আপনারা সবাই হয়তো নিচের বিজ্ঞানীদের চেনেন তারপরও আশাকরি টিউনটি আপনাদের কাছে ভাল লাগবে .....
১২ বছর বয়সে খুব শুনতেন ব্যটারিচালিত রেডিও। রিসেপশনে কিছুটা গোলমাল আছে বলে মনে হচ্ছিল। বারবারে মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল প্রশ্নটি, কেমন হবে টেলিফোনের লাইনের সঙ্গে তারের মাধ্যমে রেডিওটি জুড়ে দিলে? যেই ভাবা সেই কাজ। রিসেপশনে বেশ ভলোই উন্নতি টের পেলেন, সঙ্গে শহরের ফোনালাপও শোনা যেতে থাকল যন্ত্রটিতে।১৯৬৯ সালে বেল ল্যাবে উদ্ভাবিত ‘চার্জড-কাপলড ডিভাইস’ এর পেছনের নায়কটি তিনিই।বয়েল এখন ৮৪ বছরে পা দিয়েছেন, কানাডিয়ান সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন সদস্য। বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মজীবনের ইতি টেনেছেন।
বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ গ্র্যাজুয়েশন শেষে মাস্টার্স পর্ব সারছেন ইউনিভার্সিটি অফ টরেন্টোতে। ২০০৮ সালে বন্ধুদের সঙ্গে উদ্ভাবন করেছিলেন বাইসাইকেল ব্রেকিং সিস্টেম যাতে এক হাত ব্যবহার করলেই চলে। এর জন্য ডাইসন কানাডা ডিজাইন কম্পিটিশন ও জিতেছিলেন তিনি।
তিনি তৈরি করেছেন ২৬টি স্টপওয়াচের সংক্ষিপ্ত রূপ। এতে দৈনন্দিন সময়কে আরো সহজ ভাবে ভাগ করে দেখানো হয়েছে।
শেকার উইপার ডি- আইসার এর উদ্ভাবক। ঘুমানোর আগে একটি কলম হাতে নিয়ে রাখেন। কে জানে! রাতে যদি কোন আইডিয়া এসে ভর করে। কোন মতেই তা ভোলা চলবে না, খাতায় কালো হরফে ঠিক বন্দী করে ফেলবেন।
অসীম ধৈর্য্য মালিক তিনি বানিয়েছেন ৫১২৭টি প্রাটোটাইপ। একনম্বর প্রোটোটাইপ বানাতে যে উৎসাহ ছিল ৫১২৭তম প্রোটোটাইপটি বানিয়েছেন একই উৎসাহে। একবার না পারিলে দেখ শতবার, এবং শতবারে না পারিলে ৫ সহস্রবার!।তার তৈরি ভ্যাকুয়াম ক্লিনারটি বাজারে পাঠিয়েছেন আবিষ্কারের ৫ বছর পর।
কিছুটা লেখা আমাদের সময় থেকে নেওয়া ....
আমি মঈনুল হক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 159 টি টিউন ও 299 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
সব সময় নতুন কিছু শিখতে চেষ্টা করি ..........
ধন্যবাদ আর এ বিষয়ে আরো টিউন করবেন আশা করি।