রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শব্দানুভূতিসম্পন্ন রোবট তৈরি

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) দু’জন শিক্ষার্থী শব্দানুভূতিসম্পন্ন রোবট তৈরি করেছেন।এরা হলেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ইমাম হোসেন সাদ্দাম ও আবুল মোনজের।এদিকে রুয়েট শিক্ষকরা এ প্রকল্পটি নিয়ে রোববার ক্যাম্পাসে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন।

এই সেই রোবট!

ইমাম হোসেন সাদ্দাম ও আবুল মোনজের বলেন, বাদুড়ের শব্দ গ্রহণ কৌশল অনুসরণ করেই রোবটটি তৈরি করা হয়েছে। এতদিন রোবট শুধু চোখে দেখে কাজ করতে পারত। কিন্তু এবার সে শব্দ তরঙ্গের দৈর্ঘ্য অনুভব করেও কাজ করতে পারবে।অনেক দূরে সংঘটিত কোনো দুর্ঘটনা কিংবা বিপদের শব্দ শুনে নিদিষ্ট তরঙ্গ দৈর্ঘ্য গ্রহণ করে নিরাপত্তা থেকে শুরু করে উদ্ধার অভিযানও চালানো যাবে এ রোবট দিয়ে। অন্ধকারে শব্দ শোনা যায়, কিছু দেখা যায় না। এ পরিস্থিতিতে বাদুড় শব্দ তরঙ্গের সাহায্যে পথ চলে। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই রোবটটি তৈরি করা হয়।

এ ব্যাপারে রুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের শিক্ষক ও রুয়েট রোবটিক সোসাইটির সভাপতি ড. রোকনুজ্জামান বলেন, এ প্রকল্পটিকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা গেলে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন খাতে ব্যবহার করা যেতে পারে।উপাচার্য অধ্যাপক সিরাজুল করিম চৌধুরী বলেন, “এটি আসলেই একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। সামরিক খাত থেকে শুরু করে উদ্ধার অভিযান, যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, বাংলাদেশের কল কারখানাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে রোবটটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে আমরা বিশ্বাস।”

পূর্বে প্রকাশিতঃ-

Level 0

আমি EduPortalBD.com। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 4 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

শিক্ষাসম্পর্কিত সকল তথ্যের জন্যঃ www.EduportalBD.com


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

আমাদের দেশে Robotics কে উৎসাহিত করা হয় না… কেন কে জানে…

    @নামনাই: একদম সঠিক কথা বলেছেন । এখন যদি সরকার কিছুটাও সাহায্য করে তবে প্রোজেক্ট টি অনেক দূর এগিয়ে যাবে । কিন্তু সরকার সেখানে ন্যূনতম উৎসাহ দিবেনা । এজন্য ভাল কোন বিজ্ঞানী / গবেষক দেশে থাকে না কেননা তারা গবেষণা ছাড়া থাকতে পারেনা

      @নামনাই: @GM অর্ণব: গবেষকদের জন্য সরকার কিছু অর্থ বরাদ্দ রাখলেও আজ বাংলাদেশ এই অবস্থায় থাকত না,আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশে ট্যালেন্টের পরিমাণ অন্যান্য দেশ থেকে কিছুটা হলেও বেশী কিন্তু তা প্রকাশ হয়না কেবল যত্নের অভাবে। 🙁

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শব্দানুভূতিসম্পন্ন রোবট তৈরি , ব্যাপার টা কষ্টদায়ক । titel টা হবে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শব্দানুভূতিসম্পন্ন রোবট তৈরি ।
এর সাথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন সম্পর্ক নেই ।

মোঃ আবুল হাসনাত রক্সি
যন্ত্রকৌশল,রুয়েট ।

Level 0

apnake sorkar sahajjo korte pare… jodi eta diye rajnoitik kono sahajjo pay to… erokom onk ghotona ami porlam.. jara biddot niye kaz kore sofol hoyeche mane kom khoroche biddut utpadon.. kinto keu r tar porer khobor jane na..so jar ja kichu ache ta niyei neme poren vai.. sorry for my lang
apnader jonnoi amader gorvo..

thanks to share.. 🙂

    @ShoWroV: ১০০০+% সইত্য কথা কইসেন। উল্লেখ্য একটা ঘটনা বলি,নটর ডেম বিজ্ঞান মেলা-২০১২ তে গিয়েছিলাম। একটা প্রজেক্টের সামনে দেখলাম বিশাল ভিড়।ঐ প্রজেক্টটা ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশের বিদ্যৎ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে।
    কৌতুহলবশত আমিও গিয়ে প্রজেক্টের সামনে দাঁড়ালাম এবং সম্পূর্ণ প্রজেক্ট মনযোগ দিয়ে শুনলাম।প্রজেক্টের যেই জিনিসটা আমাকে সবচেয়ে বেশী মুগ্ধ করেছে তা হল,বিদ্যৎ তৈরীর ১০-১২ টা সোর্স তারা বের করেছে। যার মাধ্যমে বিদ্যৎ খুব সহজেই তৈরী করা সম্ভব।সত্যিই খুব চমৎকার ছিল প্রজেক্টটা। 🙂

    কিন্তু কি লাভ! সরকারের তো আর বিদ্যৎ উন্নয়ন নিয়ে এই ছোট ছেলেগুলোর মত মাথা ব্যাথা নেই।সরকার তো দিব্যি এসি রুমে ঘুমাচ্ছে।কারেন্ট গেলে কি ক্ষতি তাতো সে টেরই পায় না! 🙁

Level 0

বাংলাদেশ এ প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রীসভার সদস্যরা যেই পরিমার অর্থ ১ বছরে চুরি করে তাহলেই আমাদের কাজ হয়ে যেত !!!! আমরা পিছনে আরও কত দূর পিছাব সেটাই ভাবছি ।
টিউন ভালো হয়েছে যারা রোবট বানিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ

Titel টি পরিবর্তন করার জন্য ধন্যবাদ ।

আরও ডিটেইল লিখলে ভালো হতো। কোন ভিডিও আছে নাকি। থাকলে দিবেন আশা করি।