MATS কোর্স করে হয়ে যান সহকারী ডাক্তার

টিউন বিভাগ স্পন্সরড টিউন
প্রকাশিত
জোসস করেছেন

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'Saic Group' Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপণ দিতে ক্লিক করুন এখানে

৪ বছর মেয়াদী মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট (MATS)  কি ও কেন পড়বেন:

বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৮টি ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠান আছে। এত অল্প প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক মেডিকেল সহকারী ডাক্তার তৈরি করা সম্ভব নয়, বিবেচনা করেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই কোর্স চালু করেছে সরকার। এই কোর্স সম্পন্নকারীদের সরকার Diploma of Medical Faculty ডিগ্রি দিয়ে থাকেন। চাকরি না করলেও একজন DMF(Diploma of Medical Faculty) ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার হিসেবে যে কোন স্থানে প্র্যাকটিস করে উপার্জন করতে পারবেন। অর্থাৎ এই কোর্স করলে চাকরির সাথে সাথে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ আছে। এই সেক্টরে পড়াশোনা করলে তরুণ প্রজন্ম নিঃসন্দেহে পাবে ভবিষ্যৎ কর্মময় জীবনের দিক নিদের্শনা।

পদ মর্যাদা (সার্টিফিকেট প্রদান ও স্বীকৃতি):

চার বছর মেয়াদী এই কোর্স শেষের পর সহকারী চিকিৎসক হিসেবে পেশাজীবী সনদপত্র ও রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়। চূড়ান্ত ভাবে কোর্স সম্পন্নকারীকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ সার্টিফিকেট প্রদান করে। সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীকে সমমানের DMF ডিগ্রি প্রদান করা হয়। কোন মেডিকেল কলেজ থেকে MBBS ডিগ্রি গ্রহণ করা থাকলেও সরকারি ডাক্তার হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করা যায় না। ডাক্তার হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করতে চাইলে Bangladesh Medical and Dental Council(BMDC) থেকে নিবন্ধন নিতে হয়। MATS কোর্স করলেও BMDC থেকে রেজিঃ প্রদান করা হয়। ফলে ম্যাটস্ কোর্স শেষ করেও BMDC রেজিস্ট্রেশন নিয়ে সহকারী ডাক্তার হিসেবে কাজ করা যায়।

ইন্টার্নশিপঃ

ইন্টার্নশিপ ট্রেনিংটি অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ ট্রেনিংটি ভবিষ্যতে কর্মক্ষেত্রের সাথে অর্জিত জ্ঞানের সমন্বয় সাধন করে। হাতে কলমে রোগী পর্যবেক্ষণ, রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা প্রদান সহ রোগীর অন্যান্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ের উপর সরাসরি শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা এই ট্রেনিং এর অন্তর্ভূক্ত। এই ট্রেনিং এর উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিটি শিক্ষার্থী পূর্বের তিন বছরের থিওরি ক্লাসের মাধ্যমে যা কিছু শিখেছে তার বাস্তব প্রয়োগ ও জ্ঞান অর্জন। চতুর্থ বর্ষে ফিল্ড ট্রেনিং (ইন্টার্নশিপ) এক বছরের জন্য করতে হয়। এই এক বছরের মধ্যে নয় মাস সদর (সরকারি) হাসপাতালে এবং তিন মাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ট্রেনিং নেয়া বাধ্যতামূলক।

কর্মক্ষেত্র

MATS কোর্স সম্পন্ন কারীকে DMF সার্টিফিকেট প্রদান করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ। এই ডিগ্রি প্রাপ্তদের কে বলা হয় সহকারী ডাক্তার। DMF ডিগ্রি প্রাপ্ত ডাক্তারদের কর্মক্ষেত্রের পরিধি বিশাল। সরকারের স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে

  • উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র,
  • বিভিন্ন স্বাস্থ্য- উপকেন্দ্র,
  • ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র,
  • স্কুল হেলথ্ ক্লিনিক,
  • বিভিন্ন আধাসরকারি/ কর্পোরেশন যেমনঃ তিতাস গ্যাস, বি আই ডব্লিউ টি এ, বিজি প্রেস, বাংলাদেশ বিমান, ইত্যাদি
  • বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান যেমন:- ব্র্যাক, আশা, গণস্বাস্থ্য, কেয়ার, গণ সাহায্য সংস্থা, আই সি ডি ডি আর বি, সেভ দ্যা চিলড্রেন, প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে তারা নিয়োগ প্রাপ্ত হয় এবং কাজ করার সুযোগ পায়।
  • এছাড়াও দেশি বিদেশি নানা প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নতুন নতুন কর্ম ক্ষেত্র তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • সরকারি চাকরিতে DMF দের সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার বা উপ-সহকারী চিকিৎসক কর্মকর্তা অথবা মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে নানাবিধ পদে চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে। এক কথায়, এই কোর্স সম্পন্ন করলে ১০০% নিশ্চিত চাকরির সুযোগ সহ আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।

সাইক মেডিকেলে কেন পড়বেন?

  • বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অন্যতম প্রাইভেট মেডিকেল ইনস্টেকটিউনসউট।
  • ১০ তলা বিশিষ্ট নিজস্ব ভবন, নিজস্ব ক্যাম্পাস।
  • ৫০ জন MBBS এবং উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা এমন ভাবে পাঠদান করা হয় যে, কোন প্রকার গৃহশিক্ষকের প্রয়োজন নেই।
  • ক্লাসে অনুপস্থিতি, পরীক্ষায় ফলাফল ও শিক্ষার্থীর মানোন্নয়নের বিষয়টি সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দকে অবহিত করা হয়।
  • প্রতিষ্ঠানটিতে ১০০% ব্যবহারিক ক্লাস করার নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • মেধা বিকাশে অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতা কোন সমস্যা নয়, তাই সকল শিক্ষার্থীরা সাইক মেডিকেলে অধ্যয়নের সুযোগ পায়।
    ক্লিনিক্যাল ট্রেনিং এর জন্য প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব সাইক জেনারেল হসপিটাল-এ ২য় বর্ষ থেকেই ট্রেনিং করার সুবিধা।
  • ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক হোস্টেল রয়েছে।
  • ৫ হাজার বইসমৃদ্ধ লাইব্রেরী। যাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি প্রচুর সহায়ক বই।
  • শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধানের জন্য গাইড শিক্ষক ব্যবস্থা।
  • CC Camera 'র মাধ্যমে ক্লাস ও ল্যাব মনিটরিং-এর ব্যবস্থা।
  • বিনোদন ও ইনডোর গেমসের সুবিধা।
  • লাইব্রেরীতে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা।
  • ধুমপান ও রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস।
  • প্রজেক্টরের মাধ্যমে পাঠদান।

যোগাযোগঃ

সাইক ইনস্টেকটিউনসউট অব মেডিকেল টেকনোলজি

এম-১/৬, মিরপুর-১৪, সরকারি ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল হাসপাতালের বিপরীতে।

০১৯৩৬০০৫৮০৪

০১৭২৬৬৫৩৩৬৪

http://www.saicmedical.edu.bd

facebook.com/simt.medical

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'Saic Group' Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপণ দিতে ক্লিক করুন এখানে

Level 0

আমি সাইক গ্রুপ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 8 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস