আমরা হয়তো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন হিংস্র প্রাণীর মুখে বা কোন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারি কিন্তু সে সময় ভয় না পেয়ে কিছু উপস্থিত বৈজ্ঞানিক বুদ্ধিই আমাদের বাঁচাতে পারে তাই আজ সেরকম কয়েকটি হিংস্র প্রাণী আর প্রতিকূল পরিস্থিতে বাঁচার বৈজ্ঞানিক উপায় নিয়ে লিখবো।
প্রথমেই লিখবো হিংস্র কুকুর এবং হায়েনা জাতীয় প্রাণীদের মুখোমুখি হলে বাঁচার উপায়। আপনি যদি কখনো এসব প্রাণীর মুখোমুখি হন তাহলে এমন ভাব করুন যে আপনি তাদের দেখেন নি বা দেখলেও ভয় না পেয়ে তাদের উল্টো তাড়া করুন। দেখবেন সাথেসাথেই বা কিছুক্ষন পর তারা চলে যাবে।
এবার বলবো হিংস্র বাঘের কথা। কখনো যদি বাঘের মুখোমুখি হয়েই যান তবে চেষ্টা করুন একদৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে এবং তার চোখে মায়া জন্মানোর। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই সে চলে যাবে।
এবার পালা আরেকটি হিংস্র প্রাণী কুমিরের। কুমিরের মুখোমুখি হলে সন্দেহ নেই যে সে আপনাকে আক্রমন করবে আর আক্রমন করতে এলেই আপনি আপনার বুড়ো আঙ্গুলটি তার বাম চোখে ঢুকিয়ে দিন সঙ্গেই সে নিস্তেজ হয়ে পড়বে।
যদি কখনো চোড়াবালিতে পড়েন তাহলে আপনার ধারনা হতে পারে আর রেহাই নেই কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে এখানে কোন ভয়ের কারনই নেই। কারন আপনি যদি আপনার হাত-পা উচুঁ করে পিঠ দিয়ে চোরাবালির উপর শুয়ে থাকেন তবে বেশ আরামেই শুয়ে থাকতে পারবেন ডোবার কোন সম্ভাবনাই নেই কারন মানুষের আপেক্ষিক ভর অনুযায়ী চোরাবালিতে ডোবার কথা নয়। তবে হাত-পা উচুঁ করে ওই ভাবে থাকলে বেশী নিরাপদ।
কেমন লাগলো? আরো কয়েকটি পদ্ধতি আছে ইন্টারনেট ঘেটে ওগুলোর সত্যতা নিশ্চিত হয়ে তা নিয়ে আবার টিউন করবো।
আমি প্রযুক্তি প্রেমী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 136 টি টিউন ও 2157 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
শাকিল ভাই, এত কিছু তথ্য পেলেন কোথায়? পূর্ব জন্মের কোনো অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন নাকি? না আমাদের কে বেঘরে মারার প্লান করছেন?
যাইহোক, ভাই আমার যুক্তি একটাই, মনুষ্য শ্ত্রুর সামনে পড়লে, তার মোকাবিলা সামনা সামনি করুন। আর বন্য প্রানির সামনা সামনি হলে, আগে পিছু না ভেবে শ্রেফ দৌড়ান প্রাক্টিস করুন। আর সুসাইডের চিন্তা থাকলে শাকিল ভাই এর বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন।