ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম এ আপনি আপনার সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে কোন পণ্য বা ওয়েবসাইডকে সহজেই প্রমোট করতে পারেন। আর যদি এই উপস্থাপনাকে SEO ফ্রেন্ডলী করে পণ্য বা ওয়েবসাইড এর বানিজ্যিক প্রোডাক্টিভিটি বাড়ানো যায় তাহলেই লেখার সার্থকতা বজায় থাকবে।
বর্তমান সময়ে আপনি কোন কিছু জানতে বা খুঁজতে অব্যশই গুগল সার্চ করবেন। আর আপনি পেয়ে যাবেন অনেকগুলো সাজেশন। প্রথম দিকে অবস্থান করা কনটেণ্ট গুলোতেই আপনি আপনার উত্তর পেতে চাইবেন।
প্রথম দিকে অবস্থান করা কনটেণ্টগুলো গুগল র্যাকিং এ এগিয়ে আসে শুধু SEO ফ্রেন্ডলী হওয়ার জন্যই। এই কনটেণ্টগুলোতে আপনি পাবেন প্রয়োজনীয় তথ্য এর পাশাপাশি ভাল ইউজার এক্সপেরিয়েন্স।
সাধারণত কোন ওয়েবসাইড বা পণ্য বা কোম্পানিকে প্রমোট করার জন্য SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট লিখা হয় যা বানিজ্যিক প্রসারের স্মার্ট একটি মাধ্যম। যেহেতু একটি ক্লিকে, আপনি আপনার কাংখিত ইনফরমেশনের পাশাপাশি ভালকিছু বানিজ্যিক প্ল্যাটফর্ম পাচ্ছেন, তাই SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট অব্যশই সময় উপযোগী।
SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট এবং সাধারণ কনটেণ্টের মধ্যে রয়েছে কিছু গঠনগত তফাৎ।
কারন সকল কনটেন্ট গুগল রাঙ্কিং এ এগিয়ে থাকতে পারে নাহ। নির্দিষ্ট SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্টগুলো হল অপটিমাইজড কনন্টেণ্ট। যা কনটেণ্টের নির্দিষ্ট বিষয় বুঝতে সার্চ ইঞ্জিন টেকনোলোজিকে সাহায্য করে। নির্দিষ্ট কিছু SEO টেকনোলজি ব্যবহারের মাধ্যমে SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট, গুগল র্যাংকিয়ে প্রথমসারিতে অবস্থান করে।
বেশ কিছুবছর ধরে কী-ওয়াড রিসার্চ করে কনটেণ্ট লিখার ধরন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। আর একজন কনটেণ্ট রাইটারের জন্য এই কাজটি করা মোটেও সহজ নাহ।
‘কী- ওয়ার্ড’ হল একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের বেসিক/ সাধারণ কিছু শব্দ যা সবাই ওই নির্দিষ্ট বিষয়টি খোঁজার সময় সবাই ব্যবহার করে থাকে। কী- ওয়ার্ড বেইসড লিখাগুলো সার্চ ফলাফল আগে দেখায় বলেই কী-ওয়াড রিসার্চ করা গুরুত্বপূর্ণ।
টাইটেলের ঠিক নিচে আমরা দুই-তিন লাইন দেখতে পাই সেটাই মেটা ড্রেসক্রিপশন। যেহেতু মেটা ড্রেসক্রিপশন পড়ার মাধ্যমে কনটেণ্ট সম্পর্কে ধারনা পাওয়ার পাশাপাশি পাঠক কনটেণ্টটি পড়বে কিনা সিদ্ধান্ত নেয় তাই এই অংশটুকু আকর্ষণীয় করে লিখুন। আকর্ষণীয় করে লেখার পাশাপাশি কী- ওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
উপরের আলোচিত সকল বিষয়গুলো কনটেণ্ট এর অভিন্ন পার্ট হলেও ৮০% মনোযোগ কনটেণ্ট লেখার ক্ষেএে দিতে হবে। যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবেঃ
জনপ্রিয় Magazine Forbes তথ্য মতে, প্রত্যেক মোবাইল ফোন ব্যবহারকারি প্রতিদিন ওয়েবসাইড ভিজিট করে। বর্তমান সময়ে মোবাইলফোন ব্যবহারকারির সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি, মোবাইলের মাধ্যমে সবকিছু খোঁজা ও পাওয়া সহজ হয়ে গেছে।
তাই আপনার ব্লগ টিউন বা ওয়েবসাইডটি যেন মোবাইলফোনে পুরো কাভারেজ দেয় এবং সবাই যেন আপনার লেখা পড়তে পারে তা খেয়াল রাখুন।
ওয়েবসাইড ও মোবাইল পেইজ ‘’লোডিং’’ প্রবলেমটি সকল ব্রাউজারদের জন্যই হতাশাজনক। আপনার ওয়েবসাইড ও মোবাইল পেইজ লোড করতে সময় নিলে, ব্রাউজার তা না পড়ে অন্য ওয়েডসাইডে চলে যেতে পারে। তাই খেয়াল রাখুন ওয়েবসাইড স্পীড ও মোবাইল পেইজের স্পীড যেন ঠিক থাকে। এর জন্য আপনি HTML এর সুবিধা গ্রহন করতে পারেন।
অনলাইন টিউটোরিয়াল বা এই বিষয়ে এক্সপাটদের সাহায্যে আপনি HTML এর কাজ করাতে পারেন।
SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট এর জন্য এটি খুবই জরুরী কারন এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েডসাইড রিভিউ করতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে গুগল সার্চ কনসোলের উপকারিতা অনেক। এর মধ্যে কিছু উপকারিতা নিচে দেয়া হল-
ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট এর কোন বিকল্প নাই। তাই অপটিমাইজ ছবি এর ব্যবহার অনেক জরুরি। সামঞ্জস্যপূণ কী- ওয়ার্ড এবং ছবি আপনার লেখাকে খুঁজে পেতে সাহায্য করে। আপনার ছবির URL এ কনটেণ্ট এর ব্যবহার করুন এবং URL কে ছোট রাখুন।
SEO ফ্রেন্ডলী কনটেণ্ট এর জন্য আপনাকে কিছু ধাপ মেনে আগাতে হবে। কোন বিষয়ে কনটেণ্ট লেখাটা সবাই লিখতে পারবে। আপনিও পারবেন। কিন্তু এই ধাপগুলো ছাড়া একটি কনটেণ্ট ভালো গুগল র্যাংক করতে পারবে নাহ। ভালো কনটেণ্ট, ভালো লিখনি কৌশল এবং এই ধাপগুলোর সাথে আপনার কনটেণ্ট অব্যশই SEO ফ্রেন্ডলী হবে এবং গুগল র্যাংকে প্রথম দিকে চলে আসতেই পারে আপনার কনটেণ্ট।
আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, কোম্পানি প্রোফাইল ডিজাইন।
আমি মাকসুদ রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 5 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।