননা প্রতিনিয়তই কম্পিটিশন বাড়ছে। এবং আপনি যত আগে এই বিশাল মার্কেটে নিজের অস্তিত্ব তুলে ধরতে পারবেন, লম্বা দৌড়ে ততই লাভবান হবেন ইন শা আল্লাহ।
সবশেষে, আপনার জন্য থাকছে একটি প্রশ্নঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেলে কতগুলো ভিডিও আছে এবং দিনে কত ভিউ আসছে বর্তমানে? এবং আজকের কোন টিপসটি আপনার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী হবে বলে আপনি মনে করছেন?
আমাকে প্রশ্নের উত্তর জানাতে পারেন এই টিউনের নিচে টিউমেন্ট করে, অথবা সরাসরি আমার ফেসবুক পেজের টিউনের নিচে টিউমেন্ট করে।
ধন্যবাদ। কথা হবে শীঘ্রই নতুন কোন টিউনে।
আমি মাসুদ রানা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 14 টিউনারকে ফলো করি।