অফিস থেকে বের হয়েছি বাসায় যাচ্ছিলাম হঠাৎ ফোনের রিংটনের শব্দ আমার স্ত্রীর ফোন , বলল বসার শ্রমিক রোবট টা ঠিকঠাক কাজ করতেছে না।শুনে প্রচন্ড রাগ লাগল।রোবট টা মেরামত করব কিভাবে তাই ভাবছিলাম এর পাসওয়াড টা কবেই হারিয়ে ফেলেছি।হঠাত বন্ধু জিম এর সাথে দেখা ।জিম খুব ভাল প্রোগ্রামার বেশ কিছু যুগান্তকারি কাজ করেছে।
ওনেক দিন পর ওকে দেখলাম বেশ বিমষ্র দেখাছিল।আমরা দুজন কুশল বিনিময় করলাম।আমাকে জিজ্ঞাস করল ভাবী কেমন আছে।আমী হেসে বললাম ভাল আছে।তার পর আমার ছেলে মিথুনের কথা জিজ্ঞআস করল আমি ওকে বললাম আমার একটু তারা আছে ।জিম জিজ্ঞয়াস করসল কেন।আমি বললাম বাসার শ্রমিক রোবট টা মেরামত করতে হবে এদিকে পাসওয়াড অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছি।জিম বলল চল আমি পাসওয়াড রিকভার করে দিচ্ছি।

আমি ওকে আমার ফ্লাইং কারে ওঠতে বল্লাম।কার চালু করে আমি ওকে জিঞ্জাস করলাম বিয়ে যে করলি না।ও বলল কাওকে এখনো ভাল লাগে নাই।আমি ওকে যবললাম বিয়ে টা কর এটা তোকে সাহায্য করবে বিশন্ন তা থেকে রক্ষা পেতে।জিম বলল কাকে বিয়ে করব কে মেয়ে কে রোবট বুঝতে পারি না।
জিম আমাকে বলল তুই খুব ভাল কাজ করেছিস।P.SD টা শেষ করে রজনী কে বিয়ে করেছিস।আমি বললাম তুই ঠিকি বলেছিস civilization 1 ওর মতো মেয়েকে বউ হিসাবে পাওয়া কঠিন।জিম আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিল উদ্ভট ভাবে বলল আর বউয়ে প্রশংসা করতে হবে না।আমি কিঞ্চিত লজ্জিত হলাম।

বাসায় পৌছলাম।দজনে ফ্রেশ হলাম।তার পর রজনী আমাদের Hot drinks পরিবেশন করল।আমার বিয়ের পর আই প্রথম রজনী আর জিম এর কুশল বিনিময় হল।বাসায় রেজ্ঞার আসল ও প্রতিদিন আসত আমার বাসায় দাবা খেলতে।ওর মোতো দাবারু রোবট খুব একটা চোখে পরে না আমি ওর সাথে ২ -১ টা ছারা প্রায় সব গোলো খেলায় হারতাম।জিম এর সাথে রেজ্ঞার এর পরিচয় করিয়ে দিলাম।রেজ্ঞার জিম এর মাথায় হাত রাখল এটা ওর আকটা বদ অভ্যাস।আমি আবাক হলাম রেজ্ঞার এর বকের লাইভ মনিটরে একটা সন্দুরী মেয়ের ছবি দেখে।ছবি দেখে আমার জিম civilization 0 এর মাধুরী এবং সুচিত্রা সেন এর কথা মনে পরে গেল। রেজ্ঞারএর বিশেষত্ত জানত না যে ও যদি কোন মানুষের মাথায় হাত রাখলে ওই মানুষ কি বিষয় নিয়ে ভাবছে তা ওর বুকের লাইভ মনিটরে দেখা যায়।জিম লজ্জিত হল।

এর মধ্যে রজনী চলে এসেছে।আমি জিম কে জিজ্ঞাস করলাম কে ও।জিম কিছ বলতে চাইছিল না।অনেক পিড়াপিড়ির পর ও বলল ওর নাম Rain. and i like her.আমি বললাম তুই কি বলেছিস মেয়েটাকে।জিম বলল এসব এখন থাক।আগে চল তোর রোবট টা আগে মেরামত করি।

রাত ১ টা বাজে ততহ্মনে আমি আর জিম মিলে রোবটের পাসওয়াড বিকভার করে ফেলেছি।দুজনে ডিনার এখনো করতে পারি নাই।রজনী অনেক বার ডেকেছে।শেষ পরযন্ত খেতে গেলাম দুজন খেয়ে দেয়ে আরো ২ ঘন্টা কাজ করে রোবট টা মেরামত করে ফেল্লাম।রাত ৩ তায় জিম কে বিদায় করে দিয়ে দেখলাম রজনী ঘুমিয়ে পরেছে।আমি হাল্কা ফ্রেশ হয়ে অর পাশে শুয়ে পরলাম।রজনী প্রতিদিনের মতো ওর হাতটা আমার বুকের উপর রাখল।বুঝলাম সে জেগেই ছিল।
চলবে..................