Google's ranking of 30 topics
গুগল র্যাংকিং এর জন্য কি কি বিষয়ের উপর গুরুত্ব প্রদান করে?কোন বিষয়কে সার্চ করলে একটি ওয়েবসাইটকে প্রথমে কেন দেখায়?গুগল সার্চ ইঞ্জিন জগতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। এসইও বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করে খুব সহজেই এই আপনার ওয়েবসাইট র্যাংকিং এ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন। সঠিক অ্যালগারিদম কি? গুগলের সঠিক অ্যাললগারিদম গোপনীয় হলেও, এসইও বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় কোন ওয়েবপেইজের র্যাংকিং এর গুগলর বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। জানুন গুগল র্যাংকিং এর ৩০ টি বিষয়।
Google's ranking of 30 topicsঅনপেইজ এসইও গুগল র্যাংকিং ফ্যাক্টরআপনার ওয়েবপেইজের গঠন এসইও বা সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংকিং এর জন্য গুরত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে। অনপেইজের যেসকল বিষয় সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংকিং এর জন্য গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে তার বিশদ বিবরণ নিচে দেওয়া হল H1 ট্যাগে কি-ওযার্ডের ব্যবহার মেটা টাইটেল এবং মেটা ডিস্ক্রিপশনের মত h1 ট্যাগে কি-ওয়ার্ডের ব্যবহার অত্যন্ত গুরত্বপুর্ণ। টাইটেলে কি-ওয়ার্ডের ব্যবহার মেটা টাইটাটেল সার্চ ইঞ্জিনের জন্য গুরত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে। কোন ওয়েবপেইজে কি বিষয়বস্তু নিয়ে গঠিত তা টাইটেল দেখে বুঝা যায়। সার্চ ইঞ্জিনসমুহ তাদের সার্চ রেজাল্টে প্রধান টাইটেল হিসাবে মেটাটাইটেল কে দেখোয়। টাইটেলে কি ওয়ার্ড যুক্ত করলে সার্চ ইঞ্জিনসমুহ তা গুরত্ব প্রদান করে। চেষ্টা করুন কি-ওয়ার্ড টাইটেলের প্রথমে ব্যবহার করার জন্য। যেসকল সাইটে কি-ওয়ার্ড মাঝখানে বা শেষে রাখে তাদের তুলানায় যে সকল সাইট কিওয়ার্ডকে প্রথমে রেখেছে তারা তুলানামুলক এগিয়ে থাকে। পেইজের মুল প্রবন্ধে কি-ওযার্ডের ব্যবহার এক সময় যা ব্লাক হ্যাট এসইও করতেন তা সম্পুর্ণ সাইট কিওযার্ড দিয়ে ভর্তি করে রাখতেন। এখন সেই বিষয়গুলো গুগলে অবৈধ। কিন্তু কন্টেন্টে কি-ওয়ার্ডের ব্যবহার সার্চ ইঞ্জিনকে প্রবন্ধটি কতটুকু প্রাসঙ্গিক তা নির্দেশ করে। মেটা ডিস্ক্রিপশনে কি-ওয়ার্ডের ব্যবহার বর্তমানে এসইও স্পেশালিষ্টরা মেটা ডিস্ক্রিপশনকে গুরত্বপ্রদান করেন। ব্যবহারকারীর প্রথম ধারণা তৈরীতে মেটা ডিস্ক্রিপশন গুরত্বপুর্ণ। সার্চ ইঞ্জিনসমুহ মেটা ডিস্ক্রিপশনকে গুরত্বপ্রদান করে। ব্যবহারকারী এবং সার্চ ইঞ্জিনের জন্য মেটা ডিস্ক্রিপশেন কিওয়ার্ড সংযুক্তি ব্যবহারকারীকে সাইটে প্রবেশের জন্য অনুপ্রাণিত করে। প্রবন্ধের দৈর্ঘ্য বর্তমানে যারা অনলাইনে খোঁজ করেন তা শুধু মৌলিক বিষয়গুলো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন না। তারা অনলাইনে খোঁজ করেন কোন কিছু শিখার জন্য। গুগলও তথ্য সমৃদ্ধ মৌলিক বিষয়যুক্ত সাইটকে র্যাংকিং এ প্রথমে দেখায়। এটি সাধারণ বুদ্ধিমত্তার একটি বিষয় কন্টেন্ট বড় হলে আপনি সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার সুযোগ পাবেন। তাই কন্টেন্টে সবসময় তথ্য সমৃদ্ধ এবং উপকারী বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন। নকল লেখা সবসময় সবগুলো বিষয় র্যাংকিং এর জন্য গুরুত্বপুর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয় না। একই লেখা বিভিন্ন সাইটে থাকলে আপনার সাইটে র্যাংকিং এ উন্নতির পরিবর্তে অবনতি হতে পারে। তাই চেষ্টা করুন সবসময় নতুন এবং উপকারী কিছু লিখতে। ক্যানোনিক্যাল ট্যাগ অনেক সময় একই সাইটে দুটি ইউআরএল এ একই ধরনের লেখা থাকতে পারে। যেমন আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসের শর্ট ইউআরএর অন করে রাখেন তাহলে দেখা যাবে একই পেইচ কিন্তু ইউআরএল ২টি। এই ধরনের ক্ষেত্র ক্যানোলিক্যাল ট্যাগ ব্যবহার করুন। গুগল তখন দুটি ইউআরএল কে একই চিন্তা করে নেই। ছবির অপটিমাইজেশন গুগলের অ্যালগারিদম অনুসারে কন্টেন্ট আপডেটকে গুগল সবসময়ই পছন্দ করে। এর মানে এই নয় যে আপনি সবসময় আপনার পেইজকে এডিট করবেন। যেমন বানিজ্যিক পেইজের ক্ষেত্রে পণ্যের বর্ণনা গুগলের অ্যালগারিদম অনুসারে সময়ের সাথে পরিবর্তন যোগ্য নয় যতটা পরিবর্তন যোগ্য ব্লগের ব্লগ পোষ্টগুলো। নির্দিষ্ট সময় যেমন বছরে ১ বার হলেও কন্টেন্ট আপডেট করুন। আউটবাউন্ড লিংক বিশ্বস্ত ওয়েবপেইজের সাথে লিংক করলে গুগল সেই ওয়েবসাইটটিকেও বিশ্বস্ততার চোখে দেখে। খুব সহজভঅবে চিন্তা করুন, আপনি কেন আপনার সাইট থেকে একজন ব্যবহারকারীকে অন্যের সাইটে পাঠাবেন? অবশ্যই আরও বিস্তারিত জানার জন্য। গুগলের কাছে এই বিষয়টি বিশ্বস্ততার প্রতীক। তাই বলে অনেক বেশী আউটবাউন্ড লিংক আপনার সাইটের পেইজ র্যাংককে কমিয়ে দিবে। আউটবাউন্ড লিংক ব্যবহার করুন তবে সতর্কতার সাথে। ইন্টারলিংকিং আপনার সাইটের বিভিন্ন পেইজের মধ্যে ইন্টারলিংকিং পেইজুগুলোর শক্তিমত্তা আরও বাড়িয়ে দিবে। ইউআরএল এ কি-ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত থাকা ইউআরএর এ কি-ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত থাকলে গুগলের কাছে আপনার সাইটটি হয়ে উঠবে আরও বেশী প্রাসঙ্গিক। ইউআরএল একাধিক শব্দের হলে মাইনাস সিম্বল দিয়ে ব্যবহার করুন। যেমন.com/আপনার-কি-ওযার্ড-ব্যবহার করুন। সাইটের সাথেযুক্ত বিষয় সার্চ ইঞ্জিন সাইটের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়কে র্যাংকিং এর জন্য গুরত্বপ্রদান করে। সাইটম্যাপ সাইটম্যাপ সার্চ ইঞ্জিনে সবগুলো পেইজ যুক্ত করতে সহায়তা করে। এটি খুবই সাধারণ কিন্তু সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি যা গুগলকে নির্দেশ করে কোন ওয়েবসাইটে কোন কোন পেইজ অন্তর্ভুক্ত আছে। ডোমেইনের বিশ্বস্ততা গুগল তার বিশ্বস্তসাইটগুলোকে র্যাংকিং এ এগিয়ে রাখে। কিন্ত কিভাবে এই বিশ্বস্ততা অর্জন করবেন? গুগলের কাছে বিশ্বস্ততা তৈরী করার সম্পুর্ণ লিস্ট ব্যাকলিংকো ওয়েবসাইটে ব্রাইন প্রকাশ করেছেন। (লিংক)। তাই যতবেশী বিশ্বস্ততা অর্জন করবেন আপনার সাইট গুগলে ততবেশী এগিয়ে থাকবে। সার্ভারের অবস্থান বিভিন্ন এসইও স্পেশালিস্ট মত প্রকাশ করেন সাইটের সার্ভারের অবস্থান নির্দিষ্ট এলাকায়/দেশে সাইট র্যাংকিংকে এগিয়ে রাখে। মোবাইল বান্ধব সাইট মাত্র ১ বছর আগেও ৪৬% ব্যবহারকারী মোবাইলের মাধ্যমে সাইট খোঁজ করতেন। বর্তমানে এই পরিসংখ্যান আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। মোবাইল বান্ধবসাইট গুগল র্যাংকিং এ গুরক্ব রাখে। বাকিটুকু দেখতে এখানে ক্লিক করুন
|
আমি আইটি ব্লগ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 24 টি টিউন ও 4 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 10 টিউনারকে ফলো করি।
টিউনার,
আপনার টিউন/টিউন গুলো নেগেটিভ র্যাংকিং পাচ্ছে
কারণ : টিউজিটর ড্রাইভাট এর উদ্দেশ্যে টেকটিউনসে আংশিক টিউন করে বাকি অংশ পড়তে নিজের সাইট বা ভিডিও এর লিংক রয়েছে।
টেকটিউনসে টিউন করার উদ্দেশ্য হচ্ছে টেকটিউনসে আপনার নিজেস্ব অডিএন্স ও ফলোয়ার তৈরি করা। টেকটিউনস এর অডিএন্স, টিউজার, টিউডার ও টিউজিটরদের জন্য মান সম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরির মাধ্যমে আপনার টিউন র্যাংক করা, টিউনের জোসস পাওয়া এবং নিজের ফলোয়ার বাড়ানো। টেকটিউনসে আপনার টিউনের জোসস পেতে হবে ও ফলোয়ার বাড়াতে হবে। আপনার টিউনের যত বেশি জোসস ও আপনার যত বেশি ফলোয়ার হবে আপনার টিউন তত বেশি র্যাংক করবে তত বেশি ফলোয়ারদের কাছে পৌঁছাবে। টেকটিউনসে প্রকাশিত আপনার টিউন গুলো আপনার ফলোয়ারদের কাছে শো করে। আপনার ফলোয়াররা আপনার টিউনে জোস করলে তা ফলোয়াররা বেশি দেখতে পান এবং বেশি জোস পাওয়া টিউন গুলো টিউজাররা নিজেদের টিউন স্ক্রিনে দেখতে পায়। আপনার ফলোয়ার বাড়ান এবং কোয়ালিটি টিউন করে জোস বাড়ান।
আপনার টিউন নেগেটিভ র্যাকিং পায়। এধরনের টিউন টিউজিটররা পছন্দ করে না এবং তা নেগেটিভ র্যাংকিং পায়। নেগেটিভ র্যাংকিং এর ফলে আপনার টিউন গুলো টেকটিউনস স্ক্রিন থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
টেকটিউনসে কি ধরনের কোয়ালিটি টিউন কিভাবে করে নিজের ফলোয়ার বাড়াবেন তা প্র্যাকটিক্যালি শিখতে টেকটিউনস এর ‘ট্রাস্টেড টিউনারদের’ সকল টিউন গুলো দেখুন ও শিখুন এবং তাঁদের মত করে টিউন করুন। টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ১, টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ২, টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ৩
টেকটিউনস সৌশল নেটওয়ার্ক কীভাবে কাজ করে তা জানতে এই টিউনটি পড়ুন এবং টেকটিউনসে টিউন করতে কি কি বিষয় মেনে টিউন করতে হয়, কোন কোন বিষয় মেনে টিউন করলে আপনার টিউন র্যাংক করবে বেশি ফলোয়ার পাওয়া যাবে তা জানতে এই টিউনটি পড়ুন।
টেকটিউনসে টিউন করতে সঠিক ভাবে টেকটিউনস সম্বন্ধে জানুন ও টেকটিউনসে কী ধরনের টিউন করলে টিউজিটররা আপনাকে ফলো করবে আপনার টিউন পছন্দ করবে আপনার টিউনে বেশি জোসস করবে তা আয়ত্ব করুন। টেকটিউনস একটি টেকনোলজি সৌশ্ল নেটওয়ার্ক। আপনাকে নিজের কোয়ালিটি কন্টেন্ট এর মাধ্যমে নিজের ফলোয়ার তৈরি করত হবে কমিউনিটিতে ইনফ্লুয়েস তৈরি করতে হবে।