আপনি কি পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অস্ত্র একে-৪৭ সর্ম্পকে জানেন? তাহলে একটু দেখুন………..

অলসতা আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু। যাকে আমি সবচেয়ে ভালবাসি। কিন্তু আমি এক জিনিসের প্রতি দীর্ঘক্ষণ আকর্ষণ ধরে রাখতে পারি না। পড়ালেখা মাথায় উঠেছে অনেকদিন আগে। তাই রাতের বেকার সময়টা কাটানোর জন্য যে কোন একটা কাজ লাগবে। এর আগে একটি টিউন করার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু প্রয়োজনীয় এনার্জি এবং সময়ের অভাবে সম্ভব হয় নি।

অস্ত্র সম্পর্কে আমার প্রচুর আগ্রহ এবঙ আকর্ষণ রয়েছে। এর আগে টেকটিউনসে অস্ত্র নিয়ে কোন টিউন হয় নি। তাই আজকে এর আবিষ্কার এবং ইতিহাস সর্ম্পকে জানানোর সামান্য একটু প্রয়াস পেলাম।

টিউনটি আমি যথাযথ তথ্য সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করেছি এবং আমার প্রথম টিউন হিসেবে আশাকরি সবাই ক্ষমা + সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । যাই হোক ভাই-বোন বন্ধুগন এখন আসল কথায় আসি .................

সংক্ষিপ্ত পরিচয়

AK-47 হল একটি গ্যাস অপারেটেড স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র । ১৯৪৫ সালের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আবিষ্কৃত হয় এবং তখন থেকে অদ্যাবধি পরযন্ত এটি বহুল জনপ্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র হিসাবে বিশ্বের প্রায় ৫০ টিরও বেশি দেশের সামরিক বাহিনীতে এটি ব্যাবহৃত হচ্ছে। AK-47 এর ডিজাইন করেন সোভিয়েত ট্যাংক কমান্ডার মিখিলি কালাশনিকভ। একে ৪৭ এই একমাত্র অস্ত্র যার থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি রাইফেলের সংস্করন বের হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সহ বাহিনীতেই একে ৪৭ এর চাইনিজ সংস্করন টাইপ ৫৬ ব্যবহৃত হচ্ছে।

রাইফেল সিরিজের Avtomat Kalashnikova বা AK-47

সারমর্ম

প্রস্তুতকারি দেশ    :সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া)

আবিষ্কারক       :মিখাইল কালাশানিকভ

ডিজাইনের বছর   :১৯৪৪-৬৭ (সম্পন্ন হয় ১৯৪৭ সালে)

কার্টিজ         :৭.৬২*৩৯ মিমি

রেট অফ ফায়ার   :৬০০রাউন্ড/মিনিট

কার্যকর দুরত্ব/রেঞ্জ :৩০০মি

ওজন           :৪.৩ কেজি

দৈর্ঘ্য           :৮৭০ মিমি

ম্যাগাজিন        : ৩০বা ৪৫ রাউন্ডের বক্স ম্যাগাজিন অথবা ৭৫ বা ১০০ রাউন্ডের ড্রাম ম্যগাজিন

কাযপ্রণালী-

প্রথমেই বলেছি একে-৪৭ একটি গ্যাস অপারেটেড স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র। চাপাবাজি না মেরে সোজা ভাষায় বলছি আমি কখনো একে-৪৭ নিজে চালাইনি। কিন্তু তাই বলে এ নিয়ে কিছু বলবো না!!! তা হয় নাকি....

ফায়ার করার জন্য প্রথমে একটি ফুলি লোডেড কার্টিজ অথবা বক্স ম্যাগজিন আপনাকে লোড করতে হবে। দুইভাবে একে-৪৭ দিয়ে ফায়ার করা যায়। একটা হল সেফটি ফায়ার (সেমি-অটোমেটিক) অন্যটি ফুল অটোমেটিক। ম্যাগজিন লোড করার পর এর সিলেক্টর টাকে লেভেল অফে নিয়ে গিয়ে আবার ছেড়ে দিতে হবে। এখন এটি চার্জিং (সেমি-অটোমেটিক) মোডে ফায়ারের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ট্রিগার টানলে যতক্ষণ না ট্রিগার ছেড়ে দেয়া হবে বা ম্যাগজিন শেষ হয়ে যাবে ততক্ষণ ফায়ারিং হতে থাকবে। এরপর দ্বিতীয় বার ফায়ার করার জন্য আবার আগের পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

এবার আসি ফুল অটোমেটিক মোডে।  ম্যাগজিন লোড করার পর এর সিলেক্টর টাকে লেভেল অফে নিয়ে গিয়ে সম্পূর্ণভাবে ছেড়ে না দিয়ে মাঝামাঝি স্থানে রাখতে হবে । এখন ফুল অটোমেটিক) মোডে ফায়ারের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ট্রিগার টানলে ফায়ার হবে এবঙ দ্বিতীয় বার ফায়ারের জন্য ট্রিগার টানার কোন প্রয়োজন নেই।

একটু আলাদাভাবে

একে ৪৭ এর অন্যতম বৈশিষ্ট হল এর বুলেট এর মারাত্বক ভেদন ক্ষমতা ,এটি ৭.৬২*৩৯ মি.মি বুলেটকে ৭১৫ মিটার/সেকেন্ডে ছুড়ে যা ৮ ইন্চি ওক কাঠের এবং ৫ ইন্চি কনন্ক্রিট দেয়াল ভেদ করতে পারে। এছাড়া এতে কষ্টমাইজ বুলেট ব্যবহার করা যায় যা আরও মারাত্বক হতে পারে। উদাহরনে ভারতের মুম্বাই হামলার সময় মুম্বাই পুলিসের এন্টি টেররিষ্ট স্কোয়াডের চীফ হেমন্ত কারেকারের উদাহরণ দেয়া যায়। যার বডি আর্মার ভেদ করেছিল একে ৪৭ এর কাষ্টমাইজ বুলেট। এছাড়া এতে সিঙ্গেল শট, ব্রাস্ট অব ফায়ার এবং গ্রেনেড ছুড়ার সুবিধা আছে

গ্রেনেড লাঞ্চার যুক্ত একে ৪৭


জনপ্রিয়তার কারণ

এসল্ট রাইফেল এর ব্যাপক জনপ্রিয়তার মূল কারন এর লক্ষভেদ নয় বরং অন্য কিছু বৈশিষ্ট। কারণ এটি জলে ভিজিয়ে, ধুলাতে রেখে বা এর উপর দিয়ে রাস্তা মেরামতের রোলার চালানোর পরও এটিকে আগের মতই ব্যাবহার করা যায়,যা এর সমপর্যায়ের অন্যান্য অস্ত্রের ক্ষেত্রে অসম্ভব। লক্ষভেদে এর থেকে ভাল অনেক রাইফেল আছে। কিন্তু AK সিরিজের রাইফেলের রিলায়েবলিটি  অত্যন্ত বেশি। এটা জ্যাম হয় না, ওভারহিটেড হয় না, পানিতে ভিজলে, স্যাতস্যাতে আবহাওয়ায় বা ধুলাবালিতে কিছু হয় না, অতি গরম বা অতি শীতল আবহাওয়াও ভালভাবে কাজ করে। বছরের পর বছর কোন যত্ন না নিলেও কাজ করে। এর জনপ্রিয়তার আরও কারন হচ্ছে এর সহজ ব্যবহার। এটা ব্যবহার করতে M16/G3 এর মত বিশেষ ট্রেনিং এর দরকার হয় না। যে কোন সাধারণ ব্যক্তি ২-৩ ঘন্টা প্রশিক্ষণ নিয়ে এটা ভালভাবেই রপ্ত করার ইতিহাস রয়েছে। এছাড়া এটি রক্ষনাবেক্ষনে তেমন ঝামেলা নেই

1955 AK-47 Type 3

ডিজাইন এবং নামকরণের ইতিহাস-

Avtomat Kalashnikova এভটোমাট কালাশনিকভ’সংক্ষেপে ‘একে’ ইংরেজীতে রুশ এভটোমাট শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘অটোমেটিক’ বা স্বয়ংক্রিয়। এভটোমাট শব্দের আদ্যাক্ষর ‘এ’ এবং কালাশনিকভের আদ্যাক্ষর ‘কে’ মিলিয়ে এ অস্ত্রের নাম দাঁড়ায় ‘একে’ ১৯৪৭ সালে এ রাইফেলের ডিজাইন সম্পন্ন হয় বলে ‘একে’-এর সঙ্গে ‘৪৭’ যোগ করা হয়। এভাবে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল পরিচিত রাইফেলের নামকরণ করা হয় ‘একে-৪৭’। এবার আসি আবিস্কারকের ইতিহাসে--

আবিস্কারকের পরিচয় এবং আবিস্কারের ইতিহাস-

কালাশনিকভের পূর্ণ নাম মিখাইল তিমোফিয়েভিচ কালাশনিকভ। তিনি সাবেক সোভিয়েট সেনাবাহিনীর একজন লে. জেনারেল। ১৯১৯ সালের ১০ নভেম্বর সাইবেরিয়ার আলতাই অঞ্চলে কুরিয়া নামে একটি গ্রামে কৃষক পরিবারে তার জন্ম। তিমোফেল ও আলেকসান্দ্রা কালাশনিকভ দম্পতির তিনি সপ্তদশ সন্তান। ১৯৩৮ সালে তিনি সোভিয়েট রেড আর্মিতে যোগদান করেন। ২৪তম ট্যাংক রেজিমেন্টের সিনিয়র ট্যাংক কমান্ডার হিসাবে পদোন্নতি পান তিনি। ১৯৪১ সালের অক্টোবরে ব্রায়ানস্কে তিনি জার্মান বাহিনীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। আহত হওয়ায় তিনি ৬ মাস ছুটিতে ছিলেন। জার্মানদের হাতে উন্নততর অস্ত্র থাকায় রাতে তার সুনিদ্্রা হতো না। ছুটিতে থাকাকালে একটি নয়া কারবাইন তৈরির ধারণা তার মাথায় আসে। নিজের ধারণাকে কাজে লাগাতে তিনি মাতাই অস্ত্র কারখানায় যান। কর্তৃপক্ষ তাকে তার উদ্ভাবনী ক্ষমতা ব্যবহারের সুযোগ দেয়। তিনি আমেরিকান এম-১ এবং জার্মান এসআইজি-৪৪ এর ডিজাইনের সর্বোত্তম কৌশলের সমন্বয়ে একটি স্বয়ংক্রিয় রাইফেল তৈরির সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৪৪ সালে তিনি একটি কারবাইনের ডিজাইন তৈরি করেন।

যৌবনে ইজভেস্ক অস্ত্র কারখানায় ডিজাইন নিয়ে ব্যস্ত মিখাইল কালাশনিকভ

কিন্তু তার ডিজাইন কর্তৃপক্ষের পছন্দ হয়নি। তবে ব্যর্থ হলেও তিনি দমে যাননি। ১৯৪৬ সালে তার উদ্ভাবিত একে-৪৭ রাইফেলের পূর্ববর্তী সংস্করণ ‘একে-৪৬’ সরকারিভাবে সামরিক বাহিনীতে পরীক্ষা করা হয়। ১৯৪৭ সালে রেড আর্মির কয়েকটি নির্দিষ্ট ইউনিটে তার রাইফেল গ্রহণ করা হয়। ১৯৪৯ সালে প্রতি মিনিটে ৬ শ’ গুলিবর্ষণে সক্ষম তার উদ্ভাবিত রাইফেল সোভিয়েট সেনাবাহিনীতে পূর্ণমাত্রায় চালু করা হয়। দুই বছরের মধ্যে একে-৪৭ সোভিয়েট সেনাবাহিনীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। সে সময় থেকে এ রাইফেল সোভিয়েট ইউনিয়নের একটি অন্যতম রপ্তানি সামগ্রীতে পরিণত হয়। একে-৪৭ রাইফেল অত্যন্ত কার্যকর ও নির্ভরযোগ্য হওয়ায় ভিয়েতনাম যুদ্ধে মার্কিন বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি এম-১৬ রাইফেল ফেলে দিয়ে এ অস্ত্র গ্রহণ করে। এ পর্যন্ত এক কোটির বেশি একে-৪৭ রাইফেল নির্মাণ করা হয়েছে। ৫০টির বেশি দেশ এবং অসংখ্য গেরিলা গ্রুপ এ অস্ত্র ব্যবহার করছে। তবে সাবেক ওয়ারশ জোটভুক্ত দেশগুলোতে পাইরেসি হওয়ায় সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্ষতি হয় ২ শ’ কোটি ডলার। আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও সোভিয়েট যুগে একে-৪৭ রাইফেলের প্যাটেন্ট সংরক্ষণ না করায় কালাশনিকভ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। ১৯৯১ সালে স্বত্ব সংরক্ষণ করার আইনি লড়াইয়ে তিনি হেরে যান। ১৯৪৯ সাল থেকে তিনি উদমার্টিয়ার ইজভেস্কে বসবাস করছেন। ৭ দশমিক ৬২ এমএম ক্যালিবারের এ রাইফেল উদ্ভাবনের জন্য তিনি স্টালিন মেডেল লাভ করেন।

Mikhail Kalashnikov - 10.11.2009

ও আরো একটি কথা !!! উদ্ভাবক মিখাইল কালাশনিকভ এখনো জীবিত।  গত ২০০৯ সালের ১০ নভেম্বর জন্মদিনে রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ তার হাতে ‘হিরো অব রাশা’ পদক তুলে দেন। পদক প্রদান অনুষ্ঠানে কালাশনিকভ নিজের লেখা একটি দেশাত্মবোধক কবিতা আবৃত্তি করেন। বর্তমানে তার বয়স ৯১ বছর।  এ বয়সেও তিনি প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টায় ইজভেস্ক অস্ত্র কারখানায় কাজ করতে যান। এ অস্ত্র কারখানায় তিনি কালাশনিকভ রাইফেলের ডিজাইন তৈরি করেছিলেন। প্রধান অস্ত্র ডিজাইনার হিসাবে সপ্তাহে তিনি চারদিন কাজ করেন। আরেকটি অজানা বিষয় মারণাস্ত্রের জনক কালাশনিকভ একজন সৌখিন কবি। এ পর্যন্ত তার ৬টি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে।

আর হ্যা একটি পুরণো বিষয়। আমার টিউনটি ভাল লাগলে কমেন্ট/নিরবাচন করতে ভুলবেন না। কারণ ভাল কমেন্টই একজন টিউনারের প্রেরণার মূল উৰস। আগামীতে প্রযুক্তি বিষয়ক আরো টিউন নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। সবাই ভাল থাকবেন। খোদা হাফেজ।

Level 0

আমি শিশির। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 11 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

একটু অলস প্রকৃতির মানুষ.....তবে স্বার্থপর নই..!!


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অনেক তথ্য সংবলিত টিউন ভাল না লেগে যেতে পারে? অবশ্যই ভাল লেগেছে । আর এমন টিউন আশা করছি আপনার কাছ থেকে ।

    ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ…দেখি আপনার আশা সফল করতে পারি কি না…

অনেক ভালো লিখেছেন, ধন্যবাদ…

Level 0

ভাল তো আমারও লেগেছে। যদিও অস্ত্র নিয়ে কিছুদিন আগে এই টিউনটি হয়েছিল। https://www.techtunes.io/reports/tune-id/55953/
আশা রাখি পরবর্তীতে স্নাইপার নিয়ে বিস্তারিত লিখবেন ওটা আমার খুব ভাল লাগে।
ধন্যবাদ ব্রো। 😀

    ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ…আর হ্যা আপনার নির্দেশিত টিউনটি আমি দেখেছি। সেখানে একে-৪৭ এর বিস্তারিত বিবরণ নেই। যাই হক সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। সামনে স্নাইপার নিয়ে টিউন করার চেষ্টা করব….

চািলয়ে জান। খুব ভাল িলখেছেন।

মশার কামড়ে অস্থির আমারে একটা দিলে মশার বংশ নির্বংশ করে ফেলতাম।

    মশার সাথে বন্ধুত্ব করেন। আর মশা মারার জন্য কামান দাগানোর কথা শুনেছি একে-৪৭ মনে হয় নেই।

কিন্তু দেড় লাখ টাকায় AK-47 কেনার সাধ্য আমার নেই !! 😳 বর্তমানের Philips কোম্পানী নির্মিত AK-47 আমার খুব পছন্দ !! 😀 এদের বক্স ম্যাগজিনে ৬০০ রাউন্ড গুলি ধরে এবং সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এদের গুলিগুলো ষ্টীল নির্মিত, যেগুলো যেকোন সরকারী সন্ত্রাসীদের বুলেট শিলড মেটালকে অতি সহজেই ভেদ করে যেতে পারে ….. হি হি হি !! 😈 কিন্তু ওটার যে দাম ….. !! 😯 ভাই এতকিছুর সাথে নির্মাণ পদ্ধতিটাও শিখিয়ে দিলে ভাল হতো না … !! ভাইজান সামনের বার দেশী আলু তৈরির স্ক্রীণশটসহ বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে হাজির হবেন আশা করছি ……… !!! :mrgreen: :mrgreen: :mrgreen:

প্রথম টিউন হিসেবে বাজিমত করেছেন। এগিয়ে যান । ধন্যবাদ। আর বেশি রাত জাগবেন না কারণ রাতের ঘুম দিনে কখনো পুরা করা যায় না।

    ভালো কমেন্ট এবং পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ….

অসম্ভব ভালো একটি টিউন। মাশাআল্লাহ আপনার ভাষার দক্ষতাও দারুন। আমি সচরাচর কমেন্ট করিনা সব টিউনে, কিন্তু এটাতে না করে পারলাম না।

অসখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে টিউনটি উপস্থাপন করার জন্য।

    প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ…এখন থেকে নিয়মিত কমেন্ট করার চেষ্টা করুন..

asolei jotilz tune…..carry on bro..

প্রথম টিউন হিসেবে বেশ ভালো 😛

Level 0

ভালো হয়েছে। তবে পরবর্তীতে মারণাস্ত্র নয়, অন্য কোন বিষয়ে টিউন করলে খুশী হব। কারণ আপনার টিউনে তথ্য থাকে। উপস্থাপনাও সুন্দর। ধন্যবাদ।

প্রথম টিউন হিসাবে অসাধারন!! ধন্যবাদ আপনাকে।
AK-47 নিয়ে বেশ কিছুদিন আগে আরো একটি টিউন হয়েছিল।

Valo laglo

ami kinbo ekta

Level 0

জনপ্রিয় অস্ত্র? আমার মনে হয় এটা হবে ভয়ংকর অস্ত্র…………………………

Level New

অনেক কিছু তো জানলাম

ভাল লাগল ।
অনেক ধন্যবাদ ।

ভাই আপনার কল্যানে একে -৪৭ এত কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেলাম 😛 জোস পুষ্ট।। চালিয়ে যান।। আরও দেখতে চাই

বেশ চমৎকার টিউন 🙂

দরুন

সুন্দর সুন্দর…… ভাই আগ্নেয়াস্ত্র বাদ দিয়ে মানুষ বাঁচানোর অস্ত্র!(মেডিকেল ইন্সট্রুমেন্টস) নিয়ে একটা টিউন করেন…. ধন্যবাদ।

Vai granade nia akta details post korte parben? janbar mon cay…..

সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ টিউন। ভাল লাগল। শুকরিয়া।

ভাল লাগছে …………………………………………………………

জুনাইন হাসীন

Level 0

সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ টিউন। খুব ভাল লিখেছেন, চালিয়ে যান..

ভাল লাগল আপনার টিউনটা।
এখন আপনার টিউনটা দেখে আমার এই বন্দুকটা চালাতে মন চাচ্ছে………….

গ্যাস চালিত ব্যাপারটার ব্যাখ্যা খুঁজতেছিলাম। তারপর গ্যাসের লাইন কোথায় লাগাতে হয়, কত সাইজের সিলিন্ডার লাগে কিংবা এটা কি এলপিজি নাকি সিএনজি নাকি দেহে তৈরী গ্যাস সেগুলো জানার জন্য কৌতুহল টগবগ করছিলো … …

ভাল টেকি টিউন হয়েছে। চালিয়ে যান।

Level 0

এই বন্দুক উলটা পালটা মানুষের হাতে পড়লে খবর আছে!!!
ভাল লিখেছেন।

Super tune

ভাই যানালেনতো খুব ভাল।

Level 0

very good post.
can you post about AK-74?