আগের লেখার তুলনায় এটাকে আসলে একটা সম্পূর্ণ পর্ব বলা যাবে না। কারণটা সহজ - এর মধ্যে ইলিউশনস এর সংখ্যা কম। আসলে পর্ব ৬ লেখার পরে দেখলাম এখনও কিছু ইলিউশনের ছবি পিসিতে রয়ে গেছে। তাই এই পর্বের সূচনা।
আসুন তাহলে দেখে নেই আরও কিছু ইলিউশন।
১। নিচের লেখায় দুটো বিপরীত শব্দ কি পড়তে পারছেন। হ্যাঁ, জয় ও পরাজয়।
২। নীচের ইনফিনিটি লেখাটিকে আপনি ইচ্ছা করলে সোজাভাবে বা উল্টেও পড়তে পারেন - আপনার মর্জি
৩। এই ছবিটা আমাদের উইন্ডোজ ৯৫ এর স্ক্রিনসেভার এর কথা মনে করিয়ে দেয়। মহাশূন্যের এই ছবিটি আপনার চোখের সামনে রেখে চোখ ও ছবির মাঝখানে হাতের পাচ আঙুল মেলে ধরুন ও আঙুলের ফাঁক দিয়ে ছবিটি দেখার চেষ্টা করুন। তারাগুলোর চলার গতি কি আরও বেড়ে গেল?
৪। নীচের ম্যাচদুটো আসলে কিন্তু একই সাইজের - স্কেলে মেপে দেখতে পারেন
৫। প্রকৃতি মাঝে মাঝে নিজেই ইলিউশন তৈরি করে। এই ছবির মহিলাকে মনে হচ্ছে যেন উনি শূন্যে উড়ন্ত গালিচায় দাঁড়িয়ে বক্তৃতা দিচ্ছেন
৬। নীচের ছবিটা অসম্ভব মনে হচ্ছে? ছবিটাকে বামে ৯০ ডিগ্রি ঘোরালে কিন্তু আর টা মনে হবে না
৭। দুই বিপরীতমুখী জেব্রার কি অদ্ভুত ইলিউশন
৮। এই প্রাকৃতিক দৃশ্যতে কি মাতৃগর্ভে থাকা একটি শিশুকে দেখা যাচ্ছে?
৯। হ্যাঁ, অ্যাপেলের লোগো, তবে প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস এর মাথাসহ
১০। একই ছবি সোজা অবস্থায় পুরুষ, উল্টে দিলে মহিলা
১১। ডস (DOS) আমলের অক্ষর আর চিহ্ন দিয়ে তৈরি ছবি
১২। নীচের এই ছবিটিতে বাম থেকে ডানে গেলে আপনার চখে পড়বে কাল রঙের ড্রাগন। কিন্তু ডান থেকে বামে গেলে চখে পড়বে সাদা রঙের ড্রাগন।
১৩। নিখুঁত আয়তাকার এই ছবির ফ্রেমটাকে আপনার কাছে বাঁকা মনে হতে পারে।
১৪। নীচের কাল রঙের বাক্সটাকে বাঁকা মনে হলেও এটা আসলে একটা নিখুঁত বর্গক্ষেত্র
আমি মোহাম্মদ ইউসুফ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 96 টি টিউন ও 1053 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
xotil….boss