প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ও ডিজিটাল শিক্ষায় সাফল্যের জন্য আপনার সন্তানকে ক্যামব্রিয়ান শিক্ষায় শিক্ষিত করুন

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ'
Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপন দিতে ক্লিক করুন এখানে

সফলতা এমন একটি জিনিস যা প্রতিটি মানুষের চাহিদার অন্যতম অংশ দখল করে থাকে। ২০০৪ সাল থেকে পরিপূর্ণ শিক্ষার একটা সামগ্রিক ধারণা নিয়ে রাজধানী ঢাকায় পথচলা শুরু করে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। সফলতার সিঁড়ি বেয়েই ক্যামব্রিয়ান এখন একটি পরিপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ক্যামব্রিয়ান আজ একটি বিশাল শিক্ষাপরিবার, বর্তমানে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করছে প্রায় সাড়ে ৮ হাজার শিক্ষার্থী।

সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কীভাবে এগিয়ে যেতে হয় তার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার পিএমজেএফ। তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন ক্যামব্রিয়ানকে ডিজিটাল ক্যাম্পাসে রূপ দেওয়ার এবং সেই কাজটি করে দেখিয়েছেন সর্বোচ্চ দুই বছরের ব্যবধানে। নতুন প্রজন্মকে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার কাজটি প্রাথমিক স্তর থেকেই শুরু করাসহ,ক্যামব্রিয়ানকে অত্যাধুনিক যুগোপযোগী এবং একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে খ্যাতির শিখরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে।

উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিসমৃদ্ধ ডিজিটাল শিক্ষা বাস্তবায়নের উদ্যোক্তা লায়ন এম. কে. বাশারের শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত ধারা থেকে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। ক্যামব্রিয়ানে রয়েছে ৪০০ মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম,স্মার্টবোর্ড, ৮০০ শতাধিক ডিজিটাল প্যাডাগোজি ও সৃজনশীল প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ,সাত শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থীদের ১০১টি শিক্ষা উপকরণ প্রতিষ্ঠান হতে ফ্রি প্রদান, প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের সকল বইয়ের ডিজিটাল ভার্সন ফ্রি প্রদান, উল্লেখ্য ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের কোনো শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়তে হয় না।

ভর্তি ও তথ্য কেন্দ্র গুলশান সার্কেল-২ এর পাশাপাশি ক্যামব্রিয়ানের ক্যাম্পাস রয়েছে বারিধারা, বসুন্ধরা, নর্দ্দা, শাহজাদপুর, মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, যাত্রাবাড়ী, কেরাণীগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চট্টগ্রামে। এসব ক্যাম্পাস হতে শিক্ষার্থীরা আধুনিক কারিকুলাম ও আন্তর্জাতিকমানের শিক্ষা গ্রহণ করছে।

ক্যামব্রিয়ানের বার্ষিক শিক্ষা কার্যক্রম চলে একটা পর্যায়ক্রমিক এবং টার্ম পদ্ধতিতে। আর পুরো প্রক্রিয়াটি চলে নির্ধারিত একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী একটি পাঠ পরিকল্পনার মাধ্যমে। তথ্যমতে, এখানে পাঠদান পদ্ধতি চলে কমপক্ষে ১৪টি বিষয় অবলম্বন করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো লেসন প্লান, প্রতিদিন প্রতিটি বিষয়ের ক্লাস, ক্লাসের আগে লেকচার শিট প্রদান, প্রশ্নব্যাংক ও সমাধান, সাজেশন ও সমাধান, সুপারভাইজরি স্টাডি প্রোগ্রাম বা এসএসপি, অডিও ভিজ্যুয়াল, বিকল্প ক্লাস, মেকআপ ক্লাস, ব্যবহারিক ক্লাস, আবাসিক হোস্টেলে সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান, শ্রেণি শিক্ষক, গাইড শিক্ষক ইত্যাদি।

ক্যামব্রিয়ান কলেজের শিক্ষার্থীরা এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ডাক্তার ও সাংবাদিক হিসেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাঁদের দায়িত্ব পালন করছে। এছাড়া ক্যামব্রিয়ানের অনেক শিক্ষার্থী এখন ক্যামব্রিয়ানেই কাজ করছে।

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ'
Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপন দিতে ক্লিক করুন এখানে

Level 0

আমি Techtunes tAds। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 134 টি টিউন ও 2 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস